somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার খেলা আরও কিছু গেম : শেষ স্মৃতিচারণমূলক পোষ্ট মনে হয় !!! :|:|:|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এই পোস্টে যে গেমগুলো নিয়ে লেখা হয়েছে তার মাঝে বেশিরভাগই বেশ পুরোনো আর বাকি যেইগুলো আছে সেই গেমগুলো খুব পুরোনো না হলেও খুব নতুনও না। এই গেমগুলো মনে হয় অনেকেই খেলেছেন এবং যারা তাদের পিসি আপগ্রেড করতে আগ্রহী না তারা এখনও খেলছেন। আমিও খেলেছি তবে পিসি আপগ্রেড করার পর কারণ আগের যে পিসি ছিল তাতে এই গেমগুলাও চলত না, যাই হোক, স্মৃতিচারণমূলক পোস্ট এতদিন যা পড়ছেন তার মধ্যে এইটাই হয়ত শেষ। এরপর আর এইধরণের আর কোন পোস্ট পাবলিশ হবে বলে মনে হয় না।

কল অফ ডিউটি

কল অফ ডিউটি:



কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম হলেও খেলছি অনেক পড়ে। সমসাময়িক গেমগুলোর মধ্যে এই গেমেই সম্ভবত প্রথম টিমওয়ারফেয়ার দেখা যায়। এর আরও একটা এক্সপানশন আছে ইউনাইটেড অফেন্সিভ নামে। দুইটা গেমের কোন একটাতে ক্যাপ্টেন প্রাইস কে মূক্ত করতে হয়। সেই থেকে ক্যাপ্টেন প্রাইস আর কল অফ ডিউটি ওতপ্রোতভাবে পরস্পরের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। তবে এইবার ক্ষমা চাই ভাই, নতুন কাউকে আনা হোক অথবা সিরিজ বন্ধ ঘোষণা করা হোক, অনেক হইসে, বিশেষত ইউরোপের দেশগুলোর মাঝেই এই গেমটি সীমাবদ্ধ !!!

কল অফ ডিউটি ২ :



সমসাময়িক সময়ের সেরা শুটার গেম বলে মনে হয়। কল অফ ডিউটি সিরিজের ১ম গেমটির মত এই গেমটিও ২য় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমিতে বানানো হয়েছে। গেমে মূলত আমেরিকা, রাশিয়া এবং ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ৩টি চরিত্র নিয়ে খেলতে হয়। বলাবাহুল্য ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে ক্যাপ্টেন প্রাইস উপস্থিত ছিলেন। তিনটা পার্টটি এতটাই ভাল লেগেছে যে কোনটা ছেড়ে কোনটা এগিয়ে রাখবো সেটা বলা মুশুকিল। তবে বিশেষ কিছু স্টেজ যেমন- রাশিয়ান ক্যাম্পেইনে টেলিফোন লাইন রিপেয়ারিং, ব্রিটিশ ক্যাম্পেইনে ক্যাসেল ডিফেন্ডিং আর আমেরিকান ক্যাম্পেইন এ হিলের দখল ধরে রাখার স্টেজগুলা মনে দাগ কেটে যাওয়ার মত।

কল অফ ডিউটি ওয়ার্ল্ড অ্যাট ওয়ার :



এইটাও ২য় বিশ্বযুদ্ধের উপর বানানো কল অফ ডিউটি সিরিজের শেষ গেম। তবে কেন জানি জাপানের সাথে যুদ্ধের পার্টটা তেমন ভাল লাগে নাই, খেলা হয়ত ছেড়েই দিতাম যদি না রাশিয়ান পার্টটা আসত। মেডাল অফ অনার প্যাসিফক অ্যাসাল্ট এ যেমন কিছু শ্বাসরুদ্ধকর মিশন ছিল এইখানে তার কিছুই পাই নাই। তবে জাপানী পার্টের খারাপ লাগা ভাবটা রাশিয়ান পার্ট খেলার পর অনেক খানি কেটে গেছে। বিশেষ করে রাশিয়ান পার্টের ১ম স্টেজের স্নাইপিং এক্সপেরিয়েন্স তো রীতিমত অসাধারণ। তার পরেরই একটা স্টেজে আরেকটা জার্মান স্নাইপারের সাথে লুকোচুরি খেলার অংশটাও বেশ ভাল লেগেছে। এই গেমে কল অফ ডিউটি সিরিজের আরেকটা চরিত্রের উৎপত্তি হয়েছে যার নাম রেজনভ। রাশিয়ান ক্যাম্পেইনগুলো রেজনভের কমান্ডেই খেলতে হবে। অনেক এক্সাইটিং সব মিশন আছে রাশিয়ান ক্যাম্পেইনে

