১. দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে ফেলতে না পারায় জামায়াতের ইমেজ বৃদ্ধিতে আতঙ্ক।
২. জামায়াত সক্রিয় থাকায় ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ বাস্তবায়নের পথে বাধা।
৩. জাতীয়তাবাদী-ইসলামী শক্তির ঐক্যের বর্তমান অবস্থাকে যথাসম্ভব দুর্বল রাখার চেষ্টা অব্যাহত রাখা।
৪. এই ইস্যুকে ব্যবহার করে ইসলামী শক্তির প্রভাব চুর্ণ করা।
৫. এবার শেষ সুযোগ বিবেচনা করে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সংবিধানের দিকে পুনঃপ্রত্যাবর্তনের চেষ্টা করা।
৬. জাতীয়তাবাদী- ইসলামী শক্তিকে দুর্বল রেখে ভারতীয় অমীমাংসিত বিষয়সমুহের ফয়চালা করতে নেয়া এবং তাদের এজেন্ডাসমূহ নির্বিঘ্নে বাস্তবায়ন করা।
৭. দেশে বিরাজমান তীব্র সমস্যাসমূহ সমাধানে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর দৃষ্টি অন্য ইস্যুর প্রতি নিবন্ধিত করে দেশকে আরো সমস্যায় ফেলে সেই লক্ষে পৌঁছানো।
৮. ১৪ দলীয় জোটের একটি দলের শেখ মুজিব হত্যার পক্ষের অবস্থান নিয়ে বিরাজমান সংকট চাপা দেয়া এবং এ থেকে মানুষের দৃষ্টি আড়াল করা।
৯. যুদ্ধাপরাধ ইস্যুকে ব্যবহার করে সরকারী প্রশাসনের মধ্যে আওয়ামী বাম ঘরানাকে উজ্জীবিত করা এবং আগামী নির্বাচনে তাদেরকে সর্বোচ্চ মাত্রায় ব্যবহার করা।
১০. আওয়ামী লীগ মাত্র ৫ বছর ক্ষমতায় থেকেও তার নেতৃবৃন্দ কি মাত্রায় ও পরিমানে দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিলো সেদিক থেকে সাধারন মানুষের দৃষ্টিকে সরিয়ে নেয়া।