somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃহস্ত কর্ম(নিজ হাতে করা ভুল)

১৩ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
বিসমিল্লাহির রাহমানের রাহিম


ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃহস্ত কর্ম(নিজ হাতে করা ভুল)



ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞানের প্রথম পর্বটা যখন লিখি তখন প্ল্যান ছিল ধাপে ধাপে এর সুন্দর aspect গুল নিয়ে বিজ্ঞানের ভিত্তিতে লিখব। কিন্তু masturbation নিয়ে কোন দিন লিখব ভাবি নাই। আমার হিসাবে masturbation এর সাথে ভালোবাসার কোন সম্পর্ক নাই, যদিয় mutual masturbation এর থাকতে পারে। বিজ্ঞানের হিসাবেও এই দুই এর পার্থক্য আকাশ আর পাতাল।

আমাদের স্নায়ু তন্ত্রের একটা খুবই গুরুত্ত পুর্ণ অংশ হল autonomic nervous system(ANS). এই অংশটা হল আমাদের স্নায়ু তন্ত্রের সেই অংশ যেখানে আমাদের ইচ্ছার কোন গুরুত্ত নাই। যেমন আমরা দৌড়ালে আমাদের হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি পায় আবার ঘুমিয়ে থাকলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। এটা ANS এর কাজ। এখানে আমাদের কিছুই করবার নাই। পুরা শরিরে ANS এর কাজের লিখতে গেলে কয়েক শত মেগাবাইট লেগে যেতে পারে, তাই অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা বাদ। যাই হক আজকের মূল প্রসংগটা ANS নয়। কিন্তু তবুয় এসম্পর্কে কিছু বলতে হবে।



ANS কে আমরা আমাদের ইচ্ছা দ্বারা control করতে পারিনা। এখানে যেটা হয় তাহল, ANS ক্রমাগতই চারপাশের পরিবেশ থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে থাকে এবং আমাদের শরিরকে পরিবেশ এবং প্রয়োজন অনুযায়ি চালাতে থাকে। যেমন ধরুন সাকিব আর নিয়াজ দুই যমজ ভাই। নিয়াজ ছোট বেলা থেকেই শুধু খায়-দায়-ঘুমায় আর দাবা খেলে। সাকিব ছোটবেলে থেকেই শুধুই দৌড়াঝাপ আর দৌড়ঝাপের উপরেই আছে। এখন তাদের উভয়ের বয়স যখন ৩৫বছর তখন তাদের activity level সমান হলেয় সাকিবের heart টা নিয়াজের heart অপেক্ষা slow চলবে, কারন সাকিবের heart টা নিয়াজের heart থেকে বেশি competent। এখানে সাকিবের বা নিয়াজের ইচ্ছার কোন দাম থাকবে না। কারন তাদের ANS টা তত দিনে তাদের experience দ্বারা trained up হয়ে গিয়েছে এবং heart muscle গুলো কেয় সেই ভাবেই trained up করে ফেলেছে। মূল কথা হল আমাদের ANS আমাদের ক্ষনিকের ইচ্ছা নয়, আমাদের দির্ঘ দিনের অভ্যাস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

আমাদের ANS এর আবার দুইটা অংশঃ
১)Sympathetic Nervous System, ২)Parasympathetic nervous system

পুরুষের যৌনক্রিয়ায় ANS এর ভূমিকা

Parasympathetic অংশটা আপনার লিঙ্গ উত্থান(erection of penis) করায় আর sympathetic অংশটা আপনার চরম আনন্দ(climex) ও বির্যপাত(ejaculation) ঘটায়। এটা খুবি লম্বা coordinated একটা process যাতে আপনার কোন controle নাই। এই ক্ষেত্রে যাদের Parasympathetic drive টা লম্বা হবে তাদের erection of penis তত লম্বা সময় ধরে থাকবে। আর যাদের sympathetic drive দ্রুত activated হবে, তাদের হবে দ্রুত পতন(premature ejaculation)।





পুরুষের লিংগ যে টিশ্যু দিয়ে তৈরি তার তুলনা শরিরের অন্য কোন টিশ্যুর সাথে করা সম্ভব না। পুংলিংগ erectile tissue দিয়া তৈরি, বাংলায় এই টিশ্যুকে উত্থান শিল কলা বলা যেতে পারে। প্রকৃত পক্ষে এটি হল, অতিমাত্রায় সংবেদনশিল, প্রচুর পরিমানে রক্ত ধারন সক্ষম একটি রক্তের ব্যাগ। নারী পুরুষের বহির অঙ্গ গুলর মধ্যে চোখ ব্যাতিত পুংলিংগই হল সবচেয়ে সংবেদনশিল।

