somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কনফুসিয়াস

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কনফুসিয়াস বলেছিলেন: Study the past if you would define the future. যে কথাটার মানে আজও আমরা বুঝিনা।



১/ প্রতিশোধ নিতে যাওয়ার আগে দুটি কবর খুঁড়ো।
২/ সব কিছুরই রয়েছে সৌন্দর্য- কিন্তু, খুব কম লোকই তা দেখতে পায়।
৩/ যারা মিতব্যায়ী নয়- তারা আজ হোক, কাল হোক ভুগবেই।
৪/ অজ্ঞতা হল মনের রাত্রি। যে রাত্রি চন্দ্রশূন্য, নক্ষত্রশূন্য ।
৫/ ভবিষ্যৎকে মুঠোয় নেওয়ার জন্য অতীতকে বিশ্লেষন কর।

এই কথাগুলি কনফুসিয়াসের।
তাঁর জন্ম প্রাচীন চিনে হলেও বিশ্বের মানুষ আজ তাঁকে চেনে মানবসভ্যতার একজন অন্যতম শ্রেষ্ট জ্ঞানী মানুষ হিসেবে। আজও চিন-তাইওয়ান ও হংকং আপামর জনসাধারণ আগস্ট মাসের ২৯ তারিখে এই জ্ঞানী মানুষটির জন্মবার্ষিকী আনন্দ উৎসব সহকারে পালন করে।
কনফুসিয়াসের ৫ নং উক্তিটি খেয়াল করুন। এখানেই আমরা চিন থেকে আলাদা। কেননা, Study the past if you would define the future. এই -কথাটাই আমরা জানি না। জানলেও মানি না। কেননা, আমাদের দেশের ইতিহাস আড়াই থেকে তিন হাজার বছর পুরনো। অথচ মাত্র ৪০ বছরের ইতিহাস নিয়ে আমাদের বিভ্রম আজও দূর হল না। আমরা আমাদের ভবিষ্যৎকে মুঠোয় নেওয়ার জন্য আমরা আমাদের অতীতকে বিশ্লেষন করলাম না। অথচ,Study the past if you would define the future.- এই কথাটি কনফুসিয়াস বলেছিলেন যিশুর জন্মের প্রায় ৫০০ বছর আগে!
৫৫১ খ্রিস্টপূর্বে ২৯ আগস্ট কনফুসিয়াসের জন্ম প্রাচীন চিনের লু প্রদেশের চৌ গ্রামে। পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা বিশেষ ভালো ছিল না। বাবা ছিলেন লু প্রদেশের গরিব সৈন্য, কাজেই টানাটানির সংসার। কনফুসিয়াসের বয়স যখন তিন-তখন তার বাবা মারা যান। পরিবারটির অবস্থা চরমে উঠল। মার মুখ কালো; থমথমে।
যা হোক। কনফুসিয়াসের পড়ালেখা কিন্তু আটকাল না। মার ইচ্ছে ছিল ছেলে লেখাপড়া শিখবে। কনফুসিয়াসের মা ছিলেন অসাধারণ এক নারী । নৈলে ছেলে পরবর্তীকালে অত বড় মানবতাবাদী হল কি করে? বড় হয়ে কনফুসিয়াস বলেছিলেন-Forget injuries, never forget kindnesses.
আহ্।
মা না শেখালে ছেলে অমন শিক্ষা পেল কোত্থেকে ?
মা বলত, “অজ্ঞতা হল মনের রাত্রি বাছ। যে রাত্রি চন্দ্রশূন্য, নক্ষত্রশূন্য । তোর মনের আকাশে যেন নিত্য পূর্ণিমার চাঁদ ওঠে বাছা, তারারা ঝিলমিল করে জ্বলে।”
এমনি প্রজ্ঞাবন ছিলেন সেই মহিলা। শত অভাবের মাঝেও প্রায়ই ছেলেকে ডেকে বসিয়ে বলতেন, আমাদের দেশের প্রাচীন ঋষিরা ছিলেন মহৎ। প্রাচীন ঋষিদের উপদেশ মেনে চলাই পাপ আর অধঃপতন থেকে বাঁচার এক মাত্র পথ বাছা।
অনুমান করি, সংসারের নড়বড়ে কাঠামোটি একাই ঠেকিয়ে রেখেছিলেন ওই প্রাজ্ঞ নারীটি। অনুমান করি-জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান ও রসিক মাটিকে ভারি ভালোবাসত মেধাবী ছেলেটি।
মাকে সাহায্য করা জন্য অস্থির হয়ে উঠল কনফুসিয়াস। কিশোর বয়েসে প্রথমে কাজ জুটল স্থানীয় একটি বাজারের দেখাশোনার। পরে এক ধনী প্রতিবেশির খামারে। দিনভর খামারের বাগান, বাগানের গাছপালা পশুপাখি দেখাশোনা করত কিশোর।
... নির্জন প্রহর কাটত।
আসলে কনফুসিয়াস ছিলেন মেষপালক। জগতের আলোকপ্রাপ্তরা অনেকেই ছিলেন মেষপালক।
সব কিছুর প্রতিই কেমন এক তীব্র কৌতূহল বোধ করত কিশোর। এমন কী নিজের শরীরের প্রতিও। বড় হয়ে কনফুসিয়াস যে কারণে বলেছিলেন-“ সব কিছুরই রয়েছে সৌন্দর্য- কিন্তু, খুব কম লোকই তা দেখতে পায়।” মেয়েদের শরীরের প্রতিও,অনুমান করি, কনফুসিয়াসের ছিল এক অফুরন্ত কৌতূহল । মা জ্ঞানী ছিলেন বলেই ঠিকই বুঝলেন ছেলের অস্থিরতা। মেয়ে এক প্রকার ঠিক করেই রেখেছিলেন। বিয়ের ব্যবস্থা করলেন ছেলের। কনফুসিয়াসের তখন ১৯ বছর বয়েস। প্রদীপের আলোয় বউয়ের নগ্ন নরম হলদে শরীরটি দেখে মুগ্ধ হল সদ্য কৌশরোর্ত্তণ তরুন; তারপর বউয়ের নরম শরীরটি ছেনেছুনে পুরুষালি কৌতূহল মেটাল। কামের তৃষ্ণা মিটাল। যথাসময়ে দুটি কন্যা ও একটি পুত্র হল কামের ফসল হিসেবে।
বয়স কুড়ি হলে মা বললে, ছেলে মেয়ের বাপ হয়েছিস। এবার ভালো চাকরি খোঁজ। জীবনভর রাখাল হয়ে থাকবি নাকি শুনি? তোকে অত কষ্ট করে পড়ালেখা শেখালাম কেন?
ঘোরলাগা তরুনের মনে তখন চৈতন্যের উদয় হল।
লু প্রদেশের এক কর্মকর্তার সচিবের চাকরি জুটে গেল সামান্য তদবিরের পর।
সুখে দিন কাটছিল।
খ্রিস্টপূর্ব ৫২৭। মা মারা গেলেন। গভীরতরো এক শোকে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ল কনফুসিয়াস। হায়। কেউ জানল না-আমার আমার গুরুর মৃত্যু হল।
দিন কাটে শোকে। মাথায় নানান প্রশ্ন। বউয়ের আদর ভালো লাগে না। চাকরি ভাল লাগে না। চাকরি ছেড়ে শিক্ষকতার কাজ নিল। মাকে গভীর ভাবে ভালোবাসত। মায়ের জন্য এতকাল লু ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়া হয়নি।
এবার ভ্রমনে বেরুবে বলে ঠিক করল।
তাঁর বউ আর তিন ছেলেমেয়ের কী হল-চৈনিক ইতিহাসবিদের লিখেন নি।



কফুসিয়াসের চলাফেরায় কেমন এক দূত্যি ছিল; আলোকপ্রাপ্ত বলেই হয়তো। গম্ভীর। স্থির। অচঞ্চল। দেখতে নাদুসনুদুস ছিলেন বলেই শোনায় যায়। (ছবিটি দেখুন) যেখানেই যেতেন লোকজন ভিড় করত। জীবন, আইন ও সরকার বিষয়ে তাঁর মতামত লোকের কাছে বলতেন। বলতেন মানুষের নানা আচরণ নিয়ে। কী করে সফল হওয়া যায় সেই বিষয়েও বলতেন। বলতেন, “যারা মিতব্যায়ী নয়- তারা আজ হোক, কাল হোক ভুগবেই।” কি কি সংস্কার হাতে নিলে সরকার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে -সে বিষয়েও বলতেন কনফুসিয়াস। আসলে তাঁর বক্তব্য ছিল অনেকটা নীতিকথার মতন। এক ধরনের নৈতিক আদর্শ- যা গল্পের মতন করে বলতেন কনফুসিয়াস। যা লোককে টানত। সম্রাট কি করে রাজ্য চালাবেন সে বিষয়েও বলতেন। কনফুসিয়াসের প্রিয় বিষয় ছিল সমকালীন বাস্তবতার আলোকে প্রাচীন চিনের আর্দশে আইন ও সরকার ব্যবস্থার সংস্কার।
ক্রমে ক্রমে জ্ঞানী মানুষ হিসেবে তাঁর নাম ছড়াল।
তাঁর সময়ে চিন শাসন করত চৌবংশের ( ১০২৭ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ২৫৬ খ্রিস্টপূর্ব) রাজারা। তখন সামন্তবাদ ক্ষয়ে যাচ্ছিল। সামন্তবাদী আদর্শ ধ্বসে পড়ছিল। সরকারি মহলে প্রবল নৈতিক অধঃপতন; চারিদিকে থিকথিক করছিল ঘুষখোর দূনীর্তিবাজরা। কনফুসিয়াসের বিরাজমান অধঃপতনের তীব্র সমালোচনা করলেন। তাঁর বক্তব্য ছিল প্রাচীন ঋষিদের সহজ-সরল জীবন ও আর্দশ মেনে চললেই পাপ আর অধঃপতন থেকে উদ্ধার পাওয়া যেতে পারে। এই কারণে প্রাচীনকালে লিখিত গ্রন্থ থেকে নানা উপদেশ পাঠ করে শোনাতে লাগলেন কনফুসিয়াস।



অনেক রাজ্য ঘুরে তারপর এক সময় দেশে এসে থিতু হলেন কনফুসিয়াস। একটা ভিন্নধর্মী বিদ্যালয় খুললেন । ছাত্ররা এসে ভর্তি হল সে বিদ্যালয়ে । ছাত্রদের বললেন: প্রকৃতি ও জীবনের কী মানে। (রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কী সাদৃশ্য দেখুন। ) সারা চিনে তাঁর বিদ্যালয়ের কথা ছড়িয়ে ছিল। নানা রাজ্য থেকে ছাত্ররা তাঁর বিদ্যাপীঠে আসতে লাগল।
চিনে তখন দার্শনিক লাও-ৎ সের তাওবাদ ভীষন জনপ্রিয়। দার্শনিক লাও-ৎ সে সমাজই মানতে চান না। লাও-ৎ সে ‘তাও তে চিং’ নামে একটি বই লিখেছিলেন। তাঁর বইয়ের ১৯ নং অধ্যায়ে লাও-ৎ সে লিখেছেন-

Give up sainthood, renounce wisdom
And it will be a hundred times better for everyone.

কনফুসিয়াস এই তীব্র বিরোধীতা করলেন। বললেন: লোকসমাজে বাস করে 'প্রজ্ঞা', 'ভালোমানুষী'-এসব অস্বীকার করা যাবে না। আর সমাজ বদলানোর জন্য প্রয়োজন জ্ঞান; প্রাচীন ঋষিদের জ্ঞান।
তাঁর কথা কেউ শুনল, কেউ-বা শুনল না।
কিন্তু, তাঁর তত্ত্বের প্রয়োগের সুযোগ পেয়েছিলেন কনফুসিয়াস। মাঝ বয়েসে লু প্রদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শোনা যায় তাঁর প্রশাসন নাকি নানা দিক দিয়ে সফল হয়েছিল। নানাবিধ সংস্কার কর্মসূচী গ্রহন করেছিলেন কনফুসিয়াস। রাজ্যে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অপরাধ হ্রাস পেয়েছিল।
এক দল লোক তাঁর বিরুদ্ধে লেগেছিল। ষড়যন্ত্র ভালো লাগবে কেন শান্তিপ্রিয় ওই মানুষটির। কাজেই, সরকারী দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন।
আবার পথে নামলেন।
চিনকে বদলাতে হবে।
মায়ের স্বপ্ন ছিল সঠিক জ্ঞানভিত্তিক এক সুখি চিন।
জ্ঞানই শক্তি। জ্ঞানের আলোয় মনের অন্ধকার দূর করতে হবে।



