somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ কবে হবে কাল, ফুটবে সকাল

১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




-ভাইয়া।
মাইশা কি ডাকছে আমাকে?মনে হচ্ছে যেন ওর কন্ঠ।কিন্তু ওকেতো ঘুম পাড়িয়েই আব্বু-আম্মু বের হয়েছিল।এত তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে গেল? নাকি আমার অডিটরী হ্যালুসিনেশন হচ্ছে?
-এই ভাইয়া।
হ্যা, মাইশারই কন্ঠ।ঘুম ভেঙ্গে গেছে হয়ত।
পড়ার টেবিল থেকে উঠে দাড়ালাম।রুমে ঢুকে দেখি বিছানায় শুয়ে আছে মাইশা, মুখটা দরজার দিকে ফেরানো। হয়ত অপেক্ষা করছিল কখন ওর ডাক শুনে আমি আসব।
-কিরে, ঘুম ভেঙ্গে গেল? আমি হাসার চেষ্টা করি।
মাইশা কিছু বলে না, মাথা উচুনিচু করে হ্যা-সূচক জবাব দেয়।
-আব্বু-আম্মু কোথায়? মাইশা জানতে চায়।
-বাইরে গেছে।
-কেন?
-কাজ ছিল যে।
-কখন গেছে?
আমি ঘড়ির দিকে তাকাই।চল্লিশ-পয়তাল্লিশ মিনিটের মত হয়েছে। যাওয়ার আগে মাইশাকে কড়া ডোজের ঘুমের ওষুধ খাইয়ে গেছে দুজনে মিলে। তারপরও ওর এক ঘন্টা ঘুম হল না?
-কি হল? কথা বল না কেন?
-এইতো কিছুক্ষণ হয়েছে। চলে আসবে একটু পরেই।
মাইশা কিছু বলতে গিয়েও চুপ করে যায়।
-ডাকলি কেন? কিছু লাগবে?
আবার হ্যা-সূচক মাথা নাড়ে।
-বল।
মাইশা মুখ খোলে, কিন্তু ওর মুখ দিয়ে কোন শব্দ বের হয় না।
-কি?
আবার কথা বলার চেষ্টা করে মাইশা, এবারও কোন শব্দ বের হয় না।
আমি ওর মুখের কাছে কান নিয়ে আসি।
-ঠাআআ…ন…ডা…। কোন রকমে ভাঙ্গা ভাঙ্গা শব্দ বের হয় ওর মুখ দিয়ে।
-ঠান্ডা লাগছে?
মাথা নাড়ায় মাইশা।হ্যা, ওর ঠান্ডা লাগছে।
ওর পায়ের নীচে কাথাটা ভাজ করে রেখে গেছে আম্মু, কিন্তু সেটা টেনে নিয়ে নিজের গায়ে জড়ানোর মত শক্তিও এখন আর ওর গায়ে নেই।
আমি কাথাটা টেনে দেই।
-ঠিক আছে?
মাথা নাড়ে ও। হ্যা, এখন সব ঠিক আছে।
-কিছু খাবি?
ডানে বামে মাথা নাড়ে আমার ছোট্ট বোনটা। ওর ক্ষুধা নেই।
-আমি তাহলে রুমে যাই?
-আচ…চ…ছা। কোনরকমে বলে ওঠে মাইশা।
আমি সুইচ বোর্ডের কাছে যাই, বাতিটা নিভিয়ে দিতে হবে। এমন সময় হঠাৎ করেই ঠান্ডা বাতাস একটা ঝাপটা দিয়ে যায়। কাথা গায়েও আমার বোনটা কেঁপে ওঠে ঠাণ্ডায়।
জানালাটা টেনে দেই আমি।
খোলা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে মাইশা।
-কিরে, ঘুম আসে না?
মাথা নেড়ে না বলে মাইশা।
-চোখ বন্ধ করে একটু ঘুমানোর চেষ্টা কর। বলতে বলতে ওর মাথার কাছে বসে পড়ি আমি। মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি আমি।


