somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্নাফ

৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তোমাকে পুড়িয়ে ভস্ম করতে অথবা তোমার সংবেদনশীল ত্বক ব্লেডের একেকটা পোঁচে কেটে ফেলে রক্তাল্পনা আঁকার ইচ্ছে আমার কখনও ছিলো না। আমাকে তুমি স্নাফ আর্টিস্ট বলে দোষারোপ করতে পারো, কিন্তু তার আগে জেনে নাও যতটুকু ভালোবেসেছিলে তার চেয়ে বেশি ঘৃণা করতে পেরেছিলে কী না? আমার জন্মদিনে তুমি বিদেশী ব্র্যান্ডের টি শার্ট উপহার দিয়েছিলে, আমি খুশী হয়েছিলাম। কিন্তু আমার আসন্ন মৃত্যুদিবসের জন্যে ভাবো নি কিছুই। হয়তোবা তুমি এখন আমার স্বাস্থ্য বিষয়ক কুশলাদি জেনে দেশের গড় আয়ূর সাথে মিলিয়ে স্বস্তিবোধ করবে, বাড়তি সাবধানতা হিসেবে সিগারেটের প্যাকেট ছিনিয়ে নেবে। লাভ কী তাতে বল? তোমাকে ভালোবাসি এই মিথ্যা কথাটা বলতে আর ভালো লাগে না, কিন্তু তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো এই সত্যিটাই বা কীভাবে অস্বীকার করি! তুমি থাকো বরঙ, যেয়ো না, তুমি আমার পাপস্বত্ত্বার মঞ্চে নগ্নিকা হয়ে থাকো, তবে সাবধান, টিকেট বিক্রয়ের ক্ষেত্রে! সব টিকেট আমি কিনে নেবো। আমি একইসাথে দর্শক, পরিচালক এবং পাপেটমাস্টার হব। তোমাকে কাটবো, দেখবো, ছিড়বো, এবং গড়বো। এরকম ভালোবাসাবাসি আমার ভালো লাগে। জাস্ট ডোন্ট টেল দ্যাট ইউ লাভ মি। আমিও বলবো না কখনও। আমাদের ঘৃণার ক্যাটালগ সম্পূর্নভাবে না পড়ে কীভাবে ভালোবাসি বল? পড়েছো তুমি? না পড়ে থাকলে পড়...

আমি কখনও সন্ত হিসেবে দাবী করি নি নিজেকে। অবশ্য এই যুগে এরকম প্রাগৈতিহাসিক নাছোড় ভন্ডামি করাটাই হাস্যকর। তবে যুগের সাথে সাথে আমাদের ভন্ডামির খোলনলচে পাল্টে গেছে। মহৎ অলীকবাণী প্রচারকদের শ্বাশ্বতবাণী অবক্ষিপ্ত হয়ে টুকরো টুকরো জোড়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে পৃথিবীর প্রেমমন্ডলে। আমি তোমাকে কখনও বলি নি ভালোবাসি, আমি তোমাকে কুর্ণিশ করতে চেয়েছিলাম নতজানু ক্রীতদাসের মত, তোমাকে বধ করতে চেয়েছিলাম কসাইয়ের মত, দুঃখজনক ব্যাপার এই যে, তুমি দুটোর তীব্র সামঞ্জস্য বুঝতে না পেরে ভালোবাসা নামক একটা মাঝামাঝি নিরাপদ পন্থায় আমাদের সম্পর্ককে রূপদান করতে চেয়েছিলে। তোমাকে বিদায়চুম্বন দেয়ার সময় লজ্জায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলে, কিন্তু শুভাকাঙ্খীদের বদান্যতায় পাওয়া আগুনপাপঘরে সহিংস যৌনাভ ৩০০ মিনিটে আমাকে খাঁমচে, কামড়ে একাকার করেছিলে। প্রস্থানপর্বে আমার শার্টের বোতাম ঠিকমত লাগিয়ে দিয়েছিলে যেন আঁচড়গুলো ঢেকে থাকে, কাউকে জবাবদিহি করতে না হয়। আর তোমার ওড়না দিয়ে ঢেকে দিয়েছিলে গলার দাগ।
কেন?
কেন প্রিয় সন্তর্পণীকা? কার থেকে লুকোতে চেয়েছিলে নিজের গভীর বুনো আবেগ? কেন বেড়ে উঠতে দাওনি তোমাতে বুনে দেয়া লালাভ অগ্নিবীজ? এত সমঝোতা করে যে আমি থাকতে পারি না! আমাকে বেড়ে উঠতে দাও নি লতানো গাছের মত তোমায় অবলম্বন করে, আমাকে গুল্মাকৃতি দিতে কে বলেছিলো?

আর এখন তুমি চাইছো সাম্প্রতিক প্রতিক্রীয়াশীল প্রবণতাগ্রস্থ প্রণয়োন্মাদ প্রস্তরযৌনের প্ররোচণা?

*
-আচ্ছা আমার অমত নেই। তবে...
আমি দ্বিধা করি বলতে।
-তবে কী? আর অমত নেই আবার কেমন কথা? নেগেটিভলি পজিটিভ কথা বলাটা মোটেও ভালো শোনায় না!
-ঠিকাছে, তাহলে পজিটিভলি নেগেটিভ কথা বলি?
-মানে! নেতিবাচক ব্যাপারই বা আসবে কেন?
-নেতিবাচকতা এড়িয়ে সুশৃঙ্খল সুখের জীবনের স্বপ্ন দেখাটা যে আমার বড় অশ্লীল মনে হয়!
-আই লাভ ইউ!
-হাহাহাহাহাহাহা! স্টপ মেকিং জোক বেইবি!
-আমাকে বিস্তারিত বলবে? তুমি আসলে কী চাও? আর ইচ্ছা হলে হাস্য উৎপত্তির কারণটাও বলতে পারো।
-কী চাই? কেন, তোমাকে চাই! কিন্তু সেইসাথে তোমাতে হারাতেও চাই চিরতরে। যেন আর কখনও উঠে আসতে না পারি!
-কী আছে আমার মধ্যে? কেন আমাতে হারাতে চাও?
-কী আছে তোমাতে? সেটাই তো খুঁজে ফিরছি। এখনও জবাব পাই নি। তবে তোমার সহায়তা পেলে পাবো নিশ্চয়ই! দুঃখিত, তোমার সহায়তার কোন প্রয়োজন আমার নেই। আমাদের সম্পর্কটা পারস্পরিক হলেও আমার দৃষ্টিভঙ্গীর থই পাবে না কখনও তুমি। আমাদের চুম্বন, প্রতিশ্রূতি, সঙ এর মত সংলাপ সব দূরে সরিয়ে রেখে আমাকে একটু শল্যবিদ হবার সুযোগ দাও!
-প্লাস্টিক সার্জারি হলে রাজি আছি।
-হাহাহা! জানতাম! না, তোমাকে আমি এ্যাঞ্জেল সার্জারি করব।
-পরীতে রূপান্তরিত করবে?
-দেখতেই পাবে!

*
অপারেশন থিয়েটার
তোমাকে আমি এ্যানেস্থেসিয়া দেবো না, ডিয়ার এ্যাঞ্জেল। এর চেয়ে এসিড দিই বরঙ? তুমি পোড়ো, তুমি দগ্ধ হও, ঋদ্ধ হও, শুধু বৃদ্ধ হয়োনা কখনও। না, এমন ভেবো না যে লিটমাস টেস্টের মত তোমার অম্লত্ব অথবা ক্ষারত্ব পরীক্ষা করছি। আমি নিতে চাই তোমার পোড়া দেহের কড়া ভাজা গন্ধ। আমি ক্লান্ত তোমার নেইলপলিশ আর লিপস্টিক এবং অন্যান্য কসমেটিক এর মেকি ইরোটিক গন্ধে। আমার মাথা চক্কড় দেয়। আমার আরো ভেতরে ঢুকতে ইচ্ছে করে। এই শল্যাগারে কোন সহযোগী নেই আমার, একা একা কীভাবে কর্তন কীর্তন অথবা দহন মেহন করে তোমাকে সামলাই বলতো? এ কী! উঠছো কেন? সটান শুয়ে থাকো শয়তানের মত চাতুর্যময় ধৈর্য্য নিয়ে অপারেশন বেডে। তোমাকে আমি পুড়ন্ত পরী বানাবোই। অথবা দেহলোভী দেবী।
-খুব বাজে বকছো অনেকক্ষণ যাবৎ! আমাকে এইসব বাজে বিশেষণযুক্ত দেবী, পরী বানিয়ে কী লাভ? এর চেয়ে এসো আমরা... (কিছু বাংলা সিনেমার ডায়লগ দিই)
-প্রথমত, একটা সুস্পষ্ট বিভাজন রেখা দাড় করানো দরকার। তোমাকে মানবী হিসেবে ভালোবাসতে চাই না আমি। এই পৃথিবী অজস্র মানবী দিয়ে ভরপুর। তুমি দেবী হও, পরী হও, অথবা শয়তান হও। হয় আমার খুব কাছে থাকো, নয় তো অনেক দূরে যাও। কাছাকাছি থেকে ভালোবাসতে পারি না যে আমি! আমি শয়তান হলে তুমি দেবী হবে, তুমি শয়তান হলে আমি খুব ভালো মানুষ হয়ে যাবো কথা দিচ্ছি! আর তুমি পরী হলে তোমার জন্যে অন্যমাত্রার পৃথিবীতে অপেক্ষা করব সারাজীবন।
-সে বুঝলাম, কিন্তু এইসব কাটাকুটি, আগ্নেয় উপাখ্যান কেন? এসিড! কেন?
-ওহ! তুমি আমার স্বগোতক্তি কেন যে বোঝো না! অবশ্য বোঝার কথাও না! তোমাকে পুড়িয়ে ভস্ম করতে অথবা তোমার সংবেদনশীল ত্বক ব্লেডের একেকটা পোঁচে কেটে ফেলে রক্তাল্পনা আঁকার ইচ্ছে আমার কখনও ছিলো না। আমাকে তুমি স্নাফ আর্টিস্ট বলে দোষারোপ করতে পারো, কিন্তু তার আগে জেনে নাও যতটুকু ভালোবেসেছিলে তার চেয়ে বেশি ঘৃণা করতে পেরেছিলে কী না? আমার জন্মদিনে তুমি বিদেশী ব্র্যান্ডের টি শার্ট উপহার দিয়েছিলে, আমি খুশী হয়েছিলাম। কিন্তু আমার আসন্ন মৃত্যুদিবসের জন্যে ভাবো নি কিছুই। কেন তুমি আমাকে ঘৃণা করতে পারো না? কেন তুমি আমাকে ভালোবাসার জীর্ণ খাঁচায় বন্দী করে রাখতে চাও আজীবন? আমার দমবন্ধ লাগে তুমি বোঝো না? কেন আমাকে বেঁধে রাখো তোমার কেতাদুরস্ত জীবনের ফাঁসে? বোঝো না ওরা আমাকে দেখে হাসে?
-কারা?
-আমাদের ভালোবাসা!
-ভালোবাসা?
-এই তো এতক্ষণে একটা প্রশ্নবোধক চিহ্ন দিয়ে সম্মানিত করলে আমাদের সম্পর্কটাকে। এসো তবে অপারেশন শুরু করা যাক?
-স্টপ ইট! আমি যাবো এখন। বিকালে ভ্রু প্লাক করতে যেতে হবে। তারপর একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে। এতক্ষণ খামোখা তোমার অপারেশন টেবলে শুয়েছিলাম। প্লাস্টিক সার্জারি, এ্যাঞ্জেল ট্রান্সপ্লান্ট যত্তসব বকোয়াজ! গেলাম!

*
তুমি যত দূরে সরে যাও তোমার ছায়া ঘন হয়ে বেষ্টন করে আমাকে। যাও, যাও,যাও আরো দূরে। কত দূরে যাবে! বিউটি পার্লার বা কমিউনিটি সেন্টার! ভালোবাসার ন্যাতানো অন্তর্বাসটা জলে ডুবিয়ে ভালোভাবে কেঁচে নেড়ে টাঙিয়ে দিই বারান্দায়, সবার দৃষ্টিসীমানার মধ্যে। সবাই দেখো, প্লিজ দেখো, আমাদের ভালোবাসার কচলানো বস্ত্রবিলাস। কী খুশী? এখন আমাকে আমার দূরবর্তীনির সাথে একান্তে সময় কাটাতে দাও!
-আমার অনেক পাপ।
তার ছায়ার গভীরে ডুবে গিয়ে আমি বলি।
সে আমাকে আরো নিবিড়ে জড়িয়ে ধরে। এই নিবিষ্টতা কেটে যায় ফোনের শব্দে। ছায়ার অধিকারিনী ফোন করেছে। আমি ফোন বন্ধ করে দিই।
-এসব বলতে নেই। আচ্ছা তুমি না তোমার পাপমঞ্চে আমাকে নগ্নিকা হিসেবে দেখতে চেয়েছিলে? দেখবে না এখন?
-তোমাকে কতরূপে দেখতে ইচ্ছে করে, কখন যে কোনটা তার হদীশ খুঁজে পাই না।
-আমাকে ব্যবচ্ছেদ করতে চেয়েছিলে, করবে না?
-কেমন করে করব তুমি এত কাছাকাছি থাকলে। এই ছোট্ট ভালোবাসার পর্ণ কুটিরে আবদ্ধ থাকতে ভালো লাগে না। তুমি যাও! ছায়া বা কায়া দুটোই সাফোকেটিং। আমাকে আমার পাপ, তীব্রতা আর বুনোবোধ নিয়ে থাকতে দাও!
-আমাকে তোমার প্রয়োজন নেই?
-প্লিজ, অশ্লীল শব্দ বলো না!
-কোনটা অশ্লীল শব্দ?
-প্রয়োজন! তোমাকে আমার প্রয়োজন আছে অবশ্যই, তবে তুমি দূরে চলে গেলেই কেবল।
-খিক খিক খিক! তরে এত সহজে ছাড়তাছি না!
-ইয়াহ! ইউ আর ইন দ্যা রাইট ট্র্যাক নাউ! তরেও অত সহজে ছাড়তাসি না।
-রাইট ট্র্যাক না কচু! ফোন চেক কৈরা দেখ কী মেসেজ আইছে। থাক তর চেক করা লাগবো না, আমিই কয়া দেই, "জানু, কী কোরটেশো? খাইষো? টোমাকে অন্নেক মিশ কোরটেশি" খিক খিক খিক!

হায় আমি! এই ছায়াটাকে অবলম্বন ভেবে দুরবর্তীনিকে ভালোবেসে অনুভূতিপ্রপাতে ভেসে যেতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সে কেন যথেষ্ঠ দূরে যায় না! কেন আমার সাথে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ অথবা নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে?

তবে তাই হোক!

স্নাফ
এ ছাড়া আর কোন উপায় ছিলো না। আমার বয়ে চলা অভিশাপ এবং পাপ, আমার ঘোরের ঘরে বসবাস, আমার অযোগ্যতা, অপরিণামদর্শিতার বিপরীতে তার অপাপবিদ্ধ হাসিমুখ, সমঝে চলার প্রয়োজনীয় সতর্ক রসদ, দূরদৃষ্টি আর মেয়াদ বাড়ানো ভালোবাসার মেদবহুল শরীরের চাপে ক্রমশঃ হারিয়ে যাচ্ছিলাম, পিষ্ট হচ্ছিলাম। ছোট্ট খাঁচাটার সংকীর্ণতা আর ভালোবাসার ঠোক্কর ক্ষতবিক্ষত করছিলো আমাকে। আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিলো এরকম একটা ঠোক্কর। কিন্তু আমার দেখার ইচ্ছে কখনও মরে নি। তাই বাধ্য হয়ে হাতে ছুরি তুলে নি। তার শরীরে এলোপাথারি ভাবে ছুরিকাঘাত করতে থাকি, তার রক্ত, গোঙানি, অবিশ্বাস আর ঘৃণা আমাকে আবেগী করে তোলে। আমি আরো তীব্রভাবে তাকে আঘাত করতে থাকি। তার ছলকে আসা রক্ত সঞ্জীবনী সুধার মত কাজ করে আমার অন্ধত্ব ঘুচিয়ে দেয়। আমি আবার তাকে দেখতে পাই! হ্যাঁ, এবার যেমনটা দেখতে , চেয়েছিলাম, ঠিক তেমনই! সে আমাকে ভয় পায়, দূরে সরে যেতে চায়, আমার মৃত্যুকামনা করে, আমাকে অযোগ্য অপুরুষ বলে গালাগাল করে। আমি তার শরীরে খুব যত্ম করে ব্লেড দিয়ে লিখি, "যদি যুদ্ধ করার সাহস না থাকে, তাহলে দয়া করে আর কখনও ভালোবাসার কথা বলো না, যদি দূরে যাবার সাহস না থাকে তাহলে দয়া করে আর কাছে আসার চেষ্টা করো না, যদি ফিরে আসার শক্তি না থাকে, তবে কখনও চলে যাওয়ার কথা বলো না"।
এতগুলো কথা চামড়ায় খোদাই করে দিতে যথেষ্ঠ শ্রম হয় আমার। আমি ঘুমিয়ে পড়ি ওকে জড়িয়ে ধরে।

সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি সেও আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে। রোদরঙা লিপস্টিকে তার ঠোঁটদুটো খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।

আমাকে তুমি স্নাফ আর্টিস্ট বলে দোষারোপ করবে না আর কখনও নিশ্চয়ই!

গল্পটি স্লিপনটের স্নাফ গানটি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা । গানটি খুঁজে দেবার জন্যে স্পেশাল থ্যাংকস ফাহাদকে








১৪২টি মন্তব্য ১৪২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×