১৮+ দের জন্য সংগৃহীত ৩২টি কৌতুক।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
১। গভীর রাতে স্ত্রী ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখেন পাশে স্বামী নেই। তাকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং টেবিলে। দেখেন, তিনি এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে স্থির তাকিয়ে আছেন। স্ত্রী লক্ষ্য করলেন, স্বামী গভীর চিন্তামগ্ন। কফিতে একবার চুমুক দিচ্ছেন আর চোখের পানি মুচ্ছেন। স্ত্রী কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কী হয়েছে তোমার? দেয়াল থেকে চোখ ফিরিয়ে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে স্বামী বললেন, আজ থেকে ২০ বছর আগের সেই দিনের কথা তোমার মনে আছে? স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ। স্বামী বললেন, একবার তোমার বাবা বলেছিলেন, হয় আমার মেয়েকে বিয়ে করবে, নয়তো ২০ বছরের জন্য জেল খাটতে হবে মনে আছে? স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ, তাও মনে আছে। স্বামী চোখ মুছে বললেন, সেদিন যদি তোমাকে বিয়ে না করে জেলে যেতাম, তাহলে আজ মুক্তি পেতাম?
২। জামাইবাবু : তোমাদের এখানে সবচাইতে বিখ্যাত কী?
শালী : যে সবচেয়ে বিখ্যাত ছিল তাকে তো আপনি নিয়ে গেছেন।
৩। বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না! তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না! হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি। দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল- তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।
৪। কখনও মহিলা পুলিশকে চুমু দিও না,
কারন সে বলবে - হ্যান্ডস আপ।
কখনও মহিলা ডাক্তারকে চুমু দিওনা,
কারন সে বলবে - পরের জন এসো।
একজন শিক্ষীকাকে চুমু দিও,
কারন সে বলবে - এইকাজ আরো ৫ বার করো।
৫। মনা পাগলার ছেলে বেলার ঘটনা। মনা পাগলা তার মাকে একদিন বলছে-
মনা পাগলা - মা, আমার বন্ধুরা আজ বাসায় আসবে, আমার খেলনাগুলো লুকিয়ে রেখো।
মা - কেন? তোর বন্ধুরা কি চোর? ছি. ছি. ছি. তু্ই আমার ছেলে হয়ে চোরদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিস?
মনা পাগলা - না মা, তুমি ভুল বুঝছ! ওরা চোর না! খেলনাগুলো আলমারিতে লুকিয়ে না রাখলে ওরা নিজেদের খেলনা চিনে ফেলবে!
৬। সুন্দরী এক মেয়ে, এক তরূণ উল্কি আঁকিয়ের কাছে গেল পায়ে উল্কি আঁকতে। তরুণটি আঁকতে শুরু করল, আর একটু পরপর বলতে লাগল স্কার্টটা আরেকটু উপরে উঠান।
বারবার স্কার্ট উঠাতে উঠাতে বিরক্ত তরুণী জানতে চাইল, আপনি কী আঁকছেন পায়ে? উত্তর এল, জিরাফ।
৭। এক্সিডেন্ট এ এক শিক্ষক , এক রাজনীতিবিদ আর এক ডাক্তার শহীদ হয়েছে ।
স্বর্গ দূত তাদের স্বর্গে প্রবেশের আগে বলল , '' তোমরা তো খুব ভালো মানুষ ছিলে , তাই তোমাদের ভালোমানুষী অনুযায়ী তোমাদের সহজ প্রশ্ন করা হবে । উত্তর দিতে পারলেই তোমরা স্বর্গে যাবে ''
'' প্রথম প্রশ্ন , একটা জাহাজ যা বরফের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবে গিয়েছিল , তা নামে একটা ছবি ও হয়েছিল , ওই জাহাজ এর নাম কি ??? '' প্রশ্ন শিক্ষক এর প্রতি।
শিক্ষক জবাব দিল, '' টাইটানিক ''. দূত বলল, '' যাও, ফুর্তি কর ''
এবার ডাক্তার কে কে প্রশ্ন করলো, '' বল , কয়জন মারা গিয়েছিল ??? ''
কপাল ভালো, বি সি এস এর সময় এটা শিখেছিলাম, ভাবলো ডাক্তার ..... '' ১২২৮ জন '' উত্তর দিল সে । স্বর্গ দূত তাকে প্রবেশের অনুমতি দিল ।
''এবার আমার শেষ প্রশ্ন রাজনীতিবিদের প্রতি'' বলল স্বর্গ দূত, ''যারা মারা গিয়েছে তাদের নাম বল ''
৮। বউঃ এই আজতো আমাদের ১ম বিবাহ বার্ষিকী। আমরা আজ কি করবো?
