জামালপুর জেলা থেকে মাত্র ৩০ কিঃ মিঃ দূরে সীমান্তবতী বকশিগঞ্জ উপজিলার ধানুয়া- কামালপুরের সীমানা জুড়ে পাহাড়শ্রেনীর অবস্থান।আসলে ঘন বনে ঘেরা এই পাহাড়শ্রেনী ময়মনসিংহ গারো পাহাড়ের অংশবিশেষ।জাতায়াত ব্যাবস্থাও খুব ভাল।থাকার জন্য মোটেল ও রয়েছে। ২ দিনে ঘোরার জন্য চমতকার জায়গা।
যেতে পারেন ঢাকা-জামালপুর হয়ে সি এন জি তে অথবা ঢাকা-শেরপুর হয়ে সি এন জি তে অথবা সরাসরি ঢাকা-কামালপুরের বাসে
যদি বাসে যেতে চান তবে মহাখালি থেকে বাস পাবেন প্রতিদিন।ঢাকা-বকশিগঞ্জ এর বাসে গিয়ে বকশিগঞ্জ থেকে সি এন জি তে গেলে ভাল হয়,।
ঢাকা-সানন্দাবাড়ীর বাসে গেলে কামালপুরের ম্রিধাপাড়া য় নেমে সি এন জি তে অথবা ভ্যানে করে জেতে পারবেন। রাতের বাস পাওয়া যায়।
ঢাকা-শেরপুরের বাসে গেলে শেরপুর থেকে সি এন জি তে অথবা বাসে শ্রীবরদি হয়ে করনোঝোড়া হয়ে জেতে পারবেন।
ট্রেনে গেলে জামালপুর থেকে সরাসরি সি এন জি তে করে যেতে পারবেন।জামালপুর থেকে এক ঘন্টার রাস্তা।ঢাকা- জামালপুর এর ৪ টি ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করে। স্কালে ২টি ,বিকেলে ২ টি।
লাউচাপড়া য় জেলা পরিষদ এর বাংলো আছে।ভাড়া ১০০০-১৫০০।
এছাড়াও বেসরকারী লজ বনফুল আছে । সেখানেও থাকতে পারবেন
দূর থেকেই দেখা যাবে সবুজ পাহাড়েড় সারি ।নিরমল প্রক্রিতি হাতছানি দিয়ে ডাকবে । দেখবেন গারো উপজাতিদের জীবনযাত্রা,করমব্যস্ততা্,......।।
এক্তু এগুলেই খ্রীস্টানপাড়া, দিঘলাকোনা
তবে সাবধান সীমান্ত কিন্তু খুব কাছে।মাঝে মাঝে কোথাও সীমানা অরক্ষিত। নিরাপদ দুরত্তে থাকবেন।
ভ্রমন শুভ হোক
ছবিগুলো দেখুন


























