somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হঠাৎ দূর্ঘটনা...!

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মীম যে আমার বন্ধু ছিল এটা আমি কোন দিন বলবো না । আমরা একই ক্লাসে পড়তাম । একই সাথে ক্লাস করতাম তবুও আমাদের মাঝে সব মিলিয়ে কতবার কথা হয়েছে সেটা সম্ভবত একটু হিসাব করলেই বলে দেওয়া যাবে । চার বছর এক সাথে অনার্স করার পর মীম এমবিএ করতে অন্য ইউনিভার্সিটিতে চলে গেল । আমি মাস্টার্স শেষ করে বের বের হয়ে এই কোম্পানীতে ঢুকলাম । তখনই আমার মীমের সাথে আবারও দেখা হল । দুজন আমরা একই সাথে ট্রেইনি হিসাবে যোগদান করেছি ।

তারপর থেকেই মীমের সাথে আমার কথা বার্তা শুরু । অফিস এবং অফিসের বাইরে । পুরো অফিস ভর্তি নতুন মানুষ । কাউকে চিনি না । পরিচিত বলতে কেবল মীম । মীমের বেলাতেও কথাটা সত্য ছিল । তাই আস্তে আস্তে মীমের সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে লাগলো । ওর সাথে আমার অনেক কথা হত । সময় গুলো ভালই কাটতো ।

মীম ঢাকাতে একাই থাকতো । চাকরীর কয়েকদিন পরেই ও নতুন বাসা নিলো অফিসের কাছেই । আগে হোস্টেলে থাকতো চাকরির পর নিজের বাসা । সারা দিন দৌড়াদৌড়ি করে বাসা ঠিক-ঠাক করে দিলাম । চেনার পরিচয় বলতে এখন আমিই আছি । ওর বাবা মা মাগুরা থাকতো । আমারও সাহায্য করতে খারাপ লাগতো না । আসলে আমার নিজেরও খুব একটা চেনা পরিচয় কেউ নেই আরও ভাল করে বলতে গেলে আমি ইচ্ছে করেই চেনা পরিচিত মানুষ গুলো থেকে নিজেকে দুরে সরিয়ে রেখেছিলাম ।

ইভার বিয়ের হয়ে যাওয়ার পরে আমি আমার বাসায় আর কোন দিন যাই নি । বাবাকে হাজার বার বলার পরও যখন বাবা বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে ইভাদের বাসায় গেল না, তখন বাসার প্রতি একটা অন্য রকম অভিমান জমলো । ওর বিয়ের পর আর বাসাতে যাই ই নি কোন দিন । পড়া লেখা করা অবস্থাতেই নিজেকে অনেকটাই গুটিয়ে নিয়েছিলাম । তারপর কারো সাথেই ঠিক ঠাক মত পরিচয় নেই । বাকী জীবন একা একা থাকা অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেছি এবং নিজের সাথে বোঝা পোড়াটা সেরে নিয়েছিলাম অনেক আগেই ।

কিন্তু মাঝে মাঝে মন যে কারো সঙ্গ চাইতো না সেটা আমি বলবো না । অবশ্য সেই মনকে গলা টিপে ধরতে আমার খুব একটা কষ্ট হয় নি । তবুও মানব মন বলে কথা । মাঝে মাঝে খুব বেশি হাপিয়ে উঠতাম । তাই আমার জীবনে মীমের আগমন ।
মীমের সাথে মেশার আরেকটা কারন ছিল যে মীমের বিয়ে আগে থেকেই ঠিক ছিল । আমার আসলে এই দিকে যাওয়ার আর ইচ্ছে ছিল না । মীমের বিয়ে আগে থেকেই ঠিক থাকায় মীম নিজেও আমার দিকে ঝুকে পড়বে না এটা আমি নিশ্চিত ছিলাম । তাই ভাবলাম খানিক টা সময় যদি ওর সাথে কাটে কাটুক ।

