পরমেশ্বর অস্ত্রবিরতি দিয়েছেন,
বাগদাদ ভুলে,
এক পুরোনো বন্ধুকে ফোন করলেন।
যেন এটা খেলনা ট্রেনের অবিন্যস্ত গতিপথ
সমকালে যুতসই যার আগাগোড়া কর্মকাণ্ড--
এই বিশ্ব, আমারই চোখে-- এই কানে ফিসফিস করলেন তিনি।
(যেন তিনি রক্ষা পেয়েছেন
স্বর্গ বিকলাঙ্গ করা থেকে)
লতাগুল্ম ঘিরে থাকা জানালাসমৃদ্ধ ঝলমলে
ছোট ছোট ভবনের কথা বলেনÑ মানুষের কথা কম,
অপ্রয়োজনসহ একটা গাধা, রেশমী লাল গোলাপ,
দুধের হ্রদ,
যবচাষে মিষ্টি পাহাড়েরা,
একটা ইঞ্জিন যা সত্য ধোঁয়া ছড়াচ্ছে,
পাহাড় বেয়ে উঠে আসা পথগুলো এখানে,
এবং তারপর
একটা ধূসর পর্দার আড়ালে।
পর্দার পেছনে
ইশারা খেলা করে,
তা-ই করে যা পরমেশ্বর করবেন।
তার মুষ্ঠিবদ্ধ খুনসুটি
ছোট ছোট ঘরের দুর্গন্ধ
আঁকড়ে ধরার ভান করে,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও,
যতক্ষণ না তারা যবের ভুসি হচ্ছে।
পরমেশ্বরের প্রাচুর্যে লুকাতে
আমরা উঠেছি খেলনা রেলগাড়িতে
মগজের তাচ্ছিল্য ভ্রমণে:
ধূসর পর্দায় সংর্ঘষে বাজিয়েছি হুইসেল,
আলগা করে বুনন,
ছোট ছোট ঘর ছেড়ে,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও,
তাদের সবার আত্মা
তলিয়ে গেছে বাগদাদ ছাইয়ে।
পর্দার পেছনে
কালোর ভেতরে নিরুত্তাপ ফুসকুরি;
অবশেষে রেলপথ শেষ হলো অবাস্তবে।
এখানে আমরা দু’চোখ বন্ধ করি,
স্মরণ করি শৈশবের ফেরেস্তাকে--
বন্ধ করো বোমাচাষ,
পৃথিবী বাচাও,
মনে করে দ্যাখো ছোট সেই ঘরগুলো,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও, এখন আহত,
তারাও কী লালসা আক্রান্ত হবে!
ধূলির ওপর পড়ে
তাদের স্মৃতির সত্তা ছিনিয়ে নেবে কী আমাদের স্বকীয়তা?
স্বীকার করছি-- আরও কিছুর জন্য আমরা সরে দাড়ালাম,
একটা প্রাসাদ, একটা দানব, একটা ঘোড়া।
যেন আরেকটি পোড়াজমি,
নখের আঁচড়ে দাগকাটা স্বর্গভূমি,
রক্তসিক্ত খেলা
যা হৃদয়গ্রাহী নামে
আগন্তুক ডলার ডেকেছে--
কর্তব্য ও স্বাধীনতা।
আমাদের নিরব ভূভাগ,
ক্ষয়িষ্ণু দেহের এই মরু,
ছাই
পরমেশ্বরের নিজস্ব বালির জন্য, একটা খনিজকূূপ,
সঙ্গীতের জন্য দীর্ঘকাল, একটা নতুন চুক্তি,
নিচুমনা বেড়াল বাঁচাতে, ভাঙনের জন্য ভুল,
একটা বাশি বিক্রয়ের জন্য,
একটা হাড় উপশমের জন্য।
তেপান্তরে একা,
চিহ্ন ছেড়ে, যোগসূত্র ফেলে
পথগুলো কোথাও চলে যাচ্ছে বলে
অন্ধকারে কাতরাচ্ছেন পরমেশ্বর।
একটা ভয়ার্ত কণ্ঠ বাঁকা মনোযোগে
পাহাড় থেকে ফিসফিস করে:
পরমেশ্বর বসবেন না,
তার হাড় বেঁচে দিয়েছেন আমাদের কাছে।পরমেশ্বর অস্ত্রবিরতি দিয়েছেন,
