এই লেখাটা আমার ড্রাফ্টে ঘুমাইতে ছিল। অনেকদিন পরে ব্লগে এসে একটা লেখা দিতে ইচ্ছা করল কিন্তু অতি জ্ঞাণী-গুনীদের হাত দিয়া আবার নাকি সময়মত লেখা বের হয়না।
তাই বলে তো আর চুপচাপ বসে থাকা যায়না।
তাই ৩ ব্লগারের উফর আমার ফুরান রাগ ঝাইড়া দিলাম।
কুন এক রোযার দিনে লেন্জা কাটা বান্দর আমারে ফুনাইয়া কয়--কাইল আড্ডা আছে। তয় তরে আড্ডায় আনবার চাইনা। তাই সময় হইছে সন্ধ্যা ৬টা। ঐ সময় গেলে আমি তো বাড়িতে পৌছাতে পারবনা। এই আড্ডাতে নাকি শ্রাবনসন্ধ্যা আপি (তার সন্ধ্যা নামের সাথে মিল রাইখা মনে লয় সময় হইছে সন্ধ্যাবেলা ) এইখানে আরও একজন বিশিষ্টজন থাকবেন---দ্য দূর্ভাষী ভাই।
যাই হোক আমারে বাদ দেবার ইচ্ছা থাকলেও আমি চুপি চুপি তাদের আড্ডাস্থলে গিয়া দেখি---------
বিকাল ৪.৩০ থেকে আমাগো লেন্জাওলা বান্দর কাইব্য বইসা বইসা বাকি ২ জনের লাইগ্যা অফেক্ষা করতে করতে একসময় ভ্যা ভ্যা কইরা কান্দন শুরু করল। একটু ফরে নিজের হাতে নিজের রেজখান কাইটা ফালাইদিল। সেইদিন থেইক্যাই কাইব্যের নাম হইল লেন্জাকাটা বান্দর।
একটু ফর দেখি কে যেন ম্যারাথন দৌড় দিয়া এইদিকেই আসতেছে। ভাবলাম আমিও দৌড় দিয়া পালাই। ভাবগতি সুবিদার না।কিন্তু এ কে? এতো আমাগো দ্য দূর্ভাষী ভাই। সে হাপাইতে হাপাইতে কাইব্যরে যা কইল--শুনে আমি হাসতে হাসতে শেষ। ঈদে বাড়িতে গিয়ে বন্ধুদের নিয়ে ডাব চুরি করে খাইতে গিয়ে ধরা পড়েপড়ে করে পালাতে সক্ষম হইছে।
এইবার দেখি তাড়াহুড়া করে শ্রাবন আপু আসল্ তার নাকি মিটিং আছে। সে কাব্যরে কতগুলান লেবেনচুশ ধরাই দেয়া চলে গেল। আর দূর্ভাষী ভাই তাই দেখে মনের দু:খে কই যেন চলে গেল।
তাদের আড্ডার এই অবস্থা দেখে-----------------------
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৪