১. হোহেনস্ট্যুফেনদের পরবর্তী বিভিন্ন শাসক
১২৫৪ সালে হোহেনস্ট্যুফেন রাজবংশের পতনের পর পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য বিভিন্ন সামন্ত শাসকদের অধীনে বিভক্ত হয়ে পড়ে এবং কার্যত এ সাম্রাজ্যের সাময়িক পতন ঘটে। ১২৫৪ সাল থেকে ১২৭৩ সাল পর্যন্ত পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের কোন অখণ্ড অস্তিত্ব ছিল না। এ সময় পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী কয়েকজন শাসকের আবির্ভাব ঘটে।
উইলিয়াম অভ হল্যান্ড (১২৪৭-১২৫৬ সাল)
১২৪৭ সালে জার্মানিতে একজন বিদ্রোহী কাউন্ট নিজেকে জার্মানির রাজা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ছিলেন হল্যান্ডের কাউন্ট দ্বিতীয় উইলিয়াম। ১২৩৫ সালে তিনি হল্যান্ড ও জিল্যান্ডের কাউন্ট হয়েছিলেন। ১২৪৭ সালে তিনি জার্মানির বিদ্রোহী রাজা নির্বাচিত হন। ১২৫৬ সালের ২৮ জানুয়ারি তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি হল্যান্ড ও জিল্যান্ডের কাউন্ট এবং জার্মানির বিদ্রোহী রাজা- এ দুই পদেই বহাল ছিলেন।
রিচার্ড অভ কর্নওয়াল (১২৫৭-১২৭২ সাল): ১২৫৭ সালে জার্মানির রাজা হন রিচার্ড অভ কর্নওয়াল। তিনি ছিলেন রাজা জন এর দ্বিতীয় পুত্র। ১২২৫ সালে তিনি কর্নওয়াল এর আর্ল হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন কর্নওয়াল এর প্রথম আর্ল। এছাড়াও ১২২৫ সাল থেকে ১২৪৩ সাল পর্যন্ত তিনি পোয়েটোর কাউন্ট ছিলেন। তিনি ছিলেন তৎকালীন ইউরোপের অন্যতম ধনী ব্যক্তি। তিনি ব্যারনদের ক্রুসেডে অংশ নিয়েছিলেন এবং বন্দীদেরকে মুক্ত করার ব্যাপারে একজন সফল মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করেছিলেন। অ্যাসকালনের সিটাডেল নির্মাণে তিনি ব্যাপক সহায়তা দিয়েছিলেন। ১২৭২ সালের ২ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেছিলেন।
ক্যাসটিলের দশম অ্যালফোনসো (১২৫৭-১২৭৫ সাল): ক্যাসটিলের দশম অ্যালফোনসো বা অ্যালফোনসো দ্য ওয়াইজ ছিলেন ক্যাসটিল, লিয়ন এবং গ্যালিসিয়ার রাজা। ১২৫২ সালের ৩০ মে তিনি ক্যাসটিল, লিয়ন এবং গ্যালিসিয়ার রাজা হয়েছিলেন এবং ১২৮৪ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত তিনি এ তিন অঞ্চলের ক্ষমতায় বহাল ছিলেন। ১২৫৭ সালের ১ এপ্রিল তিনি আংশিক সমর্থন নিয়ে নিজেকে জার্মান রাজা ও সম্রাট ঘোষণা করেছিলেন। ১২৭৫ সালে তিনি সম্রাটের দাবী উঠিয়ে নেন।
চিত্র: অ্যালফোনসো দ্য ওয়াইজ
অ্যালফোনসো ক্যাসটিলিয়ান ভাষাকে একটি সমৃদ্ধ ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। তিনি প্রচুর পরিমাণে গ্যালিসিয়ান কাব্য রচনা করেছিলেন। ক্যান্টিগাস ডি সান্তা মারিয়া তাঁর অন্যতম কাব্য। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও তাঁর প্রচুর উৎসাহ ছিল। জ্যোতির্বিদ্যায় তাঁর গভীর আগ্রহের কারণে তাঁর আরেক নাম হয়েছিল ‘দ্য অ্যাস্ট্রলজার’। জ্যোতির্বিদ্যায় ব্যবহৃত অ্যালফোনসাইন সরণী তৈরীতে তাঁর প্রচুর অবদান ছিল।
