somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাণী চিরন্তনী সমগ্র

২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পোস্ট শুরুর আগে শুরুনিকা

কৌতুক আমার অতি প্রিয় একটা বিষয়। এই ব্লগে যত কৌতুকের পোস্ট আছে, আমার মনে হয় পড়ি নাই এমন পোস্ট খুব কমই আছে। এগুলোর লিংকও আমার সংগ্রহে রেখে দিয়েছি। এই পোস্টের নীচের লিংকগুলো দেখুন। কৌতুকের পোস্ট পেলে সেগুলো পড়া শেষ না করে ওঠা আমার জন্য খুব কষ্টকর হয়। শেরজা তপন ভাই সেদিন একটা কৌতুকের পোস্ট দিয়েছিলেন। সেই পোস্টে একটা 'মোরাল অব দ্য জোক্‌স' ছিল- সবাই জোক্‌স বলতে পারে না। কথাটা হয়ত আরেকটু সংশোধন করে বলা যায়, কিংবা অন্যভাবেও বলা যায়। আমার এক বন্ধু আছে, তাকে পেলেই আমরা কৌতুক বলতে বলি। কোনো অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠে সে একটু দাঁড়াইলেই হইল, একটা ডানে-বামে তাকাইয়া চোখটা নাচাইয়া ঠোঁটটা একটু খুললেই দর্শকরা হাসতে হাসতে গলে পড়ে যায়, তারপর কৌতুক বলা হলে হাসির শব্দে ধরনির বুক কাঁইপ্যা ওঠে। অথচ, আমি স্টেজে উঠে পৃথিবীর সেরা কৌতুকগুলো বললেও কেউ হাসবে তো না-ই, কেউ আমার কথা শুনবেও না। অথচ দেখুন, আমি কিন্তু কৌতুক ঠিকই বলেছি। আসলে, সবাই কৌতুক বলতে পারলেও সবাই হাসাতে পারেন না।

কিন্তু, আরো কিছু কথা আছে। আমাদের সেই বন্ধুকে যদি আমাদের কোনো ব্লগ-ডে-তে এনে স্টেজে উঠিয়ে কৌতুক বলতে বলি, আমি মোর দ্যন শিওর, ওর কথা কেউ শুনবে না, হাসির প্রশ্ন তো অনেক পরের ব্যাপার।

আপনার কৌতুক শুনে দর্শক হাসবে কী হাসবে না তা নির্ভর করবে দর্শকদের মাঝে আপনার পরিচিতি কতখানি আছে তার উপর, তারা আপনাকে কতখানি ভালোবাসেন বা পছন্দ করেন, তার উপর। এগুলোর সূচক যদি খুব উন্নত হয়, তাহলে কৌতুকের হাসির উপাদান এবং আপনার কৌতুক বলার দক্ষতা ততখানি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে না।

এ পোস্টটি আগেও পাবলিশ করেছিলাম। ঐ সময়ে যারা পোস্টে অ্যাক্টিভ ছিলেন, তাদের কাছেই হয়ত এটা উপভোগ্য ছিল, কারণ, পোস্টের অনেক ক্যারেক্টার তখন ব্লগে অ্যাক্টিভ ছিলেন। আজ এ পোস্টটা যারা পড়বেন, অনেক ক্যারেক্টারকে তারা চিনবেন না বলে আসল মজাটা হয়ত অধরাই থেকে যাবে। তবু দেখা যাক, সেই সময়ের বিষয়বস্তু আজকের ব্লগারের কাছে কোনো আবেদন বা আপিল রাখতে পারে কিনা। ---- ডটচিহ্নের পর থেকে মূল পোস্ট শুরু

---

আমার বাণী চিরন্তনী সমগ্র পড়া শুরু করুন


আমার উপর ন্যস্ত মহান দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে গিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণার্থে সময়ে সময়ে আমি যে-সব বাণী প্রদান করেছি, জনস্বার্থে তার একটা নাতিদীর্ঘ সংকলন এখানে তুলে ধরা হলো। আমার সতীর্থগণও সময়ে সময়ে আমার বাণীকে সম্প্রসারিত করার উদ্দেশ্যে কিছু বাণী প্রচার করেছেন। জাতির সামনে সেগুলোও তুলে ধরা হলো এখানে। আমি আশা করবো, দিশেহারা মানবেরা এসব বাণী মুখস্থ করবেন এবং তদ্বারা নিজ নিজ চলার পথকে সুগম করার প্রয়াস পাবেন।

**
২৮ আগস্ট ২০১৩

বালকেরা প্রথম দেবদাস হয় প্রাইমারি স্কুল পাশ করে হাইস্কুলে চলে যাবার সময়ে। প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণীর বালিকারা তখন পার্বতী।

এরপর হাইস্কুল ছেড়ে যাবার সময়ে- বালকেরা ততদিনে বাল্যপ্রেমিকাকে ভুলে গেছে, সে স্থান দখল করেছে নতুন সহেলিরা। এটা কাঁচা প্রেম।

এরপর প্রগাঢ় প্রেমের ঘটনাটা ঘটে যায় কলেজে পড়ার সময়ে। আমাদের সময়ের কথা বলছি আর কী। ‘শ্রীকান্ত’ পড়ার পর নিজেকে ‘শ্রীকান্ত’ ভাবতে থাকে সবাই, আর ছোটো প্রেম যে কেবল ধাক্কা মেরে দূরেই ঠেলে দেয়, তা না, সবেগে কাছে নিতেও সময় লাগে না

পরেরটা আর বললাম না, কারণ ততদিনে সবাই ম্যাচিউর্‌ড হয়ে গেছে।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
২৮ আগস্ট ২০১৩

দেখতে দেখতে ৫০-এর কাকাছি চলে আসলাম। আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখন গ্রামদেশে ৪০ বছরের ‘পোলাপান’ই নানা হয়ে যেত। আমার নানা বৃদ্ধ বয়সে মারা যান, কিন্তু তাঁর বয়স ৫৫-এর নিচে ছিল।

আমাদের ডলি সায়ন্তনি নানি হয়ে গেছে আরও বছর দু-তিন আগে। এবার চিন্তা করুন, আমাদের বয়স কোন্‌ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।

তবে, বয়সটা শরীরের নয়, মনের। আমরা যখন এই বয়সেই একসাথে বসি, তখন মনে হয় এখনো আমরা ক্লাস টেনেই পড়ে আছি। সেই আদিম চুটকি ছাড়া যেন আমাদের আড্ডা জমেই না।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩

তোমার বদ্‌গুণগুলো ঝেড়ে ফেলো- আমি তোমার।

বিঃ দ্রঃ তোমার বদ্‌গুণের তালিকা:

১। তুমি চোগলখোর- আমার গুষ্টি উদ্ধার করতে যেয়ে নিজের মুখে ফেনা তুলে ফেলো- তখন তোমাকে ভয়াবহ রকম কুৎসিত লাগে। কিন্তু তুমি নিজে কী করতে পেরেছ, তা একবারও বলো না, কারণ, তুমি আমার জন্য কিছুই করো নি।

২। তুমি একগুঁয়ে- যা বলো তাতে যদি তুমি ধ্বংসও হয়ে যাও, তোমার পথ থেকে একচুলও নড়ো না।

৩। তুমি মুখরা রমণী - বাঁচালের মতো বক বক করার জন্যই তোমার জন্ম।

ফলো আপ:

গতকাল থেকে গৃহিণীর তেজ বেশ কমেছে বলে মনে হচ্ছে। তাকে অনেকটা মনমরাও দেখাচ্ছে। এটা আমার খুব ভালো লাগছে। তার দর্প চূর্ণ হয়ে সে মাটিতে নুয়ে পড়বে, আমি এমন দিনের অপেক্ষায় আছি। তারপর সে তার ভুল বুঝতে পেরে যখন ক্ষমা চাইবে, সে সত্যিকারেই আমার হবে।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া


**
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩

আজ আমার দুঃখেরই কপাল
বাঘিনীরা যুদ্ধে গেলো, বাঘে খোঁজে হরিণীর গাল।

....

সবাই বলে বয়স হলে বউয়ের দরদ বাড়ে
এই মাটির ঘরটা খাইল ঘুণে বদনাম দিব কারে?

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
৭ অক্টোবর ২০১৩

সত্য হলে স মিথ্যা হলে মি লিখুন:
মেয়েরা বোকা প্রেমিক ও গাধা স্বামী পেতে ভালোবাসে, কারণ এরা কোনোদিন স্ত্রীর অবাধ্য হতে পারে না।
...

আমার গুরু বলেন, যখন কোনো মেয়ে তার প্রেমিককে বিয়ে করে বসে, তখনই স্বামীটা সার্থক গাধা হয়ে ওঠে- সে তখন আজীবন পাহাড়সম বোঝা বয়ে বেড়ানোর জন্য ব্রতী হয়। বিয়ে করার আগ পর্যন্ত সে বোকা ছিল- বলতে সমস্যা নেই।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
১৪ অক্টোবর ২০১৩

গরু-ছাগল থেকে দেড় হাত দূরে থাকুন, ওদের কাছে জেন্ডার-বৈষম্য নেই- সবাইকেই লাথি মারে।

**
২৮ অক্টোবর ২০১৩

প্রেম পেয়ে প্রখ্যাত হয়েছেন, এঁদের সংখ্যা বেশি, নাকি প্রেম না পেয়ে অমর হয়েছেন এঁদের সংখ্যা বেশি?

.....

প্রেম পেয়ে গেলে কেউ জীবন দেয় না, কিন্তু না পেলে দেয়- তখনই তার নাম মানুষ জানতে পারে।


**
৫ নভেম্বর ২০১৩

‘তোমাকে ভালোবাসি’ হলো শরিয়তী কথা; ভালোবাসতে বাসতে ফতুর হয়ে যাওয়ার পর এটা আর মুখে বলবার প্রয়োজন পড়ে না, তখন অন্তরে অনুভবের যে প্রাবল্য সৃষ্টি হয়, সেটা ‘মারফতী’ অধ্যায়।

তবে ‘তোমাকে ভালোবাসি’ কথাটা যে সস্তা তা মানতে নারাজ। প্রচণ্ড আবেগ থেকে যখন এ ভাবটি কথার ভিতর দিয়ে উৎসারিত হয়, তখন এটাই প্রেমের জীবন্ত প্রকাশ রূপে প্রতিভাত হয়।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া - আফ্রি আয়েশা

**
৫ ডিসেম্বর ২০১৩

জুলিয়ান সিদ্দিকীর একটা স্মার্ট প্রোফাইল পিকচার দেখা গেলো।



আমি বাণী দিলাম :

আপনি দেখি চুল আর গোঁফঅলা তরতাজা জোয়ান মানুষ!

গত ১৫ বছর ধরে আমার স্ত্রী বলছে- আগামী ৫ মাসের মধ্যে তোমার মাথার সব চুল পড়ে টাক হয়ে যাবে। এই সেই মাথা।



সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া – জুলিয়ান সিদ্দিকী

**
১০ আগস্ট ২০১৪

একেকটা ক্ষত থেকে একেক গুচ্ছ পদ্ম জন্মে।

.....

একেকটা আঘাত থেকে একেকটা বেদনার সৃষ্টি। বেদনা আপনাকে নতুন কিছু করতে বাধ্য করে, অথবা উৎসাহিত করে। অবশ্য, নিঃশেষও করে। কিন্তু যারা নিঃশেষে নিঃশেষিতে হয়ে যান, তাদের কথা বলছি না।

**
১৯ আগস্ট ২০১৪

জান, জানু, সোনা- পোলাপানে এসব শব্দ কোথা থেকে শোনে, কার কাছ থেকে শিখে, কে জানে।

.....

একবার আমি খুব শুকিয়ে গেলাম। স্যান্ডো গেঞ্জি গায়ে পিসিতে ব্লগিং করছিলাম। শরীরের দিকে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে থেকে স্ত্রী বললো, না খাইতে না খাইতে চেহারা কী করছে! একদুম বাবু হইয়া গেছে। বাচ্চারা এ কথা শুনে খিল খিল করে হেসে উঠলো। এরপর বহুদিন ধরে আমাকে ‘বাবু’ বলে ভেঙাতো বাসার ভিতরে ও বাইরে অনেকে

যাই হোক, পোলাপানের কথা আর কিছু বললাম না। এবার কষ্ট করে নীচের কবিতাখানি পড়ুনঃ

কবে ফিরবি?


তুই আমাকে ভুল বুঝেছিস, কিংবা আমি তোকে,
কিংবা কেউ কাউকে নয়,
অমোঘ আলোর মতো হয়তো এভাবেই গন্তব্য গেঁথেছি নিষ্ঠুর অন্তরালময়।
একটু আগের চেয়েও
অনেক অনেক আগে বাতি নেভালি বড্ড অভিমানিনীয়া মেয়ে;
আমি জানি, তুই আমার চারপাশ জুড়ে, তথাপি এক দিগন্ত দূরে,
আমার চোখের পানে ফ্যাল ফ্যাল চেয়ে।

আমি তোর দুষ্টু বালক, বাবুদের রাজা, অখণ্ড অহংকার।
কানমলা দে; নাকে খত দিই?
আমাকে মেরে ফেল্ সোনা।
তবু তুই অন্তরাল ছেড়ে পাখির পাঁজরে ছুটে আয় এইবার।

আমি তোর লাগি সারাদিন কাঁদি। কবে ফিরবি সম্রাজ্ঞী পাখি?


যদি সে ফিরে, কিংবা না ফিরে, জানবে সে কী করে আমিও গিয়েছি সব ছেড়ে!

**
১৯ আগস্ট ২০১৪

আমাদের বাল্যকালের মেয়েরা, এবং তাদের প্রেম

বাল্যকালে দেখেছি, কিছু মেয়ে থাকে খুব কড়া এবং নিষ্ঠুর। তারা কোনো ছেলের সাথে কথা বলা তো দূরে থাক, একবার ফিরেও তাকাতো না। যদি কখনো হঠাৎ চোখে চোখ পড়ে যেত, মনে হতো খেয়ে ফেলবে। ছেলেরা ওদের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতো। কারণ, ওরা ছিল বাঘিনী।

কিছু মেয়ের নেশাই ছিল প্রেম করা। ওরা সবসময় ভাবে গদগদ থাকতো। আহারে, প্রেমে পড়ার কিছুদিনের মধ্যেই ওরা মরার মতো হয়ে যেতো। ওদের দিকে তাকালে মনে হতো কতদিনের বিরহিণী, প্রেমিকের জন্য কাঁদতে কাঁদতে চোখ ক্ষয় হয়ে গেছে, শরীর কাহিল হয়ে গেছে। এভাবে হঠাৎ করেই একদিন যদুর সাথে ব্রেক-আপ হতো এবং মধুর সাথে প্রেম সংঘটিত হতো। কিছুদিন হর্ষোৎফুল্ল থাকার পর আবার সেই ‘বিরহী বধূর’ মতো হয়ে যেতো। আবার ব্রেক-আপ, আবার নতুন প্রেম। যতগুলো প্রেম করতো, ততগুলো প্রেমিককেই ওরা প্রাণের চেয়েও অধিক ভালোবাসতো; অন্যদিকে প্রতিটা প্রেমিকই মনে করতো- মাধবীলতা তার জন্য আগুনে ঝাঁপ দিতে স্টার্ট পয়েন্টে ‘অন মার্ক’ হয়ে প্রস্তুত রয়েছে।

আমি এখনকার মতোই তখনো হাবাগোবা ছিলাম। কোনো মেয়ের সাথে কথা বলা তো দূরের কথা, কারো দিকে তাকাতেও পারতাম না, আমার চোখে এত লজ্জা ছিল। লজ্জা পুরুষের ভূষণ, এটা মেনে নিয়েই চুপচাপ থাকতাম।
আর যারা খুব চপল ও স্মার্ট ছিল, তাদের নাম হয়তো একটু পরেই আপনারা জানতে পারবেন।

অ.ট. বাল্যকাল বলতে স্কুল-কলেজের দিনগুলোর কথা বলছিলাম আর কী।

**
১৯/২০ আগস্ট ২০১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসার বাণী :

ছুরি বা ব্লেড দিয়ে নিজের হাত কেটে প্রেমিকার নাম লেখা- একটি হারানো ঐতিহ্যের নাম। অনেকদিন পর আজকে একজন পাবলিক দেখলাম যিনি দিন কয়েক আগে ছুরি দিয়ে হাত কেটে প্রেমিকার নাম লিখেছিলেন। তবে সমস্যা হচ্ছে ছুরিটা স্ট্যারালাইজ না করে কাটাকাটির কারনে ইনফেকশন জনিত সমস্যার কারণে বেচারা বর্তমানে হাসপাতালে আছেন। আরো সমস্যা হচ্ছে, গভীর রাতে প্রেমিকার কল ওয়েটিং!
ভদ্রলোক আমার জুনিয়র বন্ধু! একজন বিশিষ্ট কবি ও প্রেমিক। বিপদ হলো আমি কেবলই খিক খিক হাসির মাঝে সান্তনার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি।

.....