কল অফ ডিউটি ব্ল্যাক অপস:



অসাধারণ একটা গেম। তবে এই অসাধারণ গেমটা দূর্ভাগ্যজনকভাবে খুবই কম খেলেছি। ভিয়েতনামের পার্টে যুদ্ধগুলো বেশ বোরিং লেগেছে, আসলে কাঁদাপানি আছে এরকম এলাকার যুদ্ধ আমার পছন্দ না। তবে গেমের বাকি অংশের কথা বলতে চাই না। কারণ এতটুকু জায়গায় বলে শেষ করতে পারব না। রেজনভকে নিয়ে জেল থেকে পালানো, বিভিন্ন বিল্ডিং এর উপর দিয়ে লাফিয়ে পার হওয়া, প্যারাসুট নিয়ে শত্রু এলাকায় ঝাপ দেয়ার স্টেজগুলা রীতিমত চেয়ারে আটকে রাখার মত উত্তেজনাপূর্ণ। শেষ স্টেজের হেলিকপ্টার ফাইটিংটা বাহুল্য মনে হলেও ওভারঅল এইটা একটা অসাধারণ গেম !!! যদি কারো কাছে বোরিং মনে হয় তাহলে আরও ২-১ বার খেলে দেখার অনুরোধ করছি। ভাল লাগবেই যদি আপনি কাহিনীটা ধরতে পারেন। যারা আমার কাছে ব্ল্যাক অপসের পূর্নান্গ রিভিউ চেয়ে অনুরোধ করেছিলেন তাদের নিকট ক্ষমাপ্রার্থী।

মেডাল অফ অনার সিরিজ

মেডাল অফ অনার স্পিয়ারহেড:



মেডাল অফ অনার অ্যালাইড অ্যাসাল্ট সিরিজের পরের এক্সপানশন এই গেমে কিছুটা হলেও টিম ওয়ারফেয়ারের সূচনা দেখা গিয়েছিল। বিশেষ করে এই গেমের বেশ কয়েক জায়গায় ট্যান্ক ফাইটিং আছে যেটা বেশ ভাল লেগেছে। এই গেমের মিশনগুলো মূলত ফ্রান্স, বেলজিয়াম এবং জার্মানী এই তিন দেশের মাঝেই সীমাবদ্ধ ।

মেডাল অফ অনার ব্রেকথ্রু:



মেডাল অফ অনার অ্যালাইড অ্যাসাল্ট সিরিজের শেষ এক্সপানশন। বেশ হার্ডকোর ধরনের কিছু যুদ্ধ আছে এই এক্সপানশনে। এই গেমের মিশনগুলো মূলত তিউনিসিয়া, সিসিলি এবং ইটালি এই তিন দেশের মাঝেই সীমাবদ্ধ। অ্যালাইড অ্যাসাল্টের এই ২টা এক্সপানশনে মূল ভার্সনের তুলনায় গ্রাফিক্সের সামান্য উন্নতি হয়েছে বলে মনে হয়। এছাড়াও মূল ভার্সনের তুলনায় এখানে অ্যাকুরেসিও বেশ খানিকটা বেড়েছে বলেই মনে হয়।

মেডাল অফ অনার প্যাসিফিক অ্যাসাল্ট:



২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী বাহিনীর সাথে আমেরিকান বাহিনীর যুদ্ধ নিয়ে বানানো এই গেমটিতে প্যাসিফিক অন্চলের বেশ কিছু যুদ্ধ কভার করা হয়েছে। অসাধারণ এবং শ্বাসরুদ্ধকর কিছু যুদ্ধ আছে এই গেমটিতে। বিশেষ আকর্ষন পার্ল হারবারে জাপানি বিমান হামলার সেই ঐতিহাসিক যুদ্ধ। এছাড়াও শেষের দিকে বিমান থেকে যুদ্ধের এক্সপেরিয়েন্সটাও বেশ ব্যাতিক্রম । এই গেমের সবথেকে বিরক্তিকর ব্যাপারটা হল এর ট্রেইনিং মিশন। এত বোরিং ট্রেইনিং মিশন আমার মনে হয় না আর কোন গেমে আছে।

মেডাল অফ অনার এয়ারবোর্ন :



