somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্কালস এন্ড বোন্স - শক্তিধর সেক্রেট সোসাইটি

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


স্কাল এন্ড বোন্স- আমেরিকার ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া কিছু ছাত্রের দ্বারা গঠিত সেক্রেট সোসাইটী। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে সোসাইটি রীতির প্রচলন ছিলো। যেমনটা আমাদের দেশের অনেক স্কুলে দেখা যায়। যেমন হাউজ ব্যাবস্থা অথবা বিভিন্ন স্টুডেন্টস গ্রুপ আর কি। সোসাইটি রিলেটেড কাজ করতে করতে এদের কার্যক্রম বা উদ্দেশ্য চলে যায় লীকচক্ষুর অন্তরালে। নানারকম কৌতুহল সৃষ্টি হয় একে ঘিরে। যা এখনোও মেটাতে পারেনি মানুষ।


বোন্স এন্ড স্কালসের সদস্যগণ, উপরে সর্ববামে জর্জ বুশ কে দেখা যাচ্ছে।

স্কাল এন্ড বোন্স সোসাইটির ফান্ড চলে তাদের এলামনি এবং রাসেল ট্রাস্ট নামক ব্যাক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।

জনাব রাসেল হান্টিংটন, রাসেল ফাউন্ডেশনের মালিক।
জনাব রাসেল নিজেও ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য যিনি পরবর্তীতে আমেরিকার কানেকটিকাট রাজ্যের একজন সফল ব্যাবসায়ী হিসেবে পরিচিতি পান। এ সোসাইটি পূর্বে শুধু বোন্স নামে পরিচিত ছিলো। এর সদস্যদের বলা হয় বোনস ম্যান।
১৮৩২ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেট কম্পিটিশন এর পুরষ্কার ঘোষনা কে কেন্দ্র করে পরবর্তীওতে এ সোসাইটির আবির্ভাব ঘটে। ইয়েল সমর্কে সর্বপ্রথম লিখেন লাইম্যান বেইগ তার ফোর ইয়ার্স এট ইয়েল বইয়ে, যেটা আলোড়ন তুলেছিলো ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে। এর পর স্কাল এন্ড বোনস সোসাইটির কথা চলে আসে সবার মুখে মুখে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী দের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতো এই সোসাইটির কথা। প্রথম প্রথম জাতীয় উৎসব ট্যাপ ডে এর দিন এর সদস্য আহ্বান করা হতো। এটা হতো শুধু পুরুষ সদস্যদের জন্য। পরবর্তীতে ১৯৯০ সালের পর থেকে নারীরাও এর সদস্য হতে পারে।
বিখ্যাত সব লোক এই সোসাইটির সদস্য। এমন সব লোক, যাদেরকে এক নামে চেনে পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে থাকা মানুষজন। কারা এরা? কি ইবা তাদের সফলতার মূলমন্ত্র, কেনোই বা এই সেক্রেট সোসাইটি, কি উদ্দেশ্যে তারা। তাদের সংগঠির যুদ্ধ সমূহ যা পালটে দিয়েছিলো বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপট। তাদের নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার-এ সব সম্পর্কে আলোচনা হবে আমার সেক্রেট সোসাইটি নিয়ে ধারাবাহিক ব্লগে।


আসুন দেখে নেই কারা এ সোসাইটির কিছু সদস্যদের পরিচিতি। যদিও সবার নাম লিখা সম্ভব নয়, তবে বিখ্যাত কয়েকজনের নাম এখানে দিচ্ছিঃ
I. William Huntington Russell ,(1833) Connecticut State Legislator, Major General
II.

Orris S. Ferry (Bones 1844), United States Senator
III.

Daniel Coit Gilman (Bones 1852), president of several universities
IV.

William Howard Taft (Bones 1878), son of the society's co-founder and the first of three Bonesman to become US President
V.

Henry L. Stimson (Bones 1888), US Secretary of War and Secretary of State
VI.

Archibald MacLeish (Bones 1915), poet, diplomat, three-time Pulitzer Prize winner, and Librarian of Congress
VII.

Senator Prescott Bush (Bones 1916) ( অনেকে মনে করেন ইনি আমেরিকার উপজাতী নেতা জেরোনিমোর হাড় চুড়ি করেছেন, যার ফলে জেরোনিমোর মৃতদেহের অবশিষ্টাংশ আর পাওয়া যায়নি।)
VIII.

G.H.BUSH_US president
IX.

G.H.BUSH_US president (junior)
X.