খোলা চোখ খানা কর বন্ধ,
বাতাসের ঠান্ডা গন্ধ,
বয়ে বেড়ায় ঘরেরও বাহিরে।


-ভাইয়া। হঠাৎ মাইশা ডাকে।
ওর মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে মনে হয় আমার নিজেরও তন্দ্রার মত চলে এসেছিল, হঠাৎ ওর কন্ঠ শুনে সোজা হয়ে বসার চেষ্টা করি আমি।
-কিছু লাগবে? আমি জানতে চাই।
মাইশা মাথা নেড়ে না বলে।
-তাহলে?
-ঘুম আসে না।
-কেন?
-জানিনা।
আমি হাসার চেষ্টা করি।–চেষ্টা কর, ঘুম চলে আসবে।
চোখ বন্ধ করে মাইশা।–ভাইয়া।
-বল।
-তোমার কি মনে আছে, যখন আমি ছোট ছিলাম, তখন তুমি আমাকে গান শুনিয়ে ঘুম পাড়াতে।একটা গান ধর না।
আমি মাইশার দিকে তাকাই।আমাদের বয়সের ব্যবধান ছয় বছর। বেশিদিন আগে না, হয়ত পাঁচ-ছয় বছর আগের কথা। আমি তখন ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়ি, মাইশা হয়ত নার্সারী কিংবা কেজিতে পড়ে। আব্বু-আম্মুর সাথে ও ঘুমাতে চাইত না, প্রতিরাতে আমার কাছে চলে আসত। বেসুরো গলায় গান গেয়ে তখন ঘুম পাড়াতে হত পিচ্চিটাকে।
-কি হল? মাইশা একটু বিরক্ত হয় যেন।
বহু বছর পর আমি আবার বেসুরো গলায় গেয়ে উঠিঃ


আসো ছোট্ট একটা গান করি
যাতে ঘুম পাড়ানি মাসি এসে
পাশে বসে
হাতখানা দেবে কপাল ভরে।


মাইশা পাশ ফিরে শোয়। বালিশ থেকে মাথাটা তুলে এনে আমার কোলে রাখে অনেক কষ্টে।
-ভাইয়, কয়টা বাজে?
-দশটা। আমি দেয়াল ঘড়িটার দিকে তাকাই। কেন?

-আম্মু কখন আসবে?
-চলে আসবে। টেনশান করিস না।তাছাড়া আব্বু আছে সাথে। সমস্যা হবে না ইন শা আল্লাহ।
-তুমি পড়তে যাবে না?
-যাব আর কি।
-তোমার না টেস্ট পরীক্ষা?
এত দুঃখের ভেতরও আমি কোনভাবেই হাসি আটকাতে পারি না। টেস্ট মানেইতো পরীক্ষা। তাহলে টেস্ট পরীক্ষার মানে কি? পরীক্ষা পরীক্ষা?
-কি হল? হাস কেন?
-কিছু না। তুই ঘুম দে। তুই ঘুমিয়ে গেলেই আমি পড়তে যাব।
-ঘুমতো আসে না।
-কেন?
-ভয় লাগে। মনে হয় কে যেন দরজার পেছনে লুকিয়ে আছে। আমি একা হলেই আমাকে মেরে ফেলবে।
-এত ভয় কিসের? তোর ভাই এখনও বেঁচে আছে।
-তুমি কি আমাকে ক্যান্সার থেকে বাঁচাতে পারবে?
মাইশার এই প্রশ্নের কোন জবাব আমি খুঁজে পাইনা। আমার কোলে মুখ গুঁজে মাইশা নীরবে ফোপাতে থাকে, আমার হাত দুটো ওর চুলে বিলি কেটে যায়। মাথায় শুধু একটাই প্রশ্ন ঘুরতে থাকে, ছোট্ট বোনটাকে ধরে রাখার মত শক্তি কি এই দুটো হাতে আছে?


