বিএনপি গত ১৬ বছর আম্লিগের এগুচ্ছ কেশও ছিড়তে পারেনি অথচ যখন ছাত্ররা গণহত্যাকারীদের হটিয়েছে তখন কেন বিএনপি চু্প্পুর পক্ষ নিচ্ছে? অনেকেই বলছে সাংবিধানিক শুন্যতা সৃষ্টি হবে তার সংগে বিএনপিও বলছে; তারা হয়তো যথাযথ কথা বলছেন না কারণ এখানে সাংবিধানিক শুন্যতার প্রশ্ন আসবে কেন? এই সরকার কী সাংবিধানিকভাবে ক্ষমতায় এসেছে? এই সরকার সৃষ্টি হয়েছে একটা ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ফলে অর্থাৎ এই সরকার হলো বিপ্লবী সরকার; এখানে সংবিধানের প্রশ্ন আসবে কেন?
এই সরকার কী জানে না যে, মি. চুপ্পু হলো আম্লিগের ক্যাডার বিভিন্ন চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে আম্লিগের আর্শিবাদে রাষ্ট্রপতি হয়েছে যদিও তার রাষ্ট্রপতি হওয়া নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছিল কিন্তু তা ধোপে টেকেনি। উনি দুদকে থাকা কালীন হাসিনা তার অপকর্মের সব মামলা পার পেয়ে গিয়েছিল তার পুরস্কার হলো আজকের মি. চুপ্পু।
এখন বিএনপি - জামাত সবাই দাবী করছে অথবা ইনিয়ে বিনিয়ে বলছে যে, তারাই এই বিপ্লবের মাস্টারমাইন্ড। অথচ তারা একবারও ভাবছেনা যে ছাত্র ঐক্যের মহাশক্তির কাছে গণহত্যাকারী হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। যদি ছাত্র ঐক্যের মহাশক্তি পথে না নামতো তাহলে এক বিপ্লব কুমার ও হারুন এই দুজনেই বিএনপি- জামাত সাফা করে ফেলতো।
একটা কথা বলে রাখা ভালো যে, হাসিনাকে ফেরাতে যদি কোন সুযোগ আসে তাহলে এই মি. চুপ্পু দ্বিতীয় বার চিন্তা করবেনা তা বাস্তবায়ন করতে। যদি হাসিনা প্রতি বিপ্লবের মাধ্যমে আবারো ক্ষমতায় আসে তাহলে আম্লিগের ক্যাডার আম্লিগ ছাড়া সবাইকে কুচুকাটা করবে। সুতরাং সাধু সাবধান।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