বোকা পিঁপড়ারা ছিঁড়ে খুড়ে কুড়ে কুড়ে সংগ্রহ করে
আর নিয়ে যায় ঘরে
যেখানে তাদের রাণী
এবং বাচ্চাদের জন্য এসব জিনিস রাখে বলে জানি।
বুদ্ধিমান পিঁপড়ারা খনন করে আরেকটি প্রবেশদ্বার
অপেক্ষায় থাকে বৃষ্টি পড়ার,
যখন শুরু হয় চিনিগলা
পৌঁছায় সুড়ঙ্গের মাধ্যমে বয়সী পিঁপড়াশ্রালয়, শিশুশালা,
অথবা যারা হতদরিদ্র—
পিঁপড়ারা ভালই প্রকৌশলী যদিও আকারে বেশ ক্ষুদ্র।
বৃষ্টির পানির অভাবে
আবাল পিঁপড়ারা চিনির দলাগুলো শুকনোই খাবে।
বোকা পিঁপড়ার ঢিবিতে
যদি কোনোদিন সম্ভব হয় আপনার কানটা পেতে
শুনবেন শিরিষ-কাগজে
দাঁতের পাটি প্রাণপণ ঘষার শব্দটুকুই শুধু বাজে।
বোকা পিঁপড়ারা প্রার্থণায়
তাদের কাজ শেষ হওয়ার আগে বর্ষাকে আটকায়,
অন্যথায় ডুবে যাবে তারা—
মিষ্টিতেই, তবুও তা ডোবা, হোক না চিনিতে আত্মহারা
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