ঐ রাস্তাটি ইতিহাসের মধ্যগগণ থেকে এতটাই দূরে,
বিস্তৃততম ঐতিহাসিক জবানবন্দীতেও ওঁর উল্লেখটুকু নেই।
কোন মহাপুরুষের কোন মহাকীর্তি রাস্তাটিকে আলোকিত করেনি কোনোদিন।
তবু রাস্তাটির,
বুক চিঁড়ে লিখে দেওয়া হল এক মহাবীরের স্তোত্র।
আমি দাড়িয়ে ছিলাম কতদিন ধরে,
আমার শরীরে শ্যাওলা পড়ে সবুজ হয়ে গেছে-
সবাই দেখেছে। আর আমি,
শুধু তোমার যাতায়াত দেখে গেছি, তোমার হাঁসিতে
সময় স্থবির ছিলনা, ইতিহাস ব্যক্ত ছিলনা, শুধু আমি।
ওঁরাও দেখল,
এক হাতে গোলাপ আর অন্যহাতে বাঘ নিয়ে পায়চারী করল রাষ্ট্র।
শেষমেশ নাম হয়ে গেল “বাঘাযতীন”।
কারন প্রেমটুকু অবহেলা করা যেতে পারে,
ইতিহাস নৈব নৈব চ।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