২০২৫ সালে আমি প্রথম যে পোষ্টটি দিয়েছিলাম, সেটির শিরোনাম ছিলো বাংলা লেখা ভুল দেখাচ্ছে?

হোমিওপ্যাথি নিয়ে ব্লগার রবিন হুড একটা পোষ্ট করেছেন। সেখানে কিছু ভাই ব্রাদাররা হমিওপ্যাথির গুষ্টি উদ্ধার করে দিয়েছেন, উনারা তথ্য প্রমান সহ বিভিন্ন লেখার কমেন্টও দিয়েছেন।

আমাদের কম্পিউটারটা কেনা হয় ২০০০ সালের এক ঝড়ের দিনে! প্রচন্ড ঝড়ের মধ্যে আব্বা আর ভাইয়া মিলে খুলনার জলিল টাওয়ারে গিয়েছিলেন কম্পিউটার কিনতে। ৫০,০০০+ টাকা দিয়ে কম্পিউটার কেনা হয়। তখন আমরা দুই ভাই কম্পিউটার সম্পর্কে এতটুকু জানি যে এতে অনেক কিছু করা যায়, আর বড় একটা বাটন থাকে, ঐটা চাপ দিলে... বাকিটুকু পড়ুন

আমি জন্মাইয়াছি ও বড় হইয়াছি খুলনায়। আমার এলাকা যদিওবা সিটি কর্পোরেশনের ভিতরেই পড়ে, তবুও আমি উহাকে মফস্বলই বলিবো। মফস্বলে বাড়িয়া ওঠার বিশেষ কিছু সুবিধা আছে, যাহা আজকাল আর শহরে তেমন একটা পাওয়া যায় না।

২০০৫-৬ সালের কথা। আমি তখন খুলনার একটা কোচিং সেন্টারের শিক্ষক। কোচিং সেন্টারের নাম "ঢাকা কোচিং"। মূলত ঢাকার মূল শাখার একটা বিভাগীয় শাখা এটি। এখানের মালিকের নাম নজরুল।

লেখাপড়া নিয়ে সাধারণ মানুষের থেকে আমার ভিউটা বেশ ভিন্ন। আমি আমার সন্তানদের উপরে লেখা পড়া নিয়ে হুদাই চাপ তৈরী করতে নারাজ।

২০১৭ সালটা আমার জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই বছরই আমি আমার ব্যবসা ছেড়ে সৌদী আরব যাই। সৌদী আরব যাওয়ার আগে পরে অনেক ঘটনা স্মৃতি হয়ে আছে। তার কিছু আনন্দের, কিছু দুঃখের, কিছু মজার আর কিছু বিরক্তিকর।

লেখাটা প্রচলিত একটা জোকস দিয়ে শুরু করি। তবে জোকসটি কাউকে হাসানোর উদ্দেশ্যে না। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে এই জোকস আপনি একাধিক বার শুনেছেন বা পড়েছেন। যাই হোক,

প্রতি বছর স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষার পর আমি অপেক্ষায় থাকতাম রেজাল্টের। তখন একটা কনফিডেন্স ছিলো যে আমি পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় হবো। আর রেজাল্ট বের হলেই কিছু গিফট পাওয়া যায়।

প্রায় ১৬ বছর পর ক্লাসমেট তপুর সাথে কথা। আমাদের বাড়ি পাশাপাশি এলাকাতে হলেও আমার ঢাকায় থাকা আর সৌদীতে থাকার ফলে বহু বছর দেখা হয়নি। খোঁজ খবরও তেমন রাখা হয়নি।

চারিদিকে হালকা হালকা গরম পড়েছে। শীত-বসন্তের শেষ হতে চলেছে, বৈশাখ আসন্ন। তবে আছে ফুরফুরা বাতাস, আকাশে প্রায় পূর্নিমার চাঁদ। দুদিন আগে বা পরে পূর্নিমা। খোকন মিয়া ফিরছিলেন বাজার থেকে, গুন গুন করে গান গাইছেন তিনি। বাজারে তার একটা মাছের দোকান আছে।

মফস্বল আমার পছন্দ হয়না মাত্র একটা কারণে, হ্যাঁ মাত্র একটা কারণ। সেটা হচ্ছে মফস্বল গুলিতে সবাই সবাইকে চিনে, এবং এখানে কিছু মানুষ থাকে যারা একজনের কথা কালেক্ট করে অন্যদের বলে বেড়ায়। এই কথা লাগা-লাগি আমার চরম অপছন্দের।

অফিসের বসকে ঠাটায় চড় দেওয়া একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক পদক্ষেপ। এটি শুধুমাত্র আপনার চাকরি হারানোর কারণ হতে পারে না, এমনকি আপনার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে।

ছোট থাকতে একবার আমার এক ফুফাতো বোন আমাকে খামছে দিয়েছিলো, তখন তার বয়স ৪ মাস মাত্র। সেই খামছির দাগ মুছতে প্রায় ৪ মাস লেগেছিলো, আর ব্যাথা সারতে প্রায় ৫/৬ দিন।

ডিপ ফেক প্রযুক্তি নিয়ে কিছু বলার আছে বলে মনে করি না। টেকনোলজী বেশ পূরাতন হলেও সম্প্রতি এর নাম-ডাক (হাক-ডাক) বা ব্যবহার বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে।