
এটা একেবারে ছাগলের মত একটা কথা বললেন, কাদের সাহেব।২০১২ সালে এসে বিশ্বে যে আর কোন দেশকে আইসোলেট করে রেখে জনগণকে শোষন করার সুযোগ শেষ এই বৃদ্ধদের কানে এখনও পৌছায়নি।ইন্টারনেট, ফেইসবুক, সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে আজ জনাব ওবায়দুল কাদের যদি তাঁর বাড়ির আরামের সোফায় বসে পশ্চাদ নিয়ন্ত্রন করেও একটা পাদ মারে, তার শব্দ আজ নিউইয়র্ক, এন্টারটিকাতেও শোনা যাবে, আর সেখানে এরা চায় দেশকে অন্ধকার রেখে অন্ধকার ক্ষেতে কাউকে জবাই করবে, আর সেই চিৎকার হওয়াইট হাউজ দূরে থাক, পাশের বাড়িতেও শোনা যাবে না, বলেন, তা কি সম্ভব ?ওবায়দুল কাদের মানসিকতার লোকগুলোরও দেশে, সভ্যতা ছেড়ে জঙ্গলে চলে যাওয়া উচিত।
ওয়ান ইলেভেনের শঙ্কা ওবায়দুল কাদেরের!
বর্তমানে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি যে দিকে যাচ্ছে তাতে আরেকটি ওয়ান ইলেভেনের শঙ্কা করছেন যোগাযোগ ও রেলমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে পাক্ষিক তথ্যপত্রের ২০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে বিদেশিরা নাক গলানোর সুযোগ পাবে। আর বিদেশিরা নাক গলানোর সুযোগ পেলে দেশের রাজনীতিতে ওয়ান ইলেভেনের মতো দুর্যোগও আসবে।’
বিরোধী দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিরোধী দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে দেশের রাজনৈতিক পরিবেশকে অস্থীতিশীল করে বিদেশিদের নাক গলানোর সুযোগ করে দিচ্ছে। বিদেশিরা এ দেশের ভেতরের বিষয়ে নাক গলালে পরিস্থিতি ওয়ান ইলেভেনের চেয়েও ভয়াবহ হবে।’
অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য ভোটের অন্তত ৬ মাস আগে থেকেই সরকার, বিরোধীদল ও নির্বাচন কমিশনের আলোচনায় বসা উচিত বলেও মনে করেন ওবায়দুল কাদের।
সাংবাদিকদের জন্য অষ্টম ওয়েজ বোর্ড গঠনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি নিজেও এক সময় সাংবাদিকতা করেছি। আমি সাংবাদিকদের কষ্ট বুঝি। সাংবাদিকরা যে কষ্ট করেন, তাতে তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি পাওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী এবং তথ্যমন্ত্রী যখন কথা দিয়েছেন, তখন দাবি অবশ্যই পূরণ হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) আহ্বায়ক রেজাউল রশিদ খান, পাক্ষিক তথ্যপত্রের সম্পাদকীয় উপদেষ্টা এম আব্দুল হাই মিলন, সম্পাদক রফিকুল আনোয়ার ও দৈনিক নোয়াখালী প্রতিদিনের উপদেষ্টা নাসির উদ্দিন প্রমুখ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৩৯