চাঁদের পৃষ্ঠদেশের অ্যালফোনসাস গহ্বরটির নামকরণ হয়েছে তাঁর নামে। সাহিত্য ও বিজ্ঞানের পাশাপাশি আইনবিদ্যায়ও অ্যালফোনসোর গভীর জ্ঞান ছিল। তিনি একজন দক্ষ আইনপ্রণেতা ছিলেন। তিনি স্পেনের নিজস্ব ভাষায় প্রথম আইনসংহিতা প্রণয়ন করেছিলেন। স্পেনীয়দের ভাষায় প্রথমবারের মতো রচিত এ আইনসংহিতার নাম ছিল ‘সিয়েটে প্যাট্রিডাস’।
পর্তুগালের সাথে একটি যুদ্ধে অ্যালফোনসো বিজয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু গ্রানাডার সাথে অপর একটি যুদ্ধে তিনি তেমন সফল হতে পারেননি। রাজত্বের শেষ দিকে এসে তিনি আরও দুর্ভাগ্যের শিকার হয়েছিলেন। তাঁর রাজত্বের শেষ দিকে তাঁর জ্যোষ্ঠপুত্র সানচো বিদ্রোহ করেন। পুত্রের সাথে গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়েই তাঁর রাজত্বের শেষ দিনগুলো কেটেছিল। ১২৮৪ সালের ৪ এপ্রিল তিনি মারা যান। মৃত্যুর পর তাঁর বিদ্রোহী পুত্র সানচো ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন।
রুডলফ অভ হাবসবার্গ (১২৭৩-১২৯১ সাল): ১২৭৩ সালে জার্মানির রাজা নির্বাচিত হয়েছিলেন রুডলফ অভ হাবসবার্গ (প্রথম রুডলফ)। ১২৯১ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত তিনি জার্মানির রাজা ছিলেন। প্রথম রুডলফ কাউন্ট রাজাদের মধ্যে প্রথম স্বঘোষিত রাজা ছিলেন। হাবসবার্গ রাজবংশকে সামন্ত রাজবংশগুলোর মধ্যে একটি নেতৃস্থানীয় পরিবারে পরিণত করার ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি ছিলেন মূলত একজন সোয়েবিয়ান কাউন্ট। হাবসবার্গদের মধ্যে তিনি প্রথম অস্ট্রিয়া ও স্টিরিয়া ডাচি দুটো জয় করেছিলেন। এ বিজয়ের তাৎপর্য অনেক গভীর ছিল। এ দুটি অঞ্চল ৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে হার্বসবার্গ শাসনের অধীনে ছিল এবং হার্বসবার্গ রাজতন্ত্রের মূল কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হত। বর্তমান অস্ট্রিয়াও মূলত এ দুই অঞ্চলের ভিত্তিতেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
এডলফ অভ নাসাউ (১২৯২-১২৯৮ সাল): ১২৯২ সালে নাসাউ এর কাউন্ট এডলফ জার্মানির রাজা হন। ১২৯৮ সালে তাঁর মৃত্যু অবধি তিনি জার্মানির রাজা ছিলেন। তবে তিনি কখনো পোপ কর্তৃক অভিষিক্ত হননি। এ কারণে তিনি ‘পবিত্র রোমান সম্রাটের’ উপাধি অর্জন করতে পারেননি। স্বঘোষিত কাউন্ট রাজাদের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়।
এলবার্ট অভ হাবসবার্গ (১২৯৮-১৩০৮ সাল): এলবার্ট অভ হাবসবার্গ (প্রথম এলবার্ট) ছিলেন রুডলফ অভ হাবসবার্গ এর জ্যোষ্ঠপুত্র। তাঁর মায়ের নাম ছিল গারট্রুড অভ হোহেনবার্গ। প্রথম এলবার্ট ১২৮২ সালে অস্ট্রিয়া ও স্টিরিয়ার ডিউক হয়েছিলেন। ১২৯৮ সালে তিনি জার্মানির রাজা হন। ১৩০৮ সালে আততায়ীর হাতে নিহত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তিনি জার্মানির রাজা ছিলেন।
২. লুক্সেমবার্গ রাজপরিবার (১৩০৮-১৩১৩ সাল)
১৩০৮ সালে জার্মানির রাজা হন হেনরি অভ লুক্সেমবার্গ (সপ্তম হেনরি)। ১৩১২ সালে তিনি ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন। তিনি ছিলেন লুক্সেমবার্গ রাজপরিবারের মধ্যে প্রথম সম্রাট। তাঁর সংক্ষিপ্ত শাসনামলে তিনি ইতালিতে সাম্রাজ্যিক শাসনের ভিত্তিকে নবশক্তি দান করেন। কিন্তু অকাল মৃত্যুর কারণে তিনি তাঁর কাজগুলো সমাপ্ত করে যেতে পারেননি। ১৩১৩ সালের ২৪ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেছিলেন।
