somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্ব ইতিহাসের :-B বিপদজনক সন্ত্রাসী গ্যাং গুলোর ঠিকানা B-) B-) B-))

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এক সময় মনে করা হত gangland ভিত্তিক সহিংসতা শুধুমাত্র নগরীতে সীমাবদ্ধ কিন্তু ২১ শতকে তা শহরতলী থেকে যে শুধু পল্লিঅঞ্চলে প্রসার হয়েছে তা নয় এর আন্তর্জাতিক করনও হয়েছে। গ্যাং গুলোর সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হচ্ছে এটি বাচ্চাদের হাতে বন্দুক তুলে দেয় এবং একে অন্যকে গুলি ছুড়তে উৎসাহিত করে থাকে। এসব আস্র বিক্রি করার জন্য এদের নিজস্ব স্টোর ও রয়েছে। গ্যাং গুলো তাদেরকে শক্তি শালী ভাবে সংগঠিত করে এবং অত্যন্ত বিপদজনকভাবে কাজে উতভুত করে।

টেক্সাস সিডনীকেট
ক্যালিফর্নিয়া কারাগার সিস্টেমের ভিতরে জন্ম নেয়া টেক্সাস সিন্ডিকেট - বা টেক্সাস 7 হচ্ছে এমন একটি দল যারা মূলত মেক্সিকান অভিবাসী gangsters-এর থেকে তাদেরকে রক্ষা করতে বাইরে থেকে ভাড়া করা গোসটি। কিন্তু পরে এটি শক্তি সংগ্রহ করে চাঁদাবাজি, পতিতাবৃত্তি, ড্রাগ চোরা চালান আর হত্যা কান্ডে জড়িয়ে পড়ে।এর ইউএসএ এর সদস্য সংখ্যা মুটামুটি ২,০০০ এর কাছাকাছি। তারা খুবই বিশ্বস্ত তার সঙ্গে তাদের গ্যাং কোড মেনে চলে।



ব্লাক গেরিলা পরিবার
১৯৬০ সালের শেষের দিকে প্রতিস্টিত এই গ্যাং টিকেও আরেকটি প্রিসন গ্যাং বলা হয়। এই গ্যাং এর সদস্য পদ পেতে হলে আবশ্যই কালো এবং ফ্রিম্যাসন গুষ্টির ধ্যানধ্যারনার হতে হবে। এই সংগটন টি ফ্রিম্যাসন গুষ্টি দিয়ে মনোনীত এবং তাদের স্পনন্সর পেয়ে থাকে। ধারনা করা হয় এর সদস্য সংখ্যা প্রায় ৫০,০০০ হাজার এর মত। প্রতি বছর অন্য গ্যাং দের তুলনায় এর বার-বাড়ন্ত অবস্তা চোখে পড়ার মত।



লস জেটাস
মেক্সিকান আর্মি নিজেদের প্রয়োজনে এই গ্যাঙটি গঠন করে। এই গ্যাং তাদের নিজের জোট এলাকার উপরে মাদক পাচারের অনন্য। স্থানীয় ভাবে এদের মাদক চোরাচালান পাচারের বিশেষজ্ঞ বলা হয়। পরে তারা আন্তর্জাতিক পাচারে অংশগ্রহন করে। আর এখন রিপোর্ট এ থাকা সবকিছুতে তারা সংশ্লিষ্ট। পতিতাবৃত্তি থেকে পাইপলাইন তেল চুরিতে এমনকি তাদের নিজের মার্কা brandy-এর কোন কিছু বাদ যায় না।



আরইয়ান ব্রাদারহুড
আমেরিকার জেলে বন্দীদের মোট সংখ্যার ২% এই গ্যাং এর সদস্য হলেও আমেরিকার খুন- খারাবীর ৩০% এ এই গ্রুপের সদস্য সরাসরিভাবে জড়িত থাকে। in-prison নেতৃত্বএর ফলে এটি হচ্ছে অত্যন্ত সংগঠিত করা সংঘটন। কারাগার পতিতাবৃত্তি, হত্যা নিয়োগ আর চাঁদাবাজি-এর জন্য এর তুলনা নেই। এটি খুব ছোট গ্যাং কিন্তু খুবই সক্রিয় আকারে ভূমিকা পালন করে। race-based criteria এর কারনে এটা তাৎক্ষণিকভাবে infiltrated অন্য গ্যাং-এর দ্বারা হয়।