John Kerry (Bones 1966) আমেরিকার বর্তমনা পররাষ্ট্র মন্ত্রী।
এছাড়া রয়েছেন আরোও নামকরা পররাষ্ট্রমন্ত্রী, কূটিনীতিবিদ, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, খেলোয়াড়, শিক্ষক সহ বিভিন্ন পেশার নামকরা সব মানুষজন।

ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ছাত্র সংগঠনটি পছন্দ হতোনা অন্য সব সংগঠনে থাকা ছাত্রদের। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ভালো ছাত্ররা বেশীরভাগই ছিলেন সে সোসাইটির সদস্য । ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আলাদা সুবিধা পাওয়াটাও স্বাভাবিক। যদিও সেটা শিকার করতেন না শিক্ষকরা। অন্যান্য সাধারণ ছাত্রদের ধারণা ছিলো স্কালস এন্ড বোনস এর ছাত্ররা শিক্ষকদের থেকে বা বিশ্ববিদ্যালয় বোর্ড থেকে সুবিধা নিচ্ছে বা পেয়ে থাকে। এ কারণে সোসাইটির একটা সুবিধাও হয়েছিলো। এই ধরণের কথার জন্য ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পরেই নজর থাকতো সোসাইটিটার দিকে। কিন্তু সদস্য হবার সৌভাগ্য থাকতো শুধু ভালো এবং ধনী ছাত্রদেরই।

অভিভাবকরাও জানতেন এ সম্পর্কে। বেশীরভাগ ছাত্রই ছিলেন এলিট শ্রেণী থেকে আসা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না, কিন্তু এলিট শ্রেণির হলেই অন্তর্ভুক্তি হতো এ দলে। অনেক সময় ফান্ড চলতো ছাত্রদের টাকাতেই।
সাধারণ ছাত্রদের ধারণা আরোও বধ্যমূল হয় যখন বোন্স এর সদস্যরা নিজেদের মিটিং কিংবা একসাথে জড়ো হওয়া অথবা নিজেদের কাজকর্ম এর সুবিধার্তে গড়ে তোলে টোম্ব হাউজ।

টোম্ব হাউজ তৈরীর আগে তারা ভাড়া করা হল ঘর গুলোতে সোসাইটির কাজ চালাতো কিন্তু পড়ে ভার্জিনিয়ার একটা পরিত্যাক্ত স্থানে গড়ে উঠে তাদের টোম্ব হাউজ। আগে বলে রাখি,

ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে। যারা হলিউড এর মুভি নিয়মিত দেখে থাকেন তারা দেখবেন ভার্জিনিয়া এলাকা একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল। উন্নত আছে, তবে আমেরিকানরা এটাকে এখনও ভিলেজই বলে থাকে, অনেকে ভ্যাকেশন পার্টি করতে যায় সেখানে, বিভিন্ন এলাকা থেকে, যেহেতু ভার্জিনিয়া গ্রামের মতোই। তো সেই ভার্জিনিয়ার একটা এলাকায় গড়ে উঠে হল ঘরটি। অনেকটা দখলই বলা চলে। সে জায়গাটা পাওয়া নিয়েও রয়েছে অনেক কাহিনী। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স এন্ড এগ্রিকালচার কএজ হবার কথা ছিলো সে স্থানে। জায়গাটা ছেড়ে দেয়া হয় বোন্স দের জন্য। বোন্স এর এক সদস্য ছাত্র ছিলেন গিলম্যান। যিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গ্রন্থাকারিক ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। রাজনীতিতে তিনি কাজ করেছিলেন প্রেসিডেন্ট লিংকনের জন্য। লিংকন নির্বাচিত হলে তিনি সে জায়গাটা বোন্স দের ছড়ে দেয়ার জন্য আবেদন করেন প্রেসিডেন্টের কাছে। সিনেটে বিল পাশ হবার মাধ্যমে সেই কলেজের জায়গা পান বোন্স এন্ড স্কালসরা। গিল্ম্যান নিযুক্ত হন ইয়েলের প্রফেসর হিসেবে। এটা তার জন্য একটা উপহারই বলতে পারেন। শুরু হয় তাদের গ্রুপের কাজ আরোও গোপনে, একেবারে লোকচক্ষুর আড়ালে বেড়ে উঠতে থাকে সদস্য সংখ্যা।

স্কাল এন্ড বোনস দের নেটওয়ার্ক ছিলো খুব শক্তিশালী।
ডব্লিও সি হুইটনী একজন মেম্বার স্কাল এন্ড বোন্স এর, যিনি বিয়ে করেন, আমেরিকার পাইন ওয়েল এর কোম্পানীর মালিকের মেয়ে যিনি ছিলেন একজন আমেরিকান নেভী অফিসার। তাদের এটর্নী ছিলেন এলিহু রুট, যিনি ইয়েলের ল স্কুল থেকে

হেনরী স্টিমসনকে সেক্রেটারী জেনারেল হিসেবে নিযুক্ত করেন ১৯১১ সালের যুদ্ধে । স্টম্পসন পরবর্তীতে আমেরিকার ফিলিপাইন দ্বীপে উপনিবেশকালে গভর্নর নিযুক্ত হন। এবং শেষের দিকে রুজভেল্ট এবং ট্রুম্যান প্রশাসনের অধীনে বিশ্বযুদ্ধে সেক্রেটারী জেনারেল হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।
হলিস্টার বান্ডি, যিনি ছিলেন স্টিম্পসনের স্পেশাল এসিসট্যান্ট। পেন্টাগনের ম্যানহাটন প্রজেক্ট এর একজন কর্নধার ছিলেন তিনি। ্ম্যান হাটন প্রজেক্টের কথা মনে আছে তো?

ম্যানহাটন প্রকল্প পারমাণবিক বোমা তৈরির জন্য প্রতিষ্ঠিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রকল্পের নাম যাতে যুক্তরাজ্যের সক্রিয় সহযোগিতা ছিল। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত পারমাণবিক বোমা সফলভাবে বিস্ফোরণের ফলেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটেছিল। একে পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ববৃহৎ পদ্ধতিগত, শৈল্পিক ও বৈজ্ঞানিক প্রচেষ্টা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।হ্যা এটাই সেই ম্যানহাটন প্রজেক্ট। হিরোশিমা আর নাগাসাকি শেষ হয়ে গেছিলো যে প্রজেক্টের কারনে। উনার দুই ছেলে ছিলেন সি আই এ এর সদস্য যারা ভিয়েতনাম যুদ্ধে ইন্টালিজেন্স টিমের হয়ে কাজ করেছিলেন সফলতার সাথে। এ দুই ভাইদের নাম হচ্ছে উইলিয়াম বান্ডি এবং ম্যাক জর্জ বান্ডি। উইলিয়াম বান্ডি পরবর্তীতে পররাষ্ট্র মন্তনালয়ের দায়িত্বে ছিলেন আর ম্যাক

জর্জ বান্ডি পরবর্তীতে ফোর্ড মটরস এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন। টাইম এর ১০০ প্রভাবশালীদের মধ্যে ছিলেন ১ নাম্বার।
আরেকজনের কথা না বললেই নয়, তিনি হচ্ছেন,

এভারেল হ্যারিম্যান। হ্যারিম্যান তার নিজস্ব অর্থায়নে একটা ব্যাংক পরিচালনা করতেন যার নাম ছিলো গ্যারান্টি ট্রাস্ট, আরেকটা ব্যাংক ছিলো যার মালিকানা ছিলো জর্জ বান্ডি ভাতৃদ্বয়ের। এই দুইটা ব্যাংক হিটলারের সময়ে রাশিয়ার কমিউনিজম কে অর্থায়নে সাহায্য করেছিলো। যার ফলে এই কমিউনিস্ট দের কারণে হিটলার হয়ে উঠেছিলো একজন ভিলেন হিসেবে। হিটলার পতন আন্দোলনে নেতৃত্বে ছিলো কমিউনিস্ট রা। বেচারা হিটলার তখন কমিউনিস্ট আর বিশ্বযুদ্ধ দুই দিক দিয়ে টাল মাটাল হয়ে গেছিলেন।

বোন্স রা তাদের নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারের খাতিরে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিভিন্ন সংগঠনকে সাহায্য করে আসছিলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকেই। স্ট্যালিনের সময় সোভিয়েতে যে শ্রমিক বিপ্লব গড়ে উঠেছিলো ট্রটস্কির নেতৃত্বে তার অর্থায়নে ছিলো এই বোনস ম্যানরা। শুধু তাই নয়, বলশেভিকদেরও

অর্থায়ন করে আসছিলো বোন্সরা। যার ফলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সাই পিকোট চুক্তিতে যে সমর্থন দিয়েছিলো সোভিয়েত তা ফাস করে দেয় বলশেভিকরা,

ত্বরাণ্বিত হয় বলশেভিকদের বিজয়। এর ফলাফল খুব সুদুরপ্রসারী ছিলো। এই গোপন চুক্তি প্রকাশের ফলে পরবর্তীতে ১ম বিশ্বযুদ্ধের সময় রাশিয়ান সাম্রাজ্যের পতন হয় সেই সাথে পরবর্তীতে সোভিয়েত ইউনিয়নে

মার্ক্সবাদীদের মধ্যে ফাটল ধরায়। সোভিয়েত ভাগে এটা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে পরবর্তীতে। আমেরিকার লেন্ড লিজ প্রোগ্রামের কথা শুনে থাকবেন আপনারা। যেটাতে ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়

USSR (বিদ্রোহী সোভিয়েত) ,চীন এবং যুক্তরাজ্যকে অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করা হয়েছিলো। এই অপারেশনের ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন হ্যারিমান্। বলা হয়ে থাকে হ্যারিম্যান লেন্ড লিজ এর সময় বিদ্রোহী সোভিয়েতদের কাছে এটম বোমা তৈরীর প্রযুক্তি পোছে দিয়েছিলেন। যেটা বিদ্রোহী সোভিয়েত দের অনেক শক্তিশালী করে তুলে ছিলো।
যাই হোক পরবর্তীতে তার এই ব্যাংক হয়ে উঠে নিউ ইয়র্কের ন্যাশনাল ব্যাংক এবং পরবর্তীতে এই ব্যাংক দুটি জার্মান ব্যাংকের নাম প্রকাশ করে যারা হিটলারের নাজি বাহিনীকে অর্থায়ন করে আসছিলো ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে।


(চলবে)
পরবর্তী পর্বে থাকবে বোনস এন্ড স্কালস দের পরিচালিত কিছু যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের পটভূমি।





সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
৯টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×