শরীর খ্রাপ থাক্লে মন ভাল থাকে কিনা জানিনা, তয় মন খ্রাপ থাক্লে শরীরটাও গাই গরুর মতন গাই গুই কর্তে থাকে। হালার সকালে ঘুম থিকা উঠনের পর এট্টু জাবর কাট্তে আছিলাম, এরি মইধ্যে অফিস থিকা ফোন, এট্টু আগে আইলে ভালা হৈতো। হালার না পার্লাম শরীর খ্রাপ ঠিক কর্তে, না পারলাম জাবর কাটা শেষ কর্তে, এই কপাল লৈয়া বাঁইচা থাকনের কুনু মানে দেখিনা।
আইচ্ছা যাউক প্যাচাল, অফিসে ঢুকোনের সাথে সাথে শুরু হইলো তেলেছমাতি কারবার, এইডা আছে তো সেইডা নাই, এইডা চলেতো ঐডা নষ্ট। এর পেডে বেদনা তো ওর মাথাত ডায়রিয়া। কাউরে পিডে হাত বুলাইয়া, কারো পিডে হাতা বুলাইয়া কুনুমতে রুমে আইসা ঢুক্লাম।
কপালের নামে গাইল পারা শেষ হৈলোনা। গাইলায়া ঐডার চৈদ্দগুষ্টি উদ্ধার কর্তে কর্তে টেবিলে মাথা রাইখা খানিক্টা রেষ্ট লমু ভাবছি তো শ্যাষ, এক হালায় কম্প্লান খায়া নতুন বানাইন্না ইআরপি লয়া কম্প্লেইন করতে আইছে। ইচ্ছা কর্তাছে হালারে বুরুজ আল ভুইলাগেছির মাথায় নিয়া আছাড় মার্তে। হালা বেকুব, টেষ্ট ফেজ এখনো শ্যাষ হয়নাই, এট্টু সবুর কর, সবুরে মেওয়া ফলে জানোছ্না?
যাউক্গা, আয়াম ছিম্ফলি ঠায়ার্ড অভ মাই টু টু টু টু লাইফ। এর চাইয়া জাবর কাটা অনেক ভালু।