দ্বিতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
চতুর্থ পর্ব
পন্ঞ্চম পর্ব
ষষ্ঠ পর্ব
সহযোগী লেখা: পার্টিক্যাল ফিজিক্স এপেন্ডিক্স!
অনেক দিন পর লেখা খানা শুরু করলাম। তার আগে একখান গপ কই। একবার গাও গেরামের লোক ঢাকা আইলো চানখারপুলে তার ভাইয়ের লগে দেখা করতে। তো গাবতলী নাইমা বিদিক হইয়া তাল হারাইয়া এক লোকরে জিগায়,"ভাইজান, চান খার পুল যামু, কুন দিকে?" লোকের গাড়ি ছুইটা যাইতেছে, তাই কুনমতে আঙ্গুল দেখাইলো সোজা ট্যাম্পু স্ট্যান্ড। তো গেয়ো লোকটা ঠাহর করতে না পাইরা সামনে যাইতেই দেখে একখান ট্যাম্পু দিলো ছাইড়া। দৌড়ায় যাইয়া ঐটায় উইঠা ভিতরে বসে। নামায় দেয় মহাখালী। মহাখালী আইসা কুনো বিদিক করতে না পাইরা আবারও একজনরে ধরে। সে দেখায় দেয় ৬ নম্বর বাস। তো চাচা রাস্তা ক্রশ না কইরাই উইঠা গেলো ৬ নম্বর বাসে। বিদিক ঘুরনি দিয়া নামাই দিলো গুলশান ২। সুন্দর সুন্দর মাইয়া থিকা নজর ঘুরাইয়া যখন সন্ধ্যা হইয়া গেলো তখন বনানী ব্রীজে খাড়াইয়া কয়,"চানখার পুল আইতে গিয়া কুন পুলে আইলাম? দুই দুই খান পুল দেখা যায় কিন্তু কারো নাম তো চান খা না! এই চান খা আছিলো কেডা?"
শুরু করি বয়ান!
আমাগো দেশে যখন কুশিক্ষা ভর করছিলো মানে ব্রিটিশ আমলে তখন হঠাৎ কইরাই কিছু লোক বিজ্ঞান শিক্ষার উপর জোর দিলো। তখন দেখা গেলো সবদিকে বিজ্ঞান শিক্ষা ছাড়া সকল শিক্ষাতেই জোয়ার আসলো। দেশ দুইবার স্বাধীন হইলো, দেশের মাথারা বুঝলো এইবার বিজ্ঞান শিক্ষায় জোয়ার আনবো। সমস্যা হইলো নদীর পানি শুকায় গেছে জোয়ার আইবো কেমনে? তাই অখন যেখানেই বিজ্ঞান শিক্ষা সেখানেই একখান ডেস্কটপ পিসিতে লুডু র গেম আর জিপির ইন্টারনেট মডেম ধরায় দিয়া লাগায় দেও আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি!
তয় এইখান থিকা মানুষ একখান জিনিস শিখছে। ধরেন বাজারে মাছ উঠছে। তো বাজার আছে মাছ উঠনোর লিগা, বাঘ মহিষ তো উঠাইবো না। তো একজন কইলো বাজারে খালি মাছ ই উঠছে! অখন আপনে কি করবেন? তারে বিশ্বাস করবেন না নিজে গিয়া দেখবেন? আপনে নিশ্চয়ই নিজে যাইবেন, দুই তিনমিনিট টান্কি মাইরা চাচা মিয়ার দুকানে বাকির খাতা খুলতে কইরা ৩০ টাকার নাস্তা কইরা ৫ টাকা ধরায় দিয়া কইবেন বাকির খাতা ব্যালেন্স করতে। তার পর যাইবেন মাছপট্টিতে আসলেই মাছ উঠে নাকি বাঘ মহিষে লুডু খেলে! আজব একখান দেশ, সবাই বৈজ্ঞানিক হইয়া গেছে!