ভয় নেই আছি আমি পাশে,
হাতখানা ধরে আছি হেসে,
কোলে তে আমার মাথা তোমার।


সময় বয়ে যায়। কাল আমার ফিজিক্স পরীক্ষা, কিন্তু আমার মাথায় এখন পদার্থবিদ্যার কোন সূত্র কিংবা থিওরী নেই। মাথায় শুধু একটা প্রশ্নই ঘুরতে থাকেঃ আমার ছোটবোনটাই কেন? আর আমার ছোটবোনটাই যদি হবে, তবে ওর চিকিৎসার সামর্থ আমাদের নেই কেন?
মাইশা এখনও নীরবে ফুপিয়ে চলেছে। ওকে সান্ত্বনা দেয়ার কোন ভাষা আমি খুঁজে পাই না।
আব্বু-আম্মু কি আসছে?
আমি জানালা দিয়ে বাইরে তাকাই।
ডিসেম্বরের এই শীতের রাত কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে। ল্যাম্পপোস্টের সাদা আলোর সাথে কুয়াশা মিশে অদ্ভুত এক পরিবেশ ধারণ করেছে। মনে হয় কেউ যেন পুরো শহরটাকে সাদা কাফনে মুড়িয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে বেল বাজিয়ে খালি রাস্তার বুক চিড়ে একটা রিকশা উড়ে যায়।


অন্ধকার রাত, নিশ্চুপ সব,
জোনাকির দল আজো জেগে আছে,
তারা হয়তো অপেক্ষায় তোমার ঘুমের।


আমার ফোনটা বেজে ওঠে। আম্মু।
-হ্যা, আম্মু।
-তুই কোথায়?
-এইতো, মাইশার পাশে।
-ওর পাশে কেন? পড়ছিস না?
-ওর ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল। ঠান্ডা লাগছিল, তাই জানালা বন্ধ করতে এসেছিলাম।
-ওকেতো ওষুধ খাইয়ে এসেছিলাম। তারপরও ঘুম ভেঙ্গে গেল?
-তাইতো দেখলাম।
-এখনো জেগে আছে?
আমি মাইশার দিকে তাকাই। ওর নিঃশ্বাসের শব্দ গাঢ় হয়ে এসেছে।
-হ্যা, ও ঘুমিয়ে পড়েছে।তোমাদের কাজ হয়েছে?
আম্মু কোন জবাব দেয় না।
-কি হল? চাচ্চু টাকা দেয়নি?
-মুনতাসীর, এখন কি হবে? আম্মু হঠাৎ কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। তোর চাচা বলে দিয়েছে তোর চাচা কোন টাকা পয়সা দিতে পারবে না। এখন আমার মাইশার কি হবে? ওর অপারেশন কি আমরা করাতে পারব না?
আমি কোন জবাব দিতে পারি না, ফোনটা আস্তে করে নামিয়ে রাখি।চাচ্চু এভাবে আব্বুর উপকারগুলো কথা ভুলে গিয়ে মুখের ওপর না করে দিতে পারল?
-কি হল? চাচ্চু না বলে দিয়েছে? আমি আগে থেকেই জানতাম লোকটা এমন করবে। আব্বু-আম্মু শুধু শধু লোকটার কাছে গেল। মাইশা হঠাৎ বলে ওঠে।
-সেকি, তুই ঘুমাস নি? আমি কোনরকমে চোখ মুছতে মুছতে বলি।
-ভাইয়া।
-হু।
-আমি কি আর একটা নতুন ভোর দেখতে পারব?
আমি আস্তে করে মাইশার হাত ধরে বসে থাকি, কোন জবাব দেই না।কিংবা দিতে পারি না। উত্তর জানা না থাকলে জীবনের খাতায় শূন্য পাওয়া ছাড়া উপায় থাকে না।


হাতে রেখে হাত দেখে ঘড়ি,
বসে অপেক্ষা করি,
কবে হবে কাল,
ফুটবে সকাল।


=====================================================================

কৃতজ্ঞতা স্বীকার-১/ গতকাল হঠাৎ করেই ইউটিউবে মুনতাসীর রাকিবের একটা গানের সাজেশান আসে। ঘুম(https://www.youtube.com/watch?v=mli5roiIW-s)। গানের পটভূমি সম্পর্কে তিনি লিখেছেনঃ সালটা ছিল ২০১৪৷ স্কুলের কোনো এক বোরিং ক্লাসে লেখা একটা কবিতা৷ হ্যা শখের বশে লেখা কবিতা গুলোর মধ্যেই একটি ছিল "ঘুম"৷ নিজের মনের মধ্যে একটি ছবিকে ছন্দে রূপ দেওয়া মাত্র। যার কদর টা নানান কারনে নিজের কাছে ছিল একটু বেশিই৷ "ঘুম" এর প্লট কে অনেকে রোমান্টিক ধরে বসে থাকলেও "ঘুম" এর গল্পটি ক্যান্সারে আক্রান্ত মৃত্যুশয্যায় থাকা ছোট বোনের গান শোনার ইচ্ছে পূরণের জন্য বড় ভাইয়ের মুখ থেকে আসা কিছু বুলি মাত্র৷ যা শোনার সৌভাগ্য ছোট্ট বোনটির আর হয় নি।

