somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আঁধার বিলাস_(শেষ পর্ব)

২৬ শে জুন, ২০০৮ রাত ২:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পর্ব(১) Click This Link
পর্ব(২) Click This Link
লোকটা কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে বললো......"এখন ১২টা বাজে....তোমরা প্রস্তুত?"
রাহাতের ঘাঁড়ের রোমগুলো খাড়া হয়ে গেল। লোকটা কিসের প্রস্তুতির কথা বললো?
সে নাকে কিসের যেন গন্ধ পেল। খুব বাজে গন্ধ। গন্ধটা থেকে থেকে আসছে। রাহাত বার বার জামিলের দৃষ্টি আকর্ষন করতে লাগলো। কিন্তু সে অবাক হয়ে দেখলো জামিল খালেকুজ্জামানের দিকেই তাকিয়ে আছে।
খালেকুজ্জামান আবার বলতে লাগলো........"আমি অজ্ঞান অবস্থায় তিনদিন ছিলাম। যেদিন জ্ঞান ফিরল সেদিন নিজেকে আবিষ্কার করলাম জনতার মাঝে, শয়ে শয়ে মানুষ আমার চারপাশে দাঁড়িয়ে আমার দিকে ঝুঁকে আছে। সবাই অর্ধ উলঙ্গ। কালো কালো বিদঘুটে চেহারার মানুষ। । আমাকে চোখ মেলতে দেখে লাঠি হাতে একজন মানুষ আমার দিকে এগিয়ে আসল। সে ছিলো ঐ গ্রামের নেতা। সে আমার বুকে লাঠি ঠেকিয়ে বললো, "আইডা কোথায়?" আমি কোন কথা বলতে পারলামনা...শুধু ইশারা দিয়ে বললাম যে আমি কিছুই জানিনা আমার কি হয়েছে। লোকটা আরেকটা লোককে ইশারা দিয়ে কি যেন বললো.......খেয়াল করে দেখলাম অনেক মানুষ মিলে এক জায়গায় কাঠ জড়ো করছে....তার মাঝে দুটো খুঁটি আড়াআড়ি করে ক্রস করে লাগানো......জেসাস ক্রাইস্টের ক্রসের মত। মুহুর্তের মধ্যে আমার মনে পড়ে গেল যে এরা আমাকে পোড়ানোর ব্যবস্থা করছে। আমার পাদুটো টলে গেল। কোনমতে বসে মনে মনে সৃষ্টিকর্তাকে ডাকতে লাগলাম....হঠাৎ খেয়াল করলাম সৃষ্টিকর্তার পরিবর্তে আমি ডাকছি "আইডা, আইডা, আইডা".........লোকগুলা আগুন জ্বালালো....তারমাঝে কিছু লাল রং ছিটিয়ে দিল....তারপর আমার মাথায় একরকম হলদে দুর্গন্ধময় তরল ঢেলে দিল....আমাকে চাবুক দিয়ে পেটাতে লাগলো....তিনদিন নাখাওয়া মানুষকে এভাবে পেটালে সে বেঁচে থাকার কথানা। কিন্তু আমি বেঁচে গেলাম। আর যে বাঁচালো সে হলো ডেভিড......."

জামিল হাঁ করে শুনতে থাকলো.....তার চোখ দুটো যেন কোটর ছেড়ে বের হয়ে আসছে। সে মূর্তির মত বললো...."কীভাবে?"
রাহাত একটা কুকুরের কান্নার শব্দ শুনতে পাচ্ছে। কুকুরের কান্না সে আগেও বহুবার শুনেছে কিন্তু আজকে সে এই শব্দটাকে ভয় পাচ্ছে। সে মনে মনে নিজেকে বলছে...."রাহাত তুমি ভয় পেওনা। সিচুয়েশনের কারনে তুমি ভীত।"
লোকটা চট করে রাহাতের দিকে তাকিয়ে হাসলো তারপর বলতে লাগলো....
"আমাকে যখন সবাই মারছে তখন এক লোক হঠাৎ দৌড়ে এসে আমার নিশ্চল দেহের উপর শুয়ে পড়লো। এই আকস্মিক ঘটনায় গ্রামবাসী কিছুটার জন্য চমকে গেল। তারা লোকটাকে দাঁড় করালো.....আমি আধচোখ মেলে দেখলাম.....ডেভিড।"

