[এই গল্পের নায়ক মোতাহারের সাথে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত সমর্থকদের কোনো মিল খুঁজে পেলে লেখক দায়ী নন।]
মোতাহারকে খবর দেয়া হলো যে, এক ব্যক্তি মোতাহারের মাকে ধর্ষণ করছে। মোতাহার দৌড়ে ঘটনাস্থলে গেল, গিয়ে অদূরে দাঁড়িয়ে খিলাল দিয়ে দাঁত খিলাতে খিলাতে নীরবে মোতাহার মায়ের ধর্ষণপ্রক্রিয়া উপভোগ করতে লাগল। ধর্ষণশেষে ধর্ষক চলে গেল।
একজন এসে মোতাহারকে জিজ্ঞেস করল সে কেন ধর্ষককে প্রতিহত করল না বা করার চেষ্টা করল না। মোতাহার জবাব দিল, "পৃথিবীটা একটা খেলাঘর। সব কাজই উপরওয়ালার ইশারায় ঘটা এক ধরনের খেলা। ধর্ষণও খেলার একটি অংশ, এটিও উপরওয়ালার ইচ্ছায়ই হয়েছে। ধর্ষক চাচাজি আমার মায়ের সাথে অনেক ভালো খেলেছেন। মা যদিও খানিকটা কষ্ট পেয়েছেন, কিন্তু চাচাজির পারফরফ্যান্সের প্রশংসা করতেই হবে, ভালো খেলা দেখার জন্য কিছু কষ্ট তো স্বীকার করতেই হয়। চাচাজির আলিশান শিশ্নটা দেখেছেন? একদম ব্যাটের মতো না? তা ছাড়া, চাচাজি তো কেবল মাকে ধর্ষণ করেছেন, আমাকে তো কিছু করেননি। বিশ্বাস না হয় লুঙ্গি তুলে আমার মলদ্বার হাতিয়ে দেখুন -- চাচাজি আমার মলদ্বারে তার শিশ্ন ঢোকাননি। তিনি নীতিবান খেলোয়াড়, যেখানে-সেখানে শট খেলেন না! মেহেরবানি করে খেলার সাথে নোংরা রাজনীতি মেশাবেন না। চাচাজি সম্পর্কে আপনি কতটা জানেন? না জেনে কথা বলবেন না। আগে জেনে-বুঝে তারপরে কথা বলবেন। আপনার হেদায়েত কামনা করছি।"
ঢাকা ষ্টেডিয়ামে মোতাহার: ফাকিস্তান ফাকিস্তান করে নাচতেছিল। ছবি তুলতে চাইতেই রাজি হয়ে হাসি মুখে পোজ দিল।

ফাকিস্তানের পতাকা গালে আকিঁয়ে ফাকিস্তান ফাকিস্তান করে চিল্লানোর কারন জানতে চাইতেই মোতাহারের দমে পানি নাই.....

মোতাহার বাধ্য ছেলের মতো ফাকিস্তানের পতাকা মুছে ফেলতেছে।

১. ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৯ ০