সকাল ছয়টায় ঘুম থেকে উঠে অফিস দৌড়ানোর কল্যাণেই কি না, ভারত ভ্রমণে এসেও ভোর ছয়টায় ঘুম ভেংগে যাচ্ছে! গতকাল রাত থেকেই ভাবছিলাম, ভোরবেলা ঘুম ভেঙ্গে জানালার ফাঁক গলে উটি লেকের জলের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ডিসিশন নিয়েই ফেললাম, আজকের রাতের গাড়ী করেই উটি হতে ব্যাঙ্গালুরু চলে যাবো। গতকাল হোটেলে ওউনার ভদ্রমহিলা সাথে কথা বলে উটি ঘোরাঘুরির সাইট সিয়িং নিয়ে কথা বলে যা বুঝলাম আজকে সারাদিনে যে সাইটসিয়িং ট্যুর করবো এর বাইরে তেমন আর কিছু অবশিষ্ট থাকবে না আমার দ্রষ্টব্য তালিকা হতে। তাই বিছানা ছেড়ে উঠে পড়লাম, ঝটপট ব্যাগ গুছিয়ে নিলাম। এরপর ফ্রেশ হয়ে হোটেলে কাউন্টারে গিয়ে ভদ্রমহিলাকে জানালাম আমি আজকে রাতের বাসে ব্যাঙ্গালুরু চলে যাবো, তাই আজকেই চেক আউট করতে চাই। মুখে একটা চওড়া হাসি দিয়ে তিনি জানালেন, কোন সমস্যা নাই, তবে এখনই যেন আমি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে বাসের টিকেট আগে কনফার্ম করি; তারপর রুম চেক আউট করার ফর্মালিটিস করা যাবে।
আটটা নাগাদ বাস স্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে একটা ট্রাভেল এজেন্সি হতে রাতের ব্যাংগালুরুগামী এসি স্লিপার কোচের টিকেট করে ফেললাম। এরপর হোটেলে এসে রুম ছেড়ে দিয়ে রিসেপশনে ব্যাগ জমা দিয়ে ৩০০ রুপীতে টিকেট কনফার্ম করলাম সারাদিনের উটি সাইটসিয়িং এর জন্য। এটা শুধু টুরিস্ট বাসের ভাড়া, এর বাইরে সকল জায়গার প্রবেশ ফি এবং অন্যান্য কোন খরচ থাকলে তা আলাদা। সব কাজ গুছিয়ে নিয়ে হোটেলের রেস্টুরেন্টে সকালের নাস্তা শেষ করার কিছুক্ষণ পরই টুরিস্ট কার এসে হাজির, আমাকেই সবার শেষে পিক করছে। গাড়ীতে উঠে আমার জন্য বরাদ্দ থাকা আসনে গিয়ে বসলাম। শুরু হলো উটি সাইট সিয়িং।
প্রথম গন্তব্য ছিল, উটি লেকের বোট হাউজ কাউন্টারের বিপরীতে অবস্থিত "Thread Garden"।
উটি লেকের ঠিক বিপরীতে সুন্দর কৃত্রিম ফুলে পূর্ণ উটির ছোট্ট থ্রেড গার্ডেনটি অবস্থিত। দৃষ্টিনন্দন ফুলগুলি সত্যিকারের নয় আবার প্লাস্টিকেরও নয়; এগুলো সব সুতো দিয়ে তৈরী! আপনি যখন আবছা আলোকিত এই থ্রেড গার্ডেনে প্রবেশ করবেন, উজ্জ্বল রঙের ফুল, গাছপালা এবং লন আপনাকে স্বাগত জানাবে। এটি এমন এক ফুলের বাগান যেখানে গাছগুলো কখনই মরবে না, পাতাগুলি শুকবে না এবং ফুলগুলো ঝরে পড়বে না। এখানকার গাছপালাগুলি দীর্ঘকাল তাদের প্রাণবন্ততা ধরে রাখতে বাধ্য। মিঃ অ্যান্টনি জোসেফ নামক একজন অধ্যাপক, অন্যান্য দক্ষ কর্মীদের সাথে, এই মাস্টারপিসটি তৈরি করেছেন তার স্ব-আবিষ্কৃত "ফোর ডাইমেনশনাল হ্যান্ড ওয়াউন্ড এমব্রয়ডারি" কৌশলটি ব্যবহার করে।
পুরো বাগানটি শুধুমাত্র রঙিন সুতো, ক্যানভাস এবং তার ব্যবহার করে কারুকাজ করা হয়েছে। শ্রমিকরা যন্ত্রপাতির কোনো সাহায্য ছাড়া এটি শেষ করতে দীর্ঘ ১২ বছরে ৫০ জন মেয়ের শ্রমে হাত দিয়ে তৈরি হয়েছে এই কৃত্রিম ফুলবাগান, জায়গা করে নিয়েছে "গিনেসরেকর্ড" বুকে। ২০ রুপী এন্ট্রি ফি আর ২০ রুপী ক্যামেরা চার্জ প্রদান করে দলের সাথে ঢুকে পড়লাম এই কৃত্রিম ফুলের বাগানে। মিনিট পনেরো এখানে সময় দেয়ার পরের গুন্তব্য প্রসিদ্ধ উটি লেক।
মূলত কোদাইকানালের মত, উটিতেও এই লেককে ঘিরে এখানে আবর্তিত হয়েছে পর্যটন শিল্প। কাশ্মীরের ডাল লেক, নাগিন লেক; কেরালার পেরিয়ার লেক, কোদাইকানালের কোদাই লেক, শিলিগুড়ির মিরিক লেক ঘুরে ঘুরে লেক নিয়ে আগ্রহ কমে গেছে। তাই আমি লেকের পাড়েই ঘোরাঘুরি করলাম, ছবি তুললাম।
চারিপাশে ইউক্যালিপটাস গাছ এবং সবুজ ঝোপ দ্বারা বেষ্টিত এই উটি হ্রদ হল একটি কৃত্রিমভাবে নির্মিত হ্রদ যা ২৬ একর জমির উপর নির্মিত হয় ১৮২৪ সালে John Sullivan (colonial administrator) এর তত্ত্বাবধানে। মূলত মাছ ধরার উদ্দেশ্যে নির্মিত এই হ্রদটি উটির একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন ল্যান্ডমার্ক হয়ে উঠেছে কালের পরিক্রমায়। উটির গ্রীষ্ম উত্সবের অংশ হিসাবে এই লেকে আয়োজিত হয় নৌকা প্রতিযোগিতা, এছাড়াও উটি লেকে "বোটিং" সারা বছর পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। নির্দিষ্ট ভাড়ায় নিজের পছন্দ মত প্যাডেল বোট বা রোয়িং বোট নিয়ে লেকের শান্তজলে নৌভ্রমণ বৈকালিক ভ্রমণে এক অন্যরকম অনুভূতি হিসেবে ধরা দেয় পর্যটকদের নিকট। লেকের পারেই গড়ে উঠেছে রেস কোর্স। এই লেকে ভ্রমণের জন্য ঘন্টাখানেক সময় বরাদ্দ ছিলো। আমি বোট রাইড না করে লেকের একপাশে ইউক্যালিপটাস গাছের ছায়ার নীচে কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে আমার আজকের ভ্রমণসাথীদের নৌভ্রমণে ব্যস্ত হয়ে যেতে দেখলাম।
ঘন্টাখানেক পর রওনা হল গাড়ী, পরবর্তী গন্তব্যে, উটি ভ্যালী ভিউ এর উদ্দেশ্যে। এখান হতে মোটামুটি পুরো উটি'র চমৎকার ভিউ দেখা গেল, তোলা হল ছবি।