বরঃ আস আমরা দুই মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করি।
৯। একজন ফিজিসিস্ট, একজন বায়োলোজিস্ট আর একজন কেমিস্ট জীবনে প্রথমবারের মত সমুদ্র দেখতে গেলেন। যেহেতু তিনজনই জীবনকে উৎসর্গ করেছেন সায়েন্সের জন্য সুতরাং তিনজনই চাইলেন এই সমুদ্র নিয়ে গবেষনা করবেন।
যেমন চিন্তা তেমন কাজ। ফিজিসিস্ট সমুদ্রের বিশাল বিশাল সব ঢেউ মনযোগ দিয়ে দেখতে লাগলেন। ঢেউগুলো সব ভেঙ্গেচুরে এগিয়ে আসছে, তীরে পড়ে ভেঙ্গে যাচ্ছে নিজেই। তার হঠাৎই মনে হল এই ঢেউই তার গবেষনার বস্তু হতে পারে। বিশেষ করে ঢেউয়ের ফ্লুইড ডায়নামিক্স নিয়ে গবেষনা করলে বিশাল ফল উদ্ধার করা সম্ভব হতে পারে। সুতরাং তিনি রওয়ানা হলেন, ঢেউগুলোকে ভেঙ্গে দিয়ে কিন্তু একসময় নিজেই হারিয়ে গেলেন ঢেউয়ের আড়ালে। ফিরলেন না আর।
বায়োলজিস্ট চিন্তা করলেন তিনি সাগরের তলদেশের লতা..পাতা..গুল্ম নিয়ে গবেষনা করবেন। কে বলবে হয়তো এ থেকেই তিনি বিদ্যুত তৈরীর পন্থা আবিস্কার করে ফেলবেন। সুতরাং তিনিও চললেন। যা হবার তাই হল ... হারিয়ে গেলেন তিনিও। ফিরলেন না।
কেমিস্ট ভদ্রলোক অনেকক্ষন অপেক্ষা করলেন তার বাকী দুই সঙ্গীর প্রত্যাবর্তনের আশায়। কিন্তু আশায় গুড়েবালি। কেউ আসল না। সুতরাং তিনি তার রিসার্চ পেপারে লিখলেন,...
ফিজিসিস্ট এবং বায়োলজিস্ট দুজনেই পানিতে দ্রবনীয়
১০। দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো সুমন।
রুমমেট সুমন বললো, ‘কী রে, কী হয়েছে?’
জুমন বললো, ‘আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো। তো, হয়েছে কি, মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর।’
‘আয় হায়। আর ডান চোখে কী হয়েছে?’
‘মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই। তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম …।
১১। পল্টু ও বল্টু মিশরে ঘুরতে গেছে। একটা মিশরীয় মমি দেখে
পল্টু : এত্ত ব্যান্ডেজ ! নিশ্চয়ই কোন ট্রাক এক্সিডেন্টের কারণে এই অবস্থা!
বল্টু : আসলেই! ট্রাক নাম্বারও লেখা দেখো , BC-1760
১২। বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট। তিনজন বাবুর্চি সেখানে কাজ করে। একজন চাইনিজ, একজন জাপানীজ আরেকজন বাংলাদেশী। তিনজনের ভিতর খুব রেষারেষি। একদিন একটা মাছি ঢুকছে কিচেনে। সাথে সাথে চাইনিজটা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গেলো। কিছুক্ষন সাইসাই করে চালালো বাতাসে। মাছিটা পরে গেলো চার টুকরা হয়ে। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, " এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের চার টুকরা করে ফেলি।"
আরেকদিন মাছি ঢুকতেই জাপানিজটা এগিয়ে গেলো। সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি আট টুকরা হয়ে গেলো। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, " এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের আট টুকরা করে ফেলি"
পরেরদিন মাছি ঢুকেছে একটা। বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে এক সময় চলে এলো। বাকি দুইজন বলল
- কি তোমরা তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?
