ফিরে দেখা সেই তুমি অনামিকা
ভরদুপুর সাত নাম্বার রাস্তায়,
পা মেপে একটু পিছে চলছি লুকে
ঐ বাস স্টান্ডের ঠিকানায়।
তার কাঁধে ঝুলানো নীলচে ব্যাগ
স্কাপে গোলাপের মুগ্ধতায়,
মন চেয়েছে কিছু এগিয়ে নিকটে
পারাপার হবো সমধারায়।
অকারণে হঠাৎ থেমে যাবো যদি
সে কারণ বসত থমকে যায়,
যা হবে হোক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে
আপোষ করেছি অন্ধ ভাষায়।
চশমার ফাঁকে পাপড়ি বাকালে
পাশ কেটে চলি নিরুপায়,
বুকে ধকধকানি অাতঙ্ক কাটাতে
দৃষ্টি নাড়ি ভিন্ন রুপ খেয়ায়।
একটু জ্যামে চলুক খরকুটে পথ
সারিবদ্ধে কেটে যাক সময়,
এই বুঝি পেলাম কিছুটা সুযোগ
হিসাব রাখি অাঙ্গুল মটকায়।
একমুখী ভালো লাগার মুহুর্তটা
এভাবেই বেড়ে যাচ্ছে প্রায়,
প্রতিটা রাত সে প্রতিচ্ছবি ভেবে
বালিশ চাপা অট্ট হাসি পায়।
জন্ম নিবে চাঁদের হাটে অনুভূতি
জন্ম নিবে স্বপ্নের অধ্যায়,
ছদ্মবেশে লিখবো বড্ড কবিতা
সূত্র খোঁটা বুঝা বড়ো দায়।
আজ নাহয় থাকুক এ গল্পসীমা
কাল সত্যিই ছুবো রচনায়,
ভ্রমন করবো ছায়া ধরে পুনরায়
একটা সূর্যোদয়ের অপেক্ষায়।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