২য় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে মেডাল অফ অনার সিরিজের এটিই ছিল শেষ গেম। অন্য গেম থেকে এই গেমের একটা ব্যাতিক্রমী বিষয় হল এই গেমে আপনাকে প্যারাট্রুপার হিসাবে খেলতে হবে। প্রতিটা মিশনের শুরুতে আপনাকে প্লেন থেকে শত্রু এলাকার চিহ্নিত নিরাপদ এলাকায় অবতরণ করতে হবে। সবুজ ধোয়া চিহ্নিত নিরাপদ জায়গা না নামতে পারলে আপনি যে নিশ্চিতভাবে মারা যাবেন তা আমি বলছি না, তবে আপনার সারভাইভ করাটা বেশ কঠিন হবে। যে ব্যাপারটা খারাপ লেগেছে তা হল গেমের লেংথ বেশ ছোট। তবে বেশ কিছু জমজমাট যুদ্ধের কারণে অতটা খারাপ লাগে নাই। তবে ওভারঅল দিক থেকে রিয়াল ইন্জিনে বানানো এই গেম খেলারএক্সপেরিয়েন্সও বেশ সুখকর।

মেডাল অফ অনার :



এখন পর্যন্ত মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিজের সর্বশেষ গেম।* এই গেমটির পটভূমি হল আফগান যুদ্ধ। আফগানিস্থান ও পাকিস্থান সীমান্তের বিভিন্ন দূর্গম এলাকায় সংঘটিত বিভিন্ন সম্মূখযুদ্ধের সাথে সাথে আপনাকে উদ্ধার অভিজানেও অংশ নিতে হবে এই গেমে। এই গেমের বিশেষত্ব হল এখানে আফগানিস্থানের বিভিন্ন দূর্গম জায়গাতে যুদ্ধ করার যে এক্সপেরিয়েন্সটা পাওয়া যায় সেটা আর অন্য কোন যুদ্ধের সাথে তুলনীয় না এবং এই গেমের কিছু অংশের কাহিনী বাস্তব ঘটনা অনুসারে নির্মিত। এই গেমের ইন্জিন ছিল ফ্রস্টবাইট ১.০ ।

রিটার্ন টু দা ক্যাসেল উল্ফেনেস্টেইন :



জীবনের অসাধারণ একটা সময়ে খেলা অসাধারণ একটা গেম। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমিতে বানানো অথচ কাল্পনিক কাহিনীর উপর ভিত্তি করে বানানো ফার্স্ট পারসন শুটার ক্যাটেগরীর এই গেমে যেমন আছে যাদুবিদ্যা তেমনিই আছে জার্মান ইন্জিনিয়ারিং এক বিস্ময়কর অবদান উবার সোলজার ( সুপার সোলজার)। আছে ভেনম গান, টেসলা গান এর মত মারাত্মক সব অস্ত্র। এছাড়াও মাঝে মাঝে বেশ কিছু ধাধার সমাধান করে আপনাকে সামনে আগাতে হবে। ২য় পর্বের তুলনায় এইটা আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে।


জিটিএ

জিটিএ ভাইস সিটি:



জিটিএ সিরিজের খেলা আমার প্রথম গেম। সৌভাগ্যবশত কোন প্রকার মডিফিকেশন ছাড়াই অরিজিনাল গেমটাই আমি খেলতে পেরেছিলাম। হেলিকপ্টার, ট্যান্ক নিয়ে চালানো ভিজিলিনেট মিশন, আর্মি বেস থেকে ট্যান্ক চুরি করা, বাঁধা সময়ের মাঝে শত্রুদের প্রতিরক্ষা বূহ্য ভেদ করে বন্ধুকে রক্ষা করা ইত্যাদি অসাধারণ সব ঘটনার সমন্বয় ঘটেছে এই গেমে। আর একসময় পাগলের মত খেলছি।

জিটিএ ৩ :



ভাইস সিটির সাথে এই গেমের মূল যে পার্থক্য তা হল শহরের সাইজে। এই গেমের কাহিনী গড়ে উঠেছে বিশাল এক শহর লিবার্টি সিটিকে নিয়ে। মাফিয়া, মেক্সিকান ইত্যাদি গ্যাং নিয়ে বানানো গেমটা ভাইস সিটির তুলনায় একটু সাদাকালো, পানসে লাগলেও খুব খারাপ লাগে নাই। বাইকের অভাব বোধ করেছি ভীষনভাবে।

জিটিএ সান আন্দ্রেজ :



