somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

** স্বপ্নে তুমি **(হাল্কা ১৮+, হাসির রোমাণ্টিক গল্প)

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইরফানের সমস্যাটা ৫ম দিনে গড়াল । কি একটা ছাতার স্বপ্ন । তা নিয়ে এত হৈ চৈ!
ইরফান ইদানিং রাত্রে একটা স্বপ্ন দেখছে যে,সে কোন এক মেয়ে কে চুমুখাচ্ছে ।
রাতের স্বপ্নে রূপবতীদের সাথে চুমু থেকে শুরু করে "ঘুমানো" সব ই কমন ব্যাপার।
কিন্তু ইরফানের ভাষ্যমতে "এইটা কোন সাধারণ স্বপ্ন না!"
সে মেয়েটার পারফিউমের গন্ধ পায়,তারা যে ছাঁদে কিসিং করে তার পাশের পেয়ারা গাছের পেয়ারাও নাকি দেখতে পায়!
সকাল বেলা নাকি তার হাতে পারফিউমের গন্ধ আর মুখে "স্বাদ" লেগে থাকে!
জনি তো মেজাজ-ই গরম করে ফেলছিল । "শালা গার্লফ্রেণ্ড না পাইয়া এখন পাগল হইয়া গেছে!"
নির্ঝর বাধ সাধল। বলল "আয় টেস্ট করে দেখি । গর্দভটা সত্য বলে কিনা ।"
আমরা পরের বৃহস্পতিবার রাতে ওকে ভাল মত গোছল দিয়ে দাঁত ব্রাশ করিয়ে ঘুমুতে পাঠালাম ।
আমি,জনি,নির্ঝর সারা রাত জেগে দেখব ও ঘুমের মধ্যে কি করে ।
সারা রাত জাগা এমনি তে কোন ব্যাপার-ই না ।
তিন চার ফ্রেণ্ড থাকলে তো রাতে ঘুম ই আসে না । কিন্তু শর্ত হচ্ছে ইরফানকে ঘুমুতে হবে
আর আমাদেরকে জেগে থাকতে হবে!! আমরা অন্য রুমে গিয়ে তাস পেটালাম
আর ও ওর রুমে গিয়ে শুয়ে পড়ল । অল্প কিছুক্ষণ পড়েই মনে হয় ঘুমিয়ে পড়ল ।
আমরা মাঝে মাঝে এসে ওকে দেখলাম ঘুমের মধ্যে ও কি করে । তেমন কিছুই না । নরমাল ঘুম ।
সকাল বেলা উঠার সাথে সাথে জনি ইরফানের হাতের গন্ধ শুকে দেখে পারফিউনের গন্ধ !
তাও আবার বাম হাতে! আমিও চেক করে দেখলাম ।
পারফিউমের গন্ধটা চিনি নাই কিন্তু মেয়েদের এতে সন্দেহ নাই ।
এবার আমরা সবাই বেশ ইন্টরেস্টেড হলাম ।
"মেয়েটা দেখতে কেমন?" এত দিন পর সবাই এই প্রশ্ন করল । আমি প্রথম দিন ই করতে চেয়েছিলাম ।
কিন্তু ওরা সবাই ঘটনা কে বোগাস বলায় আর জিজ্ঞেস করা হয় নি ।
ও বলল "দেখ । ঘটনা রাতের,আমরা দুজন ছাদে । পাশে একটা পেয়ারা গাছ । চোখ বন্ধ করে মুভিতে যেমন
দেখায়...!!!"
জনি গান গেয়ে ওঠে "চুম্মা চুম্মা!!" (গানটা সম্ভবত অমিতাভের মুভির গান । )
আমি বললাম "আচ্ছা বল তো চুমু খেতে কি রকম?!!"
বাকিরা আমার দিকে তাকিয়ে এমন ভাব নিল যেন আমি একটা ক্লাস টুয়ের বাচ্চা!?!