আমার বাণী : ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম ট্র্যাজেডিগুলোর একটি। যে সরলমনা অন্ধনিষ্ঠ প্রেমিক নিজের হাতের চামড়া কেটে প্রেমিকার নাম অঙ্কন করতে গিয়ে দুর্ঘটনাবশত হাসপাতালে ভর্তি হলেন, তার প্রেমিকা মুহূর্তেই খলনায়িকায় পরিণত হলেন। তিনি আহত প্রেমিকের সন্ধানে হাসপাতালে ছুটে না এসে বিকল্প প্রেমিকের সাথে রাতভর মজা নিতে শুরু করলেন।

আমি এই বেকুব প্রেমিকের জীবনাশঙ্কার কথা ভেবে শিউরে উঠছি। প্রেমিকার মোবাইল গভীর রাতে ওয়েটিং পাওয়ার পর তার চিত্ত স্থির থাক, তার জন্য আমার এমন প্রার্থনা থাকলো।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
২৩ আগস্ট ২০১৪

একটি সত্য ঘটনা – শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা

আমি এ গল্পটি আমার ঘনিষ্ঠ ক্লাসমেট আবদুল করিমের কাছ থেকে শুনেছি। গল্পটি আমাদের স্কুলজীবনের দুই ক্লাসমেটকে নিয়ে। গল্পটি সত্য। আমাদের বেশিরভাগ ক্লাসমেটই সে সময়ে গল্পটি জানতো। কিন্তু এসএসসি পাশের পর আমাকে গ্রাম ছাড়তে হয়েছিল বলে গল্পটি আমি অনেক পরে করিমের কাছ থেকে জানতে পেরেছিলাম।
সামসু আর বাদল গল্পের দুই নায়ক। সুশ্রী নায়িকা চরিত্রে ছিল পাশাপাশি অবস্থিত এক গার্লস স্কুলের ছাত্রী। নাম তার বকুল। বকুল ফুলের মতো স্নিগ্ধ তার রূপ, দশ গেরামের সেরা সুন্দরী বকুল।

বকুলের বড় বোনকে বিয়ে করেছে সামসুর বড় ভাই। অর্থাৎ, সামসু আর বকুল ছিল বেয়াই আর বেয়াইন। রসিকতার সম্পর্ক। রসিকতা করতে করতেই দুজনের মধ্যে প্রেম হয়ে গেলো। দশ গেরামের ঝারা সুন্দরী হওয়ায় বকুল ছিল সকল যুবকের স্বপ্নের নায়িকা। সকলেই একটু সুযোগের অপেক্ষায় থাকতো বুকল ফুলের তাঁজা গন্ধ ও স্পর্শের জন্য। কিন্তু ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার সুবাদে সামসু আর বকুলই শেষ পর্যন্ত জুটি বাঁধতে সমর্থ হলো।

একদা জীবিকা নির্বাহের জন্য মাঝপথে লেখাপড়া বন্ধ করে দিয়ে সামসু মিডল ইস্টে পাড়ি জমাল। বিদেশে যাওয়ার আগে প্রিয়তমা বকুলকে একজনের পাহারায় রেখে যেতে হবে। কে সে? সে হলো সামসুর প্রাণাধিক প্রিয় বন্ধু, যাকে সে সবচেয়ে বেশি আস্থাভাজন মনে করে- বাদল। সামসুকে অভয় দিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিল সে। সে জীবিত থাকতে বকুলের দিকে কেউ চোখ তুলে তাকাবে- সেই চোখ কাঁচি দিয়ে উপড়ে ফেলবে না? এমনই কিছু নাটকীয় ডায়ালগে সামসুকে আস্বস্ত করলে খুশিমনে সামসু বিদেশে চলে গেলো।

