somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিচক্ষণ ও সফল উদ্যোক্তাদের ১০ ভালো অভ্যাস

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যারা সফল উদ্যোক্তা হতে চান তাদের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও ভালো অভ্যাস থাকা চাই। একজন ভালো উদ্যোক্তা টাকা উপার্জন করেন। একজন বড় ভালো উদ্যোক্তা অনেক বেশি টাকা উপার্জন করেন কিন্তু একজন সত্যিকারে সফল উদ্যোক্তা টাকা উপার্জনের চেয়েও বেশি কিছু করেন। তারা শুধু নিজের হিসাবের খাতার মধ্যেই পার্থক্য সৃষ্টি করেন না, তারা নিজের জীবন, কর্মচারীদের জীবন, গ্রাহকদের জীবন, এমনকি দেশ ও পরিবেশের জন্যও অনেক বড় ভূমিকা রাখেন। আজ বিচক্ষণ ও সফল উদ্যোক্তাদের দৈনিক ১০টি ভালো অভ্যাস আলোচনা করব।

অ্যাপল সিইও টিম কুক। সংগৃহীত১. সূর্যোদয়ের আগে দিনের কাজ শুরু করুন
বিচক্ষণ উদ্যোক্তা ও সফল ব্যক্তিদের অন্যতম অভ্যাস হলো ভোরে ঘুম থেকে ওঠা। এটা শুধু আপনার স্বাস্থ্যেরই উপকার করবে না বরং একটা ভালো সকাল একটি উৎপাদনশীল দিনের জন্ম দেবে। নিচে বর্তমান সময়ের কিছু সফল ব্যক্তিদের ঘুম থেকে ওঠার সময় দেওয়া হলো;
প্রেসিডেন্ট ওবামা—সকাল ৬টা ৪৫ মিনিট।
ডেভিড ক্যামেরন—সকাল ৬টা।
স্টারবাকস সিইও হাওয়ার্ড শুলজ—ভোর ৪টা ১৫ মিনিট।
অ্যাপল সিইও টিম কুক—ভোর ৩টা ৪৫ মিনিট।
জেনারেল মোটরস সিইও মেরি বাররা—সকাল ৬টা।
এওএল সিইও টিম আর্মস্ট্রং—ভোর ৫টা।
জেরক্স সিইও উরসুলা বার্নস—ভোর ৫টা।
জিই সিইও জেফ ইমেল্ট—সকাল ৫টা ৪৫ মিনিট।
পেপসিকো সিইও ইন্দ্রা নুই—ভোর ৪টা।
ক্রাইসলার সিইও এস মারছিওনি—ভোর ৩টা ৩০ মিনিট।
রিচার্ড ব্র্যানসন—সকাল ৫টা ৪৫ মিনিট।
ভার্জিন আমেরিকা সিইও ডেভিড কুশ—ভোর ৪টা ১৫ মিনিট।
ডিজনি সিইও বব—ভোর ৪টা ৩০ মিনিট।
মিশেল ওবামা—ভোর ৪টা ৩০ মিনিট।

আপনি যদি উদ্যোক্তা হিসেবে সফল হতে চান তবে তবে দিন শুরুর সময়টা এখনই ঠিক করে নিন। এটা আপনার ব্যক্তিগত ও পেশাদারি জীবনের জন্য জরুরি।

পেপসিকো সিইও ইন্দ্রা নুই। সংগৃহীত২. প্রতিদিন নিয়ম করে বই পড়া
বিচক্ষণ উদ্যোক্তা ও সফল ব্যক্তিদের আরেকটি অন্যতম অভ্যাস হলো নিয়মিত বই পড়া। তবে বইগুলো গল্প-কবিতার বই না হয়ে প্রাসঙ্গিক বই হওয়া চাই। আপনি যে কাজে বা ব্যবসায় নিয়োজিত তাতে যদি আপনার গভীর জ্ঞান থাকে তা আপনাকে ওপরের উঠতে সাহায্য করবে। বর্তমান সময়ের বিল গেটস, মার্ক জাকারবার্গ থেকে শুরু করে প্রায় সব সফল ব্যক্তিদের এটি নিয়মিত অভ্যাস। উদ্যোক্তাদের বই পড়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে অন্য একটি পোস্ট লিখব। তবে এখানে একজন বাঙালি সফল উদ্যোক্তার কথা বলে শেষ করি। তিনি হলেন রুসেল সরদার। আইটি ট্রেনিং কোম্পানি NetCom Learning-এর কর্ণধার। এটি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সফল আইটি ট্রেনিং কোম্পানি, যাদের সেলস ১০ মিলিয়ন ডলারেরও ওপরে। তিনি বলেন, ব্যবসা নিয়ে যত ব্যস্ত থাকেন না কেন, প্রতিদিন নিয়ম করে বই পড়েন। সপ্তাহের কাজের দিনগুলো ১-২ ঘণ্টা এবং বন্ধের দিনগুলো ৮-১০ ঘণ্টা তিনি বই পড়েন।
তার সুপারিশকৃত তিনটি বই, The Five Dysfunctions of a Team-এই বইটি তার দলকে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে কাজ করার পরিচালনা সাহায্য করেছে। The Four Kinds of Sales People-এই বইটি তাকে তার বিক্রয় প্রতিনিধি থেকে খারাপ লোকদের বাদ দিতে সাহায্য করেছে। Good to Great-এই বইটি তার কোম্পানি পরিচালনার চিন্তাগুলোকে যাচাই করতে সাহায্য করেছে।

৩. নিজের লক্ষ্য ঠিক করুন
নিজের লক্ষ্য ঠিক করাকে প্রতিদিনের কর্তব্য মনে করুন। প্রতিদিনে, মাসে, বছরে, এমনকি এক দশকে আপনি কী অর্জন করতে চান তা লিখে ফেলুন। এমনটি আপনাকে মানসিকভাবে এগিয়ে রাখবে ও বড় কিছু চিন্তা করতে সাহায্য করবে যার মাধ্যমে আপনি ছোট সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন। আপনি যদি লক্ষ্য অর্জন করতে চান, তবে আপনার লক্ষ্যের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কিছু আকাঙ্ক্ষা লিপিবদ্ধ করুন। যেমন পরবর্তী ১০ বছরে আপনার একটি ভালো বাড়ি, একটি ভালো গাড়ি, ব্যক্তিগত সহকারী থাকবে। যদি এমন ধারণাগুলো আপনার মধ্যে নিয়ে আসতে পারেন তবে এটা আপনাকে আপনার জীবনের গতি সম্পর্কে উজ্জীবিত করবে। যদি পরবর্তী ১০ বছরের জীবনকে আপনি এখন দেখতে পারেন, তবে আপনি সেটা করতে পারবেন।

৪. পরিকল্পনা করুন
আপনি সীমাহীন লক্ষ্য ঠিক করতে পারেন কিন্তু আপনাকে সে লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য পরিকল্পনা করতে হবে। আপনার ১০ বছরের লক্ষ্যগুলোকে আপনি বছর, মাস ও দিনে ভাগ করে নিন। যখন লক্ষ্যগুলো ছোট ছোট ভাগে ভাগ হবে তখন সেগুলো অর্জন করার জন্য কর্মপন্থা ঠিক করুন। মনে রাখবেন আপনার কর্মপন্থা যেন আপনার কাজের ফলাফলের ওপর দায়িত্ববান করে।
ধরুন কেউ পেশাধারী বক্তা হতে চান। যদিও সে জানে না তার জন্য কীভাবে পরিকল্পনা করবে। সুতরাং আমাকে বলতে হবে, তার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করার জন্য। যদি সে বছরে ১২০টি বক্তৃতা দেয় তবে সে তার লক্ষ্যে পৌঁছাবে। যদি বছরে ১২০টি হয়, তবে মাসিক লক্ষ্য ১০টি, তার মানে প্রতি তিন দিনে তাকে একটি বক্তৃতা করতে হবে। পরিকল্পনা করার পর মনে হবে এটা সহজে অর্জনযোগ্য। সুতরাং আপনার কাজের পরিকল্পনা করুন, পরিকল্পনার ওপর কাজ করুন।

এওএল সিইও টিম আর্মস্ট্রং। সংগৃহীত৫. নেটওয়ার্ক স্থাপন করা
এই সময় নেটওয়ার্কের জন্য অনেক পথ রয়েছে, বিশেষভাবে তথ্য প্রযুক্তি এ কাজটিকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। একজন সফল নেটওয়ার্ককারী হতে হলে আপনাকে উৎপাদক হতে হবে, ভোক্তা নয়। তার মানে হলো, আপনাকে সক্রিয় হতে হবে, নিষ্ক্রিয় নয়। কারও কল বা ইমেইল জন্য অপেক্ষা না করে আপনি তাদের কল করুন, ইমেইল না হয় টেক্সট করুন। নেটওয়াকিংয়ের জন্য ১০ নিয়ম ব্যবহার করুন। প্রতিদিন দশজনকে আপনার ব্যবসা, পণ্য বা সেবা সম্পর্কে ১০ জনকে জানান, ১০ জনের সঙ্গে দেখা করুন, ১০ জনের কাছে বিক্রি করুন। এ জন্য তাদের কল করুন, ইমেইল করুন অথবা মেসেজ দেবেন।