এই সিরিজের খেলা ৩য় গেম। অন্য সবগুলোর থেকে এই গেম বেশ রিয়েলিস্টিক। গেমের নায়ক কার্ল জনসন (সি.জে.) এবং লস সান্টোস এই দুই ই একসময়ে আমার জীবনে বেশ আপন হয়ে গিয়েছিল। এই গেমের যে ব্যাপারটা আমার মজা লেগেছে তা হল এর জিম সিস্টেম। জিম করে আপনি যেমন মাসলওয়ালা শরীর বানাতে পারেন আবার কোন প্রকার ব্যায়াম না করে খেয়ে খেয়ে আপনি বিপদজনক রকমের মোটাও হয়ে যেতে পারেন। জিম করলে যে শুধু মাসল বাড়ে তাই না, স্ট্যামিনাও বেড়ে যায় যার ফলে দীর্ঘ সময় ধরে দৌড়ানো, সাতার কাঁটা ইত্যাদি অনেক সহজ হয়ে যায়। জেটপ্লেন থেকে শুরু করে জেটপ্যাক পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়, এককথায় অসাম এক্সপেরিয়েন্স ছিল এই গেমটা খেলা।

জিটিএ ৪ :



আগের ভার্সনের তুলনায় গ্রাফিক্স ছাড়া উল্লেখযোগ্য কোন পরিবর্তন পাই নাই। এইবারের নায়ক রাশিয়ান, ভাগ্যের খোঁজে ভাইয়ের আহবানে সাড়া রাশিয়া ছেড়ে লিবার্টি সিটিতে আসে। এসে আশাভংগ, এর পরেই কাহিনী এগিয়েছে। যতদুর পর্যন্ত খেলেছি এখন পর্যন্ত কোন জিম পাই নাই। গেমের কাহিনী অনেক স্লো মনে হয়েছে। এখন হার্ডডিস্ক ড্রাইভে জায়গার অভাবে খেলতে পারছি না। পুরাই - "হতাশ হতাশ ভাব, কচু গাছে ডাব" অবস্থা !!!

জিটিএ ৫ :



স্বপ্নে খেলতেছি, এখনও গেমওভার হয় নাই।

ম্যাক্স পেইন ২:



আফসোস মাত্র এই গেমটাই এখন পর্যন্ত খেলতে পেরেছি। ভালই লেগেছে। তবে ১ম পর্ব না খেলার কারনে কাহিনী সম্পর্কে কিছু বলতে পারছি না। কাহিনী যতটা বুঝতে পেরেছি তা হল এইটা অনেকটা রিভেন্জ নেয়ার কাহিনী, সেই সাথে আছে দারুন সব অ্যাকশন আর উত্তেজনাময় প্লট। মাঝে মাঝেই কিছু ধোয়াশা কিছু জায়গা আসে স্বপ্নের মত। মাঝে মাঝে অধৈর্য্য লাগত সেই জায়গাগুলো। গেমের শেষ দিকে যেয়ে বন্ধুর বিরুদ্ধেই শেষ পর্যন্ত মারামারি করতে হয়। ৩য় পর্ব খেলার ইচ্ছা আছে।**

এই পোস্টে সাধারণ বিশেষভাবে বিখ্যাত কয়েকটা সিরিজ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর বাইরে আরও কিছু বিখ্যাত সিরিজ থাকলেও সেগুলো খেলি নাই দেখে রিভিউ দিতে পারছি না।



আর দীর্ঘদিন পরে গেমিং পোস্ট দিলাম, এর কারণ হল এটা আমার ৫০তম পোস্ট, যদিও অনেক আগে এটা লেখা, কিন্তু ব্লগে পাবলিশ করা হয় নাই। গেমিং পোস্টের দিক থেকে এইটা সম্ভবত একটা ল্যান্ডমার্ক, আশা করি সবার ভাল লেগেছে। তবে এর পরে যে পোস্টগুলো আসবে তার কোনটাই গেমিং সম্পর্কিত হবে বলে মনে হচ্ছে না। তবে গেমিং পোস্ট দেয়া বন্ধ করে দিবো না। এই পোস্টটাই তার প্রমান। সবাই, বিশেষ করে গেমাররা সবাই ভাল থাকবেন। হ্যাপি গেমিং !!!

* এই পোস্ট লেখার সময় অনেকেই মেডাল অফ অনার ওয়ারফাইটার গেমের নামও শোনেন নাই, আমি শুনলেও এই পোস্ট লেখা অনেক আগের, সুতরাং পোস্টে যা লিখছি ঐটাই ঠিক। ;)

** ম্যাক্স পেইন ৩ কোন একটা কারণে চালাতে পারি নাই, ভবিষ্যতে চালাবো এমন কোন ইচ্ছাও নাই।

*** এই বছরের কডটাও আমি খেলতে পারি নাই, মনে হয় না খেলতে পেরে ভালই হয়েছে।
২৩টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×