উপাচার্য পদত্যাগের সাথে সাথে জানিয়ে দেয়া হবে
দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় জাহাঙ্গীরনগরের অবস্থা বিগত ৩/৪ মাস যাব ভালো নেই। এখানে চলছে উত্তপ্ত আন্দোলন। কারণ একটাই স্বৈরাচারী শাসক (শরীফ এনামুল কবীর)’ এর পতন। গত ৩ বছরে উপাচার্য বড় বড় দালান-কোটা তৈরী করে অর্থের খেলা খেলেছেন বটে কিন্তু তার দলবাজি, পক্ষপাতমূলক আচরণ, বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ, আধিপত্য বিস্তারে ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করে নিজস্ব গ্রুপ গঠন (ভিসিলীগ) ছিল শিক্ষার পরিবেশ নষ্টের জন্য চরম সমালোচিত।
সর্বশেষ সাংস্কৃতিক জোট, ছাত্র ই্উনিয়ন, শিক্ষক সমাজ ও দেশের বিশিস্ট জনদের সংহতিতে উপাচার্যভবনের সামনে চলছে আমরণ অনশন কর্মসূচি। কিন্তু নির্লজ্জ উপাচার্য এতকিছুর পরেও বলছেন আমাকে যে নিয়োগ দিয়েছে তার কথা ছাড়া পদত্যাগের প্রশ্নই আসে না। তাই আজ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসাবে নিজেকে অপমানিত বোধ করছি বলেই এই লেখা।
অনির্বাচিত উপাচার্য
যে স্বৈরাচারী উপাচার্য পতনে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আমরণ আনশন তার নায়ক গোপালগঞ্জবাসী, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. আলাউদ্দিনের আস্থাভাজন রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবীর। যিনি বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৩-র অ্যক্ট ভঙ্গ করে অনির্বাচিত ভাবে গতিতে বসে আছেন।
শিক্ষক নিয়োগে রেকর্ড
বিশ্ববিদ্যালয়েল ইতিহাসে বিগত ৩ বছরে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনসহ একক আধিপত্য অক্ষুন্ন রাখতে পূর্ণিমার জোয়ারের মত শিক্ষক, কর্মকর্তা কর্মচারী নিয়োগ দেন উপাচার্য। মেধা নয় এসব নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনি রাজনৈতিক পরিচয়, আর্থিক ও আত্মীয়তার লবিংকে মানদণ্ড হিসাবে বিবেচনা করেন। বর্তমান উপাচার্যের আমলে রেকর্ড সংখ্যক ১৯৭ জন শিক্ষক নিয়োগ পেয়েছেন।
শিক্ষক নিয়োগে লবিং
ছাত্রলীগ লালন
অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসনের তিন বছর মেয়াদে ছাত্রলীগের অপকর্ম থেমে থাকেনি। ক্যাম্পাসকে ভিসি নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে ছাত্রলীগের মূল কমিটি বিলুপ্ত করে সৃষ্টি করেন উপাচার্যপন্থী ছাত্রলীগ।
২০০৯ সালের ছাদ থেকে ফেলে দেয়া ও সংঘর্ষের খন্ডচিত্র যা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়
তার বাহিনীর কাছে মজুদ থাকা বিশাল অস্ত্রভান্ডার দিয়ে উপাচার্যের হুকুমে বিভিন্ন এসাইনমেন্ট বাস্তবায়ন উপাচার্যপন্থী ছাত্রলীগের একমাত্র কাজ। অনিয়মের পাল্লা ভারী হওয়ার পরেও অছাত্র হিসাবে পরিচিত আজগর ও শরীফের মাধ্যমে প্রতিটি হলের নিয়ন্ত্রন নিজ হাতে রাখা, গঠনমূলক শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে বাঁধা, হামলা ও হুমকি প্রদান, পার্শ্ববর্তী এলাকায় মুরগী চুরি, যৌন নিপীড়ন (ইভটিজিং), পরিবহন ও টেন্ডারে চাঁদাবাজিসহ মাদকের রাজ্যে তৈরী করে চলছেন উপাচার্য শরীফ এনামুল কবীর।