এই লেক হতে ভ্যালী ভিউ পয়েন্ট এর যাত্রা পথে গাড়ী হতে দেখলাম, উইলিংটন আর্মি ট্রেনিং সেন্টার, পাকিস্তান, চীন আর শ্রীলংকা ব্যতীত বিশ্বের অন্য যে কোন দেশের আর্মি পারসনদের জন্য এটা উন্মুক্ত। ওয়েলিংটন ক্যান্টনমেন্ট কুনুরের তিন কিলোমিটার উত্তরে এবং উটি থেকে প্রায় 15 কিমি দূরে মেট্টুপালায়ম-উটি রাস্তার ধারে অবস্থিত। এখানে ব্যারাক নির্মাণ 1852 সালে শুরু হয় এবং 1860 সালে সম্পন্ন হয়, যা ওয়েলিংটন ব্যারাক নামে পরিচিত। এই জায়গাটি সবুজ এবং সতেজ চা বাগান দ্বারা বেষ্টিত এবং সারা বছর ধরেই এখানকার আবহাওয়া সতেজ এবং চমৎকার থাকে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্থান যেমন মুদুমালাই জাতীয় উদ্যান, বোটানিক্যাল গার্ডেন, দোদাবেট্টা চূড়া, কালহাট্টি জলপ্রপাত, পাইকারা হ্রদ, উটি হ্রদ ইত্যাদি এই ওয়েলিংটন ক্যান্টনমেন্টের কাছাকাছি অবস্থিত। এখানে আসার পথে আরও দেখলাম সাউথ ইন্ডিয়ার আর্মস ফ্যাক্টরিরর বোম্ব ইউনিট, আর্মি রেজিমেন্ট এর প্যারেড গ্রাউন্ড, আর্মি পানিশমেন্ট জোন ইত্যাদি। বলিউডের অনেক সিনেমার শুটিং এখানে হয়েছে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য "কারমা", "রোজা" ইত্যাদি। উটিতে কোন এয়ারপোর্ট নেই, একমাত্র একটি হ্যালিপ্যাড আছে এই ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় যেখানে "রাজা হিন্দুস্থানী" ছবির 'কিতনা প্যায়ারা তুঝে' গানটির শ্যুটিং হয়েছিল। এসব আমার জানার কথা নয়, আমাদের টুরিস্ট বাসের আজকের গাইডের দেয়া তথ্য হতে জানলাম আমরা।
ভ্যালী ভিউ হতে গেলাম সিংহগারা টি-গার্ডেন এন্ড ভিউ পয়েন্ট, সেখান হতে উইক্যালিপ্টাস ওয়েল, টি এন্ড চকলেট ফ্যাক্টরি এবং তাদের আইটলেটে অহেতুক একঘণ্টা সময় নষ্ট হল। ট্যুর অপারেটরদের কমিশনের ধান্দায়।
পরের গন্তব্য Lamb's Rock, চার্লস ল্যাম্ব নামক ইংরেজ আর্মি অফিসার ট্রেনিংকালে দড়ি ছিড়ে পড়ে গিয়ে মারা যায়, তার নামানুসারে এই স্পটের নামকরণ। আপনার প্রিয়জনের সাথে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখার সবচেয়ে রোমান্টিক জায়গা উটিতে। ল্যাম্বস রক এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি সবুজ এবং প্রশান্তির মধ্যে শীতল বাতাস উপভোগ করতে করতে আশেপাশের উপত্যকার এমন সব আকর্ষণীয় দৃশ্য দেখবেন, যা আপনার হৃদয়ের মণিকোঠায় স্মৃতি হিসেবে আজীবন রয়ে যাবে। এখানে আরও দুটি পয়েন্ট ছিল: অপরপাশের পাহাড়ের একটা ঝর্না, পাহাড়ের নাম "স্লিপিং লেডি পিক" আর ঝর্ণার নাম "ক্যাথেরিন ফলস"

স্লিপিং লেডি ঐ যে দূরে
