somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকায় এফবিআই’র স্থায়ী অফিসঃ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী যে কোন আন্দোলন প্রতিরোধই মূল লক্ষ্য

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশে এফবিআই’র একজন স্থায়ী প্রতিনিধি নিয়োগ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।সন্ত্রাস দমন, আন্তর্জাতিক অপরাধ তদন্ত এবং এসব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বিনিময়ের কাজে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা দেয়ার নামে বাংলাদেশে এফবিআই’র একজন স্থায়ী প্রতিনিধি নিয়োগ দানে ইতোমধ্যেই সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চুক্তি করেছে। মূলত এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী যে কোন আন্দোলন প্রতিরোধের যাবতীয় কৌশল প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের জন্যই এফবিআই’র স্থায়ী প্রতিনিধি কাজ করবেন।

বাংলাদেশে এফবিআই’র স্থায়ী অফিস প্রতিষ্ঠার নেপথ্য কারণ খুঁজতে হলে আমাদের বাংলাদেশে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী তৎপরতার বিভিন্ন দিক একটু খতিয়ে দেখতে হবে-

১। বাংলাদেশের তেল গ্যাস সহ প্রাকৃতিক সম্পদ লুণ্ঠন ঃ

বাংলাদেশের ৫৫% গ্যাস এখন মার্কিন কোম্পানি শেভ্রন এর দখলে। আর বঙ্গোপসাগরের গ্যাস ব্লক এর অধিকাংশ মার্কিন কোম্পানি কনকোফিলিপ্স এর কাছে ইজারা দেয়া হয়েছে। উৎপাদন বণ্টন চুক্তি অনুযায়ী ৮০% গ্যাসের মালিকানা এসব মার্কিন কোম্পানির! শেভ্রন গতবছর বাংলাদেশে ২৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে মুনাফা অর্জন করেছে ১০৪ হাজার কোটি টাকা।

২। ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কো-অপারেশন ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট (টিকফা) চুক্তি স্বাক্ষর এর জন্য মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র ঃ

(টিকফা) এর মাধ্যমে এদেশের বাজার পুরাপুরি মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানির দখলে নিয়ে যেতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এ চুক্তির বিভিন্ন প্রস্তাবনায় এবং অনুচ্ছেদে বাজার উন্মুক্তকরণ এবং সেবা খাতের ঢালাও বেসরকারিকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাতসমূহে বিশেষ করে সেবা খাতগুলোতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সুস্পষ্ট রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। ফলে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হলে দেশের সেবাখাতসমূহ রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত হয়ে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানির দখলে চলে যাবে। টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, চিকিৎসা, শিক্ষা, বন্দর প্রভৃতির ব্যবহার মূল্য বহুগুণ বেড়ে যাবে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশকে কৃষিতে ভর্তুকি হ্রাসকরণ এবং মুক্তবাজার অর্থনীতি গ্রহণ করতে হবে এবং ২০১৬ সালের আগেই বাণিজ্য সম্পর্কিত মেধাস্বত্ব অধিকার (TRIPS) এবং অন্যান্য প্রচলিত মেধাস্বত্ব আইন বাস্তবায়ন করতে হবে ।এর ফলে বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প, কম্পিউটার সফটওয়্যার সহ গোটা তথ্যপ্রযুক্তি খাত আমেরিকার কোম্পানিগুলোর পেটেন্ট, কপিরাইট, ট্রেডমার্ক ইত্যাদির লাইসেন্স খরচ বহন করতে গিয়ে অভূতপূর্ব লোকসানের কবলে পড়বে।

৩। এ অঞ্চলের গভীর সমুদ্রে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের বিপুল জ্বালানি সম্পদ এর উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র।
[/sb

৪। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে একটি মোর্চা গড়ে তোলাঃ
ভারত মহাসগরীয় অঞ্চলে চীনের নৌবাহিনীর প্রভাব বৃদ্ধি এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক এবং রাজনৈতিক স্বার্থের পরিপন্থি । সে কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে একটি মোর্চা গড়ে তোলা যুক্তরাষ্ট্রের নয়া কৌশল। পরাশক্তি হিসেবে চীনের অগ্রগতি ঠেকানোর জন্য বঙ্গোপসাগরে এবং ভারত মহাসাগরে মার্কিন উপস্থিতি জোরদার করতে বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিক ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ । বাংলাদেশে অবস্থান করে খুব সহজেই বাংলাদেশের নিকট-প্রতিবেশী দেশগুলোর উপর যেমন প্রভাব খাটানো সম্ভব, তেমনি সম্ভব চীনের আঞ্চলিক আধিপত্য ঠেকিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিরঙ্কুশ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা। তাই বঙ্গোপসাগরে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র! ইতোমধ্যেই দক্ষিন এশিয়ায় সক্রিয় ভূমিকা চালু রেখেছে মার্কিন স্পেশাল ফোর্স। গত মার্চ মাসে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস কমিটির শুনানিতে পেন্টাগনের শীর্ষ কমান্ডার অ্যাডমিরাল উইলার্ড সন্ত্রাস দমন (সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন?) প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার পাঁচ দেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ বাহিনীর (স্পেশাল ফোর্স) উপস্থিতির কথা স্বীকার করেন।

৫। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে একটি সন্ত্রাসবিরোধী মোর্চা গঠন ঃ
যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় রাজনৈতিক ইসলামের নয়া উত্থানের আশংকা করছে । মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সমাজতান্ত্রিক অথবা ইসলামপন্থি বিপ্লবী রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঠেকানোর লক্ষ্যে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে একটি সন্ত্রাসবিরোধী মোর্চা গঠন আমেরিকার পরিকল্পনায় রয়েছে। আগামীতে আফগানিস্তান থেকে সৈন্য সরিয়ে নিতে বাধ্য হলে দক্ষিন এশিয়া এবং দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার উপর মার্কিন আধিপত্য বজায় রাখতে হলে এ অঞ্চলে সন্ত্রাসবিরোধী মোর্চা গঠন খুবই দরকার হবে আমেরিকার জন্য! ২০১৪ সালে আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহার করা হলে, আঞ্চলিক স্বার্থ সুরক্ষার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সমন্বয়ে একটি ‘শান্তিরক্ষী’ বাহিনী গঠন করা যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্র্যাটেজির অন্তর্ভুক্ত , যে বাহিনী ২০১৪ সালের পর মার্কিন সৈন্যদের পরিবর্তে আফগানিস্তানে শান্তিরক্ষায় (?) নিয়োজিত হবে।


৬। অ্যাকুইজেশন ও ক্রস সার্ভিসেস অ্যাগ্রিমেন্ট (আকসা)ঃ
অ্যাকুইজেশন ও ক্রস সার্ভিসেস অ্যাগ্রিমেন্ট (আকসা) স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাংলাদেশের সামরিক খাতে সহায়তার নামে বঙ্গোপসাগরে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি নিশ্চিত করে দক্ষিন এশিয়ার উপর মার্কিন নিয়ন্ত্রন পাকাপোক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। ২০০৬ সালে চুক্তির একটি খসড়া তৈরি করা হয়। প্রস্তাবিত আকসা চুক্তি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে ‘গাইডেড মিসাইল’সহ বেশ কয়েক ধরনের আধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করবে। এসব অস্ত্র ব্যবহারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য সহযোগিতা দেয়ার কথাও রয়েছে। এছাড়া থাকবে যৌথ মহড়া ও সংলাপের ব্যবস্থা। প্রস্তাবিত ‘আকসা’ চুক্তি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী জ্বালানি সংগ্রহ, যাত্রাবিরতি, সাময়িক অবস্থানসহ এ ধরনের বিভিন্ন সুবিধার জন্য বাংলাদেশে ‘পোর্ট অব কল’ সুবিধা পাবে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীর বাংলাদেশে উপস্থিতিরও সুযোগ সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশে বেজ অপারেশন সেন্টার স্থাপন ও গোলাবারুদ মজুদ করতে পারবে মার্কিন বাহিনী।

আকসা চুক্তির আওতায় বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করতে চায় মার্কিন নৌবাহিনী। পরাশক্তি হিসেবে চীনের অগ্রগতি ঠেকানো, এ অঞ্চলের গভীর সমুদ্রে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের বিপুল জ্বালানি সম্পদ এর উপর মার্কিন নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে একটি সন্ত্রাসবিরোধী মোর্চা গঠন করে এই অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থ বিরোধী শক্তির রাজনৈতিক এবং সামরিক উত্থান প্রতিরোধের জন্য আকসা চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাংলাদেশের উপর চাপ প্রয়োগ করছে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের সঙ্গে এ চুক্তি স্বাক্ষরের লক্ষ্যে গত এপ্রিল ও মে মাসে সরকারকে তিন দফা চিঠি দেয় ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এবং পরবর্তীতে আলোচনার জন্য ঢাকা সফর করে গেলেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি সামরিক প্রতিনিধি দল। এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহরের প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল স্কট এইচ সুইফট ও দেশটির সেনাবাহিনীর প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ডেপুটি কমান্ডিং জেনারেল জোসেফ জে শেভেস।

অর্থাৎ বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং সামরিক খাতকে পুরাপুরি মার্কিন বলয়ে নিয়ে এসে বাংলাদেশসহ সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার উপর চলমান সাম্রাজ্যবাদী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা আরও জোরদার করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এজন্য বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর বিরোধিতা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী ইসলামপন্থী শক্তির উত্থান ঠেকানো অপরিহার্য। তাই মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী ব্যক্তি, গোষ্ঠী , বিভিন্ন ফোরাম অথবা রাজনৈতিক শক্তির যাবতীয় কর্মকাণ্ড, কর্মপরিকল্পনা ইত্যাদি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহের দরকার এবং তার জন্যই ঢাকায় এফবিআই’র একজন স্থায়ী প্রতিনিধি নিয়োগ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সন্ত্রাস দমন বলতে যুক্তরাষ্ট্র বুঝে থাকে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিপক্ষে যারা সক্রিয় তাদের যাবতীয় কর্মকাণ্ডকে। তাই বাংলাদেশে সন্ত্রাস দমনে এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ তদন্ত এবং এসব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বিনিময়ের কাজে সহায়তা দান করবে এফবিআই এর মূল কথা হচ্ছে বাংলাদেশে যারাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসী নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামে যাবে তাদের দমনের জন্য যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ এবং সরবরাহের কাজ করবে এফবিআই। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র যাতে কোনরূপ বাধা ছাড়াই বাংলাদেশের উপর তার নিরঙ্কুশ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারে তার জন্য যে কোন বিরোধী শক্তিকে অবদমনের জন্যই এফবিআই কাজ করে যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের (আওয়ামী লীগ সরকার) এই চুক্তি স্বাক্ষর (ঢাকায় এফবিআই এর স্থায়ী প্রতিনিধি নিয়োগ) এদেশের স্বাধীনতা –সার্বভৌমত্বের প্রতি চরম আঘাত। আওয়ামী লীগ সরকার যতই নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক বাহক বলে প্রচার চালিয়ে যাক না কেন, যতই নিজেদের স্বাধীনতার একমাত্র সোল এজেন্ট হিসেবে দাবি করুক না কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে এসব দাসত্বের চুক্তি করে ( উৎপাদন বণ্টন চুক্তি, পি এস সি, ঢাকায় এফবিআই এর স্থায়ী প্রতিনিধি নিয়োগ চুক্তি) তারা প্রমাণ করেছে দেশের স্বাধীনতা –সার্বভৌমত্বের কফিনে তারা একের পর এক পেরেক ঠুকেই চলেছে।


দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ( দলের প্রধান বেগম জিয়া ৩০ শে জানুয়ারি ওয়াশিংটন টাইমস পত্রিকার কলামে বাংলাদেশে গণতন্ত্র সুরক্ষার জন্য সরাসরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পাশ্চাত্য পরাশক্তি বর্গের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এবং বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের উপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপের আহবান জানিয়েছেন! তাঁর মতে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে বাঁচানোর জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন বিশ্ব শক্তিগুলোর এখনই কার্যকর সময়!!!!!!!!!) এবং আওয়ামী লীগ এর কর্মকাণ্ডে এটাই প্রতীয়মান হচ্ছে তারা বাংলাদেশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নয়া উপনিবেশে পরিণত করার যাবতীয় কাজ সানন্দের সাথে করে যাচ্ছেন। আশংকার বিষয় হচ্ছে এই দুই রাজনৈতিক দলের বাইরে যারাই মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করবে তাদেরকেই টার্গেট করবে এফবিআই এর ঢাকাস্থ স্থায়ী প্রতিনিধি এবং তাদের দমনের জন্য সর্বপ্রকার Investigation চালাবে এফবিআই!

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সাথে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে বেঈমানি আর কত দেখতে হবে আমাদের!

ঢাকায় এফবিআই এর স্থায়ী প্রতিনিধি নিয়োগ এর সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিলের আহবান জানাই!


সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×