আমি বললাম "কি?! তোরা কেউ চুমু খাইছিস?! তোরাও তো জানিস না । এই হালায় সত্য কইতাসে
কিনা টেস্ট কইরা দেখতাছি!"
ইরফান চুমুর বর্ণনা দিতে পারে না! বলে "একটু ভেজা ভেজা!!"
ঐ সব তো গল্পেই পড়ছি!
রিয়েল কিছু কইতে পারল না শালায়!
আমার নিজের সখি আমারে হাত ধরতে দিতে চায় না । চুমু তো দূরে থাক!
"কেমন আছ বাবারা?" বাড়িওয়ালা আংকেল রুমে ঢুকে গেছেন!
(দরজাটা যে খোলা রেখেছিল তার আজ খবর ই আছে! বাড়িওয়ালা আংকেলকে দেখলেই আমরা দৌড় দেই !
ফ্ল্যাটটায় ইরফান আর আংকেল আন্টি থাকেন। ইরফানের আব্বু আম্মু গ্রামের বাড়ি আছেন এক মাস ধরে ।
মাঝে মাঝে তাই আমরাও এসে থাকি এইখানে ।
এই আংকেলকে নিয়ে ইরফান আগে যা বলত বিশ্বাস করি নি!এর পর এক দিন কথা বলেই বুঝে নিয়েছিলাম
"কি চিজ"! এর পর থেকেই তাকে দেখলেই দৌড় । )
তিনি বলেন "কি হইছে বাবারা । কিসের মিটিং?"
"আংকেল মানে ও একটা স্বপ্ন দেখছে যেইখানে একটা মেয়ে ..." আমি আগেই বলে বসি ।
বলার পর বুঝতে পারি কাজটা ভালো করি নি । বাকিরা আমার দিকে এমন ভাবে তাকাল যেন তাদের চোখ দিয়ে লেজার টেজার বের হবে। আমাকে জ্বালিয়ে তারা অঙ্গার করে দেবে । অঙ্গার জিনিসটা কি জানি না তবে আমি বেশ ভয় পেয়ে গেলাম ।
ওদের না আংকেল এর গল্পের!! যেই গপ্পো শুরু করবেন!!!

"একটা মেয়ে?!! স্বপ্নে?!! অ আচ্ছা!! এইটা তো এই বয়সে কমন । আমরাও কি কম দেখছি "যুবাবয়সে"?
স্বপ্ন দোষ । আহা স্বপ্নদোষ !"
তখন আমি "ইয়ং যুবক"... (আংকেল সব সময় "ইয়ং যুবক"কালের গল্প শুনান । আর আমাদের যৌবন শেষ করে দেন ।)
"এক রাতে স্বপ্ন দেখি নগ্ন উন্নত বক্ষের..." আংকেল এর পর যেই বর্ণণা শুরু করলেন !!
আঙ্কেল এর গল্পে তরুণীদের যে কারণেই হোক কাপড় চোপড় থাকে না ।
আমরা কানে হাত দিতে বাধ্য হলাম ।
"আমাদের সময় আমরা তো কম্পিউটারে দেখতে পাইতাম না !!স্বপ্নেই দেখতাম! ..."
বাকিরা একেকজন একেকটা কাজের কথা বলে চলে গেল ।
আমি মিথ্যা বলতে পারি না বলে আমি আর বাঁচতে পারলাম না !
আমি বসে বসে দুই ঘণ্টা ধরে আংকেল এর সেই রোহমর্ষক "রমণ" এর কথা শুনলাম ।
আজ জুমার নামাজে গিয়ে ভালভাবে মাফ চাইতে হবে । যা শুনলাম কি আর বলব!
বিকেলে ঘটনাটা আমি সুপ্তিকে বললাম ।
"ইরফান স্বপ্ন জটিলতায় ভুগছে! তাই ইদানিং ব্যস্ত সময় যাচ্ছে!"
"কি জটিলতা?" সুপ্তি কেন যেন আমার বন্ধুদের দেখতে পারে না । অবশ্য কোন মেয়েই পারবে!?
