মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। দেশের নতুন প্রজন্মের জন্য এটা একটা অত্যন্ত গর্বের বিষয় যে তাদের পূর্বপুরুষরা শোষণ-বঞ্চনা আর উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধে নিজস্ব অধিকার আদায়ের সংগ্রামে এবং প্রচন্ড যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। আমার গর্ব আরো বেশী যে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান । এছাড়াও আমার দাদা-চাচা-মামারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন।
মানুষের অধিকার আদায়ের এ সংগ্রামে তাই আমিও আমার বাপ-চাচাদের মত উতলা হই। পূর্বপুরুষের সংগ্রামী ইতিহাস জেনে তাই মাঝে মাঝে আমিও সাধারণ মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের পক্ষে অংশ নেয়ার শক্তি খুঁজে পাই। আমার আজকের পোষ্ট ব্লগীয় আচরনের বিষয়ে লেখা।
গতকাল রাত থেকে ব্লগে একটি উদ্দেশ্যমূলক পোষ্ট করা হয়। সম্ভবত নেমেসিস নামের এক ব্লগার জামাত নেতা কামরুজ্জামানের প্রেসক্লাবে বিব্রতকর পরিস্থিতির উপর একটি পোষ্ট করেন। এবং এর পর চলে একের পর এক পোষ্ট। ছবি দেয়ার ঘোষণা দিয়ে আরো উস্কে দেয়া হয় পক্ষে বিপক্ষের ব্লগারদের। আনন্দের আতিশয্যে তারা মিষ্টির ছবিও প্রকাশ করে। কিন্তু পোষ্টে যে ভাষায় বক্তব্য দেয়া হয় তার পক্ষে কোন ছবি কোথাও পাওয়া গেল না। এরপরও মন্তব্যে এবং পোষ্টের শিরোনাম হিসেবে চলে গালিগালিজের হিড়িক।
এরকম উদ্দেশ্যমূলক প্রোপাগান্ডার পর ব্লগার ওয়ামী পোষ্ট লেখেন। তার পিতার নামে কুৎসা রটনার প্রতিবাদ করে কবিতার উপমা দিয়ে গালিবাজদের বিরুদ্ধে তার লেখা প্রকাশের পর গালাগালি আরও বৃদ্ধি পায়। দাবী ওঠে তাকে ব্যান করার। কিন্তু কেন? সে তার পিতার বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন তাই বলে কি তাকে গালি দিতে হবে? প্রমানহীন ভাবে তার পিতাকে কেউ যাচ্ছেতাইভাবে বলে যাবে আর সে কোন প্রতিবাদ করতে পারবে না?
অবশ্যই সে পারবে । He has every right to deffend false propaganda against his father. His father was not convicted by any court which many of us alleged against him. So, why shall we demand to ban Wami? Why we are not going to a court to prove the allegation, which we are saying day after day? Its really creates botheration to us whoes fathers have faught in libaration war for getting every rights of our people. So, we demand to modarator not to ban wami or anyone but you should delete every slangs, wrong words and false propaganda from this blog.