ফলের জুসটা একটু মুখে দিয়েই আতকে উঠলেন বেগম জিয়া!! এই জুস এত নোনতা কেন? এইজুস এত তাজা কেন? এই জুস এত লাল কেন? এই জুসে তো খাটি আমের স্বাদ থাকার কথা, পোড়া মাংসের গন্ধ কেন?
আপনার বাসায় খাবার যাচ্ছে না, এইটা খবরে, টেলিভিশনে বেকিং নিউজ। যে ড্রাইভার সকালে বের হয়েছিল তার সন্তানের মুখে দুই মুঠো ভাত তুলে দিতে সে তো আর নেই! তার পরিবার কতদিন অভুক্ত টিভির সাংবাদিকরা কি জানে, নিউজ পেপারের সংবাদদাতারা কি জানে কিভাবে চলছে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে পরিবারগুলো।
আপনার ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান বলেছেন, “কার্যালয়ে অবস্থানরতদের রেখে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া খেতে পারেন না।” কি দরদের কথা, উম্মাদের কি সত্য কথা!!!
আপনার জন্য প্রতিদিন পিকনিকের আয়োজন হয়। না হয় পাঁচদিন না খেয়ে বুঝুন, কেমন আছে তারা যারা দিনে এনে দিনে খায়।
আ.লীগ বা বিএনপি কেউই তো জনগণের না। সবাইতো নিজেদের আখের গোছানোর তালে। আন্দোলন করে না হয় নির্বাচন দিলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করলেন। কিন্তু সেই গণতন্ত্র তো লুটতরাজের পরিবর্তন মাত্র। সেই গণতন্ত্রে তো জনগণের মুক্তি নেই! তাহলে কেন সেই দূরদেশের (!) গণতন্ত্রের জন্য, আ.লীগ-বি.এন.পি‘র গণতন্ত্রের জন্য আমরা বলি হচ্ছি!