শ্বাসরুন্ধকর সুন্দর এই মেয়েটা আমার বন্ধুদের কথা শুনলেই চোখ মুখ শক্ত করে ফেলে । ভ্রূঁ কুচকে ফেলে ।
তখন অবশ্য ওকে আরো সুন্দর লাগে । (ইচ্ছে করে...শক্ত করে জড়িয়ে ধরি ।কিন্তু এই মেয়ে যে কি! হাত ই ধরতে দেয় না)
"স্বপ্ন জটিলতা । সে ঘুমের মধ্যে দেখছে এক মেয়ে তাকে কিস করছে!"
"আচ্ছা?!! তোমার বন্ধু ঐ সময় কি করছে?! মুখ সরিয়ে নিচ্ছে?"মুখ বাকিয়ে জিজ্ঞেস করল ।
তখনও ওকে সুন্দর লাগল!ওকে কখন সুন্দর লাগে না ?!
"না! ও ও....বুঝোই তো । হেহে। উভমুখী বিক্রিয়া!!"
"এতে জটিলতার কি হল?! ছেলেরা তো ঘুমে কত কিছুই দেখে,করে!!!আমি আর জানি না!!!"
সুপ্তির এইটা একটা সমস্যা কিছু হলেই "ছেলেরা এই করে সেই করে!" জীবন্ত ছেলেসাইক্লোপিডিয়া !
"কাহিনী হোল ঘুম থেকে উঠার পর ওর হাতে পারফিউমের গন্ধ লেগে থাকে!"
"হাতে গন্ধ?"
"মানে বুঝলে না? মেয়েটাকে কিসিং এর পাশাপাশি সে টাচ ও করছিল তাই সকালে ঘুম থেকে উঠার পর হাতে পারফিউমের গন্ধ থাকে!!!"
"ছি ছি! এই তুমি আমার থেকে দূরে সরে বসো তো!!কি সব বলছ?!"
"কি সব বলছি মানে?!! আমার বন্ধু একটা বিপদের পড়ছে সেই কথা বলছি !! এতে ছি ছি করছ কেন?!"
"তোমার বন্ধু স্বপ্নে চুমাচুমি করে এতে বিপদের কি আছে?সাথে আবার টাচও করে!!কি অশ্লীল! ছিছি!"
"আরে টাচ মানে পিঠে হাত বোলাচ্ছে । কিসিং এর সময় তো পিঠেই হাত বোলায় তাই না?"আমি একটু হাসি দেবার চেষ্টা করলাম ।
"খবরদার অশ্লীল কথা বলবে না!চুমাচুমিতেই থেমে নেই হাত বোলানো শুরু! ছি ছি! তুমি দুই হাত দূরে বস!"
মেজাজটাই গরম হয়ে গেল!
আমি তো ভাবলাম এই সুযোগে আমিও ওকে পটাবো । একটু হাত ধরব, একটু...কিন্তু কিসের কি!!
ঐ বিষয় নিয়ে আর কথা হল না। ঐ শালা ইরফান এর কোন সখি নাই তবুও সে কিস করতে পারতেছে আর আমি পৃথিবীর সেরা সুন্দরী নিয়ে টিএসসিতে বাদাম খেয়েই অর্ধজীবন পার করে দিলাম ?
(নির্ঝর এর একটা অণুকাব্য আছে আমাকে নিয়ে (নির্ঝর কিন্তু মিনিটে মিনিটে অণুকাব্য লিখে )
অর্ধ জীবন পার করেছি হিসেব নিকেশ কাল গুনে/
তবু এবার রাখছি আশা কিসিং হবে চুল গুনে!

মানে মাথায় যেই কয়টা চুল অত গুলা চুমু!
আহা আহা!কিন্তু আমার কপাল!