সেদিনের জন্য আমরা বেঁচে গেলাম....ঐদিন আর আমাদেরকে তারা পোড়ালোনা। গ্রামবাসী একটা মাচা বানালো.....তার উপরে আমাদের দুজনকে বেঁধে রাখলো..মাচার নিচে তিনটা বিশাল বিশাল নেকড়ে ছুটোছুটি করছে.....পিঠে পিঠ ঠেকিয়ে দুজন পড়ে রইলাম। আমি বারবার এলিয়ে পড়ছিলাম....ডেভিড হঠাৎ ফিসফিসিয়ে আমাকে বললো....কালকেই সব শেষ হয়ে যাবে। আমি বললাম...."আইডা কোথায়?" ডেভিড কিছুক্ষন চুপ থেকে বললো..."সে মিলিয়ে গেছে...তার অনন্য ক্ষমতা দিয়ে সে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে যখন সে জানতে পেরেছে গ্রামবাসী তার খোঁজ পেয়ে গেছে।"
"সে কোথায় মিলিয়ে গেছে?"
"তোমার মাঝে"
আমার হঠাৎ মনে পড়লো আইডার হাতে হাত রাখার পর সবকিছু ওলটপালট হয়ে গিয়েছিলো। আমি দম নিয়ে বললাম..."আইডা আমার মাঝে। কিন্তু আমি টের পাচ্ছিনা কেন?"
"জানের বদলা জান।"
"মানে?"
"আইডা তখনই ক্ষমতা দেখাতে পারবে যদি তার নামে কাউকে বলি দেওয়া হয়।"
"মানে?"
"তুমি কি ক্ষুধা অনুভব করছ?"
আমি অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম আমার শরীরে ব্যথা কিন্তু কোন ক্ষুধা নেই। ডেভিড হেসে বললো....."এটাই আইডার অস্তিত্বের প্রমান। আমি আইডার জন্য আমার জীবন উৎসর্গ করব। তুমি শুধু আমার মৃত্যুর পর রক্তটুকু পান করবে তাহলেই আইডা ক্ষমতা ফিরে পাবে।"
"আমি কিছু বুঝতে পারছিনা। আমার কি হবে?"
"তুমিতো তুমিই থাকবে। আইডাকে তুমি ধারন করবে।"
এরপর লোকটা দম নেয়ার জন্য থামল।