গানটা শুনে আর বর্ণনা পড়ে কেন যেন মনে হল এই পটভূমিতে একটা গল্প লেখা যায়। গল্পে ব্যবহৃত কবিতার লাইনগুলো গানেরই অংশ, যার রচয়িতা মুনতাসীর রাকিব।অনুমতি ছাড়া তার লেখা লাইনগুলো গল্পে ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইছি তার কাছে এই পোস্টের মাধ্যমে। পাঠকের জন্য পুরো গানের লিরিক্স যোগ করে দিচ্ছি এখানেঃ


গানঃ ঘুম
কথা ও কন্ঠঃ মুনতাসীর রাকিব


খোলা চোখ খানা কর বন্ধ,
বাতাসের ঠান্ডা গন্ধ,
বয়ে বেড়ায় ঘরেরও বাহিরে।
আসো ছোট্ট একটা গান করি
যাতে ঘুম পাড়ানি মাসি এসে পাশে
বসে হাতখানা দেবে কপাল ভরে।
ভয় নেই আছি আমি পাশে,
হাতখানা ধরে আছি হেসে,
কোলে তে আমার মাথা তোমার।
অন্ধকার রাত, নিশ্চুপ সব,
জোনাকির দল আজো জেগে আছে,
তারা হয়তো অপেক্ষায় তোমার ঘুমের।

হাতে রেখে হাত দেখে ঘড়ি,
বসে অপেক্ষা করি,
কবে হবে কাল, ফুটবে সকাল।

আয় ঘুম চুম্বন দে
তার সারা কপালে
যাতে ঘুম আসে সব নিশ্চুপ হয়ে যায়,
আয় চাঁদমামা কাছে আয়,
যাতে অন্ধকার না হয়,
আলোমাখা কপালেতে, টিপ টা দে যাতে, কিছু আলোকিত হয়,
সে যাতে ভয় না পায়।

পরী আয় তার দুই হাত ধরে
নিয়ে যা স্বপ্নের খেলাঘরে
যেথা মিলবে তার সুখের ঠিকানা।
তারাদল ছুটে আয় এখানে
তার ঘুমখানা যাতে না ভাঙে
তাই নিয়ে যা তাকে স্বর্গের বিছানায়।
যদি দেখো সেথা আমায়,
বসে গান তোমায় শোনায়
তুমি মিষ্টি এক চুমু খেয়ো মোর গালে।
অন্ধকার রাত নিশ্চুপ সব
জোনাকির দল আজো জেগে আছে।
তারা হয়তো অপেক্ষায় তোমার ঘুমের।

হাতে রেখে হাত দেখে ঘড়ি,
বসে অপেক্ষা করি,
কবে হবে কাল, ফুটবে সকাল।

আয় ঘুম চুম্বন দে
তার সারা কপালে
যাতে ঘুম আসে সব নিশ্চুপ হয়ে যায়,
আয় চাঁদমামা কাছে আয়,
যাতে অন্ধকার না হয়,
আলোমাখা কপালেতে, টিপ টা দে যাতে, কিছু আলোকিত হয়,
সে যাতে ভয় না পায়।


কৃতজ্ঞতা স্বীকার-২/ গান থেকে আইডিয়া নিয়ে এই ব্লগে প্রথম গল্প যাকে লিখতে দেখেছি তিনি ব্লগার বোকা মানুষ বলতে চায়। এই পোস্টের মাধ্যমে চমৎকার একটি আইডিয়ার সাথে আমাকে পরিচিত করার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।


-আমি তুমি আমরা
১৮.০৭.২০২০
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৪
২০টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×