সব কিছু ভালই চলছিলো । মাঝে মাঝে দুপুর বেলা মীমের বাসায় গিয়ে হাজির হতাম । কোন কোন দিন ওর মায়ের সাথে দেখা হয়ে যেত । মাঝে মাঝে ও মা কিংবা বাবা এখানে এসে থাকতো ওর সাথে । আন্টিও আমাকে ভালই জানতেন । তবে বেশির ভাগ সময় ও ফ্ল্যাটে একাই থাকতো । আমরা দুপুরের খাবারটা ওর ওখানে খেয়ে কিছু সময় গল্প করে আবারও অফিসের দিকে রওনা দিতাম ।
আমার আসলে কোন কিছু মনে হত না । অনেকেরই এরকম টা মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, এরকম একা একটা মেয়ের বাসায় যাওয়া কি ঠিক ! কিন্তু আমার কথা হল আমি যদি ঠিক থাকি তাহলে কে কি বলল তাতে কি যায় আসে । আর এই ব্যস্ত শহরে কে কার দিকে এতো খেয়াল দিয়ে বসে আছে ।

কিন্তু ঝামেলা বাঁধলো একদিন । ফেসবুকের ফিল্টার্ড মেসেজ চেক করতে গিয়ে দেখলাম এক লোক আমাকে সেই ভাষা গালাগালাজ করেছে । তার ভেতরে একটা লাইন এমন আছে যে আমি নাকি অন্যের বউয়ের দিকে নজর দিই ।
আমার মাথায় কিছুই ঢুকলো না । ফেসবুকে কিছু ছবি আপলোড দেওয়া আর মাঝে মাঝে কিছু দুয়েক লাইনের স্টাটাস ছাড়া আমি তেমন কিছুই কোন দিন করি নি । বাস্তবে জীবনে আরও না । তাহলে আমাকে এই কথা বলার মানে কি !
একবার মনে হল ইভার স্বামী হবে হয় তো । কিন্তু এই লোক আমাকে কিভাবে চিনবে আর ইভার বিয়ের পর থেকে তো আমি ওর সাথে তো আর কোন কোন প্রকার যোগাযোগ করার চেষ্টাও করি নি ।
তাহলে ?

আমি কি রিপ্লাই দেব সেটা চিন্তা করতে লাগলাম ।
নাকি ব্লক করে দেব ?
কিন্তু কৌতুহল হল । একটা মানুষ, যাকে আমি চিনি না জানি না আমাকে কেন খামোখা গাল গালাজ করবে ?
প্রোফাইলে গেলাম লোকটার ।
একজন মিউচুয়্যাল ফ্রেন্ড ।

অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম সেই মিউচু্য়্যাল ফ্রেন্ডটা আর কেউ না, মীম ।
এবাউট ইনফোতে দেখলাম লোকটা থাকে আমেরিকাতে ।

আমার মোটেই বুঝতে কষ্ট হল না যে এই লোকটা কে । যদিও মীম কেবল আমাকে বলেছিলো একটা ছেলের সাথে তার পারিবারিক ভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে আছে তবে কোন দিন লোকটার ব্যাপারে আর কিছু বলে নি । এমন কি লোকটার নামও আমাকে বলে নি । আমিও এই বিষয়ে জানতে চাই নি ।

আমি লোকটার মেসেজের উত্তর দেওয়ার আগে মীমকে ফোন দিলাম । ও সব শুনে কিছু সময় চুপ করে রইলো । তারপর বলল
-তুমি কি এখন আমার বাসায় আসতে পারবে ?

ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত ৯টার মত বাজে । আগামীকাল ছুটির দিন । তাই খুব একটা সমস্যার হওয়ার কথা না । আমি আর কোন কিছু না ভেবে মীমের বাসার দিকে রওনা দিলাম । যখন পৌছালাম তখন প্রায় ১০ টা বেজে গেছে ।
আমার মাথাতে কিছু ঢুকছে না তবে মীমকে কেমন যেন শান্ত মনে হল । টেবিলে রাতের খাবার দেওয়া ছিল । মীম বলল খেতে খেতে কথা বলি !

আমি খাওয়া শুরু করলাম । খাবারের মাঝে এক সময়ে মীম বলল
-আসলে শামীমকে আমি এমন কিছু বলেছি যে ও তোমাকে দোষী মনে করছে !
শামীম হচ্ছে সেই লোকটার নাম যে আমাকে ফেসবুকে গালী দিয়েছে । আমি খাবার মুখে নিতে নিতে বললাম
-কি এমন বলেছো ?
-আসলে আমি ওকে কোন দিন বিয়ে করতে চাই নি । অনেকটা বাবা জোর করেই শামীমের সাথে আমার বিয়ে ঠিক করে রেখেছিলো অনেক আগে থেকে । আমি কোন দিন আমেরিকা যেতে চাই না । আমি এখানে থেকে নিজে কিছু করতে চাই ।
-তা তো বুঝলাম কিন্তু এর ভেতরে আমি এলাম কোথা থেকে ?
-আসলে .....।

মীম পাতের ভাত নিয়ে কিছু সময় নাড়াচাড়া করছিলো । ও যে কাজটা করেছে সেটা বলতে দ্বিধা বোধ করছে । আমি বললাম
-বল
-আমি বলেছি যে তোমার সাথে আমার কিছু চলছে !
-মানে ? কি চলছে ?
-মানে ......
এই কথাটা বলে মীম আমার দিকে তাকালো । তারপর মাথা নিচু করে বলল
-মানে তোমার সাথে প্রেম চলছে । তুমি আমাকে প্রোপোজ করেছো আর আমি মানাও করতে পারি নি । আর সেই সাথে আমার বাসায় তুমি নিয়মিত আসো !

শেষ কথাটা শুনে আমার গলায় ভাত আটকে গেল । সামনের গ্লাস থেকে পানি খেয়ে কোন মতে ভাতটা বুক দিয়ে নিচে নামালাম । শেষ লাইন টা দিয়ে মীম আসলে কি বুঝিয়েছে আমার সেটা বুঝতে মোটেই কষ্ট হল না, অন্য কারো বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা না । মীম নিচের দিকে তাকিয়ে রয়েছে এক ভাবে ।

মীম কিছু সময় পরে আবার বলল
-তোমার সাথে আমার অনেক ছবি তোলা আছে । সেগুলো কিছু পাঠিয়েছি ।

আমি কি বলবো ঠিক বুঝলাম না । মীম মাথা নিচু করেই রইলো । আমি আবারও খাওয়াই মন দিলাম । খেতে খেতেই মনে হল মীম নিজের একটা ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য আমার নাম ব্যবহার করেছে । আমার অবশ্য কি বা যায় আসে । সব কিছু পরিস্কার হল । শামীম সাহেব কেন আমাকে গালী দিয়েছে সেটা বুঝতে পারলাম । আমি বললাম
-তো এখন কি অবস্থা ? শামীম সাহেব কি বিয়ে ভেঙ্গে দিয়েছে ?
মীম আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি রাগ কর নি ?
-নাহ ! একটু কনফিউজ ছিলাম । এখন ওকে । সমস্যা নেই । বিয়ে কি ভেঙ্গে গেছে ?
-হুম !
-খুশি তুমি ?
-খুব !

মীম হেসে উঠলো । আমিও হাসলাম ।

ঐদিন মীমের বাসা থেকে বের হতে হতে ১২টার মত বেজে গেল । আমি ভেবেছিলাম ঝামেলা মনে হয় এখানেই শেষ । কিন্তু আমি কি ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছি সেটা আমি নিজেও জানতাম না তখনও । শুক্রবারে আর মীমের সাথে আমার দেখা হল না । কোন কথাও হল না। শনিবার সকালে মীমের ফোনেই আবার ঘুম ভাঙ্গলো । সকাল বললে ভুল হবে । দুপুরের দিকে । আমি ছুটির দিনে লম্বা ঘুম দেই ।

মীম বলল ওর বাসায় যেন এখনই আসি । আমার মনে হল দুপুরেরও মনে হয় ওর বাসায় দাওয়াত দিতেই ও ফোন দিয়েছে । ফ্রেশ হয়ে রওনা দিলাম । যখন মীমের বাসায় এসে হাজির হলাম তখন একটা বড় রকমের ধাক্কা খেলাম । মীমের বসার ঘরে মীমের বাবা বসে আছে । এবং সেই সাথে আমার বাবা বসে আছে ।

আমার বাবা এখানে কেন ?
আমার মাথার ভেতরে কিছু ঢুকছে না । আমার বাবার তো এখানে আসার কথা না কোন ভাবেই । তাহলে এখানে কেন ?

আমাকে দেখে বাবা এগিয়ে এল । আমাকে খানিকটা জড়িয়ে ধরে বলল
-তুমি যে নিজের জীবন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছো এটাতেই আমি খুশি । মীমকে আমাদের খুব পছন্দ হয়েছে ।
-মানে ?

আমি কোন উত্তর না পেয়ে কেবল বোকার মত তাকিয়ে রইলাম মীমের বাবা আর আমার বাবার দিকে । আমি কোন কথা না বলে বাড়ির ভেতরের দিকে হাটা দিলাম । ভেতরের ঘরে মীমের মা সাথে আমার নিজের মাও ছিল । মা আমাকে ধরে কত রকম কথা বলতে লাগলাম তবে আমার কানে কিছু ঢুকছে না । আমার চোখ খুজছে মীম কে । একটু পরেই আমি মীমকে দেখলাম ঘরে ঢুকতে । ওকে দেখতে খুব একটা চিন্তিত মনে হল না । আমি সবাই কে ছাড়িয়ে মীমকে নিয়ে বারান্দায় চলে এলাম । বললাম
-কি হচ্ছে এসব ?
-আসলে আমি ভাবি নি এটা এমন দিকে যাবে ।
-কেমন দিকে ?
-শামীম আর ওর পরিবার নিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার সময় বাবাকে তোমার কথা বলেছে । আরও অনেক কথা !

আমি মীমের দিকে তাকিয়ে আছি । অনেক কথা বলেছে বলতে মীম কি বোঝাতে চেয়েছে বুঝতে পারলাম । মীম বলল
-আসলে কোন মেয়ের বাবাই এসব সহ্য করবে না ।
-তারপর ?
-বাবা এসে তোমার কথা জানতে চাইলো । তারপর ..........
তারপর কি হল আমি বুঝতে পারলাম । আর সেই সাথে মীম যে কোন কথা বলে নি সেটাও বুঝতে পারচি । ওর অবশ্য আমার ব্যাপারে সত্য কথা বলার কোন উপায় ছিল না । বললে হয়তো ওর বাবা বিশ্বাস করতো না । আর বিশ্বাস করলে তো আবার নতুন ঝামেলা শুরু হয়ে যেত । কিন্তু আমার বাবা মা এখানে কিভাবে এল ! আমি বললাম
-কিন্তু আমার বাবা মা এখানে কেন ?
মীম বলল
-আসলে একদিন তোমার মোবাইল থেকে আমি কয়েকদিন আগে তোমার মায়ের নাম্বার টা নিয়ে ছিলাম । মনে আছে ?
-আছে !

মীম আমার ফ্যামিলির সাথে আমার সম্পর্কের কথা জানতো । ওর ইচ্ছে ছিল যেন আমার সাথে আমার ফ্যামিলির সম্পর্কটা আবার ঠিক হোক । তাই নাম্বার টা নিয়েছিল আমার মায়ের সাথে কথা বলার জন্য ।
-বাবা তোমার সাথে যোগাযোগ করার আগে তোমার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করেন । তারপর আজকে সকালে তোমার বাবা এখানে হাজির । দুজন মিলে কি কথা বলেছে আমি জানি না । তবে দুজনেই এই সিদ্ধান্ত উপনীত হয়েছেন যে আমাদের বিয়ে হওয়া উচিৎ !

আমি কি বলবো আসলেই খুজে পেলাম না । মীমের দিকে তাকিয়ে মনে হল ও এই বিয়ে নিয়ে খুব খুশি ! আমি বললাম
-তুমি কিছু বললে না ? বললেন না সত্য টা ?
-মাথা খারাপ ? তাহলে বাবা আমাকে আবারও ঐ শামীমের সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে !
-তাই বলে তুমি আমাকে ডুবাবে ?
মীম মুচকি হেসে বলল
-ঐ আমেরিকার থেকে তুমি অনেক ভাল । বড় কথা তোমার সাথে আমার আন্ডারস্ট্যান্ডিং টা অনেক ভাল । তোমার সাথে বিয়ে হলে আমাকে চাকরি ছাড়তে হবে না । আমরা একই সাথে জব করতে পারবো । আর তুমি বল আমার সাথে তোমার সময় ভাল যায় না ?
-যায় কিন্তু তার মানে ......
-আগে যেমন গিয়েছে সামনেও যাবে । বুঝছো ? এখন যা হচ্ছে হতে দাও তো

মীম আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলো তখনই মীমের মা এসে বলল কাজী নাকি চলে এসেছে । এখনই ওকে তৈরি হতে হবে । আমি আমার মাকে হাসি মুখে এগিয়ে আসতে দেখলাম । মায়ের হাসি মুখ অনেক দিন পরে আবার দেখতে পেলাম । মা তো ধরেই নিয়েছিলো আমি হয়তো আর কোন দিন বিয়েই করবো না কিন্তু এই হঠাৎ করেই এভাবে আমার সাথে মীমের এরকম সম্পর্কের কথা শুনে ওনারা দুজনেই খুব খুশি হয়েছে নিঃসন্দেহে ।

একবার মনে হল সবার ভুলটা ভাঙ্গিয়ে দেই । মীমের সাথে আমার কি হয়েছে কিংবা ওর সাথে আমার কেমন রিলেশন এটা সবাইকে জানিয়ে দেই কিন্তু পরক্ষনেই মনে হল, থাকুক ।

কি দরকার ! যা হচ্ছে খারাপ তো না ! জীবনে কত দুর্ঘটনাই তো ঘটে !

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ট্রাম্প ভাইয়ের প্রেসিডেন্সিয়াল টিমের সদস্য এর মধ্যে এই তিন জন সদস্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

লিখেছেন অতনু কুমার সেন , ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

প্রথম জন হলো: জেডি ভান্স, উনি মেবি ভাইস প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন। ভদ্রলোকের বউ আবার ইন্ডিয়ান হিন্দু। ওনার নাম উষা ভান্স। পেশায় তিনি একজন অ্যাডভোকেট।

দ্বিতীয় জন হলো বিবেক রামাস্বামী। এই ভদ্রলোক আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২



বিশ্ব ইসলামের নিয়মে চলছে না।
এমনকি আমাদের দেশও ইসলামের নিয়মে চলছে না। দেশ চলিছে সংবিধান অনুযায়ী। ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চললে পুরো দেশ পিছিয়ে যাবে। ধর্ম যেই সময় (সামন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসল 'আয়না ঘর' থাকতে রেপ্লিকা 'আয়না ঘর ' তৈরির প্রয়োজন নেই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৮


স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ৫ই আগস্ট সর্বস্তরের জনতা রাস্তায় নেমে এসে। শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসন আমলে অসংখ্য মানুষ কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি হাজার কথা বলে

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

আগস্টের ৩ তারিখ আমি বাসা থেকে বের হয়ে প্রগতি স্মরণী গিয়ে আন্দোলনে শরিক হই। সন্ধ্যের নাগাদ পরিবারকে নিয়ে আমার শ্বশুর বাড়ি রেখে এসে পরদিনই দুপুরের মধ্যেই রওনা হয়ে যাই। আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। নিজের বানানো টেলিস্কোপ দিয়ে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯






ঢাকায় নিজের বাসার ছাদ থেকে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি তুলেছেন বাংলাদেশি অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার জুবায়ের কাওলিন। যে টেলিস্কোপ দিয়ে তিনি এই ছবি তুলেছেন, সেটিও স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×