রাহাতের শিড়দাঁড়া বেয়ে বারবার যেন শীতল কিছু বয়ে যাচ্ছে। সে আস্তে বললো....."তারপর কি হলো?..."
খালেকুজ্জামান হেসে তার দিকে তাকিয়ে বলল...."তারপর ভোর হলো। গ্রামবাসী আবার কাঠ জড়ো করল...দুটো ক্রস বানালো...ডেভিডকে আমি জিজ্ঞেস করলাম "আমাকে এরা পেল কোথায়?"
"আইডার ঘরে অজ্ঞান অবস্থায়। আমি গ্রামবাসীকে দেখে প্রথমে পালিয়ে গিয়েছিলাম। তাদের হাতে পড়লে তোমাকে বাঁচানো যাবেনা।"
"এখন কি আর বাঁচব?''
ডেভিড হাসলো। দুটো লোক মাচার উপরে উঠলো। তাদের দুজনের হাতেই ধারালো দুটো বড় বড় ছোরা। আমাদের দুজনকে টেনে হিঁচড়ে নিচে নামালো। ডেভিড আমার কানের কাছে মুখ নামিয়ে বললো...."তুমি শুধু রক্তটুকু পান করবে"
এই বলেই সে হঠাৎ পাশে দাঁড়ানো লোকটার হাত থেকে ছোরা নিয়ে নিজের গলায় পোঁচ দিল। আমি চিৎকার করে উঠলাম.....ডেভিড ঘড়ঘড় জাতীয় শব্দ করতে থাকলো। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো....আমি দেখলাম আমার চারপাশে বালি কুন্ডলী পাকিয়ে ঘুরছে....একটা বাজে গন্ধ নাকে লাগছে...গ্রামবাসী ভয়ে দূরে সরে গেল। কিছু একটা প্রচন্ড শক্তিতে আমাকে ডেভিডের কাছে নিয়ে ফেলল.......তারপর নিজ থেকেই আমার মুখ ডেভিডের গলার দিকে এগিয়ে গেল.........."
খালেকুজ্জামান আবার কিচুক্ষন চোখ বন্ধ করল। চোখ মেলে তীক্ষ্ণ চোখে রাহাতের দিকে তাকিয়ে বলল......"নোনা রক্তের স্বাদ......ডেভিড ঘড়ঘড় করে আমাকে বলল যে সে এখনও মরেনি। আমি নিজেকে কোনভাবেই নাড়াতে পারছিলামনা। কেউ আমাকে প্রচন্ড ভারী করে ফেলেছে....ততক্ষনে সাহসী কিছু গ্রামবাসী এগিয়ে আসল....তাদের কেউ কেউ আমাদের দিকে জ্বলন্ত কাঠ ছুঁড়ে মারলো...দুজন এসে ডেভিডকে তুলে ধরল। তাকে টেনে নিয়ে গেল আগুনের কাছে....আমার দিকে কারো খেয়াল ছিলোনা.....আমি ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে মাটিতে ঘেঁসে ঘেঁসে পিছাতে থাকলাম...কেউ বুঝতে পারছিলনা কিছুই....যেতে যেতে দেখলাম তারা রক্তাক্ত ডেভিডকে ক্রসে বেঁধে ফেলল। ডেভিড আমার দিকে তাকিয়ে রইল। আমি একমনে বলে গেলাম..."আইডা একটা কিছু কর।"......দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলো। গ্রামের মানুষগুলো আনন্দ ধ্বনি তুলে নাচতে লাগলো......কারো কারো মুখে গান..কেউ কেউ মন্ত্র পড়ছিলো.....ডাইনী তাড়ানোর মন্ত্র। আমি একটা ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে গেলাম...গ্রামের লোকগুলোর যখন খেয়াল হলো আমার কথা ততক্ষনে আমি অনেক দূরে চলে গেলাম...গ্রাম ছেড়ে বহু দূরে...প্রচন্ড শক্তিতে আমি দৌড়াতে থাকলাম.........এ এক ভয়ানক ছুটে চলা......বাকি ১৫ বছর হাইতিতে ছুটে চলেছি....তারপর পেরু.....এর পর মেক্সিকো....। আমি আজও ছুটে চলছি।"

রাহাত থেকে থেকে গন্ধটা পাচ্ছে। এখন গন্ধটা বেশী লাগছে। জামিলের চোখ কোটর ছেড়ে বের হয়ে যাচ্ছে। তার গা কেঁপে কেঁপে উঠছে। জামিল জড়ানো কন্ঠে বললো....."আইডার কি হলো?"

লোকটা ঝট করে উঠে দাঁড়ালো তারপর হাতদুটো দুপাশে মেলে ধরে দাঁড়িয়ে বলল, "আইডা এখানে।"
রাহাত চমকে গেল। লোকটা আবার বসে বলল...."আমি ডেভিডের রক্ত পান করতে পারিনি.....যেটুকু পান করেছি সেটা ছিল জীবিত ডেভিডের। আইডা এখনও আমাকে তাগাদা দেয় ডেভিডের রক্তের জন্য......সে তার পূর্ন ক্ষমতা প্রকাশ করতে পারছেনা।"
"তার পূর্ন ক্ষমতা কি?" জামিল জিজ্ঞেস করল।
"তার পূর্ন ক্ষমতা হলো যে কোন মানুষের দেহে যখন তখন নিজেকে ধারন করে অনন্তকাল বেঁচে থাকা। এর জন্য দরকার তার উদ্দেশ্যে বলী দেওয়া কোন মানুষের রক্ত। পান করলেই সে মুক্ত হয়ে চলে যাবে অন্য কারো দেহে।"
"আপনাকে সে মুক্ত করেনি?"
"হা হা হা.......না।"
"কেন?"
"কারন আমি এতদিন বলী দেওয়ার জন্য ডেভিডের মত কাউকে পাইনি।"