জাবিতে আন্দোলনকারীদের ওপর উপাচার্যপন্ন্থী ছাত্রলীগের দফায় দফায় হামলা
জামায়াত পৃষ্ঠপোষকতা ভিসি শরীফ এনামুল কবীর
জামায়াত পৃষ্টপোষকতায় জাবি ভিসি
যৌন নিপিড়ন ও তাদের আশ্রয়
সম্প্রতি পত্রিকায় প্রকাশিত যৌন নিপীড়ক ও নিপীড়ক শিক্ষকদের আশ্রয়ের প্রকাশিত সংবাদ
টেন্ডার বানিজ্য
প্রতিটি অনুষ্ঠান ও মিডিয়ার সামনে উপাচার্য যেসব উন্নয়নের কথা বলে থাকেন তার মূলে রয়েছে তার এবং লালিত বাহিনীর টেন্ডারবাজি। টেন্ডারবাজিতে স্বয়ং উপাচার্যের প্রত্যক্ষভাবে জড়িতভাবে থাকার অভিযোগ রয়েছে। নবনির্মিত রফিক-জব্বার হলের নির্মাণ কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য ছাত্রলীগ নেতা মাহফুজ উপাচার্যের আশির্বাদে বাংলাদেশ ফাউন্ড্রি এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশ লিমিটিডের কাছ থেকে ৩২ লাখ টাকা আদায়ের চুক্তি করেন। পরবর্তীতে উপাচার্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আঁতাত করে চুক্তিকৃত ৩২ লাখ টাকা নিজেই আত্মসাত করেন। প্রতিবাদ করায় তিনি মাহফুজকে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেন। ১০ কোটি টাকার বাজেটে বরাদ্ধ ‘ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রে’র কাজ পছন্দের অনিক ট্রেডার্সকে পাইয়ে দেওয়ার জন্য ছাত্রলীগের মাধ্যমে পুরোনো কায়দায় ১০ লাখ টাকা দাবি করেছেন। এছাড়া বিনা টেন্ডারে মীর মশাররফ হোসেন হলের সামনের রাস্তা মেরামত, পুরাতন কলার সামনের ভবন মেরামত, কর্মচারীদের ক্যান্টিনসহ প্রায় ৩২ লাখ টাকার কাজ বিনাটেন্ডারে পছন্দের ঠিকাদারকে দেন। এর বিনিময়ে তিনি (ভিসি) হাতিয়ে নেন মোটা অংকের উৎকোচ।
জীব বৈচিত্র ধ্বংস
বর্তমান ভিসি গত বছরের ১জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থান থেকে গাছ কাটা শুরু করেন। পরিবেশ সংরক্ষণ আন্দোলনের ব্যানারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গাছ কাটায় বাঁধা দিলে ওই দিন গাছ কাটা বন্ধ থাকে। পরে ক্ষুব্ধ হয়ে উপাচার্য উপস্থিত থেকে পুনরায় গাছ কাটা শুরু করেন। ছুটির মধ্যে অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে না থাকায় ভিসি বিভিন্ন অজুহাতে গাছ কাটা শুরু করেন। ছুটির শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশের সামনে রাস্তার সড়কদ্বীপের পাশে ৫৬টি গাছ কাটার জন্য চিহ্নিত করেন। প্রথম দিনে ৪০টি গাছ কাটার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বাঁধার মুখে গাছ কাটা বন্ধ করতে বাধ্য হযন। বৃক্ষ নিদনের ফলে ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য যেমন কমেছে তেমনি বিশ্ববিদ্যালয় কোষাগারে কিছু অর্থও জমা হয়েছে। এরপর গাছ কেটে বিশ্ববিদ্যালয়ের টারজান পয়েন্টে হলুদ চাষ ও লেকে মাছ চাষের ইজারা দিয়ে অতিথি পাখি শূণ্য ক্যাম্পাস গড়ে তোলেন সম্মানিত ভিসি।
ক্ষমতায় টিকে থাকতে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ঘোষণা
জাবিতে ভিসি ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে নির্মাণ করতে চাচ্ছেন নতুন বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র! যা ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট ও শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে ফেলে দেবে।