বিদেশে বসে সামসু প্রতি সপ্তাহে বকুলের দুটি করে চিঠি পায়। খুব ভালো লাগে।
মাস ছয়েক পর যা হবার তাই হয়ে গেলো। বকুল চিঠি লেখা বন্ধ করে দিল। এটা সেই সময়ের কথা যখন পৃথিবীতে মোবাইল ফোনের আবিষ্কার হয় নি।
ব্যতিক্রমী কিছুই হলো না, সবই স্বাভাবিক নিয়মে ঘটে গেলো।

সামসু বিদেশ থেকে আসার পর জানতে পারলো বাদলের সাথে বকুলের বিয়ে হয়ে গেছে। বকুলকে সে সব সময় পাহারায় রাখতো। কিছুদিন পর বাদল ভাবলো, পরের জিনিস এত কষ্ট করে পাহারা দিচ্ছি কেন? আমি নিজেই তো এ জিনিস নিজের করে নিতে পারি। বকুলও তাই ভাবছিল। ব্যস- দুজনে দুজনার হয়ে গেলো।

শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দিয়ে সামসু মুরগি খোয়ালো। অনেকদিন পর্যন্ত সে দিওয়ানা ছিল, তারপর বিয়েশাদি করে নতুন জীবন শুরু করলো।

সামসু আজও আমাদের অনেক প্রিয় বন্ধু। কিন্তু বাদল এই বেইমানির দ্বারা আমাদের সবার কাছ থেকে চিরতরে দূরে সরে গেলো- আমরা কেউ কোনোদিনই খোঁজ নিই না, বাদল কেমন আছে। এটাই ওর শাস্তি।

অফ টপিক : আবদুল করিম নামটি ছাড়া বাকি নামগুলো কাল্পনিক।

**
২ সেপ্টেম্বর ২০১৪

ছোটো ছেলে গত প্রায় ঘণ্টা দেড়েক ধরে তার মায়ের সাথে নিজের জমানো টাকা হিসাব করলো। এ টাকা থেকে তার মা মাঝে মাঝেই খরচ করে ফেলে বলে সে খুব ক্ষিপ্ত। সে টাকাগুলো শক্ত করে একটা রুমালে বাঁধলো। রুমালটা একটা কৌটাতে ঢোকালো। সেটি রাখলো আরেকটা কৌটার ভিতরে। তার মা যাতে কোনোমতেই এ থেকে টাকা নিতে না পারে, সেজন্য তার এতো সিকিউরিটি অ্যারেঞ্জমেন্ট।
টাকার কৌটাটা এবার সে আলমিরার একটা লকারে রাখলো। লকারে রেখে সুন্দর করে তালা দিয়ে তালার চাবিটা আলগোছে তার মায়ের কাছে দিয়ে স্বস্তির সাথে পাশের রুমে গেলো তার বোনের কাছে- তারপর সে বোনের সাথে নিশ্চিন্তে ‘ফ্রোজেন’ দেখতে থাকলো।

**
৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪

মাহমুদ০০৭ বাণী দিলেনঃ যখন তোমার বলার কিছু থাকে না, তখন চুপ করে থেকো, অহেতুক কিছু বলার চেষ্টা করো না। --- ক্রিস্টিনা রসেটি
খাইছে রে! ইহাও এক্কখান বাণী!

......

এরপর আরো কিছু বাণী প্রসবিত হতে থাকে। কিছুটা নমুনা নীচে দেখুনঃ

ডি মুন : যখন তোমার ক্ষুধা লাগে তখন তুমি খাও।

ডি মুন : যখন তোমার প্রেম করতে ইচ্ছা করে তখন ঘরে বসে থাকো, তবুও প্রেম কইরো না।

মাহমুদ০০৭ : যখন মাথা আওলা, তখন আসে জাওলা, ক্যাম্নে খায় কাউলা, অরে হক মাওলা। হাজির বিরানি খামু। (দেহি কেডায় অরথ বাহির করবার পারে)।

প্রবাসী পাঠক : যখন কোন বাণী শুনে তার ভাবার্থ উদ্ধারে ব্যর্থ হও তখন আতেল সেজে আর একখানা বাণী দাও।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই : যখন তোমার অনেক কিছু বলার থাকে, তখন চুপ থাকবে। খালি কলশ বেশি বাজলেও ভরা কলশ বাজে না।