৬. প্রতিদিন নোট লিখুন
প্রত্যেকেরই চিন্তা করার জন্য সময়ের প্রয়োজন। ফলপ্রসূ চিন্তার জন্য আপনাকে নোট রাখতে হবে। এ ছাড়া যখনই কোনো ভালো চিন্তা বা কৌশল মনে আসে তখনই তা নোট করুন। এটা অনেকটা ডায়েরি লেখার মতো। এটা আপনাকে সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর তথা দৈনন্দিন বিষয়গুলোর ওপর সজাগ রাখবে এবং সময়ে সময়ে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোর ওপর প্রতিফলন করতে সাহায্য করবে। একটা সময় আপনি যখন আপনার ডায়েরিতে ফিরে তাকাবেন তখন এটা আপনাকে আপনার অতীত জীবনযাত্রা সম্পর্কে অভিভূত করবে। সবচেয়ে বড় কথা, আপনি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কিছু নোট রেখে গেলেন।

৭. দৈনিক ব্যায়াম করুন
সফল হওয়ার জন্য আপনার শরীরকে অবশ্য সর্বোচ্চ পরিশ্রম করতে হবে। আপনার মন আপনার শরীরকে প্রতিদিন কিছু অসাধারণ করার জন্য বলবে এবং আপনাকে অবশ্য তার জন্য তৈরি হতে হবে। আর আপনার শরীরকে তৈরির উত্তম উপায় হলো ব্যায়াম। যখন আপনার শরীর সুযোগের জন্য তৈরি হবে তবে আপনি সফলতার সাগর পাড়ি দিতে সমর্থ হবেন। প্রতিদিন নিয়ম করে দৌড়ান, নিয়ম করে (৩-৫ দিন সপ্তাহে এক ঘণ্টা করে) ব্যায়ামাগারে যান। এমনটি আপনাকে শুধু কাজের জন্য অভূতপূর্ব সহনশীলই করে তুলবে না বরং দিন শেষ হওয়ার পূর্বেই সকল কাজ সমাপ্ত করতে সাহায্য করবে।

৮. বিশ্রাম করুন
শুধু শক্তিশালী মানুষেরা জানে কীভাবে বিশ্রাম করতে হয়। এমনকি তারা যখন ক্ষমতার (উন্নতির) সর্বোচ্চ পর্যায়েও থাকেন। কিন্তু কিছু মানুষ সময়ের সঙ্গে চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন যা তাদের ধ্বংস করে দেয়। যখন আপনি অবসন্ন, চিন্তাগ্রস্ত হবেন তখন আপনি মনোযোগ হারাবেন। এমনকি নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণও হারিয়ে ফেলবেন। আপনাকে অবশ্যই বিশ্রাম করা শিখতে হবে অন্যথায় আপনার মূল্যবান সময়গুলো নষ্ট হবে। আমি আমার একজন নিকট আত্মীয়কে দেখেছি দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করতে এবং তিনি ব্যবসায় অনেক টাকার মালিক হলেন। দশ বছরে কখনো দেখিনি নিজের জন্য কখনো ছুটি নিয়েছেন। কিন্তু একটা সময় তার ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হলো এবং তিনি খুব চিন্তাগ্রস্ত হলেন যা তাকে একটা সময়ে মানসিক রোগীতে পরিণত করে।
মাঝে মাঝে নিজকে কাজ থেকে অবমুক্ত করুন। কিছু সময় পরিবার নিয়ে ভ্রমণে যান। আপনজনের সঙ্গে ভালোবাসার কথা বলুন, রান্না করুন, মাছ ধরুন। এমনটি আপনাকে অনেক জটিল অবস্থার মধ্যেও চিন্তা মুক্ত রাখবে।

৯. আগামীকালের কাজের পরিকল্পনা আজই করে ফেলুন
প্রতিদিন সকালে পুরো দিনের কাজের পরিকল্পনা করে নিতে পারেন। আপনি যদি আরও অগ্রগামী হন তবে আগের রাতেই পরের দিনের পরিকল্পনা করে নেবেন। এখানে উদাহরণস্বরূপ একটি দিনের পরিকল্পনা কীভাবে করবেন তার কিছু উপদেশ দেওয়া হলো।
ঘুম থেকে ওঠা—ভোর ৫টা।
পরিচ্ছন্ন হওয়া, পানি পান, সকালের প্রার্থনা—৫টা ৩০ মিনিটের মধ্যে।
আজকের দিনের গুরুত্বপূর্ণ ৩-৫টি কাজের পরিকল্পনা ও সময় ঠিক করুন।
বাচ্চাদের স্কুল ও পরিবারের জন্য সময় ঠিক করুন।
নিজের নাশতা, খাবার সময়, বিশ্রাম ও ব্যায়ামের সময় ঠিক করুন।
দিনকে তিন ভাগে ভাগ করে নিন। বিশেষভাবে সকালে ঘুম থেকে উঠে কী করবেন, সারা দিনের পরিকল্পনা এবং ঘুমানো যাওয়ার আগের কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ।
ঘুমানো যাওয়ার আগে কিছু সময় বই পড়ার অভ্যাস করতে পারেন।
প্রতিটি পরিকল্পনার আগে তিনটি বিষয় মাথায় রাখবেন। আপনার কাজ, আপনার স্বাস্থ্য ও আপনার জীবন।
ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বের সূচি আপনার পুরো দিনের কাজের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যায়ামাগারে যাওয়ার জন্য দিন ঠিক করতে পারেন এবং প্রতিদিন নিয়ম করে আধা ঘণ্টা বা এক ঘণ্টা দৌড়াতে পারেন।
মাঝে মাঝে নিজের সূচি পরিবর্তন করুন। বৈচিত্র্যতা আপনাকে স্বতঃস্ফূর্ত রাখবে।