-হুমমমম...তোরা বুঝোস না কিছুই।এমন কাম করছি যে অই মাছি আর কোনোদিন বাপ হইতে পারবো না।
১৩। তিনবন্ধু গেছে মরুভূমিতে ঘুরতে। সেইখান ঘুরতে ঘুরতে দেখে একজন লোক মরমর। তাকে বাচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করল তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই। লোকটা তাদের হাতে মারা গেল। তবে মারা যাবার আগেই তাদের বলল, তোমরা আমাকে বাচানোর অনেক চেষ্টা করছ। তোমাদের উপর খুশী হয়ে আমি খোদার কাছে প্রার্থনা করলাম। হে খোদা তুমি এদের
একটা করে ইচ্ছা পুরন করো। তারপর তাদের বলল তোমরা কোনো একটা উচু জায়গায় উঠবা। এরপর চোখ বন্ধ করে দিবা লাফ। লাফ দেয়ার সময় চিৎকার করে বলবা তোমরা কি চাও। খোদা তোমাদের সেটা দিবে।
কয়েকদিন পর তিনজন গেছে সুইমিং পুলে। উচু বোর্ডে উঠছে লাফ দিবে। একজনের মনে পড়ল দোয়ার কথা। লাফ দেবার সময় সে চিৎকার করে বলল- টাকা। সাথে সাথে সে শুন্যে মিলিয়ে গেলো আর গিয়ে পড়ল টাকা ভর্তি একটা সুইমিং পুলে। দ্বিতীয়জন লাফ দেবার সময় চিৎকার করে বলল-সেক্স। সে গিয়ে পড়ল সুইমিং পুল ভর্তি মেয়ের মাঝে। তৃতীয় জন বোর্ডে উঠে ভাবছে কি চাইবে কি চাইবে। সে দৌড় দিল।লাফ দেয়ার আগ মুহুর্তে তার প্যান্ট রেলিং এ আটকিয়ে গেছে।
আর সে চিৎকার করে বলে উঠল- oh shit
১৪। ক্লাস ফোরের দুইটা ছেলে কথা বলছে
-দোস্ত ,গতকাল থেকে আমার খুব মন খারাপ।
-কেনো?
-মলি ছয়মাস আগে আমাকে গন্ডার বলেছিল। আমার চামড়া নাকি গন্ডারের।
-ছয়মাস আগে গন্ডার বলেছে আর তোর গতকাল থেকে মন খারাপ?
-হু......... গতকালই যে চিড়িয়াখানায় প্রথম গন্ডার দেখলাম।
১৯। এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল "আছাড়"।
" ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে......"
নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা। একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান। তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে ত আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে।
" মেয়র! আমাদের শহরের রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে"
মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর বেকুব ফাদারটা চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।
ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, "আমি বুঝি না কেনো আপনি হাসছেন??? আপনার বউই ত এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে"
২০। ভরা বাসে তিব্র চাপাচাপির ভিতর দাড়িয়ে এক ব্যাক্তি ক্রমাগত বায়ু ত্যাগ করছিলেন।পাশের ভদ্রলোক অনেকক্ষন সহ্য করে বললেন ভাই ভাল হচ্ছে না কিন্তু। তবুও ভদ্রলোক একই কাজ করতে থাকলেন এবং পাশের ভদ্রলোক বলতে থাকলেন "ভাই ভাল হচ্ছে না কিন্তু" এভাবে তিনবারের পর বায়ু ত্যাগকারী ভদ্রলোক খেপে যেয়ে বললেন "আমার দ্বারা এর থেকে ভাল দেয়া সম্ভব নয়।
২১। সিন্ডেরেলার কথা বলছি। তার বয়স হয়েছে অনেক। তার স্বামী মারা গেছে। সে এখন রাজবাড়ি ছেড়ে দিয়েছে। তার জীবনের শেষ দিনগুলো গ্রামের সহজ-সরল পরিবেশে কাটচ্ছে। হাস-মুরগী, গরু ছাগল এইসব পালছে। তার জীবন শান্ত আর নিরুদ্রব। একদিন হঠাৎ করেই তার পরী মা এসে উপস্থিত। পরী মার বয়স বাড়ে নি একটুও। কিন্তু সিন্ডেরেলা হয়ে গেছে বুড়ি। পরী মার সিন্ডেরেলাকে দেখে খুব মায়া লাগল।
বলল " আহা! আমার সবচে ভালো মেয়েটা বয়সের ভারে ক্লান্ত!"