তাঁর চলাফেরায় কেমন এক দূত্যি ছিল; আলোকপ্রাপ্ত বলেই হয়তো। গম্ভীর। স্থির। অচঞ্চল। যেখানেই যেতেন লোকজন ভিড় করত। তিনি লোকদের উপদেশ দিতেন। অনেকেই তাঁর কথা শুনল। মুগ্ধ হল।
কেবল ভোগী যুবরাজরা তাঁর কথায় কান দেয়নি। কেননা, তারা মনে করত তাদের জন্ম হয়েছে মেয়েদের নিয়ে বাগানবাড়িতে ফূর্তি করার জন্য। মেয়েদের একচ্ছত্র মালিকানা নিয়ে কখনও কখনও বিরোধে জড়িয়ে পড়ত তারা। কনফুসিয়াস তখন তাদের বলতেন-“প্রতিশোধ নিতে যাওয়ার আগে দুটি কবর খুঁড়ো।”
ভোগী যুবরাজরা নাক সিটকাতো।
কনফুসিয়াস তাদের বলতেন-‘ভবিষ্যৎকে মুঠোয় নেওয়ার জন্য অতীতকে বিশ্লেষন কর।’
ভোগী যুবরাজরা নাক সিটকাতো।
চিনকে আমূল বদলে দেওয়ার জন্য তেরো বছর চিনের এখানে ওখানে ঘুরলেন।
ভোগী রাজপুরুষগন তার কথা শোনে না। তবু তিনি তাদের বললেন- " If you governed your province well and treat your people kindly, you kingdom shall not lose any war. If you govern selfishly to your people, you kingdom will not only lose a war, but your people will break away from your kingdom."



বয়স হয়েছে। আজকাল শরীর এমন ক্লান্ত লাগে।
কনফুসিয়াস লু-তে ফিরে এলেন। ওখানে মায়ের কবর।
ওখানেই মারা যান। ৭২ বছর বয়েসে।
লু রাজ্যটা বর্তমানে শাঙডনে। আজও শাঙডনের নির্জন কুঙ অরণ্যের ভিতর তাঁর কবরটি রয়েছে। পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে লোকে এখনও যায় ওই কবরের কাছে। নিরবে দাঁড়িয়ে থাকে। নির্জনতায় স্মরণ করে মানবজাতির শ্রেষ্ট এক শিক্ষককে। যিনি বলতেন-"A man should practice what he preaches, but a man should also preach what he practices."
না। কনফুসিয়াস নিজে কিছু লিখে যান নি। তাঁর জীবনের বানী Analects
নামে বইয়ে লিখিত। কনফুসিয়াসের মৃত্যুর পর Analects বইটি শিষ্যরা লিখেছিল।



শেষ করার আগে বলি:

Confucius নামটা ইউরোপে চালু করেছিল খ্রিস্টান মিশনারীরা। তারা কনফুসিয়াস-এর বই অনুবাদ করেছিলেন ইউরোপীয় ভাষায়। চিনেরা কনফুসিয়াস কে বলত-কুং- ফুৎ-জু। খ্রিস্টান মিশনারীরা লিখল: কনফুসিয়াস। ঠাকুর যেমন টেগোর। যা হোক।
ফুজি মানে শিক্ষক। চিনেরা কনফুসিয়াসকে বলে স্রেফ-মাস্টার কং।
আরও একটা কথা। মাস্টার কং অসম্ভব গানের পাগল ছিলেন।
আর চিন বানানটা ঠিকই আছে। বিদেশি বানান সবই -ি কার হবে।

৭.

আরও জানতে চাইলে-

Click This Link
http://www.crystalinks.com/confucius.html
Click This Link
http://en.wikipedia.org/wiki/Confucius



সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫৩
১১টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×