প্রথমআলো সংবাদঃ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী রাজাকার, আলবদর, আল-শামস ও শান্তি কমিটির নেতাদের তালিকা প্রণয়ন করা হবে। বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নির্বাচন হওয়ার পর ইউনিয়ন পর্যায় থেকে এ কাজ শুরু করা হবে....
ইয়েস এত দিনে একটা কাজের কথা বলেছেন। হ্যাঁ আপনাকে আজ সত্যি একজন কম্পিটেন্ট রাজনীতিবিদ মনে হলো। সত্যি আপনাকে প্রসংশা করা যথার্থ হবে। আপনি বাস্তব ইম্পলিমেন্ট যোগ্য এবং সহজ একটা পদক্ষেপের কথা বলেছেন। একাজটার বুলি তুলে বা কাজটা নিয়ে রাজনীতি না করে শিঘ্রই কাজটা শুরু করেন।
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারীদের/রাজাকারদের তালিকা করার কাজটা ইউনিয়ন পর্যায় থেকে করা খুবই সহজ ও সঠিক আইডিয়া।
এক্ষেত্রে বিষয়টি বোঝার জন্য যেকোন একটা ইউনিয়নকে বিবেচনা করলে দেখা যায় আজ একটা আদর্শ ইউনিয়নে বিশ থেকে ত্রিশ হাজার জনগোষ্ঠি পাওয়া যাবে। ভোটার হবে দশ থেকে পনের হাজার এর মধ্যে। একটা ইউনিয়ন সাধারনত বার থেকে বিশটি গ্রাম নিয়ে। বয়স্ক লোকের সংখ্যা হাজার দুই থেকে চার। এই কয়জন লোকের সবাই খুবই সাধারন ও মুখস্ত ভাবেই জানে তাদের গ্রামের এবং আশে পাশের কে কে রাজাকার ছিল।
যে কোন ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা এবং সাধারন বয়স্ক লোকদের নিয়ে খুবই সহজে স্বল্প সময়ে সঠিক ভাবে রাজকারের তালিকা করা বাস্তব সম্মত।
সুতরাং তালিকাটি আগামী ১০ মার্চ এর মধ্যে তৈরী করে ১১ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত খসড়া তালিকা হিসেবে দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ সহ সকল স্থানে, আপত্তি শুনানীর জন্য, প্রকাশ্য ঝুলিয়ে রেখে ২৬ মার্চ তারিখে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে প্রতিটি ওয়ার্ড ইউনিয়ন উপজেলা সহ জাতীয় যাদুঘরে সংরক্ষন করার ব্যবস্থা নেয়া হউক।
সংবাদ সূত্রঃ Click This Link