বাংলাদেশে সরকারী কর্তাদের অনেক কষ্ট।অন্যরা যেখানে সকাল বেলা সময়নিয়ে হাগু-মুতু করে আয়েশি মেজাজে নাস্তা সাটিয়ে পত্রিকাখানি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ে সকাল ১০টায় অফিস যান, সেখানে তাদের অফিসে যেতে হয় সকাল ৯টায়!
অফিসে গিয়ে পান চিবুতে চিবুতে কলিগের সাথে একটু আড্ডা অথবা দুপুরে
চেয়ারে কাত হয়ে যে একটু ভাতঘুম দিবেন সে উপায়ও নাই।হতচ্ছাড়া জনগণ শুধু ঝামেলা করে।আর কি ব্যাটাদের যে কাজ করে দিবেন সেই উপায়ও রাখে নাই তারা। কাজ করার জন্য আসল যে জিনিস প্রয়োজন, সেটাও জানেনা হতচ্ছাড়াগুলো। ঘুষ তাদের চাইতে হবে কেন!এইটা তো পাব্লিকের নিজে থেকেই দেওয়া উচিত।কোন কোন বেআক্কল তো আবার পরিমান নিয়ে দরদাম করে।বুঝুন অবস্থা!
"আরে বেটা আমরা সরকারি চাকরি কি করে তোদের সেবা করার জন্য; পরীক্ষা, নানান
তদ্বির, দেনদরকার করে আইসি কি তোগো ফাই ফরমাশ খাটতে! কাজ করে নিবা কিন্তু টাকা দিবানা, আমাগো কি মিডলঈষ্টের আনপেইড লেবার পাইছো"
সত্যই তাই, আমি সরকারি কর্মচারিদের সাথে একমত।
স্খলিতলিংগ দূর্ণীতিদমন কমিশন না রেখে সরকারি কর্মচারিদের দূর্ণীতি দমন করাকে আইন গত বৈধতা দেওয়া হোক।নচেৎ দেখা যাবে এইভাবেদুদকের লিংগকর্তনের পরেও কোন কোন বেরসিক সরকারী কর্তাদের হয়রানি করার সাহস দেখাতে আমাদের ফানেলে-রাখা রাষ্ট্রপতির কাছে অনুমতি নিতে যাচ্ছে!
ফানেলে রাখা রাষ্ট্রপতি, নরক-গরমে ফুল্লী স্যুটেড আমাদের আইনমন্ত্রী এবং দেশের সুমহান আদালতকে বারে বারে বিরক্ত করার চেয়ে ইহা ঢের ভালো।