৩. উইটেলসবাক রাজপরিবার (১৩১৪-১৩৪৭ সাল)
১৩১৪ সালে জার্মানির রাজা হন লুইস অভ উইটেলসবাক (চতুর্থ লুইস)। তিনি ‘দ্য বাভারিয়ান’ নামেও পরিচিত ছিলেন। ১৩২৭ সালে তিনি ইতালির রাজা হন। ১৩২৮ সালে তিনি ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৩৪৭ সাল পর্যন্ত তিনি ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ ছিলেন। চতুর্থ লুইসের শাসকজীবন শুরু হয়েছিল ১৩০১ সালে। এ বছর তিনি তাঁর বড় ভাই রুডলফের সাথে যৌথভাবে উচ্চ বাভারিয়ার ডিউক হয়েছিলেন। ১৩২৩ সাল পর্যন্ত তিনি ব্রান্ডেনবার্গের মারগ্রেভ ছিলেন এবং ১৩২৯ সাল পর্যন্ত রাইনের কাউন্ট প্যালাটাইন ছিলেন। ১৩৪০ সালে তিনি নিম্ন বাভারিয়ার ডিউক হন এবং ১৩৪৫ সালে হেইনুট, হল্যান্ড, জিল্যান্ড এবং ফ্রিজল্যান্ডের কাউন্ট হন। ১৩৪৭ সালের ১১ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
৪. লুক্সেমবার্গ রাজপরিবার (১৩৪৬-১৪৩৭ সাল)
চতুর্থ চার্লস (১৩৪৬-১৩৭৮ সাল): চতুর্থ চার্লস ওয়েনসেসলুসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন লুক্সেমবার্গ রাজপরিবারের দ্বিতীয় ব্যক্তি যিনি বোহেমিয়ার রাজা হয়েছিলেন এবং বোহেমিয়ার রাজাদের মধ্যে তিনিই প্রথম ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ হয়েছিলেন। তিনি বোহেমিয়ার রাজা জন এর জ্যোষ্ঠপুত্র ছিলেন। ১৩৪৬ সালের ২৬ আগস্ট সংঘটিত ক্রেসির যুদ্ধে রাজা জন নিহত হওয়ার পর জ্যোষ্ঠপুত্র চার্লস পিতার উত্তরাধিকারী হন।
চার্লস উত্তরাধিকারসূত্রে লুক্সেমবার্গ কাউন্টি এবং বোহেমিয়া রাজ্যের অধিকার লাভ করেছিলেন। ১৩৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর চার্লসের মাথায় বোহেমিয়ার রাজমুকুট তোলে দেওয়া হয়েছিল। ইতোপূর্বে ১৩৪৬ সালের ১১ জুলাই চার্লসকে লুক্সেমবার্গ রাজপরিবারের পক্ষ থেকে জার্মানির রাজা বা ‘রেক্স রোমানোরাম’ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ‘রেক্স রোমানোরাম’ মানে হল ‘রোমানদের রাজা’। মধ্যযুগে জার্মানির রাজাদের উপাধী ছিল ‘রেক্স রোমানোরাম’।
চিত্র: সম্রাট চতুর্থ চার্লস
চতুর্থ চার্লসকে উইটেলসবাক রাজপরিবারের প্রতিদ্বন্ধী হিসেবে ‘রেক্স রোমানোরাম’ নির্বাচিত করা হয়েছিল। কারণ তৎকালীন জার্মানির রাজা বা ‘রেক্স রোমানোরাম’ ছিলেন উইটেলসবাক রাজপরিবারের সম্রাট চতুর্থ লুইস। চতুর্থ লুইসের পাল্টা রাজা হিসেবে ১৩৪৬ সালের ১১ জুলাই জার্মানির বন শহরে চার্লসকে জার্মানির রাজা হিসেবে অভিষিক্ত করা হয়।
১৩৪৭ সালে উইটেলসবাক রাজপরিবারের সম্রাট চতুর্থ লুইসের মৃত্যুর পরে ১৩৪৯ সালের ১৭ জুন চতুর্থ চার্লসকে পুনরায় জার্মানির রাজা নির্বাচিত করা হয় এবং একই বছরের ২৫ জুলাই তাকে আবারও ‘রেক্স রোমানোরাম’ হিসেবে অভিষিক্ত করা হয়। ১৩৫৫ সালের ৬ জানুয়ারি চতুর্থ চার্লস ইতালির রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন এবং একই বছর ৫ এপ্রিল তিনি ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন। জার্মানি ও ইতালির মুকুট লাভের বেশ কিছুদিন পর চতুর্থ চার্লস বারগান্ডির রাজমুকুটেরও অধিকারী হন।
