পাকা রাস্তার দুপাশেই খণ্ড খণ্ড আকারে রয়েছে শালবন। আগে রাস্তার দুপাশটাই বন ছিল। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় অধিকাংশ এলাকা ধানক্ষেত ও বসত বাড়িতে রূপান্তরিত হয়েছে।
শালবন কেটেই তৈরি হয়েছে ভুট্টা ক্ষেত। ক্ষেতের পেছনেই শালবন।
এই রাস্তা দিয়ে আগে একা যাওয়ার শাহস খুব কম মানুষের হত। মেছো বাঘ থেকে শুরু নানান হিংস্র প্রাণীির বাস ছিল রাস্তার দুপাশের বনে।
এক সময় এ বনে বাঘ-শিয়ালে জল খেয়েছে! ভাবা যায়
বসন্তের শুরুতে বনের সৌন্দর্যে চোখ জুড়িয়ে যায়।
কমছে বন বাড়ছে ধানক্ষেত
শাল ফুল। উড়ে গিয়ে নানান স্থানে পড়ে। ভেতরে থাকা বীজ থেকে বংশবৃদ্ধি ঘটে।
উপরের ছবি দুটো একই রাস্তার। মূল রান্তার পাশের মেঠো পথের। প্রথমটি বসন্তের দিকের পরেরটি শীতকালের।
সবগুলো ছবি নেয়া হয়েছে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ধর্মপুর এলাকার শালবন থেকে।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:১৩