)
রাগে দুঃখে আজ আর মেস এ গেলাম না । ইরফানের বাসায় চলে এলাম ।
জনিও আজ এইখানেই থাকবে । নির্ঝরের কাজ আছে তাই আসে নি । আমি আর জনি রাতে মুভি দেখতে দেখতে
ঘুমালাম । ইরফান "কিসিং" এর লোভে আগে আগে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল !
সে দিন রাতেও ইরফান সেই স্বপ্ন দেখল !
শনি বার দিন আমরা বেশ লেইট করে উঠলাম । উঠে দেখি ও জেগে আছে । কিরে কখন উঠছিস?
"৩ টার পর আর ঘুমাই নাই । "
"কেন?"
"আজ মেয়েটার ফেইস দেখছি!!!কিসিং শেষ করলাম প্রথম বারের মত! এই কয়দিন তো কিসিং শেষ হয় নাই! তার আগেই ঘুম ভেঙে যাইত " ওর চোখমুখ যেন আনন্দে চকমক করতে লাগল ।
"দেখতে কি রকম?" আমি বেশ ইণ্টারেস্ট নিয়ে বললাম ।
"আরে জট্টিল !এত মায়াবী মুখ!দোস্ত আমার ধারণা মেয়েটা সত্যি কোন মেয়ে। কোথাও না কোথাও আছে!"
"আহা আহা চুম্মা চুম্মা দে দে!" জনি গান গাইতে লাগল!
"দোস্ত আমি তো মেয়েটার প্রেমে পইড়া গেলাম রে!একটা কবিতাও লিখছি । স্বপ্নে তুমি "
"হাউ সুইট!" আমি বললাম । (সুপ্তি এই লাইনটা প্রচুর ব্যবহার করে । )
"চুপ থাক বেটা সুইটের বাচ্চা । এই রকম চুম্মা খায়া প্রেমে পড়লে তো কথাই আছিল! স্বপ্নে কত জনকে প্রেগন্যাণ্ট কইরা দিলাম ! মনিকা বেলুচ্চি থেকে শুরু কইরা...!"
"কিরে আংকেল এর রোগে ধরছে?!! "ইয়ং যুবক" বয়সের বর্ণনা দিচ্ছিস?" ইরফান এইটা বলে হাসতে লাগল ।
"এহেম এহেম" কে যেন কাশল । তাকিয়ে দেখি আংকেল!
আংকেল আজ আবার আসছেন!(পুরাই ধরা!)
"চাবিটা তোমার আব্বু আমাকে দিছিল । ভাবলাম তোমাগো খোজ খবর নেই । ইদানিং আবার উলটাপালটা
স্বপ্ন দেখতাছ । কি বাবা? তোমার স্বপ্ন সমস্যা দূর হয়েছে?" এতক্ষণে বুঝলাম আংকেল কেম্নে ডেইলি ঢুকে!
নাইলে ঊনারে কে ঢুকতে দেয়?
আমি আজ কোন ভুল করব না । কি মিথ্যা বলা যায় বের করতে লাগলাম । ডাটাবেইজের উপর নতুন এসাইনমেন্টের উপর কাজের কথা বলে ভাগব ।
কি মজা!
একটু পর তিনি আবার তার স্বপ্নের কথা বর্ণণা শুরু করলেন । আজ একটা না দুইটা মেয়ে ! (খাইছে!)
দু জনই নগ্ন!দু জনের ই উন্নত বক্ষ ...
জনি কাজ আছে বলে বের হয়ে গেল!
আমিও বললাম "কাজ আছে "।
ইরফান বলল আমার এসাইনমেন্টে ও আমাকে হেল্প করবে (আমরা এক ই কোম্পানীতেই আছি)।
ওর নাকি বাজারে যাওয়াটা দরকার । তাই চলে গেল !!
শুধু আমিই "মাইনকা চিপায়" পড়ে গেলাম!
দুই নগ্ন নারী আর আমাদের আংকল! সেই গল্পের শ্রোতা আমি! ও গড! আজ তো জুমার নামায ও নাই!