রাহাত বিপদ আঁচ করতে পেরে হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়ে, তারপর জামিলের হাত ধরে হেঁচকা টান মেরে দরজার দিকে ছুটে যায়। কিন্তু খালেকুজ্জামান ভয়ানক শক্তিতে তাকে আটকে ফেলে। রাহাতের হাত মুচড়ে পিছনে নিয়ে যায় সে। রাহাত ব্যাথায় চিৎকার করতে থাকে। জামিল দৌড়ে ঘরের কোনায় রাখা সেলফ্‌ থেকে একটা ফুলদানী এনে সজোরে আঘাত করে লোকটার মাথায়। লোকটা ব্যথায় কঁকিয়ে উঠে রাহাতের হাত ছেড়ে দেয়। তারপর তারা দুইজন উর্ধ্বশ্বাসে ছুটে যায় দরজার দিকে.......কিন্তু তার আগেই একটা কালো ধোঁয়া তাদের ঘিরে পাক দিয়ে ঘুরতে থাকে। একটা নারী কন্ঠের চাপা হাসি শুনতে পেল তারা। হঠাৎ দুইজন দুইদিকে ছিটকে পড়ে.......

রাহাত দেখলো লোকটা জামিলের বুকের উপর বসে পড়লো। সে নিজেকে টেনে জামিলের কাছে চলে যায়। তারপর হাত দিয়ে লোকটাকে জাপটে ধরে। এক অশরীরী শক্তি তাকে আবারো ছিটকে দূরে নিয়ে ফেললো। লোকটা ভয়ানক হাসি দিয়ে বলল ..."জামিল! তুমি জান আমি কত বছর ডেভিডের মত একজনকে খুঁজছি! তুমি আমাকে মুক্ত করলে চীরজীবনের জন্য। আমি তোমার কাছে ঋনী।"লোকটা ততক্ষনে অস্বাভাবিক সুরে মন্ত্র জপতে জপতে একটা ধারালো ছোরা উপরে তুলে খুব জোরে বসিয়ে দিল জামিলের গলায়। রাহাত এই দৃশ্য দেখে ভয়ানক জোরে চিৎকার করে উঠলো।

জ্ঞান হারানোর আগ মুহূর্তে রাহাত দেখলো লোকটা মৃত জামিলের গলার দিকে মুখ নামিয়ে নিচ্ছে।


জ্ঞান ফিরে আসার পর রাহাত নিজেকে তার অতি পরিচিত মেসের বিছানায় আবিষ্কার করল। তার মাথাটা প্রচন্ড ব্যাথা করছে। কেন করছে সে বুঝতে পারছেনা.....কাল রাতে সে কোথায় ছিলো........ইউনিভার্সিটি থেকে সে কখন মেসে ফিরেছে তাও মনে করতে পারলোনা। পা টলতে টলতে হেলে দুলে সে বাথরুমে গেল। মুখের কোথাও কোথাও হেঁচড়া খাওয়ার মত দাগ দেখে সে অবাক হলো। তারপর ঘর থেকে বের হয়ে সে মেসের সামনের চা দোকানে গেল। সেখানে এক লোক জোরে জোরে আরেক লোককে খবর পড়ে শুনাচ্ছে........."বুঝলেন ভাই.....দেখেন দেশের আইন শৃঙ্খলা কোথায় গেছে। কাল রাত তিনটার দিকে পুলিশ ধানমন্ডির এক রাস্তায় জবাই করা এক যুবকের লাশ পাইছে। কে বা কারা তারে জবাই করছে পুলিশ কিছুই কইতে পারেনা। দেখছেন কী অবস্থা!"










সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০০৮ রাত ২:০৫
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×