বাগদাদ ভুলে,
এক পুরোনো বন্ধুকে ফোন করলেন।
যেন এটা খেলনা ট্রেনের অবিন্যস্ত গতিপথ
সমকালে যুতসই যার আগাগোড়া কর্মকাণ্ড--
এই বিশ্ব, আমারই চোখে-- এই কানে ফিসফিস করলেন তিনি।
(যেন তিনি রক্ষা পেয়েছেন
স্বর্গ বিকলাঙ্গ করা থেকে)
লতাগুল্ম ঘিরে থাকা জানালাসমৃদ্ধ ঝলমলে
ছোট ছোট ভবনের কথা বলেনÑ মানুষের কথা কম,
অপ্রয়োজনসহ একটা গাধা, রেশমী লাল গোলাপ,
দুধের হ্রদ,
যবচাষে মিষ্টি পাহাড়েরা,
একটা ইঞ্জিন যা সত্য ধোঁয়া ছড়াচ্ছে,
পাহাড় বেয়ে উঠে আসা পথগুলো এখানে,
এবং তারপর
একটা ধূসর পর্দার আড়ালে।
পর্দার পেছনে
ইশারা খেলা করে,
তা-ই করে যা পরমেশ্বর করবেন।
তার মুষ্ঠিবদ্ধ খুনসুটি
ছোট ছোট ঘরের দুর্গন্ধ
আঁকড়ে ধরার ভান করে,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও,
যতক্ষণ না তারা যবের ভুসি হচ্ছে।
পরমেশ্বরের প্রাচুর্যে লুকাতে
আমরা উঠেছি খেলনা রেলগাড়িতে
মগজের তাচ্ছিল্য ভ্রমণে:
ধূসর পর্দায় সংর্ঘষে বাজিয়েছি হুইসেল,
আলগা করে বুনন,
ছোট ছোট ঘর ছেড়ে,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও,
তাদের সবার আত্মা
তলিয়ে গেছে বাগদাদ ছাইয়ে।
পর্দার পেছনে
কালোর ভেতরে নিরুত্তাপ ফুসকুরি;
অবশেষে রেলপথ শেষ হলো অবাস্তবে।
এখানে আমরা দু’চোখ বন্ধ করি,
স্মরণ করি শৈশবের ফেরেস্তাকে--
বন্ধ করো বোমাচাষ,
পৃথিবী বাচাও,
মনে করে দ্যাখো ছোট সেই ঘরগুলো,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও, এখন আহত,
তারাও কী লালসা আক্রান্ত হবে!
ধূলির ওপর পড়ে
তাদের স্মৃতির সত্তা ছিনিয়ে নেবে কী আমাদের স্বকীয়তা?
স্বীকার করছি-- আরও কিছুর জন্য আমরা সরে দাড়ালাম,
একটা প্রাসাদ, একটা দানব, একটা ঘোড়া।
যেন আরেকটি পোড়াজমি,
নখের আঁচড়ে দাগকাটা স্বর্গভূমি,
রক্তসিক্ত খেলা
যা হৃদয়গ্রাহী নামে
আগন্তুক ডলার ডেকেছে--
কর্তব্য ও স্বাধীনতা।
আমাদের নিরব ভূভাগ,
ক্ষয়িষ্ণু দেহের এই মরু,
ছাই
পরমেশ্বরের নিজস্ব বালির জন্য, একটা খনিজকূূপ,
সঙ্গীতের জন্য দীর্ঘকাল, একটা নতুন চুক্তি,
নিচুমনা বেড়াল বাঁচাতে, ভাঙনের জন্য ভুল,
একটা বাশি বিক্রয়ের জন্য,
একটা হাড় উপশমের জন্য।
তেপান্তরে একা,
চিহ্ন ছেড়ে, যোগসূত্র ফেলে
পথগুলো কোথাও চলে যাচ্ছে বলে
অন্ধকারে কাতরাচ্ছেন পরমেশ্বর।
একটা ভয়ার্ত কণ্ঠ বাঁকা মনোযোগে
পাহাড় থেকে ফিসফিস করে:
পরমেশ্বর বসবেন না,
তার হাড় বেঁচে দিয়েছেন আমাদের কাছে।পরমেশ্বর অস্ত্রবিরতি দিয়েছেন,
