somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সন্তান উৎপাদন কমিয়ে ফেললে বৈষ্ণয়িক উষ্ণতাও কমবে-- তাই কি?

০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অতিরিক্ত জনসংখ্যা প্রাকৃতিক ভারসাম্যকে নষ্ট করে দিচ্ছে। ধরুন এটা একটা হাইপোথিসিস। প্রকৃতি কিন্তু ছাড়বার পাত্র নয়। অত্যাচারিত হলে প্রকৃতি নিজেই নিজের ব্যবস্থা করে নেয়। সেটা ধীর গতিতে হতে পারে, তড়িৎ গতিতেও হতে পারে।

বর্তমান সময়ে নিউক্লিয়ার ডিজাস্টার, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেনস এগুলোর পর বিজ্ঞানীর সব চেয়ে বড় মাথা হল বৈষ্ণয়িক উষ্ণতা বা গ্রীন হাউজ ইফেক্ট নিয়ে। এই গ্রীন হাউজ ইফেক্ট কি, কেন ক্ষতিকর, কোন কোন গ্যাস দায়ী, কিভাবে বাড়ছে- এতাে সব কিছুর বিশদ তথ্য নিচের লিঙ্কে আছে। পড়ে নিবেন এখান থেকে।

সংক্ষেপে যদি বলতে হয়, তাহলে বলব, প্রকৃতিতে বিশেষ কিছু গ্যাস আছে যারা সূর্যের আলো এবং তাপের বিকিরন ও নির্গমন কে বিজ্ঞান সম্মত ভাবে নিয়ন্ত্রনে রাখে। যদি নিয়ন্ত্রনে না থাকে তাহলে খাদ্য চেইন ভেঙ্গে পরবে। পৃথিবীর বাস্তু চক্রে অনেক রদবদল হবে। যেটা ইতোমধ্যে ভয়ঙ্কর রুপে শুরু হয়েছে ।

এখন বলি গ্যাসগুলোর কথা: কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO2), মিথেন (CH4), নাইট্রাস অক্সাইড (N2O), কিছু ইন্ডাসট্রিয়াল গ্যাস (CFC, HFCs, PFCs, SF6, NF3) এবং পানির বাষ্প বা মেঘ। এই গ্যাসগুলো বায়ূমন্ডলের অনেক ওপরে গিয়ে বলয় তৈরী করে যেটা তাপের কিছু অংশ পৃথিবীতে প্রবেশ করতে দেয় । আবার কিছু অংশ নিজেরা শোষণ করে। অন্যদিকে পৃথিবী থেকে সব টুকু তাপ বেরিয়ে যেতেও বাধা দেয়।

এই গ্যাসগুলো একটা নির্দিষ্ট অনুপাত আছে। সেটা ভেঙ্গে পড়ছে। ঘনত্ব বেড়ে যাচ্ছে। বর্তমান সময়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক হিসেবে ধরা হয় CO2, প্রায় ৬০%। পরেই আছে মিথেন (২০%), CFC (১৪%) আর ইন্ডাসট্রিয়াল গ্যাস ৬%।



কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO2) বা মিথেন (CH4) এর পরিমান বাড়ে যদি গাছ বা বনভূমির পরিমান কমে যায়, বেশি আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত শুরু করে, সমূদ্রের শেওলা, প্লাঙ্কটন, বা জলজ উদ্ভিদ মারা যায় দুষণের কারনে, যদি গবাদি পশু পালন বেশি হয়, যদি খনি থেকে কয়লা, গ্যাস, পেট্রোলিয়াম পদার্থ বেশি উত্তোলন করা হয়, যদি সমূদ্রের তলদেশে জমে থাকা মিথেন গ্যাসের উদগীরন বেশি হয়, মরুভূমির বালুটটের জমে থাকা গ্যাস বেশি নির্গত হয়, যদি খাদ্য শস্য বেশি উৎপাদিত হয়।