মেক্সিকান মাফিয়া
আরেকটি কারাগার কেন্দ্রিক গ্যাং। সত্যিকার অর্থে এই গ্যাং সাধারণ মানুষের জন্য আতংকের আন্য নাম। স্পেশাল ক্ষেত্রে তারা আন্য গ্যাং দের সাথে সমজতা মূলক জোট গঠন করে এবং প্রয়োজনে প্রতিদ্বন্দী গ্যাং মেম্বার মারতে ও পিছপা হয় না। এরা সুসংগটিত এবং আব্যহত ভাবে সদস্য সংগ্রহ করে চলেছে।



কেনিয়ার মাফিয়া
non-prison গ্যাং মেম্বার দের নিয়ে এই গ্যাং গঠিত। নির্ভেজাল সহিংসতার প্রথম সারির দিকে এর অবস্থান। তারা mutilation মহিলা যৌনাংগ, শিরশ্ছেদ আর রেন্ডম হত্যার বিশ্বাস করে। এদের নিয়ন্ত্রণ সাধারান জনসাধারণ-এর উপর যা দিয়ে তারা তাদের চাহিদা বলপ্রয়োগ আদায় করতে আর বজায় রাখতে ব্যাবহার করে। যদিও কেনিয়ার বাইরে কোথাও তাদের হিংস্র থাবা পৈাছাঁতে পারে নি কিন্তু তার পরেও এটি বিশ্বের আতঙ্কের ১ নম্বর জায়গাতে রয়েছে।



ল্যাটিন রাজা
এই গ্যাং হচ্ছে একটি কণা সদৃশ একটি oxymoron-এর মত যা একটি পথ নিদেশ করে । যদিও তারা বেশ হিংস্র আর ক্রিমিনাল কার্যকলাপে নিযুক্ত তার পরেও তারা বিভিন্ন সম্প্রদায়ে নানা রকম সহায়তা করে থাকে ফলে বিভিন্ন সম্প্রদায়এর সাথে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট করা হয়। এই গ্যাং শিকাগো ইলিনয় আর নিউ ইয়র্ক আর নিউজার্সি জুড়ে প্রসার হয়েছে। তাদেরকেকে নেতৃত্ব আয়েসে দিয়ে চিহ্নিত করা হয় হয়।



দি ক্রিপস
এটা আমেরিকার আরেকটা সু প্রশিদ্ধ গ্যাং যারা বলতে গেলে আমেরিকার প্রায় সর্বত্রই ড্রাগ ডিস্ত্রিব্রুটর এর ফ্রানকাইজি হিসেবে নিজেদের প্রতিস্টিত করেছে।



দি ব্লাডস
নামের মধ্যেই বুজে নেন গ্যাং টা কেমন। crips-এর প্রতিদ্বন্দী গ্যাং হিসেবে এরা আলোচিত। এরা সারা বিশ্ব জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে। লক্ষ্যভ্রষ্ট কিছু অন্য গ্যাং মিলে এই গ্যাং তৈরি করে। সবচেয়ে কম সময়ের মধ্যে এই গ্যাং সফল গ্যাং হিসেবে আত্ম প্রকাশ করে।



এই গ্রুপ এর সাইন



এমএস১৩
এমএস১৩ ইন্টারন্যাশনাল ভাবে সংগঠিত করা আর খুব বিপদজনক। এই গ্যাং ইউ এস এর ৩৩ টি স্টেইটে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং কম পক্ষে আরও ৬ টি দেশে এর শক্তিশালী ভিত্তি রয়েছে। মানুষ পাচার থেকে শুরু করে ড্রাগ পর্যন্ত্য রেকেট-এর সব কিছুই এই গ্যাং করে। তাদের মেম্বারশীপ মর্যাদা প্রতি হাজারে দশ জন। এবং এটা একটি নির্ভূল হিসাব বলে ধরে নেয়া হয়।




তথ্য সুত্রঃ ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×