জাবি বিদ্যুৎ কেন্দ্র মরণফাঁদ
ছাত্রলীগ বিতাড়ন (নিজস্ব গ্রুপ সৃষ্টি)
২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে তৎকালিন ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পক্ষের সঙ্গে আজিবুর-অয়ন পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনায় জাবি শাখা ছাত্রলীগের কমিটির কার্যক্রম এক মাস স্থগিত করে কেন্দ্রীয় কমিটি। ফেব্রুয়ারি মাসে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় কমিটি। এরপর ২০১০ সালের ১৯মে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ে রাশেদুল ইসলাম শাফিনকে সভাপতি ও নির্ঝর আলম সাম্যকে সাধারণ সম্পাদক করে ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু উপাচার্যের এলাকার (গোপালগঞ্জ) সাগর, শামীম পদ বঞ্চিত হওয়ায় তিনি এ কমিটিকে মেনে নিতে পারেননি। আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতার কাছে গিয়ে কমিটি ভাঙতে ব্যর্থ হয়ে নিজেই লিপ্ত হন নতুন ষড়যন্ত্রে।
প্রক্টরের সহায়তায় বঙ্গবন্ধ হল দখলের সময় ছাত্রলীগের ফেলে যাওয়া অস্ত্র
হলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২৩ মে রাত তিনটার দিকে মওলানা ভাসানী হলের ছাত্র ও বিশ্ববিদ্যালয় অছাত্র আজগর আলী গ্রুপের জুনিয়র কর্মীদের সাথে সহ-সভাপতি রাশেদ রেজা ডিকেন গ্রুপের কর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। ওই ঘটনার জের ধরে আজগর গ্রুপের কর্মীরা ডিকেন গ্রুপের উপর হামলা চালায়। সংঘর্ষের ঘটনায় ডিকেন গ্রুপের ১০ নেতা-কর্মী মারাত্মক আহত হয়। এ ঘটনায় আজগর আলীকে অনির্দিষ্টকালের জন্য জাবি শাখা ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
ভিসির প্রত্যক্ষ মদদে ২০০৯সালের ৫ জুলাই আল বেরুনী হলে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের এমিলের কর্মীরা সভাপতি গ্রুপের সজীবকে মারধর করে। এর জের ধরে পুরো ক্যাম্পাস সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক গ্রুপে বিভক্ত হয়ে রক্থক্ষয়ী সংঘর্ষে মেতে ওঠে। ওই ঘটনায় এমিলসহ তার গ্রুপের ৫/৬ জন কর্মীকে হলের ছাদ থেকে পিটিয়ে ও গুলি করে আহত করে নিচে ফেলে দেয়া হয়। সংঘর্ষের সময় ৭/৮ জন গুলিবিদ্ধসহ ৫০জনেরও বেশি আহত হয়। উভয় পক্ষে ৩০ রাউন্ড গুলিবিনিময়ের ঘটনাও ঘটে। এ সংঘর্ষের জের ধরে উপাচার্য সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ২ বছর এবং ৬জন আজীবনসহ আরো ১৩ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়। এ ঘটনার জের ধরে জাবিতে ছাত্রলীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে কেন্দ্রীয় কমিটি। এরপর চলতে থাকে ভিসিপন্থী ছাত্রলীগের অপকর্ম। জুবায়ের হত্যা, হলে আধিপত্য, নানা অপকর্ম, সর্বশেষ ৭ সাংস্কৃতিক কর্মীর ওপর সশস্ত্র হামলা। এসব ঘটনায় অনেক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা থাকা স্বত্ত্বেও তাদের কোন বিচার আজো হয়নি।
জুবায়েরের হত্যা