Hasan N Murad: যখন তোমার পেটে অধিক চাপাচাপি আরম্ভ হইবেক, তখন দেরি না করিয়া হাগু করিয়া আসিবেক। মহান শান্তির বাণী।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া – Mahmud Rahman

**
৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪
শারমিন রেজোয়ানা বাণীতে জানালেন যে, তিনি বই কিনেন, কিন্তু বইগুলো খোয়া যায়।

আমার মহাবাণীঃ দুটো কাজ করবেন। প্রতি বইয়ের দুটো করে কপি কিনবেন। একটা বুকশেলফে রাখবেন নিজের জন্য। আরেকটা রেখে দিবেন যদি কেউ চায়, তাকে ধারে দেয়ার জন্য। ধারের বই ফেরত পেলে তো কথাই নেই, ফেরত না পেলেও দুঃখ করবেন না- একটা বই তো আপনার কাছে আছেই।

আমি এক ব্যক্তিকে জানি, যিনি প্রতিটা বই কেনার পর পরই ভিতরের পাতায় একটা স্টিকার জুড়ে দেন এভাবেঃ

বই কিনে কেউ দেউলিয়ে হয় নি, এটা ঠিক নয়। প্রচুর গচ্চা দিয়ে বই কিনে কিনে সত্যিই আমি দেউলিয়ে হচ্ছি। তাই দয়া করে কেউ মার্ক টোয়েন হবেন না। বইটি নিন, পড়ুন এবং আমি ভুলে যাওয়ার আগেই যথাসময়ে বইটি ফেরত দিন- আপনাদের মহানুভবতার জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকবো। ধন্যবাদান্তে-

আপনাদের গুণমুগ্ধ (নাম)


এর নীচে সিল-ছাপ্পড় থাকতে পারে।



সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া - Sharmin Rezowana


---
০৫ মে ২০১৯

বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর দ্বারা খিদা নিবারণের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার

জন্মের পর থেকেই মানুষ খাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়ে। খাওয়ার জন্যই পৃথিবীতে যত যুদ্ধ। পেটের জন্যই দুনিয়া চলে।
তো, এই খিদা যদি না থাকতো, তাহলে আমাদের চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য করে টাকার পেছনে দৌড়াইতে হতো না। খিদার যন্ত্রণা নিবারনের জন্য আমরা আকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছি, যাতে উহা সময়মতো আমাদেরকে 'ফণী' বা 'মণি'র আগমনবার্তা দিতে পারে, যাতে খাদ্যশস্যসহ জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারি, যাতে ওগুলোর কোনো ক্ষতি না হয়।

ঠিক এই সময় এক যুগান্তকারী আবিষ্কারে পৃথিবীবাসী স্তব্ধ হইয়া গেল। তাদের মুখে ভাষা হারাইয়া গেছে। বাংলাদেশী বিজ্ঞানী দমুহ্‌মা ললিখ খিদা নিবারণের এক আশ্চর্য কেরামতি উদ্ভাবন করেছেন। এই আবিষ্কারে সারাবিশ্বে হৈচৈ পড়ে গেছে। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে সারাদিন আপনার খিদা লাগবে না; পশ্চিমা বিশ্ব এই আবিষ্কারকের জন্য নোবেল, অস্কার, অ্যামি অ্যাওয়ার্ডসহ যাবতীয় নামজাদা অ্যাওয়ার্ড দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশও বাংলা একাডেমী পুরস্কার, বাচসা পুরস্কার ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ সব ধরনের পুরস্কারের জন্য তার নাম ঘোষণা করেছে। এই বিজ্ঞানী এখন রীতিমতো সেলিব্রেটি। তাকে দেখার জন্য হাজারে হাজারে, কাতারে কাতারে মানুষ লাইন ধইরা খাড়াইয়া আছে। কিন্তু তিনি খিদা নিবারণ কাজে ব্যস্ত থাকায় সবাইকে সময় দিতে পারছেন না।