সিন্ডেরেলার বয়স হতে পারে। কিন্তু তার ব্যাবহার ঠিকই আগের মত আছে। সে পরী মাকে আদর আপ্যায়ন করে বসালো। খুব উজ্জ্বল একটা পাথর দিল উপহার। প্রচুর আদর যত্নে পরী মার মন গলে গেলো।
সে দিল সিন্ডেরেলাকে একটা আঙ্গটি। এই আংটি ঘষে সে তিনটা ইচ্ছা পুরন করতে পারবে। পরী মা চলে যেতে সিন্ডেরেলা ভাবতে বসল কি চাওয়া যেতে পারে। আংটি ঘষে প্রথম ইচ্ছা প্রকাশ করল "আমি আবার চব্বিশের যুবতী হতে চাই" সাথে সাথে তার কুচকানো চামড়া মসৃন হয়ে গেল। তার হারানো যৌবন পুরোটাই ফিরে এলো। সে উচ্ছল হয়ে উঠল। হাততালিও দিলো একটা খুশীতে। তখনই মনে পরল তার স্বামীর কথা। সে ত আর বেচে নাই।
ঠিক আছে। আমি নতুন কাউকে পছন্দ করব। এরপর তার মনে হলো নতুন কেউ ত তার নাতির বয়েসী হবে। এমন সময় একটা ছাগল ডেকে উঠল। ছাগলের দিকে চোখ পড়তে তার মনে হলো এটাকে যুবক বানিয়ে নেই। তাহলেই ত বয়েসের ঝামেলা থাকবে না, কোন নাতির দোস্তকে বিয়ে করতে হবে না । সিন্ডেরেলা আংটি ঘষে বলে উঠল "এটাকে যুবক করে দাও।" সাথে সাথেই ছাগল্টা খুব সুন্দর ঝলমলে পোষাক পড়া যুবক হয়ে গেলো। তার দিব্যকান্তি। গ্রীক দেবতার মত পেটানো শরীর। যুবকটা সিন্ডেরেলার দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হাসল। সিন্ডেরেলার সাথে সাথে বুকের ভিতরটা কেমন করে উঠল। এইরকম বুক মোচড় দিয়ে ওঠা তার কত বচ্ছর আগে যে হয়েছিল!!
সিন্ডেরেলা সাথে সাথে আংটি বের করল আবার।
বলল " এই যুবককে রাজা করে দাও আর আমাকে রানী। আমাদের জন্য খুব জমকালো প্রাসাদ, অনুগত সৈন্য বাহিনী আর প্রছুর ধনসম্পদের ব্যাবস্থা হোক।" সাথে সাথেই ক্ষুদ্র কুটির বিশাল প্রাসাদ হয়ে গেলো। সিন্ডেরেলা আর যুবকটা খুব সুন্দর করে সাজানো একটা রুমে উপস্থিত। যুবকটা এগিয়ে এসে সিন্ডেরেলার হাতে একটা চুমু দিল। সিন্ডেরেলার সমস্ত রক্ত নেচে উঠেছে। সে যুবকটির ঘনিষ্ঠ হয়ে বসল। যুবকটি এবার অত্যন্ত সুরেলা গলায় বলল,
-তুমি সুখী?
সিন্ডেরেলা হেসে বলল -"আমি খুব সুখী। দেবতার মত সুন্দর তুমি, আমার স্বামী। আমার চেয়ে সুখী আর কেউ না" -আচ্ছা তোমার কি মনে আছে তুমি আমাকে খুব কষ্ট দিয়েছিলে একবার?
-না ত । আমার মনে নাই।
-স্বাভাবিক। তবে আমার মনে আছে। সেদিন আমি ভাবছিলাম একদিন তুমি খুব আফসোস করবে আমাকে দেয়া কষ্টের জন্য।
- কষ্ট ত জীবনের অংশ। আমি ভাবি না সেটা নিয়ে। এখন আমি সুখী। সে ঝুকে পড়ে যুবকটাকে একটা চুমু দিল। তার একটা বিশেষ ইচ্ছে জেগে উঠছে। এতদিন পর জেগে উঠা ইচ্ছেটাকে সে উপভোগ করছে। সে আস্তে করে বলল তবে তোমাকে না জেনে কষ্ট দেয়ার জন্য আমি দুঃখিত।
-হুমমমম...আমাকে খাসী করার জন্য এখন তোমার আসলেই দুঃখ করা উচিত।
২২। মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।
রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।
পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।
গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।
তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, 'আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।'
'তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?'
'একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।'
২৩। জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো ।কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে ।গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল , '' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি, তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল, '' ঐটা কোনো বেপার না, সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন ''
২৪। সকাল বেলায় ভ্রমন করা রফিকের অভ্যাস . একদিন সকালে পার্কে রফিক হাটছিল .... হঠাত দেখল এক মহিলা কাদছে .সে জিগ্গেস করলো ,'' আপনার কি হয়েছে ?? '
মহিলা বলল , '' হায় হায় .....জব্বার মারা গেছে ''
রফিক আর কি সান্তনা দিবে , তাই সে আবার হাটা শুরু করলো .... কিছুদুর যাওয়ার পর দেখল আরেকটা মেয়ে কাদছে আর বলছে ,'' হায় হায় .... জব্বার মারা গেছে '' .... এভাবে যেতে যেতে আরো কিছুদুর যাওয়ার পর দেখল আরেকটা মেয়ে কাদছে আর বলছে , '' হায় হায় .... জব্বার মারা গেছে !! '''
এভাবে একটার পর একটা মেয়ে দেখতে থাকলো ....সবাই এক কথায় বলছে আর কাদছে , '' হায় হায় .... জব্বার মারা গেছে ''
রাস্তায় এসে সে দেখল প্রায় শ'খানেক মেয়ে রাস্তায় এক্সিডেন্টএ একটা মৃত মানুষ কে ঘিরে কাদছে '' হায় হায় ...জব্বার মারা গেছে '' .... যে লোকটা কে জব্বার মনে করা হচ্ছিল , এক্সিডেন্টএ তার শরীরের কিছুই বুঝা যাচ্ছেনা .... খালি হাত , পা আর পুরুষাঙ্গ ছাড়া .
তো . রফিক মন খারাপ করে বাসায় ফিরে এলো , এসে তার বউ কে বলল , '' জানো , আজ একটা লোক কে রাস্তায় এক্সিডেন্টএ মরে পরে থাকতে দেখলাম .... যেই জিনিসটা দেখার মত ছিল , ..সেটা হলো তার এক হাত লম্বা আর আধা হাত মোটা পুরুষাঙ্গ ....... বুঝলে .....''
এইটুকু বলতে না বলতেই রফিকের বউ ডুকরে কেদে উঠলো , '' হায় হায় .... জব্বার মারা গেছে '' !!!
২৫। একজন জেনারেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে।
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের।
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দে।
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের।
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে। জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক। অন্য দুজন তা মেনে নিল।
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের। এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না।
২৬। এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল, একটা চার্চের সামনের দেয়ালে একটা লেখা দেখে সে দাড়িয়ে পড়ল। দেয়ালে বড় করে লেখা ছিল, '' যারা পাপ করেছ, তারা আমার শরণ নাও ''।
মেয়েটা ওই দেয়ালের লেখাটার নিচে বড় করে তার মোবাইল নাম্বার টা লিখল, তারপর আরো বড় করে লিখল - '' আর যারা এখনো পাপ কর নাই, তারা আমার শরণ নাও ''
২৭। এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।
২৮। পুলিশ একটি গাড়িকে থামাল, তারপর বলল এখন "ট্রাফিক সপ্তাহ" আপনারা সীট বেল্ট বেঁধে গাড়ি চালাচ্ছেন তাই আপনাদের ৫০০০ টাকা পুরষ্কার দেয়া হচ্ছে। এখন বলুন আপনারা এই টাকাটা দিয়ে কি করবেন?
গাড়ি চালকঃ আমি এই টাকাটা দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাব। পিছনের সীট থেকে তার মা বলল এর কথায় কিছু মনে করনা, ও মদ খেলে যা খুশি তাই বলে দেয়। তার বাবা বলল আমি জানতাম এই চুরি করা গাড়ি নিয়ে আমরা বেশি দূর যেতে পারব না। তখন পিছনের বনেট থেকে আওয়াজ আসল "আমরা বর্ডার পার হয়ে গেছি নাকি?"