বাগদাদ ভুলে,
এক পুরোনো বন্ধুকে ফোন করলেন।
যেন এটা খেলনা ট্রেনের অবিন্যস্ত গতিপথ
সমকালে যুতসই যার আগাগোড়া কর্মকাণ্ড--
এই বিশ্ব, আমারই চোখে-- এই কানে ফিসফিস করলেন তিনি।
(যেন তিনি রক্ষা পেয়েছেন
স্বর্গ বিকলাঙ্গ করা থেকে)
লতাগুল্ম ঘিরে থাকা জানালাসমৃদ্ধ ঝলমলে
ছোট ছোট ভবনের কথা বলেনÑ মানুষের কথা কম,
অপ্রয়োজনসহ একটা গাধা, রেশমী লাল গোলাপ,
দুধের হ্রদ,
যবচাষে মিষ্টি পাহাড়েরা,
একটা ইঞ্জিন যা সত্য ধোঁয়া ছড়াচ্ছে,
পাহাড় বেয়ে উঠে আসা পথগুলো এখানে,
এবং তারপর
একটা ধূসর পর্দার আড়ালে।
পর্দার পেছনে
ইশারা খেলা করে,
তা-ই করে যা পরমেশ্বর করবেন।
তার মুষ্ঠিবদ্ধ খুনসুটি
ছোট ছোট ঘরের দুর্গন্ধ
আঁকড়ে ধরার ভান করে,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও,
যতক্ষণ না তারা যবের ভুসি হচ্ছে।
পরমেশ্বরের প্রাচুর্যে লুকাতে
আমরা উঠেছি খেলনা রেলগাড়িতে
মগজের তাচ্ছিল্য ভ্রমণে:
ধূসর পর্দায় সংর্ঘষে বাজিয়েছি হুইসেল,
আলগা করে বুনন,
ছোট ছোট ঘর ছেড়ে,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও,
তাদের সবার আত্মা
তলিয়ে গেছে বাগদাদ ছাইয়ে।
পর্দার পেছনে
কালোর ভেতরে নিরুত্তাপ ফুসকুরি;
অবশেষে রেলপথ শেষ হলো অবাস্তবে।
এখানে আমরা দু’চোখ বন্ধ করি,
স্মরণ করি শৈশবের ফেরেস্তাকে--
বন্ধ করো বোমাচাষ,
পৃথিবী বাচাও,
মনে করে দ্যাখো ছোট সেই ঘরগুলো,
ছোট মানুষেরা, গাধাটিও, এখন আহত,
তারাও কী লালসা আক্রান্ত হবে!
ধূলির ওপর পড়ে
তাদের স্মৃতির সত্তা ছিনিয়ে নেবে কী আমাদের স্বকীয়তা?
স্বীকার করছি-- আরও কিছুর জন্য আমরা সরে দাড়ালাম,
একটা প্রাসাদ, একটা দানব, একটা ঘোড়া।
যেন আরেকটি পোড়াজমি,
নখের আঁচড়ে দাগকাটা স্বর্গভূমি,
রক্তসিক্ত খেলা
যা হৃদয়গ্রাহী নামে
আগন্তুক ডলার ডেকেছে--
কর্তব্য ও স্বাধীনতা।
আমাদের নিরব ভূভাগ,
ক্ষয়িষ্ণু দেহের এই মরু,
ছাই
পরমেশ্বরের নিজস্ব বালির জন্য, একটা খনিজকূূপ,
সঙ্গীতের জন্য দীর্ঘকাল, একটা নতুন চুক্তি,
নিচুমনা বেড়াল বাঁচাতে, ভাঙনের জন্য ভুল,
একটা বাশি বিক্রয়ের জন্য,
একটা হাড় উপশমের জন্য।
তেপান্তরে একা,
চিহ্ন ছেড়ে, যোগসূত্র ফেলে
পথগুলো কোথাও চলে যাচ্ছে বলে
অন্ধকারে কাতরাচ্ছেন পরমেশ্বর।
একটা ভয়ার্ত কণ্ঠ বাঁকা মনোযোগে
পাহাড় থেকে ফিসফিস করে:
পরমেশ্বর বসবেন না,
তার হাড় বেঁচে দিয়েছেন আমাদের কাছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৬