একজন পুরুষ যৌন উত্তেজনা অনুভব করলে তার parasympathetic drive এর কারনে তার লিঙ্গে রক্ত এসে ভরে যায়। ফলে এটির আকারের বিশাল পরিবর্তন হয় এটি শক্ত হয়, এবং স্ত্রীর যোণিতে প্রবেশ যোগ্য হয়। এই parasympathetic drive ক্রমাগত ভাবে চলতেই থাকে যতক্ষন না পর্যন্ত, যৌন ক্রিয়ার কারনে বা যৌন উত্তেজনার বিষয় গুল এমন এক পর্যায় না পৌছায় যেখানে সেগুল আমাদের brain এর sympathetic dirve এর discharge কে প্রচন্ড ভাবে আন্দলিত করে। এই sympathetic drive এর ফলে আপনার ejaculation হয়ে যায় এবং erection শেষ হয়ে যায়। and it is independent of your sexual desir. দেখা যাবে যে আপনার বা আপনার স্ত্রীর sexual desir শেষ হবার আগেই আপনার যৌনতার দাপট শেষ। but you have nothing to do.


Nervous system এর sexual activity খুবি খুবি ব্যাপক বিষয়, এখানে এই ক্রিয়ার জন্য শত শত signal এর association এবং coordination হয়। আমি শুধু আমার লেখার মূল বিষয়টা বুঝানোর জন্য সামান্য কিছু বললাম


স্ত্রীর গমন বনাম পুরুষের হস্ত মৈথুন


হস্ত মৈথুন আপনার ভবিষৎ স্ত্রীর, আপনার কাছে রাখা, আমানতের খেয়ানত ছাড়া আর কিছুই না। কারন কৈশরে আপনি যখন এই কাজে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন তখন খুব বাজে(ভবিষতের জন্য অনাকাঙ্খিত) কিছু অভ্যাস হয়ে যায় আপনার ANS এ। যা পরবর্তিতে কতটুকু recover করা সম্ভব বা আদৌ recover করা সম্ভব কিনা আল্লাহই ভালো বলতে পারবেন।


প্রথমত,

স্ত্রীর সাথে যৌন ক্রিয়ার সময় যৌন উত্তেজনার প্রচুর প্রচুর উপাদান থাকে যা হস্ত মৈথুনের সময় থাকে না। ফলে আপনি যখন একবার হস্ত কর্মে অভ্যাস্ত হয়ে পরবেন, আপনি আবশ্যই স্ত্রী গমনের সময় দ্রুত sympathetic drive এ পতিত হবেন।


দ্বিতীয়ত,

স্ত্রীর সাথে যৌন ক্রিয়ার সময়, আপনার ইচ্ছা হয়, যেন এই ক্রিয়া চলতেই থাকে। অর্থাৎ যত লম্বা সময় ধরে চলে ততই ভাল। কিন্তু হস্ত কর্মের সময় আপনি কাজটা করেন হাত দিয়ে। আপনার হাত এই কর্মের জন্য তৈরি নয়। ক্রমাগত একই movement করার কারনে আপনার হাত অনেক সময় ব্যাথা হয়ে যায়। এছাড়াও আরও অনেক পারি পার্শিক কারনে আপনি সব সময়ই চান যেন কাজটা দ্রুত সম্পন্ন হয়। ফলে আপনি যত বার হস্ত কর্ম করেন তত বারই নিজের অজান্তেই আপনার ANS এর parasympathetic drive কে ক্ষনস্থায়ী হতে শেখান আর কম উত্তেজনাতেই আপনার sympathetic drive কে stimulated হতে শেখান। এই কারনেই বিয়ের পর দ্রুত পতন হয় আপনার নিত্য সঙ্গি।


তৃতীয়ত,

স্ত্রীর সাথে যৌন ক্রিয়ার সময় আপনি আপনার অতিমাত্রায় সংবেদন শিল লিঙ্গ, আরো বেশি সংবেদনশিল, নরম, আপেক্ষাক্রিত গরম(as vagina is inside the body), প্রয়োজনিয় পরিমান জলিয় পদার্থ পূর্ণ যোণিতে প্রবেশ করান কিন্তু হস্ত কর্মের সময় ব্যাবহার করেন শরিরের সবচেয়ে মোটা খসখশা চামড়ার হাত যা দুনিয়ার যত rough and tough কাজের জন্য তৈরি। একবার যখন ভালো মত rough and tough এর ব্যাপারটা brain এ সেট হয়ে যায় তখন বিয়ের পরেও আপনারা আর হস্তের দাসত্ত্ব ছাড়তে পারেন না। বা rough and tough এর খোজে হানাদেন স্ত্রীর পায়ু পথে।


চতুর্থত,

আপনার সংবেদনশিল লিঙ্গ পুরাপুরিই একটা vascular organ(রক্ত বহনকারি) এতে কিছু খুব ছোট ছোট muscle fiber থাকে। এগুলর কাজ হল আপনার লিঙ্গ যখন রক্তে ভরে যায় তখন তা আটকে রাখা। এগুল যত ভাল কাজ করবে আপনার লিঙ্গ হবে তত শক্ত। কিন্তু আপনার হস্ত কর্মের সময় আপনার অযচিত টানাটানির ফলে এই small muscle fiber গুল injured হয়। ফলে আপনার দন্ডটা আর দন্ড থাকে না হয়ে যায় semi solid baloon.