এখন CFC বা ইন্ডাসট্রিয়াল গ্যাস কিভাবে বাড়ে সেটা শুনন: এসি, ফ্রিজ, শীতলীকরন মেশিন, বডি স্প্রে প্রভৃতিতে CFC ব্যবহার হয়। এই গ্যাসটা বানিজ্যিক ভাবে তৈরী করা হয়। তাই যত বেশি উপরের পন্য গুলো ব্যবহার হবে, তত বেশি গ্যাস বায়ূমন্ডলে অবমুক্ত হবে। আবার সিমেন্ট তৈরীতে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে, কসমেটিক তৈরীতে, কৃষি যন্ত্রাংশ বা সার তৈরীতে, পাবলিক সার্ভিস দিতে , অসংখ্য খাতে ইন্ডাসট্রিয়াল গ্যাস তৈরী হয় বা ব্যবহৃত হয়।


ধৈর্য্য নিয়ে গ্যাস সম্বন্ধে এত কিছু বললাম কারন, গ্যাসের উৎস গুলো কি কি, সেটা জানাতে। ধরুন ১৯০০ শতকে পৃথিবীর জনসংখ্যা ছিল ২০০ কোটি, বর্তমানে ৮০০কোটি প্রায়। বাচ্চা কাচ্চা আর স্বামী স্ত্রী মিলে যদি ৩ সদস্যের একটা পরিবার হয়, সেখানে ৬ সদস্যের পরিবারে অবশ্যই খরচ দ্বিগুন। এটা বুঝতে রেকট সাইন্স জানা লাগে না।

ফূটবল টিম, ক্রিকেট টিম, হাডুডু টিম + দর্শকগ্যালারি ভারানোর মত একক বিশাল পরিবারের জনক সামনে দাঁড়ান মহান পুরুষ।



এখন কাজের কথায় আসি। বেশি জন সংখ্যা মানে বেশি চাহিদা। যেখানে চাহিদা বেশি সেখানে যোগান দিতে হয় বেশি। বেশি যোগান মানে বেশি ব্যবসায়িক চিন্তা ভাবনা। মানে প্রফিটের কথা মাথায় রেখেই উৎপাদনে যাওয়া। মানে বিপর্যয় বা পরিবেশের ক্ষতি বেশি।

মানুষের মৌলিক চাহিদার (খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা) পাশাপাশি সৌখিন জীবন যাপনের চাহিদাও আছে। ধরুন আপনি বাসায় এসি লাগাবেন, মার্কেটে- সেন্ট্রাল এসি, বাসে-কারে এসি, গায়ে বডি স্প্রে, ফাস্ট ফুড বা ফ্যাক্টরি ফুভ খাওয়া। বিলাসী জীবনের প্রভাবে আপনি অসুস্থ্য হবেন বেশি, মানে বেশি মেডিসিন গিলতে হবে, মানে প্রচুর ফার্মাসিটিক্যাল কম্পানি হবে। চাহিদা বা পন্যের বাজার যেহেতু আছে, তাই জেলায় জেলায় ইন্ডট্রিয়াল প্লেস হবে, বিসিক এরিয়া হবে... সবশেষে দেখুন, গ্রীন হাউজ প্রক্রীয়ায় প্রভাব পড়ছে, ভেঙ্গে যাচ্ছে স্বাভাবিক সিস্টেম।

তাহলে ভাবুন শুরুটা কোথায় হোল? অতিরিক্ত জনসংখ্যায়। পরিবারের সদস্য সংখ্যা কম মানে কম চাহিদা। সব পরিবারের কম সদস্য মানে দেশের জনসংখ্যাও কম হবে। সারা বিশ্বে যদি সেটা হয়, তাহলে প্রকৃতি অটোমেটিক নিজের ক্ষত ঠিক করে নিতে পারবে। জনসংখ্যা কম মানে ইন্ডাস্ট্রি কম উৎপাদন করবে, কম উৎপাদন মানে জীবস্ম জ্বালানী কম ব্যবহার, গ্যাস, কাঠ, প্রেটোলিয়াম পদার্থ কম ব্যবহার। গরু, মুরগি, মাছ কম উৎপাদন মানে CO2 ও CH4 কম উৎপাদন। ক্যামিকেল ব্যবহার কম মানে নদী-সমূদ্রে কম দূষন, মানে জীববৈচিত্র ঠিক থাকবে। কার্বন শোষণ বেশি হবে।

কাজেই প্রিয় ভাই ও বোনেরা সন্তান জন্মদান কমিয়ে ফেলুন। ছেলে হােক মেয়ে হোক ১টি সুস্থ্য সন্তান-ই যথেষ্ট। আর বোঝেন তো, বেশি বাচ্চা মানে বেশি যন্ত্রনা। এমন না যে, বেশি বাচ্চা জন্ম দিলে সরকার আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা দেবে। ইসলাম আর ইয়াহূদি ধর্মে অবশ্য বলা হয়েছে, বেশি সন্তান জন্ম দিলে সৃষ্টিকর্তার বেশি সন্তুষ্টি মিলবে। বেশি সন্তুষ্টি বা নেকি কিভাবে পাবেন যদি আপনার ইনকাম হয় হারাম, যদি নামাজ বা যাকাত আদায় না করেন, যদি কবরে শুয়ে শুয়ে ৪-৫ টা বাচ্চার অভিশাপ কুড়াতে থাকেন? মাঝ খান থেকে যেটা হবে, পৃথিবী বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়বে আমাদের জীবদ্মশাতেই। তাই নিজেকে কন্ট্রোল করেন। বংশের প্রদীপ ১ টাতেই গাঁট বাঁধা থাক।


আমার ধারনা, এতোক্ষণে আপনি আমার লজিকে কিছুটা সায় দিতে শুরু করেছেন। কিন্তু ঘটনার পেছনেও ঘটনা থাকে। শুধু জনসংখ্যা কমালেই হবে না। সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই আছেন তা যে ধর্মেরই মানুষ হোক স্বীকার করবেন। দু একটি ধর্ম স্বম্বন্ধে আমার সাধারন জ্ঞান আছে যাতে বলা হচ্ছে, দুনিয়া এক সময় ধ্বংস হবে সেটা শেষ জামানার পরে হোক আর কলি কালের শেষে হোক। সৃষ্টিকর্তার পরিকল্পনার বিকল্প তো কিছু নেই। সেটা বাস্তবায়ন হবেই। যারা নাস্তিক, তার অন্তত যানেন, প্রকৃতির একটা নিজস্ব চক্র আছে, ভাঙ্গা গড়ার ভেতরেই সব চলে। সৃষ্টি হলে তার ধ্বংসও অনিবার্য।

কেন বললাম এক কথা: বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, কোন কারন ছাড়াই সমূদ্র তল থেকে মাত্রারিক্ত মিথেন বেরিয়ে আসেছে। এদিকে যে হারে এন্ট্রাকটিকার বরফ গলার কথা, তার চেয়েও বেশি অনুপাথে বরফ গলছে, যার কোন লজিক নেই। চেপে থাকা জীবানু আর গ্যাস বেরিয়ে আসছে । যেখানে বৃষ্টি হয় না, সেখানে শিলা বৃষ্টি হচ্ছে, রেকর্ড পরিমান বৃষ্টি হচ্ছে। পুরোন মৃত আগ্নেয়গিরি জেগে উঠছে। আফ্রিকা মহাদেশ দুভাগ হয়ে যাচ্ছে। ঘন ঘন সৌর ঝড় হচ্ছে। এগুলো আপনি কিভাবে নেবেন জানি না... তবে এটা সত্যি এসব ব্যাপারে আমার আপনার কোন হাত নেই।


জনসংখ্যা সীমিত থাকলে, হয়ত আমরা আরও কিছু দিন সুন্দর পৃথিবী দেখে যেতে পারব। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়ত আরও কিছু দিন স্ট্রাগল কম করবে।

ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ brri কে। তারা তাদের অবস্থান থেকে উদ্দ্যোগ নিয়েছে কিভাবে কৃষি জমি থেকে কম মিথেন ও কার্বন নি:স্বরন করা যায়। তারা একটি মেথড উদ্ভাবন করেছেন। লিঙ্ক এখানে।


সৌন্দর্য প্রিয় ভাই ও মেকাপ প্রিয় আপুরা: গ্রীন হাউজ প্রতিক্রিয়ায় গরম আরও বেশি পড়বে, সান বার্ন আরও বেশি হবে, আপনার ত্বক কালো হয়ে যাবে, মেলানিন বেশি হবে। স্কিন ক্যান্সার বেশি হবে। টিকটকারদের সূটিঙ করতে হবে রাতে... রাতের ঘুম হারাম। রাতে ঘুম কম হলে ব্রেনের সেল ড্যামেজ হয়, চোখের নিচে কালি পড়ে, সন্তান প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায়। আর দিনে ঘুমালে ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা বাড়ে। টেনশন আর টেনশন... এসি রুমে জিম করার দরকার নাই, টিকটক বানানোর দরকার নাই। বডি স্প্রে দরকার নাই, দরকার হলে দুবার গোসল করুন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যদেরকে ভাল রাখুন...

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬
২২৮ বার পঠিত
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

১. ০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বৈষ্ণয়িক উষ্ণতা কমাতে এ ধরণের আজিব পোষ্ট না লেখাও কাজে দিবে। সো....

০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

লেখক বলেছেন: আজিব নাকি আজব ? যাই হোক, মাথা ভর্তি যে আপনার অনেক ঘেলূ , নাম দেখে অনুমান করছি: ঋণাত্মক শূণ্য। শূন্য কখনও ধনাত্মক ঋণাত্মক হয় না। আর আমার তথ্য, ঊদ্দেশ্য বা মোদ্দা কথা বোঝার সময় হয়নি আপনার। পোষ্টে কিছু লিঙ্ক দেয়া আছে সেগুলো সাধারন মানুষ বুঝতে পারবে আশা করি। কমপেক্স লিঙ্কগুলো আমি দেইনি। আমি একটা বিষয়ে স্টাডি করি, তারপর লিখি সচেতন করতে।

যদি লেখাটা সত্যিই ফেলনা হয়, তাহলে আমি আপনার সাথে সহমত। এটাও এনার্জি নষ্ট করছে, এতটুকু হলেও উষ্ণতা বাড়াচ্ছে। গড়ে একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী ৩টাকা খরচ করে প্রতি ১০মিনিটে। গুগলে সার্চ দিলে যা কিছু পান, তার বিপরীতে ৪৭ টাকা গুগল খরচ করে জনপ্রতি প্রতিদিন, বছরে প্রায় ১৫০ ডলার মাথাপিছু।

বেশি গ্লোবাল / পাবলিক সার্ভিস মানে বেশি জ্বালানি বা এনার্জি খরচ করা। আন্ডাবাচ্চা কমাতে হবে... উপায় নাই।





২. ০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: মন্দ বলেন নাই। তো আপনার পরিবারের সদস্য কয়জন?

২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৩৩

লেখক বলেছেন: ১৮ কোটি ...

৩. ০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৬

কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মতে মুখ দিছে জিনি আহার দিবেন তিনি।তাই তারা জন্ম নিয়ন্ত্রন সমর্থন করে না।এসম্পর্কিত লেখাকে সমর্থন করে না।সেটা যে কারনেই হোক।তারা তালগাছের গোড়া শক্ত করে ধরে বসে আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৩৯

লেখক বলেছেন: কুরানে এটাও বলা হয়েছে যে, মানুষ তার কর্মের ফল ছাড়া আর কিছুই পাবে না।

যে সময়ে মুসলিম উম্মাহর সংখ্যা বাড়ানোর জন্যে উৎসাহিত করা হয়েছে, সে সময় অসুমলিমদের দল ছিল অনেক বিশাল। যুদ্ধ আর ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব স্থাপনে বিশাল জনসংখ্যা একটা বড় ভূমিকা আছে।

বর্তমানে চিনের দিকে তাকান। এর এত বিশাল সৈন্য বহর আছে যে, কোন অস্ত্র ছাড়াই লং মার্চে বের হলে বাংলাদেশের মত ছোট দেশ ধূলায় ছেয়ে যাবে।

৪. ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: প্রচুর গাছ লাগালেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪১

লেখক বলেছেন: আসেন শুরু করি। রাজশাহীর পদ্মার দুপাশ দিয়েই বিসমিল্লাহ...

৫. ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: সন্তান উৎপাদন কমানো কোন অবস্থাতেই সম্ভবপর নয়। বিনোদন করতে করতে সন্তান জন্ম হয়ে যায় - এটা ঠেকাবেন কিভাবে? সন্তান জন্মদান যদি খুব কষ্টকর পদ্ধতি হত, নারীর মত কষ্ট পুরুষকেও করতে হত - যৌন মিলন যদি প্রচন্ড কষ্টকর কোন কাজ হত, তাহলে বোধ হয় খুব ভালো হত।

২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪৫

লেখক বলেছেন: সেটা খুব যে ভাল হতো তা বোধায় নয়। চায়নাতে কি একটা ওষুধ বের হয়েছে। একটা ইনজেক্ট করলে ৫ বছর আর বিনোদনের ইচ্ছা জাগবে না।

আবার ভেকেটমি পদ্ধতি আছে, পুরুষরা গ্রহন করতে পারে। বিনোদন করতে পারবে, কিন্তু বাবা হতে পারবে না।

৬. ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:২৮

ষৃসহু১ বলেছেন: What kind of BitLife will you lead? Will you make every effort to act morally upright in an effort to become a model citizen before you pass away? You might find the love of your life, get married, start a family, and gain a respectable education and job along the road. It's a text-based game here https://bitlifegame.io

২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:০১

লেখক বলেছেন: আমি চমৎকার একটা ছিমছাম জীবন অতিবাহিত করছি। খুব সাধারণ জীবন যাপন আমার।

এক জীবনে সব কিছু হয় না। জীবনটা খুবই ছোট্ট। প্রমথ চৌধুরীর একটা কথা আমার খুব ভাল লাগে: "সিংহ হয়ে ঘুমিয়ে থেকে লাভ নেই। কুকুর হয়ে বরং ঘেউ ঘেউ কর।"

আমি মানুষ কে সচেতন করার চেষ্টা করেছি। করব..

৭. ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪০

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই এক বছরের পুরাতন লেখাটা পড়ে মনে হলো, ব্লগে কত চমৎকার লেখাই না আসে। জানিনা কেন এ লেখাটা এতদিন বাদে আমার চোখে পড়লো।

ব্লগে এমন বিষয়ের পা ঠক কম, আলাপ আলোচনার মানুষ আরো কম। তবু, এই বিষয়টি নিয়ে আপনাকে আরো লেখার অনুরোধ জানিয়ে যাচ্ছি।

২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪৭

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রাবণ।

কথা দিচ্ছি না, তবে চেষ্টা করব।

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=হয়তো কখনো আমরা প্রেমে পড়বো=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০০


পোস্ট দিছি ২২/১২/২১

©কাজী ফাতেমা ছবি

কোন এক সময় হয়তো প্রেমে পড়বো আমরা
তখন সময় আমাদের নিয়ে যাবে বুড়ো বেলা,
শরীরের জোর হারিয়ে একে অন্যের প্রেমে না পড়েই বা কী;
তখন সময় আমাদের শেখাবে বিষণ্ণতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

বর্তমান সরকার কেন ভ্যাট বাড়াতে চায় ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১০


জুলাই অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরশাসনে অতিষ্ঠ হয়ে জনগণ ছাত্রদের ডাকে রাস্তায় নেমে আসে শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটায়। অবশ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরিবের ডাক্তার জাফরুল্লাহ্ সময়ের চেয়ে অগ্রবর্তী মানুষ ছিলেন। শ্রদ্ধাঞ্জলি।

লিখেছেন রাকু হাসান, ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১০



“যুগে যুগে জড় জীব সবে পড়ে রবে নিবিড় অবেলায়
ধুলি ধূসর পদচিহ্ন আঁকা মরুর বালুকায়
”- নিজ জয়গায় গেয়ে গেছেন ডা জাফরুল্লাহ স্যার। অবিভক্ত বাংলার ভাসানী থেকে ডা জাফরুল্লাহ, এমন কিছু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনার অন্তরে ঠিক যা রয়েছে, আপনার জিহবা দিয়ে ঠিক তাই বের হবে।

লিখেছেন রিফাত-, ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৪১



"আপনার অন্তরে ঠিক যা রয়েছে, আপনার জিহবা দিয়ে ঠিক তাই বের হবে।"

এ কথাটি আমাকে একজন ভাই এশার সালাতের পরে বলছিলেন।

বেশ কিছুদিন আগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে কাজলার মোড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিপূরক.......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৯

পরিপূরক............

০৩ জানুয়ারী ২০২৪ খৃষ্টাব্দ, আমি ৬৭ বছরে পদার্পণ করেছি। অর্থাৎ আমার বরাদ্দ আয়ু সীমা থেকে ৬৬ বছর চলে গিয়েছে।
জন্মদিন মানেই মৃত্যুর আরও কাছে যাওয়া....
জন্মদিন মানেই জীবন পথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×