আপনারা অনেকেই হয়তো খবরের কাগজে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার খবরের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন যে গতকাল সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে এক বাংলাদেশীকে এক সৌদি নাগরিক গুলি করে মেরেছে।(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।নিহত বাংলাদেশীর নাম আনিসুর রহমান । বাড়ী ব্রাক্ষন বাড়ীয়ার সদর থানার শ্রীরামপুর গ্রামে।পুলিশ হত্যাকারী সৌদি নাগরিককে গ্রেফতার করেছে। ঘটনার বিবরনে প্রকাশ নিহত বাংলাদেশীর রিয়াদের অভিজাত এলাকা ওলাইয়া তে মোবাইলের দোকানে সেলস্ম্যান হিসাবে কাজ করতেন। ঘটনার সময়ে মোবাইল নিয়ে তর্কাতর্কির সময়ে বিনা উস্কানীতে সাথে থাকা রিভলবার বের করে কিছু বুঝে উঠার আগেই গুলি করে । এখন ঐ সৌদি নাগরিকের পরিবার চাইবে বাংলাদেশে নিহত ব্যাক্তির পরিবারের সংগে আপোষ করে ২০/২৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে খুনিকে শিরোচ্ছেদ থেকে বাঁচাতে। আমার কথা হচ্ছে, সরকারের উচিৎ হবে নিহতের পরিবারকে এই ২০/২৫ লক্ষ টাকা প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয় থেকে দি্যে তাদের বলা যে কোন অবস্থাতেই যেন আপোষ না করে।নিহতের পরিবার আপোষ না করলে হত্যাকারী এবং তার সহযোগী অপর সৌদির শিরোচ্ছেদ কেউ ঠেকাতে পারবেনা।এটা যদি আপোষ করা হয় তাহলে আমরা যে মিসকিন এবং অর্থলোভী সেটা প্রমানীত হবে।জাতি হিসাবে আমাদের আত্ম-মর্যাদা আবারো ভুলুন্ঠিত হবে।আমরা যারা এখানে আছি তারাও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।সৌদিরা মনে করবে বাংলাদেশীদের মারলে টাকা দিয়ে আপোষ করে ফেলা যায়।শিরোচ্ছেদ হবার সম্ভাবনা নেই। আমরা যদি একটু শক্ত হই তবে কিছু দিন আগে যে এক মিশরীয় গার্ডের হত্যার অপরাধে আট বাংলাদেশীর শিরোচ্ছেদ করা হয়েছিল সেটার ঘাঁয়ে কিছুটা হলেও মলম লাগবে।এব্যাপারে প্রত্যেককে তার নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনমত গড়ে সরকারের উপর চাপ সৃস্টি করতে হব। যাতে নিহতের পরিবারকে ক্ষতি পূরণ দিয়ে এখানে বিচারটা নিশ্চিত করা যায়।
আপনারা অনেকেই হয়তো খবরের কাগজে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার খবরের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন যে গতকাল সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে এক বাংলাদেশীকে এক সৌদি নাগরিক গুলি করে মেরেছে।(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।নিহত বাংলাদেশীর নাম আনিসুর রহমান । বাড়ী ব্রাক্ষন বাড়ীয়ার সদর থানার শ্রীরামপুর গ্রামে।পুলিশ হত্যাকারী সৌদি নাগরিককে গ্রেফতার করেছে। এখন ঐ সৌদি নাগরিকের পরিবার চাইবে বাংলাদেশে নিহত ব্যাক্তির পরিবারের সংগে আপোষ করে ২০/২৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে শিরোচ্ছেদ থেকে বাঁচাতে। আমার কথা হচ্ছে, সরকারের উচিৎ হবে নিহতের পরিবারকে এই ২০/২৫ লক্ষ টাকা প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয় থেকে দি্যে তাদের বলা যে কোন অবস্থাতেই যেন আপোষ না করে।নিহতের পরিবার আপোষ না করলে হত্যাকারী এবং তার সহযোগী অপর সৌদির শিরোচ্ছেদ কেউ ঠেকাতে পারবেনা।এটা যদি আপোষ করা হয় তাহলে আমরা যে মিসকিন এবং অর্থলোভী সেটা প্রমানীত হবে।জাতি হিসাবে আমাদের আত্ম-মর্যাদা আবারো ভুলুন্ঠিত হবে।আমরা যারা এখানে আছি তারাও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।সৌদিরা মনে করবে বাংলাদেশীদের মারলে টাকা দিয়ে আপোষ করে ফেলা যায়।শিরোচ্ছেদ হবার সম্ভাবনা নেই। আমরা যদি একটু শক্ত হই তবে কিছু দিন আগে যে এক মিশরীয় গার্ডের হত্যার অপরাধে আট বাংলাদেশীর শিরোচ্ছেদ করা হয়েছিল সেটার ঘাঁয়ে কিছুটা হলেও মলম লাগবে। এব্যাপারে প্রত্যেককে তার নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনমত গড়ে সরকারের উপর চাপ সৃস্টি করতে হবে। যাতে নিহতের পরিবারকে ক্ষতি পূরণ দিয়ে এখানে বিচারটা নিশ্চিত করা যায়।সরকার ইচ্ছে করলে প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয় থেকেই এই টাকাটা দিতে পারেন। এর তহবিল প্রবাসীদের থেকেই নেয়া। আমরা মনে করব আমাদের বৃহত্তর স্বার্থে সরকার এই টাকাটা খরচ করেছেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৭