২।
রবিবার
আমি অফিসে বেশ আগে আগেই পৌছালাম । ইরফানের রুমে গিয়ে দেখি ওআসে নি ।
রাত্রে কম ঘুমিয়ে এই ব্যাটা যে অসুস্থ হবে সেই বিষয়ে সন্দেহ নেই ।
আজও যদি আঙ্কেল ইরফানের রুমে গিয়ে ইয়ং যুবকের গল্প বলেন ব্যাপারটা ভয়াবহ হবে সন্দেহ নাই । আংকেল
এর স্বপ্নে নারীর সংখ্যা বাড়তেছে । তিন নারীর সাথে আমাদের যুবাবয়সের আংকেল! কি ভয়াবহ!
ভাবতেই গা গুলিয়ে উঠল ।
১১ টা বাজে । ইরফান এখনো পৌছে নি । আজ নতুন বস জয়েন করার কথা । আজ ই লেট করছে?!
এক কলিগের কাছে শুনলাম নতুন বস নাকি মেয়ে! কম বয়স্ক । মাত্র বিবিএ করে ঢুকেছে ।
তুখোড় ছাত্রী ছিল নাকি । অবশ্য আইবিএর ছাত্রী । তুখোড় তো হবেই ।
নতুন বস এর রুমে মিটিং শুরু হয়ে গেল। মেয়েটাকে (মানে বস্ কে )দেখে তো আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম!
পিচ্চি টাইপ একটা মেয়ে কিন্তু মুখে কি কাঠিন্য ! কেমন একটা বস বস ভাব !
নতুন বস সবার সাথে পরিচিত হতে লাগলেন । বেশ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে সবার চেহারা দেখতে লাগলেন
আর নাম জিজ্ঞেস করতে লাগলেন ।
এর মধ্যে দেখি "বস" ভাবটা খালি ফেইসে না কথায় ও আছে!
আমাকে দেখে কি ভাবছে কে জানে । সুপ্তি আর আম্মু তো বলে আমার চেহারায় নাকি "গাধা"শব্দ টা লিখা আছে!
আমি আমার চেহারায় নন "গাধা টাইপ" রাখার চেষ্টা করতে লাগলাম ।
ইরফান পড়ি মরি করে ঢুকল ।
তার নির্ধারিত সিটে গিয়ে বসল । নতুন বস ইরফানের দিকে তাকালেন । সে কি দৃষ্টি!
যাকে বলে ক্রিটিকাল চাউনি! ইরফান ও নতুন বস এর দিকে তাকিয়ে রইল !
ইরফান এর দৃষ্টিতে অন্য কিছু ছিল ।
আমি তো অবাক ! ইরফান লুইস তো ছিলই না । কোন কালেই সে মেয়েদের দিকে ঠিকমত তাকাতে পারত না।
আজ এই সময়ে এসে ... এইভাবে দেখা ।
তাও আবার বস কে!
তাও আবার প্রথম দিন ই!
তাও লেইট করে এসে!
"তু তো গায়া ইরফান!" মনে মনে বললাম ।

মিটিং শেষ হতেই ইরফান আমার রুমে এল ।
"দোস্ত নতুন বস ই সেই মেয়ে!"
আমি অবাক হয়ে বললাম "কোন মেয়ে?!"
আরে "স্বপ্নে তুমি!!"



আমার কাছের মানুষরা জানে আমি খুব ই ভদ্র । কিন্তু অনেকেই চলো বিয়ে করে ফেলি পড়ে ১০০% বিশ্বাস করেছে!
এই বার তারা কি ভাববে কে জানে! বেশি ফানি করার জন্য প্রথম পুরুষে লিখেছি । আমি কিন্তু খুব ই ভালা লুক ;)

গল্পটার সিকুয়েল করার ইচ্ছে আছে । ভুল ধরিয়ে দিলে ডাবল ধইন্যা । আমি কিন্তু একদম ই নতুন :D
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫৬
৩৫টি মন্তব্য ২৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×