এবারের নানা বাড়ি ভ্রমণ তেমন স্মৃতি মধুর হয় নি। কেমন যেন ছটফট ছটফট লেগেছে। কেন যে ছটফট করেছে তা আমি জানি না। নানা ও নানী বেঁচে নাই। নানার বাড়িতে কেউ থাকে না। যার দরুন নানার বাসায় বিছানার ছাদরে ধূলোর আস্তরন, বিভিন্ন স্থানে মাকরশার জাল ইত্যাদি দেখে কেমন যেন ছটফট করছিলো।
তবে আমি খুজে পেয়েছি স্কুল জীবনের কিছু স্মৃতি। এই মোবাইল নানী অনেক আগে চালাতেন। আর এখানে আছে দশম শ্রেনীর টেস্ট বা প্রিটেস্ট এর এডমিট কার্ড। আর আছে ১০০ টাকার রবির কার্ড। সে সময় একটেল মাত্র রবি হয়। আরো খুজে পাই নানী যে থালায় ভাত খেতেন। আর খুজে পাই নানীর পানি খাওয়ার মগ।
আমি আগে আম খেয়ে আমের বীচি রাস্তার পাশে ফালিয়ে রাখতাম। উদ্দেশ্য ছিলো, গাছ হলে অক্সিজেন দিবে। ছবির লোকটি আমাদের প্রতিবেশী। তাকে আমি জ্ঞিগেস করেছিলাম যে এই আম গাছটি তিনি লাগিয়েছিলেন কি না? তিনি না সূচক উত্তর দেয়। এতেই আমি বুঝি যে এই গাছটি আমার বীচি থেকে হলেও হতে পারে। তবে এই গাছের যত্ন আমাদের এই প্রতিবেশী করেছিলেন। আমি যদি আরো গাছের বীচি রাস্তার ধারে রোপন করতে পারতাম.....।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪১