প্রতিটা সভ্য দেশে ফেয়ার ইলেকশন দেয়া হয়। একদল জিতলে আরেকদল তাদের অভিনন্দন জানায়। মোদি কাজেরওয়ালাকে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। শ্রীলংকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর হারু পার্টি মেনে নিসে। ইংল্যান্ড আমেরিকার নির্বাচনের পরে হারু পার্টি গিয়া বিজয়ী পার্টির সাথে একহয়ে কাজ করবে জানায়। এটাকে ভদ্রতা বলে।
আমাদের দেশে? হাহা লল। এক পার্টি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্ডারে নির্বাচনে জিতে। তারপর ক্ষমতায় গিয়ে পুত করে সংবিধান চেঞ্জ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাদ দিয়া দেয়। আদালতের "আরো দুইবার রাখা যাইতে পারে" এই আদেশ তাদের চোখে পরে না। তারা নিজেরা কখনো অন্যদলের আন্ডারে নির্বাচনে যাইতো কিনা সেইটা আস্ক কইরা দেইখেন -_-
আর অন্যদলের কথা কি বলবো? জামাতি ভুত ঘারে নিয়ে এই ধজভংগ দল এমনিতেই পাছা পোড়া। তাদের ভবিষ্যত রাজপুত্র বিদেশে বসে কার টাকায় আরাম আয়েশ করে জানা নেই। সেখানে বসে তিনি কিছুদিন পরপর পাদ মারেন। আর দেশের মানুষকে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলেন। নিজের পোলামাইয়ারা বিদেশে পড়ে। দেশের পাব্লিক পরীক্ষাত যায় জাহান্নামে। দেশের মানুষ আগুনে পোড়ে। উনারা বগল বাজান।
৪৮ ঘন্টায় যে সাগর রুনীর খুনের বিচার করার কথা আগামী ৪৮বছরেও হবে কিনা সন্দেহ আছে। দেশে উন্নতি যা হইতেসে তার চেয়েও বহুগুন করা সম্ভব ছিলো। কিন্তু প্রতিটা ধাপে দুর্নীতি, স্বজন প্রীতি, রাজনৈতিক প্রভাবে আমরা ১০% সম্পদও কাজে লাগাতে পারছিনা। গরীব মানুষ পেটের দায়ে বেকারত্বের চাপে পরে দালালের মাধ্যমে বিদেশ পাচার হয়। তারা মাঝ সমুদ্রে নৌকা ডুবে মারা যায়।
তাও এদেশের মানুষ একটা নির্দিষ্ট দলের দলকানা হয়। আপনি আওয়ামিলীগ-বিম্পি সাপোর্ট করতেই পারেন। তাই বলে নিজ দলের খারাপ কাজ গুলোর সমালোচনা সহ্য করতে পারবেন না? করলেই আমাকে ছাগু বা হাম্বা ট্যাগ দিবেন? ভালো
আপনাদের মত লোক যে দেশে এত বেশি সেই দেশ বুঙ্গা বুঙ্গার উপরে থাকাই ভালো।।