
যাহোক বাথরুমে বিব্রতকর পরিস্থিতির পর কোনভাবে বাথরুম সেরে মুল হল রুমে প্রবেশ করলাম যেখানে খানা-পিনা চলছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা খেতে বসছিল প্রথম। ভিআইপি বিয়ে বলে ঢাকা থেকে প্রশিক্ষিত বাবুর্চি এবং বয় এসেছিল খাবার সার্ভ করতে। তো বয়রা টেবিলে টেবিলে খাবার দিচ্ছিল। শুরুতে বয়রা টেবিলে পানির বোতল এবং বোরহানী এনেছিল। এরপর এক বয়স্ক নানা টিবেলে দেয়া বোরহানী গ্লাসে ঢেলে খাচ্ছিল এবং এর পরপর পুরো টেবিলের অন্যান্যরা একে একে গ্লাসে করে পুরো বোরহানীর মগ শেষ করে ফেললো। তখনো টেবিলে সব খাবার এসে পৌছেনি। সাধারণত বোরহানী দেয়া হয় খাবারের পর যাতে খাবার হজম হয় তার জন্য। যাহোক তাদের খাবারের আগে বোরহানী(শরবত






কনে পক্ষের ভিড়ে ক্লাবের অবস্থা কেরোসিন। খেতে মনে হচ্ছে দেড়ি হবে তাই ভাতিজাকে যেখানে বসানো হলো সেখানে গেলাম। সেখানে পায়চারী করছিলাম। হটাৎ পিছন থেকে মেয়ে কন্ঠের আওয়াজ,













পরের পর্বে- খাবার ম্যানু এবং বিদায় যাত্রা।
আগের পর্ব- নোয়াখালীতে খেয়ে এলাম বিয়ে আর আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম চরম গরম সব মজারু অভিজ্ঞতা।