কথা হইলো থিওরী যখন দিলো তখনই ঐটা নিয়া টেস্ট করতে হইবো! এইটাই মিলাই দেখবো যে টেস্ট রেজাল্ট মিলে কিনা থিওরীর সাথে! এইটারেই বলে মেথডোলজিক্যাল বিজ্ঞান। /মেথডলজিক্যালের বাংলা মানে জানি না। বাচ্চা লোগ ক্যাচাল কইরো না!) তো পদার্থবিজ্ঞানের সব থিওরীর পিছনে এমুন কিছু কথা থাকে যেইটা আমরা গনিতের ভাষায় বাইর করি। ডেরাইভেশনের চীপায় চীপায় নানা ভ্যারিয়েবল নানা রকম আকাম করে। সেই আকামে থাকে নানা রকমের কাহিনী। আর ফলাফল যা আসে সেই কাহিনী সেইখান থিকাই মোড় নেয়। আর এইভাবেই পয়দা হয় থিওরী। অখন থিওরী দিলেই হয় না, সেইটার প্রমান দরকার, অমুন মাছপট্টির কাহিনীর মতোন!
তো পার্টিক্যাল ফিজিক্স নিয়া কাজ করতে হয় তখন লোকজন আসলে কিছু ডাটার দিকে তাকায় থাকে যেগুলা মূলত কতগুলো নম্বরের গুচ্ছ, সোজা বাংলায় সেন্সর রিডিং। এই যেমন তার টেম্পারেচার কত, তার গতি কত, তার এনার্জী কত, ক্ষয়ের রেট কেমুন, কৌনিক দূরত্ব হাবিজাবি। সেগুলা নির্দিষ্ট থিওরীর ফর্মূলায় বসানো হয়। যদি মিলে তাইলেই কওন যায় কিছু পাওয়া গেছে!
তত্বগত আবজাব আর ল্যাব এক্সপেরিমেন্টের পর্যবেক্ষনের মধ্যে দিয়ে উচ্চ শক্তির পদার্থবিদ্যা দাড়িয়ে আছে একখান সেতু বানাইয়া! তো সেই সেতু নিয়া যতসব কাহিনী বা জার্নাল পেপার লেখা হয় তা মূলত চার শ্রেনীর।
এক্সপেরিমেন্ট
কম্পু সিমুলেশন যেমন ম্যাটল্যাব, ফিজিক্স কমসোল, এইচডিটেক্ট ইত্যাদি
ফেনোমেনোলজি এইটা হইলো কোনো ঘটনা ঘটলে তা বাজারে থাকা থিওরীগুলার সাথে মিলাই দেখা যে কাহিনী সত্য কি না!
তত্ব!
সব শক্তির জোড় দেয়া: জোড়া তালির বিজ্ঞান
বিজ্ঞান মানেই হইলো সবগুলানের সাথে জোড় দেয়া আর এইটা করে একটা সামন্জ্ঞস্যপূর্ন ফ্রেমওয়ার্কে রাইখা সবগুলার সাথে মিলন ঘটায় দেয়া। যেমন কেমিস্ট্রি জৈবিক শাখার সাথে বায়োলজীর একখান ইঙ্গ-মার্কিন গুপন আতাত দেখা যায় আবার এর মধ্যে যারা জেনেটিক্সের পাগল আর নিও ডারউইনিজম নিয়া স্বপ্ন দেখে তারাও লাইন দেয়।
এমন কইরা বলা যায় বায়োলজী সকল সিস্টেমই হইলো কেমিক্যাল সিস্টেম। আর সকল কেমিক্যাল সিস্টেমই হইলো মেন্ডেলিফ কাকার পর্যায় স্মারনী। আর সবগুলা মৌলিক কনাই ঐ সাব এটমিক পার্টিক্যাল যেগুলান ভাংলে শক্তির তরঙ্গ পাইবেন E=mc^2 অনুসারে !