এর কোনটাই সাধাহরন ভাবে কাম্য নয়!!!!



আর কত কাল স্ত্রী জাতিকে এই ভাবে ঠকাতে থাকবেন? আমি শুধু হস্ত কর্মের দ্বারা পুরুষের যৌনতার ক্ষতি হয় এমন কিছু শুধু মাত্র direct অঙ্গ ভিত্তিক শারিরিক ক্ষতির কথা বললাম। এর মানষিক ক্ষতি আর অন্যান্য শারিরিক ক্ষতি, সামাজিক ক্ষতি বলতে গেলে কয়েক শত মেগা বাইট লিখতে হবে। এত প্যাচাল পারতে পারবোনা। যারা শিখবে এইটুকুতেই শিখবে। বর্তমান বা ভবিষৎ বৌকে ঠকায়েন না। বৌকে নিয়মিত চরম সুখ(climex) দেবার চিন্তা মাথায় এখন থেকেই রাখেন। এটা যে কি অসাধাহরন feelings যখন হবে টের পাবেন। স্ত্রী যখন সন্তুষ্ট থাকবে তখন সে আপনার অনুগতও থাকবে । আপনারও নিজেকে ছোট মনে হবে না। উপভগ করবেন সন্দেহ-খোচা-খুচি মুক্ত সুখি দাম্পত্য জীবন পাবেন।


নারীর স্বসম্ভোগ

স্বভাব গত ভাবে নারীরা পুরুষের মত মহামারি আকারে হস্ত কর্মে অভ্যস্ত নয়। কিন্তু কিছু সংখক নারী এতে অভ্যস্ত বৈকি!! যারা অভ্যস্ত তাদের পরিনতি পুরুষের চেয়ে হৃদয় বিদারক। আর এ নিয়ে লিখতে গেলে বিজ্ঞানের চেয়ে নংরামির আলোচনা বেশি হবে। তাই এই নিয়ে লিখবোনা। আর আমার যত দূর মনে হয় ব্লগে নারী খুব কম so আমার উদ্দেশ্য যেহেতু শুধু সচেতনতা তৈরি করা তাই এই ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা বাদ দিলাম।
নারীদের সতর্ক করার জন্য শুধু এই টুকু বলিঃ স্বসম্ভোগে অভ্যস্ত একজন নারীর যৌনাংগের morphology হয় distorted। যা এক জন পুরুষের চাওয়ার বিপরিত। এটি একজন নারীর চাওয়ারও বিপরিত কারন আপনারাই চান সবসময় আপনাদের রূপ ধরে রাখতে। হস্ত মিথুনে অভ্যস্ত হলে কখনই যৌনাঙ্গের রূপ ধরে রাখতে পারবেন না।

শেষ কথা,

ঐ দিন সামুর একটা ব্লগে মন্তব্য গুলো দেখে, মনে হচ্ছিল যে, ধর্মিয় গোড়ামি হইল হস্ত মৈথুনের পথে এক মাত্র বাধা। বিজ্ঞান মনষ্ক অনেক জ্ঞানী ব্যাক্তি হস্ত কর্মের সমর্থন করছিলেন ও উৎসাহ দিচ্ছিলেন। কি হাস্যকর !!! যারা মনে করেন ইমান হারানোর উদ্দেশ্যে হস্ত কর্ম করবেন তারা তা করতে থাকুন। আপনাদের ও আপনাদের সঙ্গি-সঙ্গিনিদের জন্য সমবেদনা রইল। আর ইমানদাররা আল্লাহ করতে না করসে শুধু এই জন্যই হস্ত মৈথুন বাদ দেন।

আর যদি নাই বাদ দেন, আল্লাহ হয়ত মাফ করবেন কারন হস্ত মিথুন তো আর শিরক না। কিন্তু হাক্কুল ইবাদের কি হবে?? দিনের পর দিন অপূর্ন তৃপ্তির কারনে আপনার স্ত্রী যদি আপনাকে মাফ না করে ??? আপনার যৌনাঙ্গের সৌন্দর্য নষ্ট করার কারনে এবং আরও অন্যান্য কারনে আপনার স্বামী যদি আপনাকে মাফ না করে???



ক্ষনিকের (বিকৃত)আনন্দের জন্য আবেগ ভালোবাসাময় দির্ঘ যৌন জীবন এর ১২টা বাজাবেন না। আল্লাহ প্রত্যাক বিবাহিত নারী-পুরুষকে চরম আবেগ আনন্দ পুর্ন পারিবারিক জীবন দান করুন। (আমিন)

!!!! মুসলমানের পৌরাণিক মিরাজ !!!!

ভালবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃ টেষ্টোস্টেরন
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
৬৩টি মন্তব্য ৬৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×