এক প্রেস বিফিঙে বিজ্ঞানী তার খিদা নিবারণের পদ্ধতি বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, প্রতিদিন সকালে নাস্তার পর একহালি সিদ্ধ ডিম (কুসুমসহ), এবং ৩টি তেলেভাজা পরোটা গরুর মাংস ভূনা দিয়ে খেতে হবে। এরপর সাড়ে দশটা থেকে ১১টার মধ্যে এক প্লেট মুরগির তেহারি খেতে হবে। সাথে শসা ও গাঁজর থাকবে; একটা আপেল ও দুটো কলা খেতে হবে। দুপুরে লাঞ্চ করতে হবে ৩৫০ গ্রাম চাউলের ভাত দিয়া। রুই বা কাতল মাছের ৩ টুকরা, দুটো দেশি মুরগির রান (২টার বেশি না), ভেজিটেবিলসহ খেতে হবে। সন্ধ্যা ৬-৭টায় খেতে হবে দুটো ডিমসহ ডাবল সাইজের দুইটা মোগলাই পরোটা। সাথে পেঁয়াজকুঁচি নিতে হবে। রাত ৯-১০টার মধ্যে ডিনার সারতে হবে। দেড় প্লেট ভাত বা ৭ পিস রুটি বা ৪পিস পরোটার বেশি খাবেন না। গরুর মাংস/মুরগির মাংস/মাছ যা খুশি খেতে পারেন। এরপর দুটো মিষ্টি বা এক বাটি পায়েশ খাবেন। ১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। ঘুমানোর আগে এক গ্লাস খাঁটি গরুর খাঁটি দুধ সর সহ খেয়ে শুইবেন।
এই নিয়ম মেনে চললে খিদা আপনাকে স্পর্শ করবে না জীবনেও, সর্বদাই ১৫০ হাত দূরে থাকবে। আপনি শান্তিতে থাকবেন, শান্তিতে থাকবে আপনার পেটও। তখন পরম শান্তিতে দিনরাত ব্লগিং ও ফেইসবুকিঙ করতে পারবেন।

উপরেরটা আর নীচের কুইজটা নতুন সংযোজন। আর নীচের সংযোজনী দিয়ে এ দীর্ঘ পোস্টের ইতি টানলাম। পুরোনো পোস্টে যাওয়ার আগে শুধু বলে যান, এ পোস্টটি পড়তে আপনার কত মিনিট সময় লেগেছে? পুরোটা কি পড়েছেন? সবার উপরে বা একেবারে নীচে এই লিংকটা দিই নি কেন বুঝেছেন তো, তাই না?

---

কুইজ (কঠিন কুইজ, শুধু মেধাবীদের জন্য)

এ বিখ্যাত নায়িকার নাম কী? নিম্নে কতিপয় ক্লু দেয়া গেল :

১। তার নামের বানানে ৩টা অক্ষর আছে
২। প্রথম ও শেষ অক্ষরটি যথাক্রমে ব ও ত
৩। মাঝখানে রয়েছে প বর্গের ৩য় বর্ণটি, অর্থাৎ ব
৪। মাঝখানের বর্ণের সাথে একটা ই-কার আছে, আর শেষের বর্ণের সাথে আছে একটা আ-কার
৫। তার নামটি উল্টাইয়া লিখলে হয় তাবিব

তারা তিন বোন। প্রথম বোনের নাম সুচন্দা, আর ছোটোবোনের নাম চম্পা। এ বিখ্যাত নায়িকার একটা বিখ্যাত ছবির নাম 'আলোর মিছিল'। আরেকটা বিখ্যাত ছবির নাম 'সুন্দরী'। তার অন্যান্য বিখ্যাত ছবির মধ্যে রয়েছে কসাই, আনার কলি, জীবন তৃষ্ণা, জন্ম থেকে জ্বলছি, কথা দিলাম, নয়ন মনি।

নাহ, আর বেশি ক্লু দেয়া যাবে না, দিলে সহজ হইয়া যাইব। তবু যদি কেউ মনে করেন যে, মাথা চুলকাইতেছে, আমারে অসঙ্কোচে বলবেন, আমি আরো কিছু ক্লু দিব।

---

০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪


সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৩৮
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানালেন ড. ইউনূস

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১০





যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।শুভেচ্ছা বার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের জন্য আপনাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২



বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×