এলাকার দুই বড়ভাই মারামারি করে দুজনেই হাসপাতালে অাছেন। ঝগরা করার কারন ২০১৫ সালের IPL চলাকালীন প্রত্যেকটা ম্যাচে দুইজন প্রতি দলে ৫ হাজার টাকা করে বাজী ধরত। বাজীতে হেড়ে যেকোন একজন কিছু টাকা না দেয়ার কথা বলায় শুরু হয় ঝগরা, ঝগরাটা শেষ পর্যন্ত কুপাকুপিতে পরিণত হয়েছিল !
রেন্ডিয়াকে বাশ দিতে দিতে বাংলার প্রত্যেকটা বাশ ঝাড়ে ৭০ শতাংশ বাশ কমেযায়। T-20, এশিয়া কাপ, সিরিজ ম্যাচ সবগুলোতেই রেন্ডিয়াকে বাশ দেয়ার চেষ্টা করি যদিও সম্ভবত ৬০% সফল হই। বাংলাদেশ, ভারতের সিরিজ ম্যাচগুলো চলাকালীন যে যত পারছি ফেসবুকীয় স্ট্যাটাসের মাধ্যমে ভারতরে গালাগাল করছি, পচাইছি কেও কেও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলী, ধোনী'র মুখে লাত্থি মারছে টিভির পর্দায় লাত্থি দিয়ে -_-
এই অাইপিলের জন্য বাংলাদেশের কত এলাকায় না জানি কত পাবলিক মৃত্যুর খেলা খেলছে অাচ্ছা, BPL চলাকালীন ভারতে কি খুনাখুনি হয়? হেতারা এইসব ব্রালের BPL পাত্তা দেয়না :/
এইদিকে বাঙালিরা IPL'য়ের জন্য মারামারি করে হাসপাতালে টাকা খরচা করতে পারে, চিল্লাইতে পারে, অমুকের এই টিম তমুকের হেই টিম ভাগভাগি করতে পারে, বাজী লড়তে পারে।
খুব শিগ্রিই এশিয়া কাপ অাসছে!! প্রথম ম্যাচ BAN vs IND ^_^ রেন্ডিয়ারা এবার বাংলার ৯০% বাশ নিয়া ঘরে ফিরবো অাশাকরি..এতে দেশের প্রত্যেকটা বাশঝাড়ে বাশের ঘাটতি দেখা দিবে..
বাশ দিমু এখন, অাইপিলের সময় সেই বাশের কথা অামরা ভুলে যাই, বেহায়ার মত ইন্ডিয়া প্রিমিয়ার লীগ রাত জেগে দেখি, তখন মনে থাকেনা ভারতকে বাশ দিতে গিয়ে বাংলার ৭০ শতাংশ বাশ যে বিলুপ্ত হয়েছিল :3
যাদের বাশ দেই অামরা, নমষ্কারও করি অামরা সেই দেশটার নামই হল ভারত..
একেই বলে 'নিজ মলমুত্রকে নিজেই প্যাকেট করে রাখা, বছর ঘুরে অাসলে প্যাকেট ডাস্টবিনে ফেলা, বছর ঘুরেগেলে হাগু করে নিজ হাগু পুনরায় প্যাকেট করে রাখা !!