দূর হতে খালি চোখে তাকিয়ে থাকলে পাহাড়টিকে একটা ঘুমন্ত নারীর অবয়বের মত মনে হয়। ল্যাম্বস রক হতে এগিয়ে গেলে রয়েছে "ডলফিন নোস ভিউ পয়েন্ট" যেখানকার পাথরের পাহাড়ি অংশটুকু ডলফিনের নাকের মত দেখায় বলে এমন নামকরণ। এই পুরো জায়গাটুকু "নীলগিরি মাউন্টেন রেঞ্জ" এর অধীনে। এখানে চাইলে আপনি একটি দুঃসাহসিক ট্রেক করে অনেকটা উপর থেকে দৃশ্য পর্যবেক্ষণ করতে পারেন. জায়গাটিতে এমন কিছু জাদু রয়েছে যা বিশ্বের প্রতিটি কোণ থেকে আসা লোকদের ইন্দ্রিয়কে শিথিল করে মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়। আমি অনেকটা সময় এখানে বসে ছিলাম, ইচ্ছে হচ্ছিলো না উঠে যেতে। কিন্তু যেহেতু টুরিস্ট বাস, তাই আমাকে সময় মতো হাজিরা দিতে হবে, নয়তো আমাকে রেখেই বাস চলে যাবে পরবর্তী গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। এটা প্রতিটি টুরিস্ট বাসে যাত্রার শুরুতেই সবাইকে বলে দেয়া হয়।
এরপর গেলাম দক্ষিণ ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চুড়া "দোদ্দবেত্তা পিক" এ। সাড়ে আট হাজার ফিট উচু এই চুড়া হতে তামিলনাড়ুর চারপাশের সকল ভিউ দেখা যায়। দোদ্দবেত্তা শব্দের অর্থ বডগা ভাষায় বড় পাহাড়। এটি দুটি শব্দের সংমিশ্রণ যা ডোড্ডা অর্থ বড় এবং বেট্টা যার অর্থ পর্বত। নীলগিরিতে মাউন্টেন রেঞ্জে ২৪টি উচ্চ শৃঙ্গ রয়েছে যাদের মধ্যে দোদ্দবেত্তা সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। নীলগিরি মাউন্টেন রেঞ্জ "ব্লু মাউন্টেন" হিসাবে বেশি জনপ্রিয় কারণ এখানে প্রতি ১২ বছরে একবার ফোটে এমন বিরল কুরিঞ্জি নীল ফুলে যখন পুরো পর্বতমালা ছেয়ে যায় তখন এটাকে নীল ধোঁয়ায় আবৃত বলে মনে হয়। বেশ কিছুটা সময় এখানে কাটিয়ে গেলাম পরবর্তী গন্তব্য'র উদ্দেশ্যে।
সবার শেষে শেষ বিকেলে চলে এলাম, উটি বোটানিক্যাল গার্ডেনে। ৫৫একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত, সরকারি বোটানিক্যাল গার্ডেন নিঃসন্দেহে শুধুমাত্র উটিতে নয়, সমগ্র তামিলনাড়ুতে পর্যটন আকর্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম। এটি উটিতে দেখার জন্য একটি বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। তামিলনাড়ুর উদ্যানতত্ত্ব বিভাগ দ্বারা রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় এই বোটানিক্যাল গার্ডেনটিকে। বর্তমান বোটানিক্যাল গার্ডেনগুলি 5টি বিভাগে বিভক্ত।
