somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মৃত্যু পথের যাত্রীদের জন্য শব্দ সংকলন

১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এই চিঠিটা কখনও তোমার চোখে পড়বে কিনা জানি না । অবশ্য চোখে না পড়লেও কিইবা আসে যায় । যা হওয়ার তা হবেই হবেই । আর যা হবে তা আমি কিছুতেই আটকাতে পারবো না । এইভাবে বলছি বলে ভেবো না, কিছুতেই আমার কিছু আসে যায় না । সত্যিটা হলো, আমি খুব করে চাইছি তোমার চোখে পড়ুক । তুমি দেখো কতটা কষ্টক্ষরণ হয় আমার বুকের ভিতরে । যদিও না দেখলেও তুমি জানো , আমি জানি । জানি বলেই তোমার গারো বিষাদ চোখ, নির্লিপ্ত থাকার বোকা চেষ্টা দেখে আমার মায়া হয় । যে খেলায় দুইজনেরই পরাজয় সেখানে কেউ সুখী হতে তো পারে না । তাই যে নিপুন ব্লেড শিল্পী কলিজার ঠিক মাঝখানে যে অপূর্ব শিল্পকর্ম আঁকছে তাতে ভিজে যাচ্ছে আমাদের চোখের কোণ থেকে পুষে রাখা স্মৃতিঘোর পর্যন্ত । ব্লেডটা কেড়ে নিতে খুব ইচ্ছে করছে কিন্তু মাঝে মাঝে ইচ্ছে করলেও কিছুই করা হয়না । তীব্র বিষণ্ণতাতেই চিরমুক্তি মনে হয় । চুইয়ে পড়া স্মৃতির জন্য জেগে থাকতে চেয়েছি যে রাত এখন তার ফুরাবার অপেক্ষায় থাকি । দীর্ঘ পথে হঠাৎ পাশে তোমাকে না দেখে পিছন ফিরে তাকালে দেখি আছে কেবল অপার্থিব হাহাকার । দাবা বোর্ডের মতো ছকে বাঁধা জীবনটা আরও আঁটসাঁট হয়ে যায় একেরপর সৈন্যসামন্ত হারিয়ে । তাই আমার সব ইচ্ছেরাই ডায়েরির পুরনো পাতায় হলুদ হয় । কেউ দেখে না কেউ জানে না পোস্টারের জীবন বয়ে চলা নিছক অজুহাতহীন ।

আচ্ছা, আমার লিখাটা কি এলেমেলো মনে হচ্ছে ?? মনে হচ্ছে, লিখাটা খসে পড়া তারার মতো দিশাহীন ছুটে চলেছে ?? কে জানে হবে হয়তো । হলেই বা কি । তুমি তো জানোই আমি প্রচণ্ড স্বার্থপর । তোমাকে স্বস্তি দিতে সুখে থাকার অভিনয় করতে পারছি না আমি । তোমাকে শান্তি দিতে ইচ্ছে করছে না । বারবার বুঝিয়ে দিতে ইচ্ছে করছে, তোমাকে ছাড়া আমার চলে না । তোমাকে ছাড়া আমার শুকনো কলমে কান্না ভরেও শব্দ সৃষ্টি করতে পারি না , পারি না আমার পলকতলে সুখ মাখিয়ে স্বপ্ন জন্ম দিতে , আমার বন্ধ্যা হৃদয় বারবার শুধু কষ্ট কষ্ট বলে চিৎকার করতে চায় পুরোটা লিখা জুড়ে । ভালোবেসে না হোক, করুণা করে । দুইদণ্ড, একটি সেকেন্ড বা কেবলই একটি ক্ষণ, আরও একবার তুমি রয়ে যাও আমার কাছে ।


আমি জানি, এই লিখাটা পড়লে তুমি আরও জর্জরিত হবে । ডুকরে কেঁদে আমাকে খুঁজবে, যে আমাকে তুমি ভালবাসতে চেয়েছিলে । বারবার জানতে চাইবে, কোথায় সেই আমার জেদ, কোথায় আমার পুরুষোচিত অহংকার , কোথায় আমার একলা চলার ওইচিত্যবোধ । হায় তুমি যদি জানতে, পুরুষের জীবন মানে ভালোবাসার জন্য তৃষিত থাকার জীবন । তুমি যদি জানতে, পুরুষের জীবন মানে সর্বহারা হয়ে ভালোবাসার জীবন......



সোবহান সাহেবের জীবনকে সর্বহারার জীবন কি বলা যায় ?? মানুষের সংবিধানে যতরকম অজুহাত আছে বেঁচে থাকার তা সবই তিনি হারিয়েছেন । এখন তিনি প্রতিদিন অজুহাত খোঁজেন । এই ৬৮ বছর বয়সে এসে বেঁচে থাকার জন্য নতুন সংবিধান রচনা করা কঠিন । এই জগতের সবকিছু আইন আর অজুহাত তারুণ্যের জন্য । বৃদ্ধদের জন্য কঠিন এক ঈর্ষা আর জীবনের সমান দীর্ঘ সব দীর্ঘশ্বাস ছাড়া কিছু নেই । তবুও তাদের বেঁচে থাকতে হয় । বেঁচে থাকার জন্য সৃষ্টি করতে হয় নিত্যনতুন ফাঁদ । কিন্তু তার খবর আমরা কয়জন রাখি । আমরা দেখি, সোবহান সাহেব প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে একবার বারান্দায় এসে বসেন , সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঠিক সেই একইভাবে বসে থাকেন । দোতালার উপর থেকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন রাস্তার দিকে । রাস্তার মানুষেরা বড় ব্যস্ত মানুষ । তারা কোনও দিকে তাকায় না । অথচ উপরের দিকে যদি তাকাতো তাহলে এক করুণ বৃদ্ধকে দেখতে পেতো । একা , মানবসঙ্গের জন্য তৃষিত । কেউ না দেখলেও সোবহান সাহেব সবাইকে খুব মনোযোগ দিয়ে দেখেন । প্রতিটা মানুষের গায়ে লেগে থাকে অসংখ্য গল্প । সেইসব পড়ার চেষ্টা করেন । আমরা যদি উপরের দিকে তাকাতাম তাহলে দেখতাম, সোবহান সাহেব খুব আস্তে বিরিবির করে কথা বলছেন। এই কথা তার নিজের সাথে নয় । মানুষের সাথে । যে মানুষটি তার শরীরে খুব হতাশা বয়ে বেড়াচ্ছে, তিনি তাদের মনে মনে বলেন, কেন এতো হতাশা গো?? নিজের উপরে ভরসা রাখো । যে মানুষটি শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছে বিপুল আনন্দের গল্প তাকে দেখে তিনি বলেন, বাবা এই সুখের দিনে দুঃখের দিনগুলোর কথা কিন্তু ভুলে যেও না । তাহলেই সুখ দীর্ঘস্থায়ী হবে । আমরা যদি উপরে তাকাতাম তাহলে সোবহান সাহেবকে দেখলেই আমাদের মন ভালো হয়ে যেতো । আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা কেবলই হেঁটে যাই নিজেদের দিকে পাশ ফিরে। এই কারনে সোবহান সাহেবের বাসার একতালায় যে তরুন দম্পতি থাকে সে ছেলেটিও জানেন না তিনি তাকে কত অপছন্দ করেন । তাকে অপছন্দ করেন কারণ একদিন এমন টোনাটুনির জীবন তারও ছিলো, সেসব কথা কথা বড় বেশি মনে পড়ে যায় । ছেলেটিকে যখন মেয়েটির জন্য শাড়ি আনতে দেখেন, মুখে আসন্ন সুখের পূর্বাভাস নিয়ে, তখন তার মিসেস সোবহানের কথা মনে পড়ে । শাড়ির দোকানে নিয়ে গেলে সে কিসব কাণ্ডই না করতো । একবার তিনি শাড়ি এনে লুকিয়ে রাখলেন বিশেষ দিনে দিবেন বলে, কিন্তু তার আগেই মিসেস সোবহান শাড়িটা আবিষ্কার করে ফেললেন, তারপর কি কান্নাকাটি, নিশ্চয়ই সোবহান সাহেব অন্যকারও জন্য শাড়ি কিনেছে । সেসব দিনের কথা মনে করেন আর দীর্ঘশ্বাস ফেলেন । কতদিন হয়েছে মিসেস সোবহান মারা গেছেন?? দশ বছর?? কিংবা তারও বেশি?? সোবহান সাহেবের মনে হয় অনন্তকাল , অনন্তকাল তিনি একা আছেন । সোবহান সাহেবের বুক দুমড়ে যায় । আমরা যারা হঠাৎ কালে ভাদ্রে উপরের তাকিয়ে সোবহান সাহেবকে দেখি তারা কোনোদিনও জানতে চাই না তিনিও কাঁদেন কিনা খুব কষ্টে । ভাড়াটিয়া মেয়েটাও জানেন না, সে যখন তার সন্তান সম্ভবা হওয়ার খবরটি দিচ্ছিল তখন সোবহান সাহেবের চোখের কোণায় জল জমেছিলো । তার মনে পড়ে গিয়েছিলো, তার একমাত্র নাতিটি থাকে সুদূর আমেরিকায় । আজ তিন বছর হয়ে গেছে তিনি তার মুখ দেখেননি । যেমন মুখ দেখেননি তার সন্তানের । প্রতি বছর আসার কথা থাকলেও কোনওবারই তাদের আশা হয়না। তারা জানতে চায়না, বুঝতেও না, তিনি যে বেঁচে আছেন তার একমাত্র অজুহাত, মৃত্যুর আগে তিনি শেষ আরেকবার তাদের দেখতে চান । আমরা সেসবের কিছুই জানবো না । জানবো না আমরা অনেক কিছুই কারন আমাদের নিজেদের জানতেই সময় শেষ সেখানে সমাজের জন্য নিতান্তই অপ্রয়োজনীয় একজনের জন্য আমাদের কেনও কৌতূহল হবে । হয়তো একদিন সোবহান সাহেবের নিঃসঙ্গতা থাকবে না । হয়তো একদিন তীব্র যাতনা তিনি আর সইবেন না । সেইদিন আমাদের মনে কিছু প্রশ্নের জন্ম হবে । আমরা কিছু জানবো, অনেক কিছুই জানবো না । প্রকৃতি সুনিপুনভাবে উত্তর আড়াল করে । আর আমাদের অল্প জানাতেই সুখ । অনেক প্রশ্নের উত্তরই আমরা কখনই জানবো না ।



অথচ তুমি ঠিক চলে যাবে, চলে যাবে কারণ কিছু প্রশ্নের উত্তর আমাদের জানা নেই । তুমি চলে যাবে কারণ আমাদের সম্পর্কের কোনও ভবিষ্যৎ নেই । আমাদের মাঝে যাই থাক, আমরা যেভাবেই চাই পরস্পরকে, একটা জায়গায় এসে আমাদের থমকে যেতেই হয় । কারণ আমাদের চাওয়ার পরিণতি কোনও সুন্দর গল্প হবে না । আমরা সারাজীবন একসাথে হাঁটতে পারবো না । একদিন তোমার পথ তোমাকে আলাদা করে নিতে হবে কারণ তোমার সাথে চলার জন্য যে যোগ্যতা তা আমি কোনোদিন অর্জন করতে পারবো না । কিংবা আমার পাশে থাকার জন্য যে আত্মদান তা দেওয়ার মতো মানসিক জোর তুমি কোনোদিন ধারন করতে পারবে না । তাই এই ভালো, আরও জটিলতর বিধ্বস্তটার আগেই দুইজনের আলাদা হয়ে যাওয়া । জানি, সব জানি । এও জানি, আমার অজস্র প্রতিশ্রুতি তোমার বিশ্বাস টলাতে পারবে না । আমার বিপন্ন ভালোবাসা তোমাতে এনে দিবে না শিকল ভাঙ্গার শক্তি । তবুও কেনও এতো অসহায় লাগে । সব জেনেও ইচ্ছে করে লোভ দেখাই তোমাকে, একটা দিপ্তিময় জীবনের । লোভ দেখাই খুব বৃষ্টিতে চা এর কাপ হাতে রিকশায় চড়ে অচেনা রাস্তায় হারিয়ে যাওয়ার , লোভ দেখাই তুমি যখন কাঁদবে প্রতিটা অশ্রুকণাকে মুক্তো বানিয়ে দেওয়ার ।

কিন্তু জীবন এক জলজ্যান্ত বাস্তব। তাই এভাবে হয়না । তুমি বারাবার আমাকে বোঝাও, আমি বুঝি । আর সব মেয়ের মতোই, তুমিও নিশ্চয়তা চাও এক স্থিরতার । নিরাপত্তা চাও ভবিষ্যতের । আর আমি মানেই অনিশ্চয়তায় ভরা অস্থিরতা । আমি মানেই ভবিষ্যৎ নিরাপত্তাহীনতা । আমি জানি, আমার বাস বর্তমানে আর তুমি দেখো অনেকদুর । আমার জন্য তোমার তীব্র স্রোতে বাঁধ পরে ঠিক এইখানে । আমরা পরস্পরকে হারিয়ে ফেলি ঠিক এইখানে । আমি তোমার অসংখ্য কান্নার কারণ । তবুও আমার মনে হয়,এখানেই সব সুখ । া আমি পারি তোমাকে কালবৈশাখীর মতো এক তীব্র জীবনের স্বাদ দিতে । আমার সীমাবদ্ধতা তোমাতে নিহিত । আমি ভেংগেচুরে যাওয়ার আগেই তুমি আমাকে উদ্ধার করো ।



সোবহান সাহেবের গলা ভেঙ্গে আসতে চায় । তিনি আবারও প্রশ্ন করেন , এইবারেও আসবি না?? টেলিফোনের ওপাশ থেকে তার পুত্রের গলা ভেসে আসে , না বাবা । হচ্ছে না ।

- কেনও?? তুই কথা দিয়েছিলি এই সামারে যত ঝামেলাই হোক আসবি ।
- হ্যাঁ বাবা আমি চেষ্টাই করেছি কিন্তু পেরে উঠছি না ।
- না না আমি কোনও কথাই শুনবো না , তোকে আসতে হবে ।
- বাবা প্লিজ বোঝার চেষ্টা করো । আমার কি যাওয়ার ইচ্ছে করে না ?? কিন্তু এদিকে এতো ঝামেলা, অনেক চেষ্টা করেছি ।
- কতদিন তোদের দেখি না । কত আশা ছিলো দেখবো ।
- বাবা আমারও তো ইচ্ছে ছিল । ইচ্ছে ছিলো এইবার বাবা ছেলে দাদু মিলে আম্মার কবর জিয়ারত করবো । হলো না ।
- থাক আমাকে আর সান্ত্বনা দিস না ।
- উফ বাবা বাচ্চাদের মতো করো কেনও ?? আমেরিকা থেকে বাংলাদেশ আসা এতো সহজ না কেনও বুঝতে চাও না ।
- আমাকে আর কিছু বোঝাতে হবে না তোদের ।

সোবহান সাহেব নিজেকে ধরে রাখতে পারেন না। কেঁদে ফেলেন । তিনি ফোন রেখে দেন । চিন্তাশূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন দেওয়ালের দিকে । তার খুব কষ্ট হচ্ছে । প্রচণ্ড কষ্ট ।



তোমার কষ্ট আমার সহ্য হয়না । তোমার মলিন মুখ, ভেজা চোখ আমাকে গুড়িয়ে দেয় । আমার সাথে অনিশ্চয়তায় ভরা মাপা হাসির চেয়ে দূর থেকে তোমার উচ্ছলতা দেখা অনেক আনন্দের । তাই শেষমেশ ভাবি, একবার অন্তত তোমার মতো করে ভাবি । ভেবে নেই, তবে তাই হোক, যা তুমি চাও । আমার ভাঙ্গা স্বপ্নের শেষ টুকরোর মতো নিঃসঙ্গতাটুকু আমারই থাক, ইচ্ছেগুলো পূরণ করে নিবো নাহয় ইচ্ছে মতো কষ্ট দিয়ে । মন শক্ত করে ভাবি, তোমাকে নাহয় যেতেই দিবো যতটা দূরে তুমি শান্তি পাও । তোমার শান্তি দেখে হয়তো আমি সুখী হবো না, কিন্তু সান্ত্বনা তো থাকবে, আমিও তোমার শান্তির কারণ ।

কিন্তু এতটা মহান তো আমি নই । হলে আগের লাইনেই চিঠিটা শেষ করে দিতাম । দিতে পারলাম না । কারণ আমার ইচ্ছে করছে, আমার খুব ইচ্ছে করছে, লিখি, যেও না .........



আমি টেবিল ছেড়ে উঠে দাঁড়ালাম । চিঠিটা অসমাপ্তই পরে রইলো । থাকুক । ভালো লাগছে না । এই বিভ্রান্তি, কি চাই আমি , এই মৃত্যুপথযাত্রী সম্পর্ক রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিষ হয়ে ছড়িয়ে পড়ে । আমি বারান্দায় এসে দাঁড়াই । শেষ রাতের আকাশ মরে পড়ে আছে মাথার উপর । ঠাণ্ডা সব তারাগুলো শব বয়ে যায় ক্লান্তিময় আলো জ্বেলে । আমি সামনে তাকাই । সামনের বিল্ডিঙে সোবহান সাহেবের ঘরে আলো জ্বলতে দেখে অবাক হই । এতো রাত তো কখনও জাগতে দেখিনি তাকে । জানালা দিয়ে তাকাতে চমকবার পালা । একটা পিস্তল কপালে ঠেকিয়ে বসে আছেন তিনি । সম্ভবত আত্মহত্যা করতে যাচ্ছেন । আমার উচিৎ এখন দৌড়ে তার বিল্ডিঙে যাওয়া, মানুষ ডাকা, তাকে উদ্ধার করা । কিন্তু আমি কিছুই করলাম না । মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাকিয়ে আছি সোবহান সাহেবের দিকে । যাক, কেউ একজন তো জীবনের সব ছোটখাটো মোহ থেকে মুক্তি পেয়েছে । কেউ একজন তো সব ছেড়ে দিতে পারে এক মুহূর্তেই । সবসময় সমাজের বোঝা মনে হয়ে আসা লোকটার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ হয় । সোবহান সাহেবের প্রশান্তিময় মুখের দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে প্রার্থনা করি, ডু ইট ম্যান জাস্ট ডু ইট ...............

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৩
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×