একটু আগে ব্লগে লগইন করে দেখি সোহান মুরাদ নামে এক ছাগু জামাতের পত্রিকা সংগ্রাম থেকে লেখা কপি পেস্ট করে সাজেদা চৌধুরী যুদ্ধাপরাধী ছিল বলে দাবি করছে এরা যে কতো বড় মিথ্যুক শ্রেণী জনগণকে খালি তারা ধোঁকা দিতে দক্ষ
আসল ইতিহাস
মুক্তিযুদ্ধের পুরাটা সময় সাজেদা চৌধুরী আগরতলায় স্থাপিত সেবিকা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের দায়িত্বে ছিলেন। পাশাপাশি একজন নির্বাচিত সাংসদ হিসেবে আগরতলায় মহিলা শরণার্থী শিবিরের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। এ ব্যাপারে এ এস এম সামছুল আরেফিনের লেখা মুক্তিযুদ্ধে ব্যক্তির অবস্থান নামে বইটিতে দুইটি সারণীতে তার উল্লেখ আছে।
পৃ। ২৭ : সারণী ১৫ (মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতীয় পরিষদ)
বেগম সাজেদা চৌধুরী পেশা ভিত্তিক ক্রমিক নং ১৬৫, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, নার্সিং প্রশিক্ষণ শিবির আগরতলা
পৃ। ৭৬ সারণী ৫২ (বাংলাদেশ হাসপাতাল, আগরতলা)
১০ মে ১৯৭১ আগরতলা সোনামুড়া বনবিভাগের বিশ্রামাগারে ক্যাপ্টেন আখতার আহমেদের তত্বাবধানে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ হাসপাতাল স্থাপন করা হয়। ২৭ জুলাই এটি আগরতলার দারোগা বাগিচায় স্থানান্তর করা হয়। আগস্ট মাসে সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এই হাসপাতালটিকে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সচেষ্ঠ হন বাংলাদেশ সরকার। ২৬ আগস্ট ১৯৭১ সালে হাবুল ব্যানার্জীর বাগানে এটি নতুন করে সাজানো হয়। বাংলাদেশ হাসপাতাল এর পরিকল্পনা, পরিচালনা ও তত্বাবধানে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য দপ্তর ও ভারতীয় রেডক্রস এবং বেগম সাজেদা চৌধুরী ও বেগম রাফিয়া আক্তার ডলির প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে পরিচালিত নার্সিং শিবিরে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১৬ জন সেবিকা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন। এখানে যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সেবায় অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য ডাক্তার সিতারা বেগমের সঙ্গে সাঈদা কামাল ও সুলতানা কামাল চিকিৎসা সহকারী হিসেবে বীর প্রতীক উপাধী পান।
পৃ। ১৩৩ সারণী ৭৫ (১৯৭০ সালের নির্বাচিত সংসদ সদস্য)
১৬৫ (পেশাভিত্তিক ক্রমিক)। সাজেদা চৌধুরী (নাম) চট্টগ্রাম-পার্বত্য চট্টগ্রাম-নোয়াখালী-চাঁদপুর (নির্বাচনী এলাকা) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (পদবী) আগরতলা মহিলা শরণার্থী শিবির (দায়িত্বপ্রাপ্ত স্থল)
গোলাম আজম নিজামির ফাটা কণ্ডমের ফসল মুরাদের মতো ছাত্র শিবিরের গেলামানরা প্রতিনিয়ত আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে ধর্ষণ করে যাচ্ছে বাঙাল মায়ের দামাল ছেলেরা এই সব ছাগুদের সর্বদা গদামের উপর রাখুন