নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায় দুই বছর পর শতভাগ নিশ্চিত হয়ে সোহানি উনার একটি পোস্টে বিষয়টি উল্লেখ করেছিলেন। নীলসাধু যদি দুই-একজনকেও চকলেট বিতরণ করতেন তাহলে আমরা ধরে নিতাম উনার বিতরণের ইচ্ছা ছিল হয়তো সময় ও সুযোগের অভাবে পারে নাই। নীলসাধু নিজেও অস্বীকার করেনি যে উনি চকলেট বিতরণ করেনি। যাই-হোক ব্যাপারটি নিয়ে আমরা সবাই বিব্রত হয়েছিলাম এবং আশা করেছিলাম সবাই এই অনিভেপ্রেত ঘটনাটি ভুলে গিয়ে আবার স্বাভাবিক ব্লগিং-এ ফিরে আসবে।
কয়েকদিন আগে দেখলাম নীলসাধু ব্যক্তিগতভাবে সবাইকে চকলেট আড্ডার আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। সেই পোস্টে মন্তব্যের অপশনটি বন্ধ ছিল। তাই আদৌ কেউ সেই আড্ডায় যেতে আগ্রহী কিনা জানা সম্ভব হয়নি। আমি এটিকে পজিটিভলি নিয়েছিলাম এই ভেবে - "পাপের প্রায়চিত্ত করার শুভ উদ্যোগ"!
কিন্তু আজকে আবার সেই ঘটনাকে কমেডিয়ান ভাষায় ব্যঙ্গ করে একটি দৃষ্টিকটূ ও আপত্তিজনক পোস্ট দিয়েছে। মনে করেছিলাম এডমিন পোস্টটি সরিয়ে নেবে কিন্তু নেয়নি।
রম্য রচনা- চকলেট কাহিনী - নীলসাধু
মানুষ কতবড় নির্লজ্জ হলে চুরি করে আবার সিনাজুরি দেখাই!
উল্লেখ্য, নীলসাধুর পোস্টে কমেন্ট অফ থাকায় আমার মন্তব্য জানাবার জন্য সাময়িকভাবে এই পোস্টটি লিখলাম। এখানে আপনাদের মন্তব্যও শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫০