আমরা যারা কোন দলের পদ পদবি তে নাই। এমনকি আমার কলেজের রাজনীতি জড়িত বন্ধুর সাথেও মেশা বন্ধ করেছিলাম আমরা চার জনের সার্কেল। দলীয় রাজনীতি বড়ই খারাপ জিনিস। মাইর খাওয়া মাইর দেয়া টেন্ডার বাজী এগুলোর বিকল্প রাজনীতি বাংলাদেশে নাই।
নতুন বন্দোবস্তে যারা আশা রাখসিলেন তাদের কথা চিন্তা কইরা আমার হাসি পায়।
আওয়ামী লীগের পতনে আমার চেয়ে বেশী খুশি কেউ হয় নাই। এই দল টার হাই কমান্ডে থাকা নেতা দের সাথে দেখা করতে হইলে আমি শুনেছি এপয়ন্টমেন্ট নিতে হইতো নিজ দলের কর্মী দের।
রাজশাহীর মাসুদের কথা মনে আছে?
সে অনেক বছর পঙ্গু এবং বেকার থাকার পরে প্রধাণমন্ত্রী কে চিঠি দিয়ে চাকরী নিতে হইসে। অথচ যুবদল আর ছাত্র লীগের নেতারা তাহলে কি করসিলো? খেটে খাওয়া মানুষের দল যখন জন বিচ্ছিন্ন হয় তখন পতন আসন্ন। সেটা যেভাবেই হউক।
৫ আগস্ট হবে তা আমরা আরও ৪-৫ বছর আগেই টের পাইসি।
কিন্তু একটা কথা থেকে যায়, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাাসী আমাদের আতুর ঘর গুলোর সাথে তাদের কি সমস্যা?
আমরা আবারও আওয়ামী লীগ করতে বাধ্য হই।
জাতির পিতাকে অস্বীকার করে, স্বাধীনতার সংগ্রাম কে অস্বীকার করে রাজাকার রা আমাদের আওয়ামী লীগ সমর্থন করাতে বাধ্য করে বারং বার।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