উপাচার্যের সাথে একমত না হওয়ায় ইংরেজি বিভাগের মেধাবী ছাত্র জুবায়েরকে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকান্ড চলতি বছরের ৯ জানুয়ারী সংঘঠিত হয়। হত্যাকান্ডের মদদদাতারা আজো আইনের আড়ালে।
সাংবাদিক ও বামদের ম্যানেজ
সাংবাদিক ম্যানেজ করতে উপাচার্য গঠন করে তার নিজস্ব সংগঠন প্রেস ক্লাব। যেসব সংগঠন ৫-৬ বছর সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছে (জুডো, থিয়েটার, জলসিঁড়ি) তাদের কক্ষ টিএসসিতে না দিয়ে প্রেস ক্লাবকে কক্ষ দেয়ায় সেখানে ১১ দফা দাবিতে তালা দেয় সাংস্কৃতিক জোট। এতে প্রেস ক্লাবের সদস্যরা ভিসিপন্থী ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দেয় তাদের আক্রমন করতে। যাতে ভিসির ইন্ধন ছিল। প্রমাণ মিলল এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি ঘুমাচ্ছে দেখে। ফলে বিচারের কোন অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না।
ভিসিপন্থী ছাত্রলীগের হামলায় আহত সাংস্কৃতিক জোটের সহ সভাপতি কবি মঈন মুনতাসির
উপাচার্য বিরোধী আন্দোলন
শিক্ষক সমাজ জুবায়ের হত্যার পর থেকেই অনির্বাচিত ভিসির উপরোল্লেখিত অনিয়মের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসলেও তাতে তিনি কর্ণপাত করেননি। সর্বশেষ সাংস্কৃতিক কর্মীদের ওপর হামলা থেকে আবারো গর্জে ওঠে জাবির ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর ‘ ও সাংস্কৃতিক জোট, ছাত্রইউনিয়ন। একাত্মতা প্রকাশ করেন, নাট্যকার, সম্পাদক, কলামিস্ট ও বিশিস্টজনরা।
গত মঙ্গলবার জাবির প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা শাহবাগে আন্দোলনের পক্ষে সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন
শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক জোটের বিক্ষোভ মিছিল
ভিসি পতন দাবিতে মানববন্ধনে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা
সাংস্কৃতিক জোটের আমরণ অনশন ও শিক্ষকদের একাত্মতা
আন্দোলনকারী ও উপাচার্য সমর্থিত শিক্ষকরা গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার পর সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে ভিসি পদত্যাগের কথা শোনা যাচ্ছে।
পদ ছাড়তে হচ্ছে জাবি উপাচার্যকে
এতে প্রধানমন্ত্রীর কথায় আশ্বস্ত হয়ে ওইদিন আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করে শিক্ষকরা। কিন্তু শিক্ষার্থীরা ভিসির পদত্যাগ ছাড়া অনশন কর্মসূচি স্থগিত করবেন না বলে জানিয়ে দেয়। পরে শনিবার সংসদ সদস্য সারাহ কবরী তাদের অনশণ ভাঙতে ক্যাম্পাসে আসেন।
গত শনিবার প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসে জাবি শিক্ষার্থীদের সাথে সংহতি জানিয়েছেন এবং সমাবেশ করেছেন।জাবিতে আজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যোগ দেয় সাবেক শিক্ষার্থীরা
সর্বশেষ আপডেট
গত রবিবার বেলা ১টায় সংসদ সদস্য সারাহ বেগম কবরী অনশনকারী শিক্ষার্থীদের ফলের রস খাইয়ে দিয়ে অনশন ভাঙেন। বিকাল ৫ টায় শিক্ষার্থীরা অনশন প্রত্যাহার করে।অনশন ভাঙলো জাবি শিক্ষার্থীরা
এখনো উপাচার্য পদত্যাগের ঘোষণা পাওয়া যায়নি।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:২৪