মহামহিমাময় কোরানে এক আয়াতে জাহান্নামের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলা হয়েছে
"আমরা জাহান্নামের আগুনকে পুড়িয়ে টকটকে লাল করেছি, তারপর সেটাকে আরো পুড়িয়ে সাদা করেছি, তারপরে আরো পুড়িয়ে মিশমিশে কালো করেছি"
আবার অন্য আয়াতে আছে
"পাপকাজ কারীকে জাহান্নামের আগুন আকর্ষণ করে"
কি সহজ তিনটা ধাপে একটা নক্ষত্রের ব্লাকহোলে পরিণত হবার প্রসেস বর্ণনা করা হয়েছে..........
১] সাধারণ নক্ষত্র তার জীবনের মধ্য পর্যায়ে গিয়ে লাল দানব নক্ষত্রে পরিণত হয় (জাহান্নামের আগুন কে পুড়িয়ে টকটকে লাল করা হয়েছে)।
২] লাল দানব নক্ষত্র পরবর্তী পর্যায়ে শ্বেত বামনে পরিণত হয় (লাল টকটকে আগুনকে পুড়িয়ে সাদা করা হয়েছে)।
৩] শ্বেত বামন ক্ষয় হয়ে ব্লাকহোলে পরিণত হয় (সাদা আগুনকে আরো পুড়িয়ে মিশমিশে কালো করা হয়েছে )।
শুধু মাঝের দুটো অপ্রয়োজনীয় ধাপ বাদ দেয়া হয়েছে। একটা নক্ষত্রের সুপারনোভা এবং নিউট্রন নক্ষত্রে পরিণত হবার ব্যাপারটা।
{নিশ্চই ঐ দুইটা ধাপ ছাড়াই যেকোনো নক্ষত্র ব্লাকহোলে পরিণত হতে পারে। যেহেতু কোরানে বলা আছে শুধুমাত্র সেজন্যই। আমরা যেসব প্রমাণ পেয়েছি সেসব আসলে মোসাদ ও সিআইএর কারসাজি। ইসলামকে ডাউন দেয়ার জন্যই ওরা এসব অবৈজ্ঞানিক প্রমাণ দেখিয়েছে।}
এছাড়াও ব্লাকহোলের আকর্ষণী শক্তিকে বর্ণনা করার জন্য বলা হয়েছে জাহান্নাম পাপীদেরকে আকর্যণ করে।
{তবে শুধু পাপীদের আকর্যণ করে বলা হয়েছে কেনো সেটা বুঝতে পারি নাই। মনেহয় যারা বা যে জিনিসগুলা পৃথিবীর বাইরে বা মহাশুন্যে বিদ্যমান সেগুলা জানে আল্লাহ নামের কোনো বস্তুই নাই সেজন্যই মনেহয় তারা পাপী। অথবা এটাও সিআইএ আর মোসাদের ষঢ়যন্ত্র।}
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৯