মিশরীয় ফারাওদের মত-
পিরামিডে বসবাসের জন্য, ইহজীবনের
প্রিয়তম বস্তুগুলোকে জোগাড় করার চেয়ে
ধীরে ধীরে প্রিয়দের অপ্রিয় হয়ে যাওয়াকে আমি বেশি Preference দিই!
আমি চলে যাব,
তাই বলে কি ফুটপাথের ভিখরী
তার গোঙানী থামিয়ে দেবে?
না শহরের সবচেয়ে বদনাম মেয়েটি
পাপমোচনের প্রার্থনায় বসবে না?
সকলেই নিজস্ব বলয়ের মধ্যে ঘূর্ণায়মান-
আমিও তাই, তবু ভাবতে ইচ্ছা করে
শুধু এক আমি-
সাহস করেছি ঐশ্বরিক বলয় ভাঙার!
যদিও ভাঙচুর কখনোই আমার স্বভাবগত নয়!
কেও কি আসলেই ঝরাবে সত্যিদগ্ধ অশ্রু?
পিতা-মাতা এই হিসাবের বাইরে...
তাঁরা চরম স্বার্থপর কন্যাটিরও মৃদু আঘাতপ্রাপ্তিতে
কেঁপে ওঠে ৬.৯ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পের মতো!
আমি মানুষের কথা বলছি,
ঈশ্বরের জাগতিক রূপের কথা, আজ বাদ থাকুক!