তারা হল লোয়ার গার্ডেন, যেখানে ফার্ন হাউস রয়েছে যেখানে একশত সাতাশ প্রজাতির ফার্ন রয়েছে; নিউ গার্ডেন, যার মধ্যে রয়েছে গোলাপ বাগান, প্রচুর প্রাকৃতিক ফুলের কার্পেট এবং প্রাকৃতিক পুকুর; ইতালীয় উদ্যান, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে ইতালীয় যুদ্ধবন্দীদের দ্বারা স্থাপন করা; কনজারভেটরি, যেখানে প্রচুর ফুলের গাছ রয়েছে; এবং নার্সারি, যেটিতে কাচের ঘরের একটি সিরিজ রয়েছে যেখানে অগণিত বৈচিত্র্যময় গাছপালা রয়েছে। উটিতে গ্রীষ্মকালীন উৎসবের অংশ হিসাবে অনুষ্ঠিত "ফ্লাওয়ার শো"টি অবশ্যই দেখতে হবে যদি আপনি সেই সময়ে উটিতে যান। বেশ কিছুক্ষণ বোটানিক্যাল গার্ডেনে ঘোরাঘুরি করে ফিরতি যাত্রা, হোটেল সিটি প্যালেস এর কাছে আমাকে ড্রপ করে দিয়ে চলে গেল টুরিস্ট বাসটি।
হোটেলে কমন ওয়াশরুমে ফ্রেশ হয়ে রাতের ডিনার সেরে নিলাম আগেভাগেই। রাত আটটার গাড়ী ধরবো বলে যখন হোটেল থেকে বের হলাম তখন ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। ভারতে বাসের কোম্পানী গুলোর নির্দিষ্ট কাউন্টার নাই বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়। আমার আজকের বাসটি ছিলো গ্রীণলাইন ট্রাভেলস এর, গন্তব্য ব্যাংগালুরু। আমাকে একটা চৌরাস্তার কথা বলা হয়েছে যেখানে গিয়ে দেখি আশেপাশে আমি ছাড়া কোন প্রাণীর দেখা নাই এই রাতের বেলাম। কিছুটা সময় পরে একজন স্থানীয় লোককে ছাতা মাথায় এগিয়ে আসতে দেখে তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, আমার বাস কি এখান থেকেই পিক করবে আমাকে? উনি টিকেট দেখে বললেন, হ্যাঁ এখান থেকেই, অপেক্ষা কর, কিছুক্ষণের মধ্যেই এসে পড়বে। মিনিট পাঁচেক পরে গাড়ী চলে আসলে উঠে পড়লাম তাতে।
সাধারণত সবাই উটি থেকে মাইসুর হয়ে ব্যাঙ্গালুরু যায়। আমি কোন রিস্ক নিতে চাই নাই, তাই সরাসরি চলে যাচ্ছি ব্যাঙ্গালুরু। সেখান হতে ডে ট্রিপে মাইশুর ঘুরে আসা যাবে না হয় সাথে ব্যাঙ্গালুরু ডে ট্রিপও। হাতে দুই দিন তো রয়েছেই।
আবার দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণ -TDTK (Tour D Tamilnadu & Karnataka)
পর্ব - ০৮
ভ্রমণকালঃ জুন-জুলাই, ২০১৭
এই সিরিজের সকল পোস্টঃ
প্রথম পর্বঃ * আবার দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণ - শুরুর গল্প
দ্বিতীয় পর্বঃ * চলে এলাম কোদাইকানাল
তৃতীয় পর্বঃ * কোদাইকানাল "ফরেস্ট ডে ট্রিপ"
চতুর্থ পর্বঃ * কোদাইকানাল শহর ভ্রমণ
পঞ্চম পর্বঃ * কোদাইকানালের শেষদিন এর শেষটা আর ভালো হলো না...
ষষ্ঠ পর্বঃ * পাহাড়ি রাস্তায় রাতের যাত্রা - কোদাইকানাল টু কোয়িম্বেতুর
সপ্তম পর্বঃ * উটি পৌঁছে বোনাস বেড়ালাম ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ "নীলগিরি রেলওয়ে"তে চড়ে "কুনুর"
অষ্টম পর্বঃ * "কুইন অফ হিলস" খ্যাত উটি ভ্রমণ
এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৩