২৯। রেলগাড়ির কামরায় উঠল এক বাংলাদেশি। তার সঙ্গে বিশাল বোঝা। বোঝাটা ওঠানোর দরকার ওপরের তাকে।
কিন্তু তার গায়ে জোর কম, সে কিছুতেই নিজের ঘাড়ের ওপর বোঝাটা তুলতে পারছে না।
এগিয়ে এল এক পাকিস্তানি। বোঝাটা এক ঝটকায় তুলে দিল তাকের ওপর।
তারপর বাংলাদেশিকে বলল, ‘রুটি খাও, গায়ে জোর হবে।’
বাংলাদেশি খানিক পর রেলগাড়ির চেইন টানার চেষ্টা করতে লাগল।
কিন্তু তার ভাবখানা এমন, কিছুতেই সে চেইন টেনে জুত করতে পারছে না।
তার সাহায্যে এগিয়ে এল পাকিস্তানিটি। চলন্ত ট্রেনের চেইনটা টেনে দিল সে এবং আবারও বলল, ‘রুটি খাও, গায়ে বল হবে।’
ততক্ষণে রেলপুলিশ এসে হাজির। ‘কে চেইন টেনেছে? দাও, ২০০ টাকা জরিমানা।’
বেচারা পাকিস্তানি অর্থদণ্ড দিতে বাধ্য হলো। তখন বাংলাদেশি বলল,
‘ভাত খাও, বুদ্ধি হবে।
৩০। বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো। সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত। পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা। কিন্তু সমস্যা হল সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা।
এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না।
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে, এমন সময় খুব সুন্দর এবং বছর চব্বিশের এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল,
-আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে?
-৭৭? আমার বাসার পাশেই। হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে। আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাস, দুইটা মুরগি,বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না।
-এককাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাসটা নেন আরেক হাতে।
বব তাই করল। চমৎকার কাজ করছে। পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। সে যাচ্ছে কাজিন জনের বাসায়।
পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট -আছে। এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে।
লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ।
-তাতে কি?
-আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে u know what শুরু করতে চান?
-হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাস। দুই বগলে দুইটা মুরগি। আমি কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি?
-ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল।
-ভুল করছেন। দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি?
একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম।
৩১। বাংলাদেশের এক এমপি কে আমেরিকান এক মন্ত্রী তার ফার্ম হাউস এ দাওয়াত করেছেন । বাংলাদেশি এমপি ফার্ম হাউস ঘুরে ঘুরে দেখছিল আর ভাবছিল এত বড় ফার্ম হাউস মন্ত্রী বানাইলো কেমনে? তিনি মন্ত্রী কে জিজ্ঞাস করলেন । মন্ত্রী তাকে ফার্ম হাউস এর ছাদে নিয়ে গে...লেন । আর একটি ব্রিজ দেখিয়ে বললেন " এই ব্রিজ এর বাজেট ছিল ১০ কোটি ডলার, আমি ব্রিজ বানাইছি ৫ কোটি দিয়া বাকি টা দিয়া ফার্ম হাউস।
১০ বছর পরের ঘটনা। এমপি ততদিনে মন্ত্রী হয়েছেন। তিনি আমেরিকান ঐ মন্ত্রী কে তার বাসায় দাওয়াত দিলেন। আমেরিকান মন্ত্রী দেখলেন বাংলাদেশি মন্ত্রী বাসা বানান নি বানাইছেন রাজ প্রাসাদ। আমেরিকান মন্ত্রী বাংলাদেশি মন্ত্রীকে রাজ প্রাসাদ এর রহস্য জিজ্ঞেস করলেন। বাংলাদেশি মন্ত্রী আমেরিকান মন্ত্রীকে ছাদে নিয়ে গেলেন এবং বললেন ঐ যে দেখছেন একটা নদী, তার উপর যে ব্রিজটা দেখছেন সেইটার বাজেট ২০ কোটি টাকা। আমেরিকান মন্ত্রী অনেকক্ষণ নদীর দিকে তাকিয়ে থাকলেন। তারপর বললেন "কই ব্রিজ তো দেখছি না"। বাংলাদেশি মন্ত্রী বললেন " ব্রিজ দেখবেন কেমনে পুরা টাকা দিয়া তো আমি প্রাসাদ বানাইছি" ।
৩২। সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রীর গাড়ির সামনে পড়ে একটা বাচ্চা গাধা মারা গেছে।
মন্ত্রী সাহেব গাড়ির ড্রাইভার কে বললেন গাধার মালিককে খুঁজে বের করতে।
কিন্তু ড্রাইভার যখন ফিরে আসলো তখন দেখা গেলো তার গলায় একগাদা ফুলের মালা।
মন্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, কি ব্যাপার?
ড্রাইভার বলল, “মানুষজন আমার কথা ভুল বুঝতেছে... আমি বললাম, ‘আমি সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রীর ড্রাইভার। গাধারবাচ্চা মারা গেছে"
সবাই এটা শুনে আনন্দ উল্লাস করতে করতে আমার গলায় ফুলের মালা পড়িয়ে দিলো ...
৫৮টি মন্তব্য ৫৮টি উত্তর
পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন
আলোচিত ব্লগ
ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।
ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন
কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী
ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)
সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)
সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন