'ধর্মবিদ্বেষী' শব্দটির আবিষ্কার ছাগুদের হাত ধরে। ছিপিগ্যাং ওরফে আওয়ামী লীগকে ধার দেয়া ছাগুদের একটি ভাড়াটে বাহিনী অতি অবশ্যই আওয়ামী লীগের পতনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের মানুষ মধ্যপন্থী, তারা সউদি ধর্মের আল্লা কনসেপ্টটিতে বিশ্বাস করলেও এতদসংক্রান্ত বাকি বালছাল পুছেও না।
ছিপি গ্যাং এর চালক জনৈক সউদি ফেরৎ ব্যর্থ বালক। আওয়ামী অনলাইন বাহিনী থেকে এই মার্সেনারী অর্থ্যাৎ ভাড়াটে গ্যাঙটির উৎসাহদাতাও মধ্যপ্রাচ্যের ব্যাপারে সফট কর্নার রাখে, সম্ভবতঃ ছোটবেলা কাটানোর কুফল কিংবা মধ্যপ্রাচ্য ফেরৎ পিতার কারনে।
সউদি এজেন্সি সরাসরি বলতে না পেরে এরা ইসলাম ইসলাম, কিংবা ''আপনার ধর্মকে পুন্দিয়ে দিচ্ছে ধর্মবিদ্বেষীরা'' গান জুড়ে দেয়। ধর্মবিদ্বেষ আমাদের যদি থাকে, তার কারন সউদি সংস্কৃতির অপ-বিস্তারের রোধে আমরা চিৎকার করি।
আসুন ধর্মের আড়ালে লুকনো এই সউদি কাতারী এজেন্টদের মুখোশ খুলে দেই। এরা এখন মুক্তিযুদ্ধ, জয় বাংলার পেছনে লুকিয়ে সোনার বাংলাদেশকে ইসলামিস্ট করদ রাজ্যে পরিনত করে ফেলতে চায়।
মধ্যপ্রাচ্যে বিনা পয়সায় আমরা যে শ্রমিক নামক দাস পাঠাই, তার স্রোত চালু রাখতে, কিংবা সউদি সাম্রাজ্যের বিস্তারে, কিংবা পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ পুন একত্রীকরনে এই সিপি গ্যাঙ পরোক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
যেদিন এরা ধর্ম নিয়ে কথা বলা বন্ধ করবে, সেদিন যদি তাদের মুখে জয় বাঙলা শুনি, তখনই বিশ্বাস করা যাবে, নয়তো এদের দৌড়ের ওপর রাখা হবে।
অসাম্প্রদায়িক সোনার বাঙলায় সউদি কাতারী এবং পাকিস্তানী এজেন্টদের ঠাঁই নাই। যতোই মুখে জয় বাংলা বলুক না কেন, এরা পরোক্ষ পাকি এজেন্ট।