তার মানে দেখা যাইতেছে যদি কথা ঠিক থাকে স্ট্রিং থিওরী দিয়া দুনিয়ার সকল বল আর কার্যকারনের ব্যাখ্যা দেওন যাইবো! স্ট্রিং থিওরী সকল বলের মিলন ঘটাইতে পারবো।
নানা বিজ্ঞানী এইটা নিয়া কাম শুরু করলো, ম্যাক্সওয়েল আমরা যখন ইলেক্ট্রিক্যালে ৩য় সেমিস্টারে পড়তেছিলাম তখন দেখায় দিলো এই তড়িৎ বল আর চৌম্বকীয় বল কেমনে একে অপরের সাথে বিয়া কইরা এক হইয়া তড়ীৎ চৌম্বকীয় বল হইয়া যায় যেইটা দিয়া আপনে আমি জিপি পাগলা লিংক ব্যাব হার করি! পরে আইন্সটাইন মামা আরও কয়েকজনরে এক লগে কইরা তার পরানের স্হান আর কাল রে এক লগে কইরা একখান মাত্রা বানাইলো স্হাল কাল মাত্রা তার স্পেশাল রিলেটিভিটি তত্ব দিয়া পরে সেইটারে আরও দলাই মলাই কইরা এটম বোমা ফাটাইয়া দেখায় দিলো কনা আসলে কিছু ই না শক্তির লীলাখেলা তার বিখ্যাত সূত্র E=mc^2 অনুসারে। আরেকটু আগাইআ আমাগো দেখাইলেন গ্রাভিটেশনাল বল আর স্পেশাল রিলেটিভিটি কেমনে পরকীয়া করে।
কোয়ান্টাম ফিজিক্সে আসলে কনা আর তরঙ্গ আলাদা কোনো বিষয় না, বরংচ এগুলান মূলত একই ঘটনা খালি দেখার পারস্পেকটিভ ভিন্ন!আপনের কাছে আপনের বৌ সুন্দর না লাগলেও আমার কাছে সুন্দর লাগতে পারে অনেকটা এই কাহিনী।
এই একীভূত করনের কাহিনী আরও একচোট গেলো যখন গ্লাসগো মামা স্ট্যান্ডার্ড মডেলের চার্ট ধরায় দিলো সবাইরে! কইলো মোটোমোটি সব ব্যাখ্যা আছে। কিন্তু গ্রাভিটি নিয়া একখান ফ্যাকড়া! কারও লগেই ঘর করে না। তো তার জন্য একখান গ্রাভিট্রন দিলেও ক্যারফা কিন্তু আছেই!
আসেন সব ভাইঙ্গা ফেলাই, তাইলে কি হইবো? বিজ্ঞানের প্রতিসাম্য বা সিমেট্রি!
বাজার থিকা ২০ টাকার আনারস কিন্যা আনলেন। দেইখাই বুঝা যাইতেছে এই সুঢৌল আনারসে কি রস আছে! মুখ দিয়া লুলে পড়নের আগেই ওরে খাড়া করাইয়া মারেন একখান কোপানী! দুইভাগ হইয়া গেলো। অখন দেখেন ভিতরে কি? দুইটা আলাদা অংশ কিন্তু ঐযে দাগ গুলান বোটা বোটা সবই এক জায়গায় খালি ডাইন বাম তফাৎ! অনেকটা এমুন যে আপনে আয়না দেখতাছেন। আপনের ডু্প্লিকেট ভাই সমস্যা হইলো আপনের যেইখানে ডাইন হাত ওর সেইখানে বাম হাত! সব ঠিক খালি ডাইন বাম ফারাক, মাগার মাঝখানের জিনিসগুলান জায়গায়! এইটাই হইলো প্রতিসাম্য বা সিমেট্রি!
এইটা তখনই সম্ভব যখন আপনে জিনিস খান হাতে নিলেন, নির্দিষ্ট ধারায় ঐটার রূপান্তর ঘটাইলেন যাতে ওর সামগ্রিক দিক দিয়া কোনো ব্যাত্যয় না ঘটে! কিন্তু যখনই এরকম রূপান্তর কাহিনীর তারতম্য ঘটায় তখনই বলা হইতেছে ভাঙ্গা প্রতিসাম্য বা ব্রোকেন সিমেট্রি!
মানে আনারস খানরে মাঝখান না কোপাইয়া আন্দাজে কোপান। অথবা একখান ভোচকা আয়না আইনা তাকায় থাকেন, দেখবেন চেহারা রঙ্গীন রূপবান আর হাত দুইখান বুড়া সলেমান খান!
আরও স হজ কইরা বুঝাই। ফটুক দেখেন। বায়ে একখান গোল আছে।
কেন্দ্র বরাবর চাক্কু মারেন। চাক্কুর দুইপাশ একই তার মানে এইটা রৈখিক প্রতিসাম্য অথবা লিনিয়ার সিমেট্রি অথবা প্রতিবিম্ব প্রতিসাম্য বা রিফ্লেকশন সিমেট্রি। আবার আপনে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরনি দিলেও একই কাহিনী এইটা হইলো ঘূর্নন প্রতিসাম্য। তার বাম পাশে দেখেন একখান ভচকাইনা বাক্স কাটা ধরছেন। এইটার মধ্যে একই রকম কিছু নাই। এইটা পুরাটাই অপ্রতিসাম্য!
তয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন প্রতিসাম্য হইতাছে অনুদিত প্রতিসাম্য। মানে আপনে একথাল ভাত এই দুনিয়াতে খাইলেও হজম হইবো অমনি আপনেরে প্লুটো গ্রহে রাইখা সকল প্যারামিটার ঠিক থাকলে মানে আপনেরে দুনিয়ার মতোন বাচতে দিলে ঐখানেও হজম হইবো! মানে এই দুনিয়ায় ফিজিক্সের যত ল আছে এইটা মহাবিশ্বের সব জায়গায় চলবো!
এখন আপনে ধইরা বইসেন না যে আপনের ভাত হজম কইরা টয়লেট পর্যন্ত নিয়া যাওয়াই হইলো প্রতিসাম্য, এইটা তার চেয়েও বেশী!
মহাবিশ্বের এনার্জী পর্যবেক্ষন কইরা একটা ধারনা পাওয়া গেছে সেইটা হইলো যেকোনো দিক দিয়াই দেখেন না কেন এই যে আমাদের এই স্হান বা স্পেস এইটা সবদিক দিয়াই এক। এই মহাবিশ্ব প্রথম থিকাই এমন প্রতিসাম্য অবস্হায় বিরাজমান!
ভঙ্গুর প্রতিসাম্য যদি না থাকতো, মহাবিশ্বের সবকিছুই একই রকম থাকতো সবদিক থিকাই!কিন্তু আসল কথা হইলো আমাগো মধ্যে আসলেই এমুন কিছু আছে যেইটা দিয়া দেখা গেছে যে মাঝে মাঝে এই প্রতিসাম্য ভাইঙ্গা গেছে!
অনেকেই বিশ্বাস করে যে চারখান মৌলিক বলের মধ্যে একখান প্রতিসাম্যতা বিদ্যমান, আবার একখান প্রতিসাম্যতা ভাইঙ্গাও গেছে যার জন্য আমাগো মহাবিশ্ব আজ এমুন রূপ নিছে! আর এই ভঙ্গুর প্রতিসাম্যের সাথে অতিপ্রতিসাম্যের একখান গুপন আতাত আছে যেইটা দিয়া স্ট্রিং থিওরীকে ব্যাখ্যা করা যায়!
এখন আসেন দেখি স্ট্রিং থিওরী কেমনে আইলো ক্লাসিক্যাল ফিজিক্স থিকা!
পয়লা হুনি পদার্থবিদ্যার কাম কি? এইটার কাম হইলো বস্তু নিয়া পড়া লেখা করে আর এইটা কেমনে সবার সাথে কেমনে কাম করে সেইটা নিয়া চিন্তাভাবনা করা। স্ট্রিং থিওরী হইলো সবচেয়ে মৌলিক বিষয় নিয়া ঘাটাঘাটি কইরা এমুন একখান তত্ব দিয়া যেই তত্বের একখান ইকোয়েশন দিয়া সবকিছুর ব্যাখ্যা দেওন যায়।
এর আরেক খান কাম হইলো ধরেন আপনে বাড়িত বইসা একখান চটকানার হিসাব বাইর কইরা যেই ফল পাইবেন আমার বাড়িত বইসা সেই একই চটকানার হিসাবও সেম পাইবেন এই প্রতিসাম্য নিয়াও এর মাথা ব্যাথা আছে!
আসলে পদার্থবিজ্ঞান এইখানে নিজেরে অনেক উপরে নিয়া গেছে! এই যে আপনে খান ঘুমান বাচ্চা পয়দা করেন, আকাম করেন, দুর্নীতি করেন, সবই পদার্থবিজ্ঞান দিয়া ব্যাখ্যা করা যায় যেগুলান মূলত বিভিন্ন নিয়ম নীতি অনুসরন কইরা চলে।
আগেকার মানুষরা ভাবতো কুন জিনিসটার কারনে একেক জিনিস একেক রকম হয়। চাইনিজ বোচন আর গ্রীক উচাটন গো এইটা মাথা ব্যাথার অন্ত আছিলো না!তেনারা নানা তত্ব দিলো কইলো মাটি পানি বায়ু আগুন ধাতু দিয়া এই সবকিছু তৈরী।মাঝখানে কয়েকটা ধর্ম আর কিছু দর্শনো ঐগুলা থিকা মাইরা দিয়া নিজেগো তত্বের বিস্তার ঘটাইলো!
এরিস্টটল মিয়াও এইসব নিয়া লগে ইথার যোগ করলো। কইলো দুনিয়ার বাইরের মহাবিশ্বে এইটা আছে! রেনেসার সময়ে বিজ্ঞানীগো হুশ হইলো আসলেই এমুন কিছু তত্ব আছে যার উপর ভিত্তি কইরা দুনিয়া ঘোরে। নিউটন সাহেব আরেকটু খোলাসা করলো। একখান মানুষরে থাবড়া মারলে সে উইড়া যায় না কেন? নিশ্চয়ই ব্যাটার একখান ভর আছে! শুরু হইলো ভর নিয়া কাহিনী!
এর কিছু দিন পর বাজারে আসলে শক্তির নিত্যতা তত্ব, যার মানে শক্তির ধ্বংস নাই, তয় রূপান্তর আছে!
দুনিয়ার কোনো বস্তুই একা একা চলে না যতক্ষন না তার লগে কিছু এক্সট্রা বল যোগ না করেন! নাইলে সেই কুইড়ার মতো জায়গায় বইসাই থাকবো! সো হি নিডস এ ঠেলা! সেরকম এনার্জী সংরক্ষনের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা একটু ঝামেলার। থার্মোডিনামিক্সের ল গুলান দেইখা যদি মাথা চক্কর না দেয় তাইলে বুঝবেন যে এগুলা আসলে বস্তুর মতো এতটা কুইড়া না!
গতিশক্তি পাওয়া যায় যখন একখান বস্তু দৌড়ের উপর থাকে। বস্তুর মধ্যে স্হিতি শক্তি লুকায় থাকে যারে ঠেলা মারলে গতিশক্তিতে রূপ নেয়। তো বস্তুর মোট শক্তি পাওন যায় এই স্হিতি শক্তি যোগ গতিশক্তি যেইটা দিয়া বুঝবার পারি একটা বস্তুর ভিতরে কি পরিমান শক্তি আছে আর তার কি পরিমান শক্তি অন্য শক্তিতে রুপান্তর হইবো!
তো এইখানে স্ট্রিং থিওরী ভবিষ্যদ্বানী করে যে একখান বস্তু ছোট ছোট প্যাকেটে কইরা ছোট ছোট জায়গায় বিপুল পরিমান শক্তি জমায় রাখে। এখন তার এই ভবিষ্যদ্বানী পরীক্ষা করতে গিয়া যে পরিমান শক্তির প্রয়োজন এমন যন্ত্র তৈরী করন আপাতত সম্ভব না বইলা স্ট্রিং থিওরী বাইচা গেছে!
ঘুমাইতে আছে! বাকী কথা পরের পর্বে কমু নে! হেপী শুভ নতুন ইয়ার সবার লিগা!
আরেকখান কথা এইটা কিন্তু আমার সার্টিফিকেট বার্থ ডে। আসলটা না
চলবো!