এটা একটা সত্যি ঘটনা।
এবং এটি ঘটে আমার ছোট মামার এক
বন্ধুর
সাথে। মামার বন্ধুটির নাম ছিল
ইমরান।
এবং তাকে আমি মামা বলে ডাকতাম।
ওই
মামার বাড়ি ছিল এক বড় খাল
থেকে বেশ
কিছুটা দূরে। ওই
মামা জীবীকা নির্বাহ
করতো মাছ ধরে। ওই বড় খালে তার বড়
জাল
ছিল যা দিয়ে মাছ ধরত।গ্রাম্য
ভাষায়
জালটাকে ভেহাল বলে।তো যাউ
হোক
উনি রাতে ভেহাল এ মাছ ধরতে গেলে
মাঝে মধ্যে কিছু
ব্যতিক্রম
উপলব্ধি করতো কিন্তু
সে সেটাকে পাত্তা দিত না।
বলে রাখা ভাল যে মামার ভেহাল
বড় ছিল বিধায় তার একজন সহকর্মী ছিল।
তো এক
রাতে তারা দুজন প্রতিদিনের মত
মাছ
ধরছে।হঠাৎ লক্ষ্য করল যে তাদের মাছ
কমে যাচ্ছে।তারা কিছুই বুজতে পারল
না যে কি হচ্ছে তাদের সাথে। এমন
করতে করতে তারা দেখল যে তাদের
সব মাছ
নাই হয়ে গেছে।তাদের ত
সকালে মাছ
বিক্রি করতে হবে তাই তারা মাছ
ধরতে লাগলো। এখনো তারা লক্ষ্য
করল
যে এখনো তাদের মাছ কমে যাচ্ছে।
তারা বিষয়টি দেখার জন্য কিছু মাছ
রেখে একটু আরালে লুকিয়ে পরল।
হঠাৎ এক লোক তাদের মাছ
গুলো নিয়ে চলে যাচ্ছে।
তখন আনুমানিক ২ টা বাজে।
তো তারা ভাবল যে আমরা কষ্ট
করে মাছ
ধরি র উনি আমাদের মাছ কোন সাহসে
নিয়ে যায়।
তো তারা তাকে ডাক দেয়। কিন্তু
সে দাড়ায় না।মামা ও তার পিছু
নিতে থাকে।হাটতে হাটতে এক
খালের
পাশে শ্মশান এর কাছে নিয়ে যায়
কিন্তু
মামা ও তার সহকর্মীর
সেদিকে খেয়াল নেই।
তাদের উদ্দেশ্য হল তারা তাদের মাছ
ফিরিয়ে আনবে।ত শ্মশানে গিয়ে ওই
লোকটি দাড়িয়ে পরে।তখন তারা দুইজন
তার
কাছে জায়।
এবং কাছে গিয়ে যা দেখল
তাতে তাদের অবস্থা খারাপ
হয়ে গেল।দেখল
লোকটি মাছ কাচা খাচ্ছে আর
হাসছে।
এবং বলছে এতখন মাছ খাইছি এখন
তদের খাব।
এই
বলে লোকটি এগিয়ে আসতে লাগল।
তাই দেখে তারা দুজন দৌড়ােত
লাগল।
মামা দৌড়ােত দৌড়ােত হঠাৎ
লক্ষ্য করল
যে তার সহকর্মীটি নেই।
মামা তখনো দৌড়
থামায় নি।সে গ্রামে গিয়ে কিছু
লোক নিেয়
শ্মশানের কাছে যায় কিন্তু
তাকে খুজে পায় না।সারা রাত
তাকে খুঁজাখুঁজি চলে কিন্তু
পাওয়া যায় না।তাকে পরের দিন
দুপুরে একটা অনেক দুরে একটা বড় হিজল
গাছের পিছে পাওয়া যা।আর
তাকে যে অবস্থায় পাওয়া যায়
তা কেউ
কল্পনাও করতে পারেনি। তার
মাথা দেহ
থেকে আলাদা ছিল এবং তার চোখ দুটি
ছিল
না এবং বুকের মাঝে কিছুর নখ
দিয়ে ফারা ছিল এবং কলিজা বের
করাছিল।
যার অর্ধেক খাওয়া ছিল। আর পায়ের
এবং হাতের পেশির মাংস ছিল না।
দেখলে মনে হয়
কিছুতে ছিড়ে খেয়ে ছে। তারপর
থেকে ইমরান মামা মাছের
ব্যবসা ছেেড় দেন।