চিত্র: মধ্যযুগের কৃষিকাজ
১৩৬৫ সালের ৪ জুন তিনি বারগান্ডির রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন। বারগান্ডির রাজা হিসেবে অভিষেকের মধ্য দিয়ে তিনি ‘পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের’ প্রধান তিনটি রাজ্যের সরাসরি রাজা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। চতুর্থ চার্লসের মৃত্যু হয় ১৩৭৮ সালের ২৯ নভেম্বর। তাঁর মৃত্যুর পর ক্ষমতায় আসেন ওয়েনজেল।
ওয়েনজেল (১৩৭৮-১৪০০ সাল): লুক্সেমবার্গ রাজপরিবারের তৃতীয় বোহেমিয়ান রাজা ও তৃতীয় জার্মান রাজা ছিলেন ওয়েনজেল। ১৩৬৩ সালে তিনি উত্তরাধিকারসূত্রে বোহেমিয়ার রাজা হয়েছিলেন। ১৩৭৬ সালে তিনি জার্মানির রাজা (রেক্স রোমানোরাম) নির্বাচিত হন। ১৪০০ সালে তিনি জার্মানির সিংহাসন থেকে পদচ্যুত হন। তবে ১৪১৯ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত তিনি বোহেমিয়ার রাজা ছিলেন।
রুপার্ট অভ প্যালাটিনেট (১৪০০-১৪১০ সাল): ১৪০০ সালে জার্মানির রাজা (রেক্স রোমানোরাম) হন তৃতীয় রুপার্ট। ১৩৯৮ সালে তিনি ইলেক্টর প্যালাটাইন হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন ইলেক্টর প্যালাটাইন দ্বিতীয় রুপার্টের পুত্র। সিসিলির রাজা দ্বিতীয় পিটারের কন্যা বেট্রিস ছিলেন তাঁর মাতা। ১৪১০ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি জার্মানির রাজা ছিলেন।
সিজিসমুন্ড অভ লুক্সেমবার্গ (১৪১১-১৪৩৭ সাল): ১৪১১ সালে জার্মানির রাজা হন সিজিসমুন্ড অভ লুক্সেমবার্গ। এর বেশ কয়েক বছর পর ১৪৩১ সালে তিনি ইতালিরও রাজা হন। এরপর ১৪৩৩ সালে তাকে ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ হিসেবে অভিষিক্ত করা হয়। ১৪৩৭ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত তিনি ‘পবিত্র রোমান সম্রাট’ ছিলেন। সিজিসমুন্ড ১৩৭৮ সালে ব্রান্ডেনবার্গের প্রিন্স ইলেক্টর হয়েছিলেন। ১৩৮৭ সালে তিনি হাঙ্গেরি ও ক্রোয়েশিয়ার রাজা হন এবং ১৪১৯ সালে বোহেমিয়ার রাজা হন। তিনি লুক্সেমবার্গ রাজবংশের শেষ পুরুষ শাসক ছিলেন। একজন উচ্চ শিক্ষিত শাসক হিসেবে সিজিসমুন্ডের বেশ সুনাম ছিল। তিনি জার্মান, ল্যাটিন, ইতালিয়ান এবং ফ্রেঞ্চ ভাষায় পারদর্শী ছিলেন। সিজিসমুন্ড মারা যান ১৪৩৭ সালে।
লেখক: আসিফ আযহার
শিক্ষার্থী, ইংরেজি বিভাগ, শাবিপ্রবি
ই-মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: http://www.asifajhar.wordpress.com
ফেসবুক: Asif Ajhar, যোগাযোগ: 01785 066 880
বি.দ্র: রকমারিসহ বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটে লেখকের সবগুলো বই পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে লেখকের নামে সার্চ দিলেই যথেষ্ট।১. হোহেনস্ট্যুফেনদের পরবর্তী বিভিন্ন শাসক
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