কিছু কিছু হাদিস আমার হেব্বি লাগে। তার মধ্যে একটা হল নিচের এই হাদিস টা। মূল থিমটা অনেক টা এরকম।
---
মানুষকে সন্তুষ্ট করার জন্য, কোন ব্যক্তি যদি আল্লাহকে অসন্তুষ্ট করে। তবে আল্লাহ তার উপর অসন্তুষ্ট হন। এবং যাদের কে সন্তুষ্ট করার জন্য আল্লাহ কে অসন্তুষ্ট করেছিল। আল্লাহ তাদের অন্তরে (সেই সব সন্তুষ্ট হওয়া মানুষের মনে) সেই ব্যাক্তির প্রতি অসন্তুষ্টি সৃষ্টি করেন।
আবার আল্লাহ কে সন্তুষ্ট করার জন্য, যদি কোন ব্যক্তি মানুষকে অসন্তুষ্ট করে। তবে আল্লাহ তার উপর সন্তুষ্ট হন। এবং যাদের কে অসন্তুষ্ট করার করে আল্লাহ কে সন্তুষ্ট করেছিল, আল্লাহ তাদের অন্তরে (সেই সব অসন্তুষ্ট হওয়া মানুষের মনে) পরবর্তীতে সেই ব্যাক্তির প্রতি সন্তুষ্টি সৃষ্টি করেন।
---
অনেক সময় চোখের সামনে খারাপ কিছু হতে দেখলে মনে হয়, মানা করবো কিনা? কি না কী মনে করে, বন্ধু মানুষ, সম্পর্ক খারাপ হয় যদি কিংবা স্বার্থ থাকে যদি। এ রকম পরিস্থিতিতে,দেখা যায় খারাপ কাজ টিকে বন্ধ করার ব্যপারে পিছিয়ে পড়া হয় বন্ধু কী মনে করবে এই কারনে। এতে হয়তো ওই বন্ধু সন্তুস্ট হবে কিছু মুহূর্তের জন্য। কিন্তু নিশ্চিত থাকেন, দুইদিন পর থেকেই সে আর আপনাকে পছন্দ করবে না। যদিও আপনি তার খারাপ কাজে বাধা দেন নাই। এর বিপরীতটা করে দেখেন। হাতে নাতে ফল পাবেন। সে আপনার উপর সাংঘাতিক রাগ হবে। কিন্তু আপনি যদি সত্যি সত্যি আল্লাহর জন্য তার করতে যাওয়া খারাপ কাজে বাধা দেন। নিশ্চিত থাকেন আল্লাহ ওই ব্যক্তির প্রকৃত সন্তুষ্টি নিজে হাতে আপনার কাছে দিয়ে যাবে।
---
আপনি হয়তো ১ জনকে মন্দ কাজ থেকে ফিরাতে পারেন। সেটাই করেন না। আরকে জন হয়তো ২ জন কে পারবে। ১০০ জন ১০০ কে মন্দ কাজ হতে ফিরায় তবে চিন্তা করে দেখছেন সমাজ থেকে ১০০ টা মন্দ কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। তাও যদি না পারেন তবে নিজের ভিতরের কোন মন্দ কাজ নিজেই বন্ধ করেন। ১ দিনে না পারেন, ৩০ দিনে তো পারবেন। বছরে ১২ টা। মন্দ কাজ বন্ধ করার দায়িত্ব শুধু অন্য কে দিলেই হপে? নিজের জন্যও তো করতে হপে।
---
আপনের উপর আরেক জন রাগ করবে ভাবছেন। ব্যপার না ম্যান। ডোন্ট বি আ লুজার, বি আ ডুয়ার।