১০. পরামর্শ নিন
কোনো প্রতিষ্ঠানকে সুপ্রতিষ্ঠিত হতে হলে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে উপদেশ গ্রহণ করতে হবে। উপদেশ গ্রহণ ছাড়া সফল হওয়া কঠিন। পৃথিবীর বড় বড় সফল প্রতিষ্ঠানগুলো পরামর্শ গ্রহণ করেই সফল হয়েছে। পরামর্শ ছাড়া সফল, এটা সাধারণত হয় না। কেউই সব বিষয়ে সবজান্তা নয়। প্রতিষ্ঠানের জন্য একজন ভালো পরামর্শক খুঁজুন। আপনার জ্ঞানকে বাড়ান। আপনি জানবেন কীভাবে আপনার ব্যবসা বড় করতে হয়। আবার নিজের জ্ঞানকেও অন্যের সঙ্গে শেয়ার করুন। যখন আপনার জ্ঞানকে প্রকাশ করবেন, এটা বস্তুত কাউকে শিক্ষিত করবে, উদ্দীপ্ত করবে যে, সে আগে বাড়তে পারে। আপনি আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করছেন, যা আপনার প্রতিষ্ঠানকে বড় ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবে কারণ কঠিন কাজগুলো আপনি আর একা করবেন না।

- সংগ্রীহিত
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দরখাস্ত - বরাবর: জনাব, কাল্পনিক ভালোবাসা / জাদিদ সাহেব

লিখেছেন ঠাকুরমাহমুদ, ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৩



বরাবর:
জনাব, কাল্পনিক ভালোবাসা / জাদিদ সাহেব
চিফ এক্সিকিউটিভ এডমিন
সামহোয়্যারইন ব্লগ

তারিখ: ১১-১১-২০২৪ইং

বিষয়: ব্লগার সোনাগাজী নিকের ব্লগিং ব্যানমুক্ত করার জন্য অনুরোধ।


জনাব, কাল্পনিক ভালোবাসা / জাদিদ সাহেব,
আপনাকে ও সামহোয়্যারইন ব্লগের সকল ব্লগারদের প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সময়ের স্রোতে ক্লান্ত এক পথিক তবু আশায় থাকি …

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:০৫


হালকা হাওয়ায় ভেসে আসে গত সময়ের এলবাম
মাঝে মাঝে থেমে যায়, আবার চলে তা অবিরাম
সময় তো এক নদীর মতো, বহমান অবিরত,
জল-কণা আর স্মৃতি বয়ে নেয় যত তার গত।

একটু... ...বাকিটুকু পড়ুন

মত প্রকাশঃ ইতিহাস কি বিজয়ীরাই লেখে?

লিখেছেন জাদিদ, ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২

"বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস রচনার সমস্যা" -বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানে অধ্যাপক আলী রীয়াজ একবার বলেছিলেন, ‘ইতিহাসের সঙ্গে ক্ষমতার একটা সম্পর্ক আছে। সে ক্ষমতায় যারা বিজয়ী হয়, তারাই ইতিহাস রচনা করে। পরাজিতরা ইতিহাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধু নাম আর কেউ মুছতে পারবেনা।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০


২০১৮ সালের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপনণের পরপরই ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘মহাকাশে আজ উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আজ থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

“বঙ্গভবন থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো উচিত হয়নি “এই কথা রিজভী কোন মুখে বলে ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫১



অবাক হয়ে রিজভীর কথা শুনছিলাম উনি কি নিজেকে মহান প্রমান করার জন্য এই কথা বললেন নাকি উনি বলদ প্রকৃতির মানুষ সেটাই ভাবতেছি। উনি নিশ্চই জানেন স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×